কল সেন্টারের একটি ভালো বাজার হতে পারে বাংলাদেশ । স্বল্প মজুরি এবং ইংরেজীর জ্ঞানের দক্ষতার কারনে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে এখন ভারত এই প্রতিযোগিতার দৌড়ে এগিয়ে আছে। শুধু ইংরেজীই নয় ভারতের চৌকস বিপনন কর্মকতারা এই অর্ডার পাইয়ে দিতে ভারতকে সহায়তা করছে। তবে ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকার কারণ গুলোর মধ্যে একটা অন্যতম কারন ছিলো বাংলাদেশের এই ব্যবসা পরিচালনা করার লাইসেন্সটি ছিলোনা। সম্পতি বাংলাদেশ এই লাইসেন্স পেয়েছে। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে একটি আন্তজাতিক সেমিনারে যোগদিতে বিটিআরসির নেতৃত্বের ৮ টি প্রতিষ্ঠান এই ফেয়ারে অংশ নেবে। বাংলাদেশের কল সেন্টারের প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা ও অবকাঠামোগত সামর্থের কথা আন্তজার্তিক অঙ্গনে পরিচিত করতেই এই মেলার আয়োজন। সেই সাথে ইউরোপের সাথে একটা নেটওয়াকিং করার ইচ্ছে রয়েছে বিটিআরসির। ৩০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ১৮ সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ড প্রবাসী বাংলাদেশীদের সাথে বৈঠক করে বিষয়গুলোর প্রায়গিক দিক নিয়ে আলোচনা করবেন।
এই বিষয়ে অভিজ্ঞদের আমরা সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রন জানাতে চাই। সচলদের কাছে অনুরোধ টেলিকমিউনিকেশন ও আইটি সেক্টরে ইংল্যান্ডে কর্মরত আছেন,পড়াশুনা করছেন অথবা কল সেন্টার বিষয়ে কোন প্রকার আগ্রহ আছে অথবা এই অবস্থায় বাংলাদেশের করণীয় কি হতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা করতে ইচ্ছুক তাদের একটা তালিকা চাইছি। আপনি অথবা আপনার জানা মতে সংশিষ্ট কোন ব্যক্তির যোগাযোগ থাকলে ইমেইলে যোগাযোগ করলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
পাশাপাশি আপনার ব্যক্তিগত কোন প্রস্তাব কিংবা মতামত থাকলে যদি এই আলোচনায় শেয়ার করেন তাহলে আমরা বিষয়গুলো যথাযথ কতৃপক্ষের নজরে আনার চেষ্টা করবো।
পুনশ্চ: সকলের কাছে বিনীত অনুরোধ আপনারা সমস্যার কথা বলুন কোন আপত্তি নেই , প্রতিবদ্ধকতার পাশাপাশি উত্তরণের পথনিয়েও আলোচনা করলে হয়তো সেগুলোর সমাধানের পথে আগাতে পারবো আমারা।
মন্তব্য
এখানে বোঝার বিশাল বিভ্রান্তি আছে। কল সেন্টার বসানোর জন্য আন্তর্জাতিক কোন লাইসেন্স লাগে না। এতদিন কল সেন্টার হয়নি তার কারণ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ, বিটিআরসি সেটাকে অবৈধ মনে করেছে। যেমনি করে তারা ভিওআইপিকে অবৈধ করে রেখেছে।
যারা কলসেন্টার সেবা কেনে তারা পৃথিবীর কোথায় সেটা বসানো হচ্ছে তা নিয়ে মাথা ঘামায় না। মাথা ঘামায়, ইন্টারনেটের নির্ভরযোগ্যতা, রাজনীতি, সামাজিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা ইত্যাদি।
বিদেশী কোন ব্যাংক/ইন্সুরেন্স তাদের কল সেন্টার বাংলাদেশে দিবে না, ১০০% নিশ্চিত। কারণ এতে ক্রেডিট কার্ড সহ অর্থের নিরাপত্তা জড়িত। ইন্টারনেট আর মোবাইল কোম্পানি কিছু দিতে পারে। কিন্তু অলরেডি টু লেইট। ফিলিপাইন, শ্রীলংকা, এবং ভারত সবকিছু করে বসে আসে।
বাংলাদেশে ইংরেজী বলার লোক নেই, সামাজিক নিরাপত্তার কোন ব্যবস্থা নেই।
×সামাজিক নিরাপত্তা মানে কেউ দুই নাম্বারি করে দিব্যি পার পেয়ে যেতে পারে- এটা বুঝাতে চাচ্ছি।
আমরা সবকিছু শুরু করার কথা চিন্তা করি যখন অন্যেরা সেগুলোতে জুড়ে বসে থাকে। যেমন আমেরিকায় ডটকমের পতনের অনেক বছর পরে আমাদের দেশের তার জোয়ার আসে (আসলে এসেছে কি?)
