বাংলা ভাষার নিজেদের মত প্রকাশ ও লেখক ফোরাম হিসাবে ইতি মধ্যে সচলায়তন এক অনণ্য প্লাটফরম হয়ে উঠেছে। মুক্তচিন্তার মানুষদের কাছে সচলায়তনের সদস্যপদ পাওয়াটা অনেকটা স্বপ্নের মতো বিষয় হয়ে হয়ে উঠেছে। মডারেটরদের বিবেচনায় যে সকল অতিথি লেককরা ইতি মধ্যে সদস্য পদ পাবার খুব কাছা কাছি চলে এসেছেন, তাদেরকে মুক্ত করে দিতে ২১ শে’র প্রথম প্রহরটিকে বেছে নিলে কেমন হয় ?
বাংলা ভাষার মুক্তির এই দিনে বাংলা লেখকের সদস্য পদ লাভের এই বিষয়টি চালু করা যেতে পারে সচলায়তনে, সেই সাথে প্রতি বছর ডিসেম্বরের ১৬ ও মার্চের ২৬ তারিখেও নিয়মিত বিরতিতে নতুন সদস্যদের একটি তালিকা প্রকাশ করা যেতে পারে।
মন্তব্য
যারা এই প্রস্তারের পক্ষে আছেন, তারা হ্যাঁ ভোট দেন। যারা বিপক্ষে তারা মন্তব্য করে কারন দর্শান।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
অতিথিরা বোধহয় স্বাভাবিক গতিতেই সচল হবেন। বিশেষ প্রহরে সচল হবার মধ্যে আনুষ্ঠানিকতা বা আড়ম্বর আছে, কার্যকারিতা তত নেই বোধহয়।
হাঁটুপানির জলদস্যু
ইয়ে... বিশেষ দিবসে কারাবন্দীদের মুক্তি দেবার মত হয়ে গেল না?
আমি তো বলি সচলত্বের কাছাকাছি এসে থাকলে আজই করে দেওয়া হোক, বিশেষ দিনে করার কী দরকার?
তালিকা!!!
প্রথম কথা হলো স্যার ইদানীং কালো কোনো এক কারণে জানি না আপনার লেখার ধারটা কেমন জানি মেন্দা মেরে গেছে
দ্বিতীয় কথা হলো আপনার উপস্থিতি টের পাওয়া যায় না
আর তৃতীয় কথা হলো আপনি রাজনীতি শুরু করেছেন কি না বোঝা যাচ্ছে না
০২
এখন যারা সচলত্বের কাছাকাছি আছেন তাদের সবাইকে একুশে সচলত্ব দেয়া যেতে পারে। এতে একটা মাত্রা যোগ করবে
কিন্তু সচলত্ব প্রাপ্তিটা কোনোভাবেই দিবস ধরে করা উচিত হবে না
এর বড়ো কারণ হলো এখানে লেখকরা এককভাবে এসে একটা কমিউনিটিতে অন্তর্ভুক্ত হন
কিন্তু কোনোভাবেই তারা দল বেঁধে আসেন না
ফলে দিবস ধরে সদস্যপদ দিতে গেলে ব্যাপারটা এক করম দলীয় স্বীকৃতির মতো হয়ে যাবে
০৩
সচলত্ব প্রাপ্তিটা যেহেতু শুধু সময় নির্ভর না
এর সঙ্গে জড়িত আরো অনেকগুলো বিষয়
সেহেতু যে কেউ এখানে এক সপ্তায় যেমন সদস্য হবার দাবিদার হতে পারেন
আবার কারো হয়তো কয়েক মাসও লেগে যেতে পারে
এক্ষেত্রে যে যখন দাবিদার তাকে তখনই সচলত্ব দেয়া উচিত
দিবস কেন্দ্রিক সচলত্ব চালু হলে যিনি আজকেই সচল হবার দাবি করতে পারেন তাকে অযথা বসে থাকতে হবে দিবসের অপেক্ষায়
০৪
আপনার ধারালো লেখা আর কমেন্টগুলো মিস করি বহুদিন স্যার
০৫
অন্য প্রসঙ্গ
আমার এবারের বই তৃণতুচ্ছ উনকল্পে
আপনি এবং আপনার দেয়া গল্প একটা বিশাল জায়গা জুড়ে আছে
