০১ কেনো এই ব্লগর ব্লগর
আজকাল নতুন সচল হওয়ার পর সবাই যখন সচল হওয়ার অনুভূতি ব্যক্ত করেন, তখন বেশ আফসোস হয়। আমি যখন সচল হয়েছিলাম তখনও খুব সম্ভবত এই চমৎকার কালচারটার জন্ম হয়নি কিংবা হলেও চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল, তাই সচল হওয়ার অনুভূতি জানিয়ে কোন লেখাই আমার লেখা হয়নি। শুধু তাই না, কেন যেন সচলায়তন সংক্রান্ত কোন লেখাই আমি লেখি নি। সচলের প্রথম জন্মদিনেই তাই, প্রায় এক বছরে ( কারণ, সচলে আমার বয়স এক এর থেকে কম ) সচলকে কেমন দেখলাম, তা লেখবো বলে ঠিক করেছি।
০২ সন্ধ্যার প্রদীপের পেছনে সকালের সলতে পাকানোর ইতিহাস
আমার সচলে ঢোকার পেছনে সামান্য ইতিহাস আছে। ব্লগিং বলতে আমার জীবনে যা ছিলো তা হল নিজের এক খানা ইংরেজী ব্লগ। সেখানে আমি ভুল ভাল ইংরেজীতে নিজের মনে লিখে যেতাম। খুব সম্ভবত একদিন রাবাবের অর্কুট প্রোফাইল থেকে ঘুরতে ঘুরতে মাশীদ আপুর সামহোয়ারইন ব্লগের ঠিকানা পেয়েছিলাম। সেদিন বহুদিন পর সামহোয়ারইন ব্লগে পা দিয়ে আঁতকে উঠেছিলাম। ছাগু উটুদের ম্যাৎকারে রীতিমত বিষাক্ত আবহাওয়া সেখানে। খানিকটা দুঃখে, খানিকটা ক্ষোভে নিজের ব্লগে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম এ ব্যাপারে, যেটা চোখে পড়েছিল রেজওয়ান ভাই এর। উনিই আমাকে পরবর্তীতে মেইল করে জানিয়েছিলেন সচলায়তনের কথা। সচলায়তনের সন্ধান দেওয়ার জন্য তাই সবার আগে কৃতজ্ঞ আমি রেজওয়ান ভাই এর কাছে।
০৩ সত্যিই কি সচল হওয়া সহজ নয় ?
এই মাত্র মেইল ইনবক্সে চোখ বুলিয়ে নিশ্চিত হলাম, সচলে আমি নিবন্ধন করেছিলাম গতবছর জুলাইয়ের ১৫ তারিখ। খুব সম্ভবত তখনও অতিথি লেখক হিসেবে লেখা জমা দেওয়ার সুযোগ ছিলো না, তাই শুধু অতিথি মন্তব্য করেই ভবিষ্যত সচল হিসেবে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে হত। টুকিটাকি মন্তব্য করতাম আর বেশিরভাগ সময়ই মনযোগ দিয়ে সবার লেখা পড়তাম। সে বছরেরই আগস্টের ১২ তারিখ মেইল ইনবক্স চেক করে জানতে পারলাম, আমি এখন সচল। এ দিক দিয়ে আমি অনেকের থেকেই অনেক বেশি ভাগ্যবান। অতিথি লেখক হিসেবে লেখা জমা দিয়ে ঢুকতে হলে, আমি কবে সচল হতে পারতাম জানি না। আমার চারপাশের অনেককেই দেখেছি সচল হওয়ার জন্য বিস্তর ত্যাগ তিতিক্ষা স্বীকার করতে, সে তুলনায় আমার সচলতা প্রাপ্তির কষ্ট বলতে গেলে শূন্য।
০৪ সচলায়তন কেমনে কী ?
