তোমার জন্য, তোমাদের জন্য

স্নিগ্ধা এর ছবি
লিখেছেন স্নিগ্ধা (তারিখ: বুধ, ০২/০৪/২০০৮ - ৩:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকের দিনটা খুব সুন্দর ছিলো। সকালটা ঝকঝকে মাজা পেতলের কলসের মত আলো ঠিকরাচ্ছিলো। ঘনঘোর শ্যামলা বর্ষার দিনের মত এমন দিনেরও খুব একটা প্রেমজ আবেদন আছে- যেমন থাকে একটু ছেনাল মেয়েমানুষের। ভাবনাটা মাথায় আসতে ওর নিজেরই ঠোটের কোণে মৃদু হাসি এসে থানা গাড়ে। হায়রে, বয়স দিয়ে কি আর বয়স মাপা যায়! পাঁচটা ছেলেমেয়ের দায়িত্বশীল বাবা মা ওরা কি আর তাহলে এমন সব ছেলেমানুষি প্রেমের খুনসূটি করতে পারতো, এই বয়সেও? বিশেষত আশেপাশের মানুষজন কি আত্মীয়স্বজন কি কল্পনাও করতে পারবে যে ঐরকম তেজী, স্পষ্টবাদী আর লড়াকু সেই একই মানুষটা বাইরের পৃথিবীর দিকে পিঠ ফিরিয়ে ওর দিকে তাকালেই স্বামী হিসেবে, প্রেমিক হিসেবে কি ভীষণ অভিমানী আর আবদেরে হয়ে ওঠে?

ভাবতে ভাবতে হাতের কাজগুলো তাড়াতাড়ি শেষ করতে থাকে ও। একটু পরেই আসবে সে। বেশ কিছুক্ষণের অদর্শন, তাই ঘরে ফেরার মূহুর্ত টাকে কাজ দিয়ে ভারাক্রান্ত করতে ইচ্ছে হচ্ছে না। বড় মেয়েটাকে হাতে হাতে কাজ বুঝিয়ে দিয়ে একেবারে ছোটটার কাছে গিয়ে বসে। কাল থেকেই ঘুষঘুষে জ্বর। নরম নরম ভাতের দলা আত্মজার মুখে ঢুকিয়ে দিতে দিতে ও টের পায় কি যেন একটা অস্থিরতা ভেতরে ভেতরে ওকে স্বস্তি দিচ্ছে না। আসলে - খবর না দিয়ে এতো দেরী তো ও কখনো করে না !

Waiting at the crossing of the 42nd and Pennsylvania is never easy. Especially, for someone like Sandra, let alone whose whole appearance rather even just the wool coat she is wearing would attract more eyes than protect her from the wind chill. She is like a flesh and blood version of a Degas ballerina, dressed in trendy fashion and standing at a busy street corner of Manhattan, as if ready to turn around and step back into the canvas without faltering.
Her almost surreal beauty has kept no sign of her harsh struggle along the tedious path from the small town in Georgia to the most competitive Yale School of Law, to the prestigious Heinmann & Feldman Law firm and finally to the crème de la crème crowd of New York.

Putting up with an alcoholic, explosive father and a silent but always tense mother had taught her to be focused and gathered – no matter what. And that is THE quality that has rendered to be the key to her success. Of course, success measured in terms of getting into an Ivy League school and getting out with a solid 4.0 GPA, or making partner at a White Men’s Club like law firm in record time, or becoming the fiancée of Jason Montgomery the 3rd – the most fiercely sought after bachelor in the Park Street society of Manhattan. But Sandra – surprisingly so – does not count her good lucks in any of those standards which left her oh-so-highbrowed friends wondering how could she be so lucky to have grabbed all she wanted.

No, Sandra does not look at her life that way. With all her practical and pragmatic approach at life and her aggressive career pursuit Sandra somehow saved a small tender nook in her heart where the 14 years old Sandra still lives and be eternally grateful for being able to feel the greatest of all, the grandeur, the beast – love! She is shamelessly in love and cherishes every moment of it. Though right now she has to admit that the human configuration of her great love – Jason, is being unfashionably late and that is making her increasingly annoyed. What’s up with him?!

