হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদকে রাষ্ট্রপতি করার দাবী উঠেছে জাতীয় পার্টির তরফ থেকে। আওয়ামীলীগ না বলেছে। আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিল ঘোষনা দিয়েছেন তাদের পছন্দ জিল্লুর রহমান। শেখ হাসিনার কারা বাসের সময় দলের হাল ধরে ছিলেন বর্ষীয়ান এই নেতা। ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় হারিয়েছেন স্ত্রী আইভি রহমানকে। ওদিকে এরশাদের দাবী বয়সে তিনি বড় ! রাষ্ট্রপতি হবার খায়েশ ফুরায়নি এরশাদের !
৭১'র দোসর রাজাকারদের বিতারিত করতে এবং যুদ্ধাপরাধীদের নির্বাচিত না করার দাবী নিয়ে সেক্টর কমান্ডারর্স ফোরাম যে গনজোয়ার সৃষ্টি করেছে তারই ফসল মহাজোটের বিজয়। তাই মুক্তিযুদ্ধের উপ-প্রধাণ সেনাপতি এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দোকার কে রাষ্ট্রপতি করা হলে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানিত করা হবে বলে মনে করছেন তাঁরা।
অন্যদিকে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড.ইউনূসের নাম প্রস্তাব করেছে সরকারের কূটনৈতিক মহল। আন্তজার্তিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বলের জন্য তাঁকেই রাষ্ট্রপতি করার ব্যপারে আগ্রহ ঐ মহলটির ।
যাদের নাম প্রস্তাবে এসেছে তাদের মধ্যথেকে ড.ইউনূস ও এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দোকারের প্রতি আমার সমর্থন থাকবে। প্রিয় সচল আপনি কি ভাবছেন ?
তবে এরশাদ কেন রাষ্ট্রপতি হবে না এসম্পর্কে আমার মতামত দিচ্ছি, যে স্বৈরশাসনের হাত থেকে মুক্ত হয়ে গনতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করেছিলো বাংলাদেশ তার সাথে মহাজোটে বেঁধে নির্বাচনে জয় লাভ করে আওয়ামীলীগ তার জয়কে কলন্কিত করেছে। সেই কলন্ক মোচন হবে যদি এরশাদকে রাষ্ট্রপতি করা না হয়। তার কারন , এরশাদ যে কোন সময় তার সিদ্ধান্ত বদলাতে পারেন। আওয়ামীলীগ যদি নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা না পেত , বিএনপি যদি আওয়ামীলীগের কাছাকাছি আসন পেতো , ঠিক সেই মুহুর্তে যদি সরকার গঠনে অন্য কোন শরীক দলের সহযোগিতা বাধ্যতামূলক হয়ে যেত, সেই মূহুর্তে এরশাদ যদি বিএনপির কাছ থেকে আশ্বাস পেতে যে তাঁকে রাষ্ট্রপতি পদটি দেয়া হবে, আমি নিশ্চিত এরশাদ মহাজোটের নেতৃত্বে জয়লাভের পরও জোট ভেঙ্গে বিএনপির সাথে নতুন সখ্যতা গড়তো শুধু মাত্র রাষ্ট্রপতি পদটির জন্য। যার প্রমান নির্বাচনের ঠিক শেষ মূহুর্তে এরশাদের সাথে আওয়ামীলীগের সমোঝোতা না হওয়ায় এরশাদ গরম গরম প্রেস কনফারেন্স করে বললেন , 'জাতীয় পার্টি মহাজোটে নেই ' ঠিক আবার একদিন পর , আওয়ামীলীগ কি এক যাদুর পরশ দিয়ে দিলো , এরশাদ বলতে শুরু করলেন, শেখ হাসিনা আমার ছোট বোন !!
আবার এখন তিনি মন খারাপ করে বলছেন, জাতীয় পার্টি সংসদের বাইরে ও ভেতরে একলা চলবে! এই রকম একটা অস্থির স্বভাবের লোভী, ক্ষমতা লিপ্সু, বিশ্ব বেহায়কে শেখ হাসিনা নিশ্চই রাষ্ট্রপতির মতো সম্মানিত আসনে বসিয়ে রাষ্ট্রপতির পদটি কলন্কিত করবেন না ।
মন্তব্য
কতই রঙ্গ দেখি দু্নিয়ায়!!!