সচলায়তনে এসে আবিষ্কার করলাম এখানের অনেককেই আমি আগে সেই ব্লগে দেখেছি। এছাড়া হিমু ভাই, রেজওয়ান ভাই, ইশতিয়াক জিকো ( যাকে অনেক দিন সচলায়তনে দেখি না ) এদের ব্যক্তিগত ব্লগও আমি আগেই নিজ উদ্যোগে নিয়মিত পড়েছি। সচলায়তন তাই একবারে অচেনা মুখ নয় আমার জন্য। পূর্ণমাত্রায় সচল হওয়ার পরও বেশ কিছুদিন কিছুই লেখি নি। এর কারণ মূলত সংকোচ। এখানে সবাই এত ভালো লেখে যে, নিজের কিছু লেখতে বেশ লজ্জা লাগতো। অবশেষে একদিন সাপ্তাহিক ২০০০ এর উপর বেশ খানিকটা বিরক্ত হয়ে লিখে ফেললাম প্রথম লেখাটা, সেপ্টেম্বরের ২৬ তারিখ।
সচলায়তনের আগে আসলে তেমন লেখালেখি করার অভ্যাস আমার ছিলো না। নিজের খেয়ালে কিছু লেখা লিখেছি। কিন্তু সেগুলো কোথাও প্রকাশ করা হয়নি, এবং আমার ধারণা সেগুলো প্রকাশযোগ্যও ছিলো না। সচলায়তনেই আমি প্রথম বাংলা হরফে লেখা প্রকাশ করতে শুরু করি। আজ প্রায় এক বছর পর যখন আমার ব্লগের লেখাগুলির দিকে তাকাচ্ছি, স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি যে, আমার লেখার মধ্যে বেশ পরিবর্তন এসেছে। এ জন্য আমি সচলায়তনের সবার কাছেই কৃতজ্ঞ। এখানকার ঝানু লেখকদের লেখাগুলি পড়ে যে অবচেতন মনেই নিজের লেখার স্টাইল অনেকটা বদলে ফেলেছি সে ব্যাপারে আমি নিঃসন্দেহ।
০৫ কিছু অতিরিক্ত লাভ
সচলায়তনে এসে প্রথাগত লেখা পড়ার বাইরেও কিছু চমৎকার লেখা পড়ার সৌভাগ্য হয়েছে। সচলায়তনে আমার প্রথম দিকের প্রিয় ব্লগারদের একজন হলেন প্রিয় সবুজ বাঘ। আপাত দৃষ্টিতে অশ্লীল ভাষায় লেখা ব্লগগুলির আবেদন আমার কাছে বহুদিন থাকবে। তেমনি আরেকজন মানুষ হলেন আমাদের লীলেন ভাই। তার প্রতিটা লেখা আর মন্তব্য পড়ি আর আফসোসে মারা যাই - কেন এত বর্ণিল জীবন আমার হল না। কিংবা বলা যায় ব্লগার বিপ্লব রহমানের কথা, যার লেখার বিষয় বৈচিত্র্য আমাকে সবসময়ই মুগ্ধ করে। এভাবে কত জনের কথা বলবো ? হিমু ভাই এর নিখুঁত রসবোধ, অভিজিৎদার দুর্দান্ত যুক্তি এবং বিজ্ঞান ভিত্তিক লেখা, সুবিনয় মুস্তফী ভাই এর অসাধারণ অর্থনীতি পাঠ কিংবা সঠিক সময়ে সঠিক বিষয় নিয়ে তর্ক, দ্রোহী ভাই এবং ধূগো ভাই এর রসালো মন্তব্য, রাগিব ভাই এর অভিজ্ঞতা এবং কর্মপ্রচেষ্টা; জুবায়ের ভাই, শিমুল ভাই, কনফুসিয়াস ভাই কিংবা অমিত আহমেদ ভাই এর অসাধারণ লেখনী, সন্ন্যাসী দাদার অসাধারণ রসবোধ এবং অনুবাদ, আকতার ভাই এবং মৃদুল ভাই এর দুর্দান্ত ছড়া, খেকশিয়ালের চমৎকার কয়াইদান অনুবাদ --- এভাবে কতগুলি বলবো ?
০৬ অবশেষে শেষ
সচলায়তনে এসে যেমন চমৎকার কিছু লেখা পড়া হয় তেমনি সবার মনকাড়া লেখনী দেখলে খানিকটা দুঃখও লাগে - নিজের লেখার হাত নিয়ে। কিন্তু সত্যিই এই দুঃখকে ছাপিয়ে আনন্দটাই বড় আমার কাছে। এত অসাধারণ লেখা পড়ার অনুভূতি, এত গুনী এবং বৈচিত্র্যময় মানুষকে এত কাছ থেকে দেখার অনুভূতির কাছে এই দুঃখ নিতান্তই সামান্য। জন্মদিনের এক বছরে তাই সচলায়তনকে নিয়ে কিছু সমালোচনা থাকলেও আমি বলতে চাই, সচলায়তন যেমন আছে এমনটাই থাক। চিরকালই আমাদের অবসরের খোরাক হয়ে থাক এই সচলায়তন।
জয়তু সচলায়তন।
মন্তব্য
হ, আমিও তাই কই।
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
সেসময় সচল হলে স্বাগত জানিয়ে একটা পোস্ট দেয়া হত। অরূপ, মোর্শেদ৩ কিঙবা সচলায়তন নিক থেকে দেয়া হত পোস্ট। সেখানে পুরনোরা গিয়ে শুভেচ্ছা জানাতেন। অনেকের ক্ষেত্রেই এটা হয়েছে। আপনার জন্য সেরকম কিছু হয়েছিল কিনা মনে করতে পারছি না।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
তেমন কিছু হয়েছে বলে আমি মনে করতে পারছি না। চোখ এড়িয়ে গিয়েও থাকতে পারে, তবে এমন কিছু হওয়ার সম্ভাবনা বেশ কম।
হায় মোর কপাল, একখানা স্বাগত ভাষণও কেউ দিলো না !!
