০১
সম্ভবত অতিরিক্ত থ্রিলার সিনেমা দেখার কারণেই মাথা খানিকটা বিগড়েছে। রজ্জুতে জোর করেই সর্প খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি আজকাল। সে কারণেই কি না জানি না, গতকয়েক দিন ধরে মাথার মধ্যে একটা সম্ভাব্য কন্সপিরেসি থিয়োরি ঘুরঘুর করছে। সেটা নিয়েই একটু আলোচনা করার জন্যই এই পোস্টের সূত্রপাত।
০২
যদি কেউ নিয়মিত দেশের খবর রেখে থাকেন, তবে হয়ত এতোদিনে নিশ্চিত লক্ষ্য করেছেন, দেশের বেশ কয়েকটি সায়ত্বশাসিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গিয়েছে অনির্দিষ্ট কালের জন্য। এক-একটি বিশ্ববিদ্যালয় এক এক অজুহাতে বন্ধ হয়েছে। কোথাও স্থানীয় জনতা আর ছাত্রদের মধ্যে সংঘর্ষ, কোথাও ছাত্রলীগ এবং ছাত্রদল কিংবা শিবিরের মধ্যে সংঘর্ষ ইত্যাদি সব অজুহাতে এদের একে একে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।
ছাত্ররা কোন রকম ঝামেলা তৈরি করলে, তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ঘটনা সাদা চোখে খুবই সাধারণ এবং যৌক্তিক সিদ্ধান্ত মনে হতে পারে। কিন্তু আমরা যদি নিকট অতীতের অভিজ্ঞতার দিকে তাকাই, তাহলে দেখতে পাবো এ ধরণের ঝামেলা হর-হামেশাই ছাত্ররা বাঁধিয়েছে এবং শিক্ষকরা বেশ দক্ষতার সাথেই ঝামেলাগুলি দূর করতে পেরেছেন।এর জন্য মাঝে মাঝে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধও করতে হয়েছে সত্যি, কিন্তু এতোদিন বন্ধ এর আগে কখনোই থাকেনি।
এরই মধ্যে ঢাবির বন্ধুদের কাছে শুনতে পারলাম যে হলের সংস্কার কাজের লক্ষ্যে ঢাবিও বেশ লম্বা সময়ের জন্য ছুটি দেওয়া হবে নভেম্বরের শেষ দিকে। তবে সবচেয়ে সন্দেহজনক কাজ আমার মনে হয়েছে জাহাঙ্গীরনগরের ইস্যু নিয়ে। আজ সন্ধ্যাতে বিডিনিউজে দেখতে পেলাম যৌন কেলেঙ্কারীর দায়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে সব অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছে তদন্ত কমিটি। সাদা চোখে এই কাজটিও খুব সাধারণ বলেই মনে হওয়া উচিত। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কোন তদন্ত কমিটি, তাও যেটির অধিকাংশ সদস্যই শিক্ষক এবং যেটি গঠিত হয়েছে একজন শিক্ষকের কর্মকান্ড তদন্তে - তার কাছ থেকে এমন সিদ্ধান্ত অপ্রত্যাশিত কিছু নয়। কিন্তু সাম্প্রতিক কালের জাহাঙ্গীরনগর ঘুরে আসার অভিজ্ঞতা থেকে যা বুঝেছি, এ সিদ্ধান্ত আগুনে ঘি ঢালবে। নিশ্চিত সহিংসতা হয়তো কতৃপক্ষকে বাধ্য করবে নিরাপত্তার স্বার্থে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করতে, আবাসিক হলগুলিকে ফাঁকা করতে। কিন্তু এমন কিছুই সরকার চাচ্ছে না তো ?