আমাদের ইংরেজী জানা লোকের যেমন অভাব, তেমনি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো তথ্যের নিরাপত্তাপ্রদান করতে পারে এমন প্রতিস্ঠানের অনুপস্থিতি। আর সামাজিক নিরাপত্তা বলতে আলমগীর ভাই যা বলেছেন সেটা ১০০% ঠিক।
কেউ কি নিশ্চিত করে বলতে পারেন এই যে দূর্নীতির দায়ে যাদের ১৩ বছর করে জেল জরিমানা হচ্ছে তারা পরবর্তী সরকার আসলেও পার পাবেনা? এর উত্তর যা হবে সেটাই আমাদের সামাজিক নিরাপত্তার ভগ্নদশাকে প্রমান করে।
আপনারা যদি শুরুর আগেই হবেনা হবেনা বলতে থাকেন তাহলে কিভাবে চলে? আপনাদের অবগতির জন্য জানাই, পাকিস্তানেও কলসেন্টার অনেক হচ্ছে এবং সেগুলো ভালই চলছে। বাংলাদেশের না হবার কোনো কারণ তো দেখি না।
বাংলাদেশের কলসেন্টার সম্পর্কে আমার অন্যরকম আইডিয়া। সোজা পশ্চিমা-নির্ভর কলসেন্টার ভাবলে বাংলাদেশ কোনোদিনেই ভারতের সাথে পেরে উঠবে না। বরং বাংলাদেশ ইসলামিক বিশ্বের কলসেন্টার নিয়ে নিতে পারে - কিছুটা আরবি আর ইংরেজী মিলিয়ে। দুটো ভাষা শিখতে বাংলাদেশের লোকজনের অসুবিধা হবার কথা নয়, আরব দুনিয়ায় অনেক লোকজনেই যাতায়াত করে থাকেন। আর নাহলে পেটের দায়ে কিছুটা শিখেই নেওয়া যাবে। তার ওপর আরব দুনিয়ায় ব্যবসা এখন বাড়বাড়ন্ত, সে তুলনায় দেশগুলোতে লোকসংখ্যা কম। আর এই দেশগুলো মেয়েদের ব্যাপারে রক্ষণশীল - মনে হয়না তারা গণহারে নিজেদের মেয়ে বৌকে এরকম কলসেন্টারে অচেনা পুরুষের সাথে কথা বলতে দেবে। সুতরাং বাংলাদেশের যথেষ্টই সম্ভাবনা আছে ... মধ্যপ্রাচ্যের কলসেন্টার হয়ে ওঠার জন্য।
জানি না ভুলভাল লিখলাম কিনা ...
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
আপনার যেটা হয়ত জানা নেই তা হলো:
১. পাকিস্তানে জাতীয় পরিচয়পত্র চালু হয়েছে মোশারফ আসার পর পর। পাসপোর্ট ইলেকট্রনিক হয়েছে প্রায় একই সাথে সাথে। জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া সেদেশে ব্যাংক একাউন্ট খুলা ইত্যাদি অসম্ভব। আমি সামাজিক নিরাপত্তা বলে যেটা বলেছি, সেটা পাকিস্তানে বেশ কয়েক বছর ধরেই আছে। এ বিষয়টা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
২. পাকিস্তানের ইন্টারনেটের সাথে আমাদেরটার কোন তুলনা চলে না। পাকিস্তানে ভোয়াপি অনেক আগে থেকে বৈধ। অস্ট্রেলিয়া থেকে পাকিস্তানের স্থানীয় ফোন নাম্বার পাওয়া সম্ভব যেখানে পাকিস্তানের কেউ লোকাল কল করতে পারে। গত দুই বছরে যদি পাকিস্তানের নেট যদি ১বার কাটে, আমাদের কেটেছে ১২+১ বার।
৩. পাকিস্তান আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে আমাদের অনেক আগে থেকে। আমাদের দেশে এটা এখনও বহু সমস্যা পেরিয়ে করতে হয়। ক্রেডিট কার্ড কোন ইস্যু না, কিন্তু যদি আন্তর্জাতিক লেনদেনের কথা বলেন, তবে বাংলাদেশের অবস্থা খুব ভাল না।
৪. পাকিস্তানিদের ইংরেজি (কি আরবী) কোনটাই আমাদের চেয়ে খারাপ না (গালি আমারা যতই দেই)। বহির্বিশ্বে পাকিস্তানিদের লাইনঘাট আমাদের চেয়ে অনেক বেশী।
দেশে যদি কলসেন্টার হয় তবে সবাই খুশি হবে। কিন্তু একেকটা হুজুগে যে নীরিহ ছেলে-মেয়ের পকেট খালি হবে সেটা চিন্তার কথা। বিটিআরসি নিজেই যা প্রচার করছে তার মধ্যে লুকোছাপা কথা আছে (যদি ৩য়চোখের কথা ঠিক ঠিক হয়)।