এরশাদকে কোনওভাবেই রাষ্ট্রপতির পদে দেখতে চাই না। ব্যক্তিগতভাবে ডঃ ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি হিসাবে দেখতে পছন্দ করব।
মাজার জিয়ারত করা আর বিশেষ দিনে বাণী দেয়া রাষ্ট্রপতির পদে জনাব জিল্লুর হতে পারেন ।
রাষ্ট্রপতি পদটিকে শুধুমাত্র মাজার জিয়ারত আর বাণী দেয়ার কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে, রাষ্ট্রপতি ও প্রধাণমন্ত্রীর ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য আনা খুব জরুরী হয়ে পড়ছে।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
এরশাদকে আমি কোন ভাবেই রাষ্ট্রপতি হিসেবে দেখতে চাই না । এই লোকের কারনে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল হারিয়েছিল, সেই হারানর ঠেলায় আমাদের প্রযুক্তিগত অগ্রগতী পিছিয়েছে কম করে হলেও ২০ বছর । একবার শুধু ভাবেন, বাংলাদেশে ইন্টারনেট আসতে পারত আরো ১০ বছর আগে, লোকের হাতে হাতে কম্পিউটার আসতে পারত আরো দশ বছর আগে । সফটয়্যার ইন্ডাস্ট্রীটা আজকে পৃথিবীর বাজারে একটা বড়সড় অংশে অবদান রাখত ।
ড. ইউনূস সম্পর্কে কিছু দুঃখজনক কথা শুনেছি যার সারমর্ম করলে দাঁড়ায় এরকম : "ইউনূস আমেরিকার দালাল " । সত্যমিথ্যা যাচাই করা আমার পক্ষে কঠিন কারন আমি মূর্খ মানুষ । তাই সাবধান থাকছি এনার ব্যাপারে । খুব ভাল করে না জেনে বাতিল বা গ্রহন কিছুই করছি না ।
এয়ার ভাইস মার্শাল এ,কে, খন্দকার সম্পর্কে এখনো উদ্বেগজনক কিছু শুনিনি, হতে পারে আমি কানে খাটো তাই । মুক্তি যুদ্ধের উপপ্রধান হিসেবে উনি নিঃসন্দেহে শ্রদ্ধাভাজন । তবে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে যেসব গুনাবলী দরকার সেদিক থেকে কেমন জানি না । আর যাই হোক এরশাদের থেকে খারাপ হতে তো আর পারবেন না ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
জিল্লুর রহমান।
ডঃ ইউনুস হওয়ার সম্ভাবনা কম। ব্যক্তিপূজায় বিশ্বাসী বিধায় তিনি হুটহাট লাইম-লাইট খু্ঁজে বসতে পারেন। বিএনপি এই ধরণের সমস্যায় পড়েছিল বি চৌধুরীকে নিয়ে।
এ কে খন্দকার এতকাল কোথায় ছিলেন, জানার খুব ইচ্ছা। সব সেক্টর কমান্ডারের বেলায়ই খাটে এই প্রশ্ন। জামায়াত আচমকা শাসনে আসেনি। রাজাকারদের সিস্টেম্যাটিক পুনর্বাসনের সময় তাঁরা সবাই অদৃশ্য ছিলেন। যে-নৌকা পালের হাওয়ায়ই নদী পাড়ি দিচ্ছে, তাতে বৈঠা বাওয়া ছাড়া কিছু করেননি তাঁরা।
দুঃসময়ে শেখ হাসিনার পাশে থাকা এবং দলের হাল ধরার জন্য জিল্লুর রহমান পুরস্কারের দাবিদার। বর্ষীয়ান বিধায় তাঁকে খুব বড় কোন মন্ত্রনালয় দেওয়াও সমস্যার। তার চেয়ে রাষ্ট্রের সবচেয়ে সম্মানের পদটি তাঁকে দেওয়া যেতে পারে।
শুধু আওয়ামী লীগই দেশ চালাবে এখন। প্রেসিডেন্ট কোন আইনের ব্যাপারে দ্বিমত পোষন করলে তা সংসদ ওভাররুল করতে পারে। এই অবস্থায় সম্ভাব্য "নাটক" এড়ানো প্রয়োজন। শুধু তাই নয়, প্রেসিডেন্ট পদে এমন একজন আস্থাভাজন লোক প্রয়োজন যিনি প্রধানমন্ত্রীকে বুঝিয়ে বলতে পারবেন তাঁর অসম্মতির কারণ।