০৩
কেন এই সরকার চাইবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলি বন্ধ হোক ? এর উত্তর নিয়ে চিন্তা করতে যেয়ে দেখেছি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলিই সরকারের মূল বাঁধা, কোন একচেটিয়া কিংবা পাতানো খেলার মধ্যে। এই সরকারের শেষ দিকে কি হতে পারে, সে নিয়ে এরই মধ্যে বিস্তর জল্পনা কল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে। কেউ বলছেন সামরিক বাহিনীই ক্ষমতা দখল করবে, কেউ বলছেন একটা প্রহসনের নির্বাচন হবে, যাতে নির্বাচিত হবে কোন পুতুল সরকার যারা নির্দ্বিধায় তত্বাবধায়ক সরকারের সব কাজকে বৈধতা দিবে।কেউ বা বলছেন চারদলীয় জোট ক্ষমতায় চলে আসবে। এ ধরণের পুতুল সরকার কিংবা চারদলীয় জোট আসলে দেশে এক নতুন নৈরাজ্য দেখা দিবে, যার ফলশ্রুতিতে সামরিক বাহিনী কিংবা বৈদেশিক কোন শক্তির নাক গলানো সহজতর হবে। এ ছাড়া আরো একটি চিন্তার ব্যাপার হচ্ছে যে, নেতাদের অনেকের জামিন কিংবা প্যারোলই শেষের দিকে চলে এসেছে। সেক্ষেত্রে তারা আর জেলের ভেতর ঢুকতে চান কি না, আদালত তাদের জামিন বহাল রাখে কি না, এসব নিয়েও কল্পনার ঝাঁপি খুলে বসার যৌক্তিকতা আছে, কারণ এদের জেলে ঢুকতে চাওয়াতে আপত্তির একমাত্র ফলাফল হচ্ছে বিশাল এক নৈরাজ্যের সৃষ্টি। একটু ভালো মত চিন্তা করলেই আপনি বুঝতে পারবেন, উপরের যে কোন “সিনারিওতেই” ( শেষেরটা বাদে ; লেজুরবৃত্তির ছাত্ররাজনীতি থেকে এতোটা আর আশা করি না ) ছাত্ররা বেশ অস্বস্তির কারণ ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর জন্য। তাই সরকার যে কোন মূল্যে চাইবে ছাত্ররা দূরে থাক। তাই ছোটখাটো সব ইস্যুতেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে একের পর এক। এরই মধ্যে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে গুজব শুনতে পেলাম, ঈদের ছুটির পর ক্লাস কবে খুলবে তা নিয়ে অনেক সংশয় আছে, যদিও একাডেমিক ক্যালেন্ডারে স্পষ্ট বলা আছে এগারোই অক্টোবরই ক্লাস খুলবে। গত পরশুদিনের সরকারী প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেই এ মাসের পনেরো তারিখ (অর্থাৎ, আগামী পরশুর) মধ্যে বন্ধ দিতে বলা হয়েছে। ঘরপোড়া গরুরা কিন্তু এ নিয়েও বেশ চিন্তায় পড়ে গিয়েছে।
০৪
ব্লগিং ক্যারিয়ারের শুরু রাজনৈতিক ব্লগ লিখেই। পরবর্তীতে এত বিরক্তিকর আর চর্বিত চর্বন নিয়ে আর লেখতে ইচ্ছা করতো না। আজ বহুদিন পর দেশের রাজনীতি নিয়ে কিছু লেখলাম। কারণ মূলত ব্যক্তিগত স্বার্থ। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিকে চাইতাম যত ইচ্ছা বন্ধ থাক, কিন্তু শেষ সেমিস্টারে এসে এখন আর বন্ধ ভালো লাগে না। অল্পের জন্য ঠেকে যেতে খুব বিরক্ত লাগে।
আমি জানি, যদি জুনিয়ার কেউ এই লেখা পড়ে, যারপরনাই বিরক্ত হবে, ভাববে এত চমৎকার বন্ধ নিয়ে কেন এত হতাশা।
এর উত্তর আসলে সময়ের আগে কেউ দিতে পারে না। কত দুঃখে যে কন্সপিরেসি থিয়োরি মাথায় আসে রে ভাই, তা যদি কেউ বুঝতো .........