সবই তো বুঝলাম, কিন্তু পাকিস্তানে লোক কোথায়? বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ ছেলেমেয়ে যেখানে স্কুলে যাচ্ছে সেখানে পাকিস্তানের ৬০%ও যায় না। কিছুদিনের মধ্যেই ওদের লোক শর্টেজ আসবে। উন্নত বিশ্বে পাকিস্তানের ইমেজ প্রবলেমও আছে। তার ওপর এই ধরনের কোম্পানী খুব সহজেই বোমা বিস্ফোরণের টার্গেট হতে পারে।
আন্তর্জাতিক বিশ্বে ব্যবসায়ী হিসাবে পাকিস্তানীদের অভিজ্ঞতা বেশী আর তাদের ইন্টারনেট লাইনও ভাল - এগুলো মেনে নিলাম। কিন্তু পাকিস্তানে কলসেন্টার হলেই যে বাংলাদেশে হবে না এমন ভাবার তো কারণ দেখি না। সেরকম হলে ভারতেই সব কলসেন্টার হতে পারত।
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
এখনকার অবস্থা কি জানি না, তবে বছর দুয়েক আগেও পাকিস্তান শিপমেন্টের ব্ল্যাকলিস্টে ছিলো। বিশ্বের প্রথম সারির ক্রেডিট কার্ড ফ্রড দেশের মধ্যে পাকিস্তান ছিলো। মনে হয় না দু বছরে এই বাস্তবতা থেকে তারা বের হতে পেরেছে।
কাজেই ট্রানজাকশনের ক্ষেত্রে মনে হয় পাকিস্তান খুব একটা আগে নেই।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
দিগন্ত দা
বাংলাদেশের যা কালচার তাতে কিছুদিনের মধ্যেই ঢাকা শহরে ব্যাং এর ছাতার মত কলসেন্টার গজিয়ে উঠবে
পাকিস্তানিদের যতই অভিজ্ঞতা আর লাইনঘাট থাকুক না কেনো বাংলাদেশীদের সাথে ওরা পেরে উঠে না
পানির দামে বাংলাদেশ কাজ নেবে/ পাবেও
সমস্যা হবে তখন
যখন সিডনি/নিউইয়র্ক /লন্ডনে বসা মিঃ জন এর ক্রেডিট কার্ড পুরোটা খালি হয়ে যাবে ঢাকার কল সেন্টার থেকে বেচা কোনো প্রডাক্ট কিনতে যেয়ে।
এই রাস্তা একজন দেখাতে পারলে মিঃ জনদের ফতুর হইতে বেশি দেরি লাগবে না।
আর যে কার্ড খালি করবে তার যদি প্রপার চ্যানেল থাকে তাহলে ত সোনায় সোহাগা আমেরিকান স্পেশাল ফোর্স ঢাকার রাস্তায় নামাইলেও আসামি ধরতে পারবে না।
আর উন্নত বিশ্বের একজন সাধারন নাগরিকের কিছু হলেও ওদের সরকার এবং মিডিয়া যেমন লাফালাফি করে তাতে করে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত যেই পরিমান সহানুভুতি পাচ্ছে এবং প্রাকৃতিক বিপদ আপদ সহ নানাবিধ কারনে যেই অর্থ সহযোগিতা পাচ্ছে সেটা মাঠে মারা যাবে।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে সব কাজের মধ্যেই যেমন ছ্যাচড়া কাজ আছে কলসেন্টার এর মধ্যেও তেমনি ব্যাপার আছে ।
যেমন একটা ব্যাপার খেয়াল করে দেখবেন ফিলিপাইন দখল করেছে ফোন ব্যাংক বীমা কোম্পানিগুলোর টেলি সেবা খাত
আর ভারত ধরেছে প্রায় সবই বিশেষত টেলি সেলস ত এই সেলস পিচ দিতে যেয়ে ভারতের ইমেজ মোটামুটি বেশ ধরা।
রেডিও এবং নেট এ খুজলেও বেশ মজার মজার টেলি সেলস পিচ পাবেন।
আরেকটা কথা মনে করিয়ে দিয়ে মন্তব্য টা শেষ করি
আগে নিউজিল্যান্ড এর মাইগ্রেশন ওয়েব সাইটে একসময় বেশ বড় বড় করে যেই পাচ টা না ছয়টা দেশের শিক্ষাগত যোগ্যতা র সনদ এর সার্টিফাইড কপি গ্রহন যোগ্য নয় বলে লেখা ছিলো তাতে বাংলাদেশের নাম দেখে খুব কস্ট পেয়েছিলাম।