সন্ধ্যা’র মেজাজ আস্তে আস্তে খারাপ হতে শুরু করে। বুঝলাম তোমার একশ হাজারটা কাজ, মানলাম তুমি শুধু নিজের নয় বরং এই পুরো গ্রামের লোকের ভালমন্দের দায় কি করে কি করে যেন নিজের ঘাড়ে তুলে নিয়েছ, কিন্তু তাই বলে কি? তাই বলে সব্বার সবকিছু মাথায় রাখতে গিয়ে কি আসল লোকের কথাই ভুল পড়ে যায়? গতকাল যখন পাশের গ্রামে বিয়ের অনুষ্ঠানে যাবার জন্য সন্ধ্যাকে সে সাধাসাধি করছিলো তখন আসলে রাজী হয়ে গেলেই বোধ হয় পারতো। তখন তো ছোট মেয়েটার জ্বর, মাইলের পর মাইল ঠ্যাংঠ্যঙ্গিয়ে ঘেমে নেয়ে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে হবেই বা কি এসব বলে যাওয়াটা বাতিল করলো। আসলে সন্ধ্যা খুব ভালোই জানে তার স্বামীটি যেমন মনভোলানো ধরনের লোক তাতে যে কোন মজলিশে কি আড্ডায় কি জনসমাবেশে গেলে অত সহজে যেমন ছাড়ান পায় না বিয়ে বাড়িতেও তা পাবে না। তাঁর উপস্থিতিতে তাঁর কথাই সবাই শোনে আর শুনতে চায়, গ্রামের অন্যান্য মুরুব্বীদের ঈর্ষামিশ্রিত বিরক্তি উদ্রেক করেও। কাজেই সন্ধ্যা গেল কি গেল না তা হয়তো দু একজন ছাড়া কেউ খেয়ালও করবে না।

শুধু কি শোনা? জমিয়ে বসে গালগল্পের ঝাঁপি খুলে লোকজন তাঁকে আর উঠতেই দেয় না। ছোট বড় বিভিন্ন রকম সমস্যা থেকে শুরু করে এর ওর পেছনে লাগা, হাসি ঠাট্টা আর মহুয়া পেটে পড়লে তো কথাই নেই - আদিরসের ঢালাও স্রোতের মুখে সময়ের হিসেব রাখতে কারো বয়েই গেছে। চলেশদা চলেশদা করে মন্ত্রমুগ্ধের মত পেছন পেছন ঘোরা অল্পবয়সী ছেলেগুলো আর ঘরের দাওয়া থেকে ফাঁকে ফোকড়ে মুচকি হাসি ছুড়ে দাওয়া মেয়েগুলো কাউকেই সন্ধ্যা ঠিক দোষও দিতে পারে না। তাঁর স্বামীর মত এমন সহজাত নেতাসুলভ গুণাবলী আর কার আছে? আর কে এমন সুদর্শন, সুগঠিত আর একইসাথে নির্ভীক আর নিঃস্বার্থ? আর কে আছে যে ইকোপার্কের পেছনের রাঘব বোয়ালদের সাথে সবার হয়ে যুঝতে যায়? তার চেয়েও বড় কথা সন্ধ্যা যাঁকে ভালবাসার চাইতেও বেশী ভালোবাসে তাঁর অনুরাগীদের ওপর রাগ করা তার পক্ষে সম্ভবই না। বাইরের মানুষের কাছে চলেশ রিছিল যাই হোক সন্ধ্যার কাছে এখনও সেই কিশোর প্রেমিক, আজিও।

Now this is just sheer rude! Ok, I understand you are running late, probably got caught up in one of those endless meetings of yours, don’t have the balls to say anything to your boss’s face – yes, I get all that. But to not even call or answer your cell phone – what the heck is that about? Sandra is not an impatient one. She couldn’t be given her life experiences. But there is a difference between feeling ignored and feeling impatient. And the Broadway show tickets for which they had to pay $200 extra has already started. God, is she going to give him a piece of her mind or what tonight!