ভাল পয়েন্ট
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
যুক্তিগুলোকে সমর্থন দিলাম, কিন্তু জিল্লুর রহমানের স্বাস্থ্যের যা অবস্থা তাই শংকা বোধ করছি। তাঁর রাজনৈতিক গ্রহন যোগ্যতা নিয়ে কোন প্রশ্ন নেই।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
এরশাদ মিয়া হয়ত বেশীদিন বাচবেনা মৃত্যুর আগে প্রেসিডেন্ট হওয়ার স্বাধ অপুর্ন থাকাটা ভাল দেখাচ্ছেনা। এরশাদ কে বানাইয়া দেন।
জিল্লুর রহমান
এরশাদ খন্দকার ইউনুস বাদ
এরশাদ কে প্রেসিডেন্টের পদ দেয়া হবে বলে আমার মনে হয় না। আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থায় প্রেসিডেন্টের পদটি অনেকটা নিস্ক্রিয়, একটা শো-পিসের মতো। বিশেষ দিনে মাজার জিয়ারত আর বানী দেয়া ছাড়া আসলেই আর বিশেষ কিছু নেই। ঠেলায় পড়লে আবার জলপাই মামাদের কথায় উঠ-বস করা লাগে। এক্ষেত্রে এখন, জিল্লুর রহমানকে প্রেসিডেন্টের পদটি দেয়াই যুক্তিযুক্ত মনে করছি। তিনি শেখ হাসিনা কারাবন্দী থাকাকালীন দল ঠিকঠাক সামলেছেন। সুতরাং এই সম্মানটি হয়তো তার প্রাপ্য। এ.কে. খন্দকার হলেও ভালো। প্রেসিডেণ্টের পদ না দিতে পারলে এ.কে. খন্দকারকে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিলেও মনে হয় ভালো হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে দেশের সর্বস্তরের মানুষ কন্ঠ না মেলালে শুধু সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের আন্দোলন এ দাবিটিকে এতোটা শক্তিশালী করে তুলতে পারতো না। ড. ইউনুস টাইপের সুশীলে ঠিক আস্থা পাই না।
এই তিনজনকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে করা গেলে ভাল হত।
ইউনূস স্বাধীনভাবে চলা আর কথাবলার মানুষ। রাষ্ট্রপতি করে তার মুখ ও হাতপা বন্ধ করা ঠিক হবে না। এছাড়া তার ক্ষমতার লোভ প্রচুর। তাড়াহুড়ো করা এবং ঘন ঘন মত পাল্টাতে তার জুড়ি নেই। এরকম অস্থিরচিত্তের লোভী মানুষ রাষ্ট্রপতি না হওয়াই ভাল।
খন্দকার সম্পর্কে খারাপ কিছু শুনিনি। তবে তিনি একজন অত্যন্ত অনুগত সৈনিক, অন্যায় দেখলেও অনেকসময় 'না' বলেন না। যেমন মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বাঙালি মিলিটারি ফোর্সের মধ্যে সবচাইতে সিনিয়র ছিলেন, অথচ ওসমানীকে ধরে এনে কমান্ডার ইন চিফ বানানো হল আর তিনি টু শব্দটিও করলেন না।
আগামী পাঁচ বছরে আলীগকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে রহমানকে দলের প্রধান করে রাখা দরকার।
একজন অত্যন্ত সুপণ্ডিত, নির্লোভ, সাহসী ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি হিসেবে রেহমান সোবহানের নাম আমি প্রস্তাব করছি। বাংলাদেশকে তিনি যতটুকু দিয়েছেন তা এই সামান্য পদ দিলে শোধ হবে না জানি, তবু জাতি হিসেবে পৃথিবীতে আমাদের সম্মান একটু হলেও বাড়বে।
প্রফাইল
....................................................................................................................
