বিড়ালের গলায় ঘন্টা অবশেষে বেঁধেছেন প্রথম আলোর পল্লব মোহাইমেন। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আমাদের অচলায়তনে বন্দী 'সচলায়তন' শীর্ষক উপসম্পাদকীয়তে অনেক শক্তিশালী ভুমিকা রেখেছেন তিনি। এই সংবাদটি সচলদের সাথে শেয়ার করার তাগিদ অনুভব করছি। বেশ কয়েকদিন যাবত বিভিন্ন গনমাধ্যমের আধো আলো আধো ছায়া জাতীয় রিপোর্ট, কতৃপক্ষের নিরব ভূমিকা ইত্যাদি কারনে কোন ব্যাখ্যাই সরকারের তরফ থেকে আসছিলোনা , কিন্তু যদি সচলায়তন বাংলাদেশ থেকে ব্লক করা হয়েই থাকে তবে কেন সেই ব্যখ্যা চাওয়া যাবে না , কেনইবা মত প্রকাশের স্বাধীণতাকে রুদ্ধ করে রাখা হবে এবিষয়ে কোনো সাংবাদিকই জোরালো বক্তব্য রাখছিলেননা। এই দূর্য়োগের সময় স্পর্শকাতর বিষয়টি নিয়ে উপসম্পাদকীয় লিখে সাহসী উদ্যোগ নিয়েছেন প্রথম আলোর এই সাংবাদিক । বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধার জন্য পল্লব মোহাইমেন কে স্যালুট।
মন্তব্য
ধন্যবাদ, পল্লব মোহাইমেন।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
ধন্যবাদ পল্লব মোহাইমেন।
বিড়ালের গলায় বাঁধা ঘন্টার আওয়াজ শোনার অপেক্ষায় আছি..............
কী ব্লগার? ডরাইলা?
পল্লব, অনেক ধন্যবাদ এবং ভালোবাসা।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এর মানে কী দাঁড়াল?
পল্লব মোহাইমেনকে এই প্রতিবেদনের জন্যে ধন্যবাদ জানাই। তবে অগ্রহণযোগ্য ছবির ব্যাপারটা একদমই ধরতে পারিনি। সচলায়তনে তো ছবি প্রায় ব্যবহৃতই হয় না, মাঝে মাঝে দু'য়েকটা আসে।
হঠকারী কথাবার্তার ব্যাপারটি আন্দাজ করছি এমন, রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে তীব্র ক্রোধপ্রকাশ। খুব বিষন্নতা নিয়ে অনুভব করছি, স্বাধীন বাংলাদেশে এখন রাজাকারদের বিরুদ্ধে কিছু বলা আর গ্রহণযোগ্য থাকছে না। আমরা কোন পথে হাঁটছি আসলে?
হাঁটুপানির জলদস্যু
মনে হয় রাজাকারদের বিরুদ্ধে কথা বলা আর রাষ্ট্রের বিপক্ষে কথা বলা একই ব্যাপার! শহীদ পিতার সন্তান হুমায়ুন আহমেদের মত বড় মানুষেরাও আজকাল রাজাকারদের পক্ষে কথা বলেন।
কী ব্লগার? ডরাইলা?
উপসম্পাদকীয়র জন্য পল্লব মোহাইমেনের প্রতি কৃতজ্ঞতা ।
আশা করছি পল্লব মোহাইমেন সচলায়তন দেখছেন (বিকল্প পথে) । খুব ভালো হতো যদি তিনি জানাতেন কোন লেখা,কোন ছবি, কোন কথা হঠকারী বিধায় গ্রহনযোগ্য ছিলোনা ।
সম্ভবতঃ এই কথাটুকু তাকে লিখতে হয়েছে প্রথম আলোর বর্তমান চেক এন্ড ব্যালেন্স পলিসির কারনে ।
-------------------------------------
"এমন রীতি ও আছে নিষেধ,নির্দেশ ও আদেশের বেলায়-
যারা ভয় পায়না, তাদের প্রতি প্রযোজ্য নয় "
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
পল্লব মোহাইমেনকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি!