All their close friends are waiting at the show for them, as they had told them they had some grand announcement to make. It’s actually their wedding date. They have been looking for the perfect location and finally found one. It was a beautifully adorned old lighthouse turned into bed and breakfast on the Casco Bay in Maine. Jason was ecstatic. Sandra didn’t really care for those details but pretended to ride along, just to see Jason happier. All she wanted was to be with Jason. Sometimes she felt such intense love and desire that she wondered if her love for Jason was actually an entity all by itself, growing everyday like a baby in a womb.

চারিদিকটা আস্তে আস্তে অন্ধকার হয়ে আসছে। সমস্ত রাগ টাগ উবে গিয়ে এখন নিখাদ ভয়। কোন কিচ্ছু সন্ধ্যা করতে পারছে না। ছেলেমেয়েগুলোকে দেখলেও বিরক্তি লাগছে। এমনকি অসুস্থ মেয়েটার অবিরাম কান্না শুনে এই জ্বরের মধ্যেও ওটাকে মেরে পাট পাট করে দিতে ইচ্ছে হচ্ছে। মা হিসেবে এগুলো উচিৎ কি অনুচিৎ কোন কিছুতে এখন সন্ধ্যার কিছু যায় আসে না। স্ত্রী হিসেবে অমঙ্গল চিন্তা করে চলেশের অমঙ্গলই ডেকে আনছে কিনা সেসব নিয়েও ওর কিছুমাত্র মাথাব্যথা নেই। অর্জূনের মত ওর চিন্তার লক্ষ্য কেবল এক দিকে - ভগবান চলেশকে তাড়াতাড়ি বাড়ি পৌছে দাও। চলেশ এর কিছু হলে যে সে বিধবা হবে, ছেলেমেয়ে গুলো যে বাবাকে হারাবে- না এসব কিছুও সে ভাবছে না। খালি একটাই চাওয়া চলেশ যেন ফিরে আসে। চলেশ ছাড়া জীবন, সে যে কেমন সন্ধ্যা তা জানেই না।

Sandra could hardly understand Peter. What’s wrong with this idiot? Does he think everything is a joke? Even something as serious as this? Peter really needs to grow up! But what are the others doing with him? Sandra can see the horrified looks on their faces but doesn’t really know what to make of it. Her brain has become completely incapable of processing what she just heard. What she is seeing or hearing around her is like a B rated movie. All the necessary elements are there but badly made so doesn’t have any effect at the end. So what does it really mean when she hears something like "Jason had a fatal accident"?

Little that she knew that life is a B rated movie. And sometimes we are suddenly put in the middle of it as the main character – unwillingly, grudgingly or completely unprepared ? It does not matter.

চলেশের অপমানিত শরীরটাকে ঘিড়ে সবাই যখন কাঁদছে আর অনেক অনেক আওয়াজ করে কি সব বলছে , বিচার চাইছে, একটা স্বাধীন দেশে কিভাবে এরকমও হয় তা নিয়ে বিস্ময়ে আর আক্রোশে ফেটে পড়ছে, সন্ধ্যা তখন শুধু ভাবছে। সন্ধ্যা কাঁদছে না, চিৎকার করছে না, হাহাকার তো নয়ই। খবরটা শোনার পর থেকেই খালি ভাবছে -

“চলেশ ছাড়া জীবন, সে কেমন?”