এভাবেই স্থবির ঘর একদিন উড়ে যাবে
উড়ে উড়ে যাবে
এরশাদ, রাষ্ট্রপতি! এটাও আমাদের দেখতে হবে! এতো তাড়াতাড়ি! তার কথা আলোচনায় আনাই তো উচিত না, "সব শালা গো ধরেছে রাজা হবে, , ,"
ডঃ ইউনুস, কাজের মানুষ। রাষ্ট্রপতির কাজ উনাকে দিয়ে হবে না। কেউ বলছেন, উনি "আমেরিকার দালাল", হয়ত বেশি বলেছেন। তবে আমেরিকার একটু নেক নজর পাবার জন্য, আমরা লবিং ও কিন্তু কম করছি না, আমাদের Washington এর হালচাল বুঝতে না পারার বদনামও আছে। আমাদের কুটনীতিকরা নাকি ঠিক মতো লবিং করে দেশের জন্য সুবিধা আদায় করতে পারছেন না, অন্যরা সব নিয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে ডঃ ইউনুসের ইমেজ কাজে আসতে পারে। ওই দিকে আবার হিলারী সেক্রেটারী অব স্টেট। সে জন্যই হয়তো ডঃ ইউনুস এর নাম এসেছে।
এ কে খন্দকার কেন? উনাদের প্রচারণা হয়ত ভোটে প্রভাব ফেলেছে। তবে, মূল কাজ তো এখনও শুরুই হয় নাই। আগে যুদ্ধোপরাধীদের বিচার হউক।
ব্যক্তিগতভাবে, আমার জিল্লুরকেই পছন্দ। বর্ষীয়ান এই নেতা আওয়ামী লিগের জন্য অনেক করেছেন। একজন পরিচছন্ন মানুষ।
আজকের প্রথম আলো-র হেডলাইন:
রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন জিল্লুর রহমান
ইউনুসের মত সুবিধাবাদী ব্যবসায়ীকে রাজনীতিতে দেখতে চাই না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
অন্যান্য পত্রিকার আরো হেডলাইনও আছে কিন্তু।
প্রফাইল
....................................................................................................................
এভাবেই স্থবির ঘর একদিন উড়ে যাবে
উড়ে উড়ে যাবে
সবচেয়ে ভাল হতো্ এদের বাইরে গ্রহণযোগ্য কাউকে নির্বাচন করলে ।
তবে আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে নোংরা রাজনীতির শিকার হয়ে অনেকে বিতর্কিত হয়ে পড়েন । এসব ঝামেলায় না গেলে জিল্লুর রহমানই ভাল । কারণ দুঃসময়ে পাশে থাকার স্বীকৃতি ও তাকে দেওয়া প্রয়োজন।
এরশাদ : ( না ) ভোট
ইউনুস : ( না ) ভোট
তাই বলে এ. কে. খন্দকার- কে কিন্তু হ্যাঁ বলছি না ...
তবে না- ও বলছি না ...
... নামহীন
কেন এই 'শব্দদুটি টাইপ ' -এর ঝামেলা ... ?
রাষ্ট্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নয়, যদিও ব্যবসা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রাণ । সেবাই রাষ্ট্রের মূল ধর্ম । রাষ্ট্র যদি 'প্রচলিত' ব্যবসা শুরু করে, তাহলে দরিদ্র মানুষের কি হবে তা সহজেই অনুমেয় ।
বাংলাদেশের গর্ব ড: ইউনুস একজন মেধাবী মানুষ । কিন্তু সে মেধা আধুনিক ব্যবসার মধ্যে সীমাবদ্ধ । বাংলাদেশ উন্নত দেশ হলে তার মেধা কাজে বেশী লাগানো যেত । কিন্তু তিনি রাষ্ট্রপতি হলে পুরো এ দরিদ্র দেশটাকে ব্যবসাক্ষেত্র ভেবে বসতে পারেন । অবশ্য অনেকের মতে তিনি সেবা করছেন ; তাতে দ্বিমত নাই কিন্তু তা নি:স্বার্থ নয় (সব 'প্রচলিত' ব্যবসারই একটা সেবামূলক দিক আছে)। রাষ্ট্র কি তার জনগণের সাথে ব্যবসা শুরু করবে ?