গল্পের মূল কাঠামোটাই দাঁড়িয়েছে আপনার কমেন্টের উপর
আর পুরো গল্পের কেন্দ্রিয় চরিত্র যে বীরাঙ্গনা
তার নামটাও আপনার দেয়ান
নন্দিতা
আপনার দেয়া এই নন্দিতার সাথে আমি ইতিহাস থেকে তুলে এনে একটা উপাধী যুক্ত করেছি শুধু- নন্দিতা ভট্টাচার্য
প্রথমেই অন্য প্রসঙ্গ : নন্দিতা'র কি হলো খুব পড়তে ইচ্চে করছে। গত বই মেলায় তো ছুটে গিয়েছিলাম এবারতো পারছিনা, তবুও এখনও আশা ছাড়ছিনা।
আসলে মন্দা অর্থনীতি'র চাপে লেখাও খানিকটা মেন্দা মেরে গেছে। আশা করছি আপনার এই ধারালো মন্তব্যে আবাও জ্বলে উঠার চেষ্টা করবো।
রাজনীতি'র বিষয়টা পরিস্কার না। লেখক, সাংবাদিক কিংবা ব্লগারের কোন দল থাকতে নাই। আমিও শুধুই সচল।
অতিথিদের সচল হবার পিছনে কোন উদ্দেশ্য কিংবা রাজনীতি নাই। আপনার মন্তব্যের মতো ,শুধু তাদের আগ্রহ বাড়াতে আর বাংলা মাতৃভাষা দিবসে নতুন মাত্রা যোগ করতেই সচল করে দেয়ার প্রস্তাব করেছি।
নতুন সচলরা যেন তাদের সদস্য পদ লাভের দিনটিকে স্বরণীয় করে রাখতে পারেন সে জন্যই মাতৃভাষা দিবসটিকে বেছে নেয়া।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
বড়দের মাঝে কথা বলতে নেই.......ছোটবেলার শাসন মনে করলাম।
আমি "চুপ"
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
২৬ জানুয়ারি অস্ট্রেলিয়ায় সিটিজেনশিপ দেয়া হয়, যে যখনই দাবিদার হোন না কেন। ২১ ফেব্রুয়ারি হোক না একটা উপলক্ষ্য।
যারা অতিথি এবং পূর্ণ সচল হবার দাবিদার, অপেক্ষার এই প্রহরে উপমহাদেশীয় সাংস্কৃতিক কায়দায় নিজেদের ভগবান বোধ করে পূলকিতই হবেন আশাকরি।
অচলের পক্ষ থেকে তাই 'হ্যাঁ' ভোট।
ভাগ্যিস সচল অস্ট্রেলিয়া নয় !
হাঁটুপানির জলদস্যু
- হেহ হেহ হেহ জটিল প্রস্তাবনা।
ভ্যালেন্টাইনের প্রথম প্রহরে সকল মহিলা সদস্যকে পূর্ণাঙ্গ সচল করা হোক।
এই দাবীর পক্ষে সবাই জোরেশোরে "হ্যাঁ" ভুটান।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প্রস্তাবনা, উপদেশ, অভিযোগ এসব ইমেইল করে জানান কে
দয়া করে প্রথম পাতায় এসব না দিতে বিনীত অনুরোধ করা হল।
পোস্টটি ১ম পাতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হল
সচলীকরন সচলায়তনের একটি অভ্যন্তরীণ প্রশাসনিক প্রক্রিয়া, কার্যকারীতার প্রয়োজনেই যা ধীর-স্থির গতিতে অগ্রসর হয়। মডারেটররা নিয়মিত খেয়াল রাখেন কে-কী-কখন-কেমন-কেন লিখছেন। লেখা মডারেশন হয়ে প্রকাশিত হওয়া ছাড়া অতিথিদের সাথে পূর্ণসচলদের কোন পার্থক্য নেই, তাই এই নিয়ে বিচলিত হওয়াটা অপ্রয়োজনীয়..
ধন্যবাদ
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