(আমি জানি যে এই গল্প সন্ধ্যারাণী সিমসাং কখনোই পড়বেন না। আমি কি জানি না যে কঠিন বাস্তবতায় তিনি বাস করেন সেখানে এইসব লেখালেখি কি হাস্যকর রকমের নিরর্থক? আমি জানি। তাঁর আর আমার পৃথিবী একেবারে আলাদা, কিন্তু তারপরও একটা বিন্দুতে এসে তিঁনি আর আমি আর স্যান্ড্রা আর আপনি সবাই এক। মানুষ হিসেবে বা অনুভূতিসম্পন্ন দু পেয়ে জন্তু হিসেবে, যেভাবেই দেখি না কেন।)


মন্তব্য

সুমন সুপান্থ এর ছবি

চলেশ রিচিলের নামটা দ্যাখে পড়তে শুরু করেছিলাম , পড়ে , বিস্ময়ে , আনন্দে চুপ হয়ে আছি , স্নিগ্ধা , দুর্দান্ত এই যাত্রা আপনার গতিময় হোক, এই পথেই থাকুন ।
মাঝে মাঝে জানান , জানি কিংবা জেনে নেই স্যান্ড্রা-ই সব চে' ভালো জানতো পিটারকে ,কিংবা সন্ধ্যা চলেশকে ! ফাঁকে ফাঁকে আমাদের আমোদ .... যুজতে থাকা টুকটাক..... কী গল্প !!
এইসব গান বেদনা নিয়ে মাখামাখি জীবনের গল্প শুনি , শোনাই ।
অভিবাদন

---------------------------------------------------------
নীল সার্ট নেই বলে কেউ আমাকে নাবিক বলেনি !
অথচ সমুদ্রে-ই ছিলাম আমি

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

লেখাটা চমৎকার। ছোটো একটি পরামর্শ। ইংরেজি অংশগুলো বঙ্গানুবাদ করে ১,২,৩ করে পরিচ্ছেদ সাজিয়ে দিলে গল্পের আবেদন অনেক বেড়ে যাবে বলে আমার ধারণা। ইচ্ছে হলে এক্ষুণি সম্পাদনা করে ফেলতে পারেন।

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

খুব ভালো লাগলো আপনার লেখা।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

শামীম হক এর ছবি

চমৎকার!

বাংলা ইংরেজীর মিশেল দেখে পড়ার শুরুতে একটু দ্বিধা ছিলো। কিন্তু ইংরেজী অংশগুলোতেও বর্ণনার ধরণ ভালো লেগেছে।

তারপরও মুহম্মদ জুবায়ের এর সাথে একমত। পুরোটা বাংলা (এমন কি পুরোটা ইংরেজী) হলেই ভালো হতো।

স্নিগ্ধা এর ছবি

সুমন সুপান্থ - আপনার লেখার মতোই এমনকি আপনার প্রশংসাটুকুও সুখপাঠ্য। আপনি খুব কম লেখেন, আমার মন্তব্য করার ইচ্ছে থাকলেও করা হয়ে ওঠে নি, আপনার কবিতা আসাধারণ। আজকে এই সুযোগে জানিয়ে দিলাম হাসি
অনেক ধন্যবাদ, আসলেই !

সুলতানা পারভীন শিমুল - ধন্যবাদ !

মুহাম্মদ জুবায়ের এবং শামীম হক - আপনাদের মতো ঝানু গল্প লিখিয়েরা আমার প্রথম (প্রায়) 'গল্প' পড়েছেন এই না বেশী! হাসি আসলে আমার উদ্দেশ্য ছিল একেবারে আলাদা দুটো পরিবেশে জীবন যাপন করা, দু রকম পৃথিবীর বাসিন্দা হয়েও অনুভূতির ক্ষেত্রে এসে যে সন্ধ্যা আর স্যান্ড্রা এক সেটা দেখানো। আর সেই দুরকম আবহ তৈরী করার জন্যই ছিলো বাংলা আর ইংরেজী'র একইসাথে ব্যবহার - বিশেষত ইংরেজীটা ছাড়া স্যান্ড্রাকে ঠিক তার স্বাভাবিকতায় উপস্থাপন আর কিভাবে করা সম্ভব জনি না। বাংলা আর ইংরেজী'র সচেতন পরিপূরক ব্যবহার পড়ার ক্ষেত্রে ঐ ভিন্নতা আনবে বলে আশা করেছিলাম। কিন্তু তাতে গল্পের গতি হোঁচট খেয়েছে?