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমি কিন্তু সত্যি সত্যি ইলেক্ট্রিসিটি ব্যাপারটা বেশ ভয় পাই, শক খাওয়ার ভয়, শর্ট সার্কিটের ভয় ...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
সবজান্তা-কে বিশাল অভিনন্দন
বিপ্লবী লাল অভিনন্দন
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
সচলে অন্যদের লেখা পড়লে নিজের আর কিছু লিখতে ইচ্ছে করে না...সচলের সবচেয়ে বড় সম্পদ এর পরিচ্ছন্নতা...
যাই হোক, সচল সবজান্তাকে অভিনন্দন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
হুম। গ্রীন সচল , ক্লীন সচল
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমার সচল হবার ঘটনা নিয়েও কিছু লিখব ভাবছিলাম। আলসেমির চোটে লেখাই হল না আর।
শুভেচ্ছা রইল।
জয়তু সচল। জয়তু সচল স্বজনেরা।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
আমিও আলসেমির খ্যাতা পুড়ে লিখে ফেলেছি।আপনিও লিখে ফ্যালেন !!
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
লেখাটা শেষ করে ভাত খেতে গিয়েছিলাম। খেতে খেতেই মনে হল বিশাল ভুল করে ফেলেছি। এত ব্লগর ব্লগর করলাম, অথচ এই বিশাল কর্মযজ্ঞের যারা হোতা তাদেরই কিনা ধন্যবাদ জানাতে ভুলে গেলাম ! কি লজ্জার ব্যাপার।
বিশালতম ধন্যবাদ সচলায়তনের সকল উদ্যোক্তা এবং পেছনের সদস্যদের। এছাড়া খানিকটা বাড়তি অভিনন্দন যারা টেকনিক্যাল খুঁটিনাটি নিয়ে নাড়াচাড়া করে এত চমৎকার সাইট দাঁড়া করিয়েছেন। সেই সাথে অরূপ ভাই এবং মাহবুব ভাইকে ধন্যবাদ তাদের দারুন কনভার্টারটি দাঁড় করানোর জন্য।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
১। আমি সচল হয়েছিলাম মনে হয় "সে সময় "আর "এ সময়" এর মাঝামাঝি সময়ে ।
২। অতিথী হিসেবে লেখার সময় মডুদের সহযোগিতা আর সচলদের উত্সাহ আর সাড়ার কারনে নিজেকে সচলই ভাবতাম
সচল নিয়ে এত মন্তব্য করেছি যে
আলাদা ভাবে পোস্ট দেবার কথা মনে আসেনি ।
৩। আমি নিজেও বোধহয় তাদের একজন যাকে স্বল্প সময়ে সচল করা হয়েছে ;
একটাই চাওয়া আমার এই অধমকে যেন অচল করা না হয় ।
*********************************************A life unexamined is not worthliving.-Socrates
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
সবজান্তা ভাই লেখাটা ভালো লাগলো। আসলেই সচল এখন আমার শুধু অবসরের নয় সবসময়ের একমাত্র খোড়াক। সারাক্ষন শুধু সচল নিয়েই চিন্তা আমার।
কিন্তু ভাই আমি কবে সচল হমু, কইতে পাড়েন?
[img=auto][/img]
-----------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
জয়তু সচলায়তন।
---------------------------------------------------------
আমাকে ডাকে আকাশ, বোঝে মাটি হাওয়া জল
বোঝে না মানুষ আর বিনাশী মুদ্রার ছল
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
আপনার অনুভূতির সাথে একাত্মতা ঘোষণা করছি। ভারী চমৎকার লেখা। নিজের কথাগুলোকে এমন সরল করে লিখতে পারাই তো সবচেয়ে কঠিন। ভালো থাকবেন।
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
কম্রেড, সচলায়তনের জন্মদিনে আপনার এই লেখায় আপ্নারে বিপ্লবী সালাম
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
সুন্দর লিখেছেন। বেশ ভাল লাগল সচলায়তন নিয়ে আপনার ভাবনাগুলো জানতে পেরে।
জয়তু সচলায়তন!