মন্তব্য
আবার হয়তো সেই আমলটা ফিরে আসতে চাইছে যখন বিরতিহীন সেশনজটে আমাদের অনেকেরই তৎকালীন চাকরির বয়সসীমা সাতাশ পেরিয়ে যাবার অবস্থা হতো। ভেবেছিলাম আমাদের সেই এরশাদীয় কালোদিনগুলো বুঝি আর কখনোই এদেশে আসবে না। ফের মিথ্যে আশা কূহকিনী হতে যাচ্ছে হয়তো।
সম্ভাব্যতা বিচারে আপনার আশংকা ও ধারণা হয়তো অমূলক নয়।
ইতিহাসের নিয়মেই কি ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
একমত...আপনার অনুমান সঠিক হতেই পারে...
=============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!
চিন্তাটা খাপেখাপ মিলে গেলো একশো ভাগ
জটিল পোস্ট
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
আপনার থিওরী সত্যি হতেও পারে। তবে আপাতত তেমনটা মনে হচ্ছেনা। এর কারণ হল সাম্প্রতিক ঘটনাবলী বিশেষ করে দূর্নীতি দমনে সরকারের পিছুটান এবং সব রথি মহারথিদের সাথে সরকারের আলোচনার সম্ভাবনা।
আপনার লেখায় কয়েকটা বিষয় আমার কাছে ঘোলাটে লাগল। একটু পরিস্কার করলে ভালো হয়।
সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখল বা প্রহসনের নির্বাচন হওয়ার কথা কেন মনে হচ্ছে ঠিক বোধগম্য হলো না। সত্যি কথা কি যে সরকারই নির্বাচিত হোক তারা এই সরকারের সবকিছুকেই বৈধতা দেবে-- অতীত ইতিহাস তাই বলে।
আপনি লিখেছেন কেউবা বলছে চারদলীয় জোট আসবে এবং তাতে একটা নৈরাজ্য দেখা দেবে। আওয়ামী লীগের জয়ের সম্ভাবনা আপনি বাদ দিচ্ছেন কেন? আসনওয়ারী ভোটের হিসেব করলে চারদলীয় জোটে হয়তো বেশী আসনে পেতে পারে তবে তা কিন্তু নিশ্চিত কিছু নয়। সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জামাতের সমর্থন নিয়েও চারদলীয় জোটের প্রার্থীরা কিন্তু হেরেছে।
চারদলীয় জোট আসলে নৈরাজ্য হতে পারে-- প্রশ্ন হচ্ছে নৈরাজ্য কে করবে? আবারো আওয়ামী লীগের দিকেই আঙ্গুল যায়।
ধরেন আওয়ামী লীগ ভোটে জয়লাভ করল। তখন দেশে কী অবস্থা হবে সেব্যাপারে আপনার কী মনে হয়? তারা কি এই সরকারের সবকিছু বৈধতা দেবে না? তারা কি দূর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে? দেশে তখন কি নৈরাজ্য হবে?
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের ব্যাপারটা মনে হয় আপনি যেমনটা ভেবেছেন তেমনটাই।
এহ-হে, আমার এইসব রাজনৈতিক কথা বলতে আর ইচ্ছা করে না, আর আপনি এই প্রশ্নগুলিই করলেন ?