সুমন সুপান্থ এর ছবি

স্নিগ্ধা,
আপনার প্রশংসা ও নতমাথায় গ্রহণ করলাম | অসাধারণ কি না জানিনা , শুধু জানি , কবে জানি ,কার ডাকে ঘর ছেড়ে দ্যাখেছি , নিশি ও কবিতা ছাড়া আমার জন্য আর কেউ বসে নেই ! সেই থেকে নিশি ও কবিতালাগা আমি এইসবের সৌজন্যেই দিন রাত বাঁচি ।
ভালো থাকুন | ভালো লিখুন |

---------------------------------------------------------
নীল সার্ট নেই বলে কেউ আমাকে নাবিক বলেনি !
অথচ সমুদ্রে-ই ছিলাম আমি

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

মন ছুঁয়ে গেল।

এতো চমত্কার লিখতে পারেন অথচ লেখার সংখ্যা এতো কম কেন? রেগে টং

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

স্নিগ্ধা এর ছবি

মন ছুঁয়ে গেল।

তাই ?! বিষন্ন লেখা হওয়া সত্বেও ?
ধন্যবাদ হাসি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- স্টাইলটা অপূর্ব।
লেখনির ক্ষমতায় মনে হলো যেনো চোখের সামনেই ঘটলো সবকিছু।
ইংরেজী অংশগুলো বাংলায় থাকলে ব্রেইনের পাতা না উল্টিয়েই পড়ে ফেলা যেতো!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

স্নিগ্ধা এর ছবি

স্টাইলটা পছন্দ করার জন্য ধন্যবাদ ধূসর গোধূলি!

কিন্তু ইংরেজীটাও যে সেই স্টাইলেরই অংশ .........

হাসান মোরশেদ এর ছবি

স্নিগ্ধা,
আমার বরং আপনার স্টাইলটাই ভালো লাগলো,একেবারে ইউনিক । হ্যাঁ অনভ্যস্ততার কারনে প্রথমে পাঠক একটু অস্বস্তিবোধ করতে পারে । করুক । পাঠক ও কিছুটা মানিয়ে নিক ।

আমি এই চমৎকার লেখাটা মুগ্ধ হয়ে পাঠ করলাম । এই মুগ্ধতা দানের জন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ।

----------------------------------------
...অথবা সময় ছিলো;আমারই অস্তিত্ব ছিলোনা

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

স্নিগ্ধা এর ছবি

হাসান মোর্শেদ - আমি ভাবিই নি যে বাংলা ইংরেজী'র মিশেল পড়িয়ে কে এতোটা জ্বালাবে ! আমরা তো দুটো পড়েই অভ্যস্ত। অবশ্য যদি দুটোর মধ্যে কোন একটার মান খারাপ হয়ে থাকে তাহলে অবশ্য অস্বাচ্ছন্দ্যের কারণ হতে পারে।

প্রশংসার জন্য অনেক, অনেক ধন্যবাদ হাসি

অভিজিৎ এর ছবি

“চলেশ ছাড়া জীবন, সে কেমন?”....তাঁর আর আমার পৃথিবী একেবারে আলাদা, কিন্তু তারপরও একটা বিন্দুতে এসে তিঁনি আর আমি আর স্যান্ড্রা আর আপনি সবাই এক। ....

hmmm. what else I can say?



পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)


পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)

মধুশ্রী এর ছবি

"she wondered if her love for Jason was actually an entity all by itself, growing everyday like a baby in a womb "
...nice bit of touch হাসি

পুরো লেখাটিই সুন্দর, আমার পড়া প্রথম দ্বিভাষিক গল্প ।

মধুশ্রী

দময়ন্তী এর ছবি

মারাত্মক!!
এই ফর্মটা ভাল লাগল৷ এই মিলেমিশে এক হয়ে যাওয়াটা এত সত্যি, আর সেটা এত জীবন্তভাবে এসেছে এখানে ............

না: আপনি বিশেষ না লিখে রীতিমত অন্যায় করছেন৷ :রেগে টং
-------------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।