পল্লব মোহাইমেনকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন।
কিন্তু তীব্র ভাষায় রাজাকার-বিরোধিতা কি মুক্তিযোদ্ধা-প্রহারের চেয়েও নিকৃষ্ট কাজ?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমিও
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
রাজাকারকে গালি দিলে হঠকারী কথাবার্তা হয়, দারুন ! এটা দেখাই মনেহয় বাকি ছিল। ছবির বিষয়টা হিমু ভাইয়ের মতন আমার কাছেও পরিষ্কার হয়নি। তবে পল্লব মোহাইমেনের লেখাকে সাধুবাদ জানাতেই হচ্ছে। দেখা যাক এ বিষয়ে সরকার উচ্চ্যবাচ্চ্য করে কিনা !
--------------------------------------------------------
Martin Niemöller-এর (ইংরেজিতে অনুদিত)এই কবিতাটি সম্ভবত ওনাদের জানা আছে ... তাই ঘন্টা বাঁধা জরুরী---
First they came
When the Nazis came for the communists,
I remained silent;
I was not a communist.
When they locked up the social democrats,
I remained silent;
I was not a social democrat.
When they came for the trade unionists,
I did not speak out;
I was not a trade unionist.
When they came for the Jews,
I remained silent;
I wasn't a Jew.
When they came for me,
there was no one left to speak out.
এই কবিতাটি সম্পর্কে আরও জানতে উইকিপিডিয়া দেখতে পারেন।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
মুশফিকা মুমু এবং পল্লব মোহাইমেন উভয়কেই
অশেষ ধন্যবাদ.
মুক্ত হোক সচলায়তন।
-------------------------------------
অর্থ নয়, কীর্তি নয় ,স্বচ্ছলতা নয়-
আরো এক বিপন্ন বিস্ময়
আমাদের অন্তর্গত রক্তের ভেতরে
খেলা করে;
আমাদের ক্লান্ত করে;
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
পল্লব মোহাইমেন কে ধন্যবাদ।
কাউকে গালি দেয়া অন্যায়। তবে এর ব্যতিক্রম আছে - যেমন রাজাকার, ঘুষখোর, দূর্নীতিবাজ, উগ্রমৌলবাদী এদের গালি দেয়া অন্যায় নয়।
তবে আমার অনুরোধ এদের গালি দেবার সময় কেউ কোন জীব-জন্তুর অথবা তাদের বাচ্চাদের সাথে তুলনা করবেন না। কারন এতে ঐসব নিরিহ জীবদের হেয় করা হয়।
-------------------------------
সচল আছি, থাকবো সচল!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
পল্লব মোহাইমেন এবঙ মুমুকে ধন্যবাদ।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হায় হায় কি লজ্জার কথা, সব ধন্যবাদ পল্লব ভাইয়ার পাওনা।
থার্ড আই ভাই আপনি প্লিজ আমার নামটা লেখা থেকে মুছে দেন।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
এতো লজ্জার কিছু নিয়ে হে। শাবাশ মুমু, ধন্যবাদ পল্লব!