আমি অবশ্য তেমনটা মনে করি না। যদি সত্যিকারের সম্ভাব্য দলগুলির থেকে সরকার গঠিত হয়, তাহলে সাধারণ অবস্থায় তারা জীবনেও এই সরকারের কাজগুলিকে বৈধতা দিবে না। যদি তারা দেয়, অবশ্যই কোন একটা নেগোসিয়েশনের আওতায় দিবে। এর ফলাফল কি হতে পারে পরে বলছি।
আওয়ামী লীগের জয়ের সম্ভাবনা আমি বাদ দিচ্ছি জামাতের কারণে। এতটুকু বুঝতে নিশ্চয়ই কারোই অসুবিধা থাকার কথা না যে, এই সরকার পুরোপুরি জামাতের পছন্দের সরকার। বি এন পি - জামাত - ইসলামী ঐক্যজোট নিয়ে গঠিত প্রতিক্রিয়াশীল এই মোর্চা আস্তে আস্তে স্বরূপে ফিরতে শুরু করেছে। এই মূহুর্তে আমার কাছে মনে হচ্ছে তত্বাবধায়ক সরকারের এই ক্ষমতাদখল শুধুই নির্বাচন বিলম্বীকরণ, যাতে মানুষের ক্ষোভ কমে আসে, চারদলের পিঠটা এ যাত্রা বেঁচে যায়।
সিটি নির্বাচন নিয়ে আমার একান্ত ব্যক্তিগত একটা মত আছে। আমার ধারণা, সিটি নির্বাচন একটা ট্র্যাপ। এতে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ ভাবে জিতেছে, ফলে আওয়ামী লীগের মনে এই কমিশন কিংবা সরকার নিয়ে কোন অভিযোগ নেই। এখন যদি কোন প্রকার ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করে চারদলীয় জোট ক্ষমতায় আসে, আওয়ামী লীগ কোন ইফেক্টিভ অভিযোগ করতে পারবে না, বরং আরো হাস্যকর হবে।
হ্যা, অবশ্যই, আওয়ামী লীগই করবে। আপনার লেখার স্বরে মনে হচ্ছে আপনি আমাকে বিশিষ্ট আওয়ামী প্রেমী ভাবছেন। ব্যাপার আসলে তেমন কিছু না, মন্তব্যের শেষ দিকে সব পরিষ্কার করছি।
----------------------------------------
দেখুন, পুরোটাই আমার একটা হাইপোথিসিস। হয়তো এর সবই হবে, হয়তো এর কিছুই হবে না। কিন্তু আমার বিশ্লেষণী ক্ষমতায় মনে হয়, দেশে একটা নৈরাজ্য খুঁজছে বিশেষ কিছু লোক। এটা নিশ্চয়ই মানেন, এই সুশীল তত্বাবধায়ক সরকার গদিতে বসেছে মাস্টার অভ পাপেটের নির্দেশেই ?
ব্যাপারটা জামাত-বিএনপি কিংবা আওয়ামী লীগের না। ব্যাপার হচ্ছে প্রভুদের নির্দেশের। এখন পর্যন্ত সৌদি প্রভু আর ইউ এস প্রভুদের পছন্দের তালিকায় স্পষ্টভাবেই চারদল আছে। আমার যেটা ধারণা বাংলাদেশ একটা অবশ্যম্ভাবী নৈরাজ্যের দিকের গেলে, সন্ত্রাসদমনের নামে এদেশে ঢোকাটা খুব সহজ হয়।
আওয়ামী লীগের প্রতি আমার বিন্দুমাত্র ফ্যাসিনেশন কিংবা প্রত্যাশা নেই,। আজ বহুদিন যাবৎ তাদের আমি বেটার ইভিল হিসেবেই ট্রিট করি। তারা ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো যতই প্রতিক্রিয়াশীল কাজ করুক, এতে প্রভুদের মন গলবে না। সোজা হিসাবে, যেই আসুক, আমার এই হিসাব ঠিক থাক বা না থাক, এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত যে, আমরা আরো বেশি গ্যাঞ্জামের মধ্যেই পড়তে যাচ্ছি, আর আমাদের অবস্থা আগের থেকে বেশি খারপই হতে যাচ্ছে।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমিও রহস্যের গন্ধ পাচ্ছি। দেখা যাক, কি হয়।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
- হোলেও হোতে পারে
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সব কিসু বুইজ্যা ফালাইলে ক্যাম্নে কী!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে, তখনও। - হুমায়ুন আজাদ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
খাইছে!
ডরাইছি!!!!!!!!!!!
কী ব্লগার? ডরাইলা?
কী ব্লগার? ডরাইলা?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
একশো ভাগ সহমত।আমার তো মনে হয় সিটি করপোরেশনের রেসালট দিয়ে এটা ভবিষতে বলা হবে এই নিরবাচন গুলা যদি সুষঠু হয় তাহলে সংসদ নিরবাচন নিয়ে কারচুপির ধোা কেন?
প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান কি সচলায়তন পড়েন ? উনার ওইদিনের সম্পাদকীয় দেখলাম এই বিষয় নিয়েই
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
দুর্দান্ত পর্যবেক্ষণ।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
অসাধারণ দূরদৃষ্টি। আপনার কথাগুলোই তো মনে হয় ফলতে যাচ্ছে . . . .
যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
নতুন মন্তব্য করুন