বাংলাদেশে যারা টেলিসেন্টার খুলবেন তাদের প্রতি আন্তরিক অনুরোধ আপনারা ডলার পাউন্ড কামান ভালো কথা কিন্তু দেশের সুনামের কথাটা মাথায় রাখবেন।
নতুবা আমার মত প্রবাসীদের অনেক ঘাম ঝড়িয়ে কামানো সুনাম এক পলকেই উড়ে যাবে।
আলমগীর ভাই এবং প্রকৃতীপ্রেমিক ভাই এর সাথে শত ভাগ সহমত
দেশের বাইরে যারা কল সেন্টার এ কাজ করছেন তারা এই আলোচনায় যোগ দিলে আরো ভালো হবে।
ঢাকাতে বোধহয় কিছু কল সেন্টার আগেও ছিল। আমার ভাই স্টুডেন্ট অবস্থায় সেখানে পার্ট টাইম কাজ করত। আমার ধারনা সেগুলো ৯৮ এর দিকের কথা হবে কিংব সেই সম সাময়িকের।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আমাকে একটা টিকেট পাঠিয়ে দিন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
হ্যাঁ ঢাকাতে কলসেন্টার অনেক আগে থেকেই আছে। যেমন গুলশানে অবস্থিত অ্যালান ডিক (৯৭-৯৮এর দিকের)। এইটা নিয়া এক মজার কাহিনি আছে। আমার এক ক্লাশমেট অ্যালান ডিকে জব করে। এরমাঝে আরেক ফ্রেন্ড ঢাকা ভার্সিটি থেইকা এম.বি.এ. কইরা একটা চাইনিজ কোম্পানি গোল্ডেন চ্যাং-এ প্রায় জয়েন করে করে এরকম অবস্থা। এই সময়ই আমাদের কোন এক পার্টিতে আরেক বদমাইশ দোস্ত এই দুইজন পার্টিতে আসলে এভাবে পরিচয় করিয়ে দেয়- আমরা অনেকক্ষণ আমাদের ডিককে খুঁজে পাচ্ছিলাম না। এইমাত্র ডিক মাথা উচুঁ করে আমাদের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছে। আর তার সম্মুখেই রয়েছে চ্যাং, আপনার সবাই অবগত চ্যাং একটু লাজুক স্বভাবের, কথা কম কাজে বিশ্বাসী.....
বাংলাদেশে এখন ব্যাঙের ছাতার মতোই কলসেন্টার গজিয়ে ওঠা শুরু করেছে। দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার দেখতে পাবেন, আপনি কি স্বল্প বিনিয়োগে কলসেন্টার খুলতে আগ্রহী?????.....
যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
আগে-পরে কে কী করলো, সেটা বিবেচ্য না। সব রকম ব্যবসা-ই হয় কেউ আগে করেছে, নয়তো কেউ পরে করবে। নিজের কাজটুকু যথাযথ কৃতিত্ব ও আন্তরিকতার সাথে করে গেলে সেটার দাম সবসময়ই থাকে।
আমি নিজে কমিউনিকেশন্সে আছি, চেনাজানা অনেকেই আছেন এই লাইনে জড়িত। যদি কোন ধরণের প্রয়াস পান কেউ, তাহলে সাহায্য লাগলে জানাবেন। সাথে আছি।
থার্ডু ভাই, আপনার সাক্ষাৎকারের জন্য প্রশ্ন বা প্রশ্নকর্তা বা আলোচক লাগলে জানিয়েন। লোক ধরে দেবার চেষ্টা করতে পারি। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে যদি বিশেষ কোন প্রশ্ন মাথায় থাকে, তবে তা নিয়ে তথ্য-উপাত্ত লাগলেও জানিয়েন।
রাজাকার রাজা কার?
এক ভাগ তুমি আর তিন ভাগ আমার!
সেই কথা এতক্ষনে বুঝলেন ?? কইলাম ইউকেতে কমিউনিকেশন সেক্টরে নেটওয়ার্ক থাকলে তাদের যোগাযোগের ঠিকানা দেন। আমরা ওনাদের ইনভাইট করে নিয়ে আসবো। ইউরোপ হলেও আপত্তিনাই।
তবে ইউকে অগ্রাধীকার।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
আমার কাছে একটা আমেরিকান কোম্পানী প্রস্তাব আছে তারা চাইছে ইন্ডিয়াতে কলসেন্টার নিয়োগ দিতে কিন্তু আমি জানি একটু চেষ্টা করলে আমাদের দেশেও সম্ভব। তাদের inbound and outbound service দুইটাই লাগবে। বিস্তারিত জানতে আমাকে মেইল করতে পারেন-
নতুন মন্তব্য করুন