মুক্ত চিন্তার জয় হোক। বাংলা ব্লগিং অগ্রসর হোক।।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
পল্লব ভাই ও মুমুকে ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
পল্লব মোহাইমেনকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
- উপসম্পাদকীয়র জন্য পল্লব মোহাইমেনকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
পল্লব মোহাইমেন রিপোর্টটি লেখার আগে বোধকরি অবশ্যই সচলায়তন পড়েছেন। আশা করতে পারি তিনি সচলায়তনের নিয়মিত পাঠক। (আপনাকে সচল হিসেবেও দেখতে চাই পল্লব মোহাইমেন।) কিন্তু রিপোর্টটির একটা জায়গায় এসে অন্য অনেকের মতো কিছুটা হোঁচট আমি ও খেলাম। উদ্বৃত করছি পল্লব মোহাইমেন থেকে-
প্রথমতঃ দেশ বিরোধী কোনো কথা সচলায়তনের পাতায় শোভা পায় না। সচলায়তনের সদস্য প্রক্রিয়ার জটিলতার কথা কমবেশি সবারই জানা আছে। এই জটিল প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যাওয়ার প্রধাণতঃ একটাই কারণ, যাদেরকে সচল পরিবারে নেয়া হবে বা হচ্ছে তাদের মধ্যে যেনো কোনোদিন ভুলেও দেশের বিরুদ্ধে কোনো কথা, অনুভূতি, অভিব্যক্তি স্থান না পেতে পারে! তবে এখানে কথা থেকে যায়। যারা দেশ দ্রোহীদের তোষণ করে তারা যদি কখনো রাস্ট্রক্ষমতায় ও থাকে আর দেশদ্রোহীদের তোষণের জন্য তারা যদি সচলায়তনের সদস্যদের কথার বাণে পড়ে তখন সচলায়তনের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহীর অপবাদ আনা যাবে কীনা বা আনা হবে কীনা এ নিয়ে আমি নিশ্চিত নই।
দ্বিতীয়তঃ সচলায়তন কারো জন্য লিখে না। কারো বিপক্ষেও নয় সচলায়তন। কাউকে নাজেহাল করার জন্য সচলায়তনের জন্ম হয়নি। সচলায়তনের জন্ম হয়েছে নিজের ভাষা কে ভালোবেসে একদল তরুণের একীভূত হওয়া থেকে। সচলায়তনের জন্ম হয়েছে এই প্রজন্মের ইতিহাস বিস্মৃতিকে যাদুঘরে পাঠানোর লক্ষ্যে। সচলায়তনের জন্ম হয়েছে বাংলাদেশের বিরোধীতাকারী রাজাকার-আলবদর-আলশামসদের মুক্তিযুদ্ধকালীন ক্রিয়াকলাপের চিরনিন্দা করার জন্য, তাদের তোষণের জন্য নয়। আর এর জন্য কেউ সচলায়তনের কোনো লেখা, পাতা, পৃষ্ঠা পরিমার্জন-পরিবর্ধন করার কথা চোখ রাঙিয়ে বললে তা সচলায়তনের প্রকাশক বা নির্দিষ্ট সচল শুনবেন কী না সেটাও বিবেচনায় রাখা দরকার!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কিছু বলতেও ইচ্ছা করতেসে না। তাই এই পোস্টে কমেন্টাইনাই।
আইজ থাইকা রাজাকারদের যাতে অপমান হয় না, সেইরকম ব্যালান্স কইরা লিখতে হইবো।
তাইলে যদি কাম হয়!
শালার এমন সময়ে জন্ম।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
***শালার এমন সময়ে জন্ম।***
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
ব্যাপারটা বোঝার চেষ্টা করে পল্লব যে আন্তরিকভাবে পত্রিকায় লিখেছেন, সেটা দেখে খুব ভাল লাগলো। অনেক ধন্যবাদ।
তবে ভেতরের কিছু কথা নিয়ে আমার মনেও কিছু প্রশ্ন এসেছে, কিন্তু ইতিমধ্যেই দেখলাম হিমু ভাই, ধু গো এবং আরও অনেকে সেটা নিয়ে লিখে ফেলেছেন। তাই রিপিট করছি না।
পত্রিকার সাংবাদিকেরা যেখানে হর্তাকর্তাদের মুখ থেকে কোন কথা বের করতে পারছেন না, আমরা যে সেখানে কি উপায়ে কোন তথ্য জানবো সেটাই ভাবছি।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ধন্যবাদ পল্লব মোহাইমেন ...
নতুন মন্তব্য করুন