নদী
রাজনীতিকে পেশা হিসাবে উল্লেখ করেছেন এমন নির্বাচিত সংদস সদস্যের সংখ্যা এবার কম করে হলেও কুড়ি জন। কাগজে কলমে দেশ সেবা করাই তাদের প্রধাণ জীবীকা। নামকা ওয়াস্তে গনপ্রতিনিধী ও দেশ সেবক আর পর্দার আড়ালে সেসকল রাজনীতিবিদরা কি করে থাকেন সেই আলামত গত দুই বছরে সাধারণ মানুষ কিছুটা হলেও টের পেয়েছে। সেই অর্থে বাংলদেশের রাজনীতিকদের সেবক বলা যায়না।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
আমার পছন্দ জিল্লুর রহমান। ভদ্রলোক আওয়ামী লীগের টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া রোধ করেছেন।তাছাড়াও বর্ষীয়ান এই নেতাটিকে শেষ বয়সে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে বসিয়ে সম্মান জানানো উচিত। আওয়ামী লীগ তাছাড়াও গত টার্মে তাদের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের অভিজ্ঞতাটা মনে রাখবে যা তাদের জন্য বুমেরাং হয়ে গিয়েছিল।ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্টের জন্য।
( মহসীন রেজা)
অধ্যাপক রেহমান সোবহান , মোজাফফর আহমদ, ডক্টর অনুপম সেন এদের মাঝে কাউকে দেখতে চাই।
_____________________________
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই
_____________________________
টুইটার
এখন আওয়ামী লিগের সাধারন সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম না? এরশাদকে হাসিনা সরাসরি না বলে দিয়েছে। বেহায়া বিধায় সে এখনো এটা নিয়ে লাফালাফি করেছে। এই লোকটার আসলেই লজ্জা সরম নেই।
আমার ভোট জিল্লুর রহমানের। কিন্তু উনার স্বাস্থ্যের যা অবস্থা, তাতে উনি হয়তো বেশিদিন থাকতে পারবেন না। পরবর্তী প্রেসিডেন্ট রেহমান সোবহান হতে পারেন।
স্বৈরাচারের পতনের পর আওয়ামী লীগ প্রথমবারের মত ক্ষমতায় গিয়ে নিরপেক্ষ থাকতে গিয়ে যে ভুল তারা করেছিল তা হল শাহাবুদ্দিন'কে রাষ্ট্রপতির আসনে বসিয়ে ------- আশা করা যায় এত বড় ভুল দ্বিতীয়বার আর আওয়ামী লীগ করবে না -------- দুঃসময়ের বন্ধুত্বের মর্যাদা না দিলে শত্রুও মন থেকে মর্যাদা দেয় না তাকে -------- অতীত স্মরণ রেখেই সিদ্ধান্ত নিক------ রাজনীতিতে নিরপেক্ষতা শব্দটা কার্যত অচল।
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
কোন প্রকার বিতর্ক ছাড়াই মেনে নিলাম।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
লেজেহোমোরে আবার?!!!!
তো সুশীল আর রাজনীতিক দের যুদ্ধে যখন রাজনীতিকদেরই জয় হলো, তখন আর সুশীলদের তোষামোদ করার দরকার কি?
রাজনীতিতে যার অভিজ্ঞতা আছে, দলের যিনি দুঃসময়ে হাল ধরেছেন, দেশের পতি তিনিই হোন।
জিল্লুর রহমান।
এরশাদরে বানাইতে হবে কোন কথা নাই।
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিদের রাষ্ট্রপতি বানানোর রেওয়াজ বন্ধ হোক। এতে করে একটা অযথা মূলা ঝুলানো হয়, ন্যায়বিচারের পথে একটা সম্ভাব্য প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়।
বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতিদের দায়িত্ব সীমিত আর আলঙ্কারিক। তারপরও এর জন্যে এরশাদের মতো এক্সপায়ার্ড-ডেটেড লোক কেন লালায়িত, বুঝি না।
রাষ্ট্রপতি হিসেবে ইউনুসকে দেখতে চাই না। কোন দুর্নীতিবাজকে দেখতে চাই না। আর বাকি যে-ই আসুক, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
হাঁটুপানির জলদস্যু
জিল্লুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করা হয়েছে। চ্যানেল আই'র নিচে খবরে পড়লাম।
সচলদের মন্তব্যেও জিল্লুর রহমানই জয় যুক্ত হয়েছেন। শুভকামনা থাকলো উনার জন্য।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভোকেশনে সম্ভবত রাস্ট্রপতি ইয়াজুদ্দিন সাহেব ভাষণ দিচ্ছিলেন ইংরেজিতে -
( ' স ' এর উচ্চারন s এর মত কল্পনা করুন )
" ইশটুডেন্টস এন্ড টিসারস ... ( কাগজের দিকে তাকালেন ) ... শুড ডো মোর মোর রিসারস "
অন্তত পক্ষে আগের রাষ্ট্রপতির চাইতে জিল্লুর রহমানের উচ্চারন অনেক সুন্দর । কাজেই নো লস
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
তাহলে তো শাহাবুদ্দিনের কথাও মনে পড়ে যায়-- "স্নাতকোত্তরকে" তিনি উচ্চারণ করেছিলেন "ছেনাকোত্তর"। আমার স্পষ্ট মনে আছে।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
ড. ইউনুস এর বিপক্ষে ভেটো দিলাম। কারণ আছে। অনেক।
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
কে হবেন রাষ্ট্রপতি এই বিষয়ে সচলদের মতামত সংক্রান্ত জরিপের ফলাফল পাবেন এখানে।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
নতুন মন্তব্য করুন