~ ফেরারী ফেরদৌস
আমিও এমন ফিল করতাম, এখনও করি
আপনি অনেক ভাল লিখেন এবং লিখেছেন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
খুব গোছানো লেখা, আন্তরিকতা মন ছুয়ে নেয়।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আপনি ভালো ভালো যেসব ব্লগারের নাম করলেন, আপনার এ লেখাটাও তাদের লেখার মতোই ভালো হয়েছে। আপনার নামটাও তাদের কাতারে যুক্ত হোক।
................................................................
আমার সমস্ত কৃতকর্মের জন্য দায়ী আমি বটে
তবে সহযোগিতায় ছিল মেঘ : আলতাফ হোসেন
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
আমি বহু পরের আমদানি
২ অক্টোবর ২০০৭এর
তবে যেদিন রেজিস্ট্রি সেদিন মেম্বার
আগা মাথা কিছু না বুঝেই
(এরকম আর কেউ আছেন কি না জানি না)
হাসান মোরশেদ একটা লিংক দিয়ে মেইল করল- লীলেন ভাই লিংকটা দেখো
আমি খুলে দেখলাম হাবিজাবি বাংলা
পড়তে পরি না
কী মনে করে আড্ডাঘরে ক্লিক করলাম
ইংরেজিতে নিজের নাম লিখে ঢুকতেই দেখি বাংলায় আরিফ জেবতিক জিজ্ঞেস করে- এইটা কি মাহবুব লীলেন
ইংরেজিতে কইলাম- হ
কয়- ওইখানে গিয়া বাংলা ঠিক করো
গুতাগুতি করে ঠিক করে ফিরে আসার পরে আবার জিগায়- নিবন্ধন করছ?
- কেমনে করে?
কয় ওইখানে গিয়া করো আর আমারে তোমার ইমেইল এড্রেসটা দেও
ইমেইল এড্রেস দিয়ে নিবন্ধন করে দেখি আমি সচল
কেমনে কী হইল বুঝি নাই। পরে বুঝলাম ধাক্কাটা আরিফ দিছে
০২
সচলায়তন নিয়ে আমারও লেখা হয়নি কিছু
নিশ্চয়তা দিচ্ছি ১০০তম জন্মদিনে শুধু আমিই লিখব সচলায়তন নিয়ে
২ অক্টোবর সচলের কালো দিবস
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ওরে কত কথা বলে রে!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
তখনও ব্লগ লিখিনি একটাও। গোটা কয়েক মন্তব্য করেছি মাত্র। তাতেই ঘটে গেল ধৈর্যচ্যুতি। সচল হবার হবার আশা ছেড়েই দিয়েছি। মন্তব্যও লিখি না আর। ঠিক সেই সময়ে (২৪ সেপ্টেম্বর, আমার বোনের জন্মদিনে) এলো সচলবরণ পত্র। এর এক সপ্তাহ বাদে, ১ অক্টোবরে, লিখি প্রথম ব্লগ।
আপনার সঙ্গে গলা মিলিয়ে বলি:
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আপনার লেখনীর সারল্যটি ভারি ভালো লাগলো, সেসময়কার অন্য অনুভূতিগুলোও লিখুন না সময় করে। সুন্দরের আয়ুষ্কাল বড়ই সংক্ষেপ, সুতরাং বিলম্ব করবেন না। অলমিতি? শুভাশীষ।
জীবন জীবন্ত হোক, তুচ্ছ অমরতা
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
সচল হইয়া চলতে চলতে কাহিল হইয়া গ্যাসেন নি? এই পোস্টটা মনে হয় অনেক দিন পর দিলেন।
আমার সচল অসচলে কোনো বোধ নাই। নিজের লেখা আর লেখায় কমেন্ট থাকলেই সচলের আনন্দ পাই। তবে সচলায়তন আমারে নতুন কইরা ভাবাইতেসে। এখানে সবাইরেই পরিচিত মনে হয়। কয়েকদিন কারো উপস্থিতি না থাকলে তারে নিয়া ভাবনা হয়। যেমন এই মুহূর্তে স্পর্শের কোনো খোঁজ নাই। ব্যাটারে অনেকেই খুব পছন্দ করে। কিন্তু তাও যে কেন ডুব দিলো! বিয়া সাদী করসে নিকি? আপনে তো সবজান্তা। খোঁজটা কি আসে?
বিস্তারিত পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
নতুন মন্তব্য করুন