এক রোববার দুপুরে রোদে পুড়তে পুড়তে বাসায় আসি। সেই রোববার রাতেই আকাশ ভেঙ্গে নামে বৃষ্টি। সাথে কিছুটা বিদ্যুত চমকায়, দুয়েকটা বাজ ও বুঝি পড়ে।
কেউ কেউ ভালোবেসে ফেলে প্রায় একযুগ আগে আর বর্তমানের জন্য রাখে শুধুই হাহাকার। তবু টিকে থাকা যায় কারণ মানুষ পৃথিবীতে এসেছে টিকে থাকার জন্যই। স্মৃতি থাকে না কিছুই , শুধু মাঝে মাঝে মোবাইলের রিংটোনটা হয়তো একটু কষ্ট দেয়। তবু সেটা মেনে নেওয়া যায় কারণ মোবাইলের বহু আগেই আবিষ্কৃত হয়েছিলো প্রেম।
মানুষ ভুলে থাকতে চায়, কিন্তু হয়তো ভুলে থাকতে চায় না তার শরীর। বহু আগে ভুল করে সন্ধ্যা হই হই কোন এক বিকেলে যখন তারা জড়িয়ে ধরে ভীতভাবে প্রথম চুমু খেয়েছিলো, তার স্মৃতি কোথায় যেন একটা দগদগে ঘা রেখে যায়। কিন্তু আশ্চর্য, তবু মানুষ পারে। মানুষের মরে যেতে ইচ্ছে করে কিংবা আফসোস জাগে কেন জন্ম হলো, তবু মানুষ বেঁচে থাকে।
কাচের জানালায় একসময় সেই রোববারের বৃষ্টির ছাট এসে লাগে, ঝাপসা হয়ে যায় সামনের ভবিষ্যত। ছবির মত পরিষ্কার হয়ে উঠে একযুগ আগের সেই ভালোবাসার অতীত, যাদেরকে আমরা বাঁচিয়ে রাখি সযত্নে।
মন্তব্য
আমরাই অতীতকে বাঁচিয়ে রাখি। সত্যি কথা!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
আমরা অতীতকে বাঁচিয়ে রাখি। আমরা অতীতে বেঁচে থাকি।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
হুমমম...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
চিন্তায় ফালায়া দিলাম মনে হয় ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আরো খোলাসা কইরা কন, কেইস বহুত জটিল মনে হইতাছে। লেখা দারুন লাগছে।
যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
বস কেইস জটিলের কিছু নাই। এইটা আমি না বুঝতেই পারবেন। এক যুগের প্রেমের কথা কই, আমার বয়সই তো বারো হয় নাই। আমি প্রেম করি জুম্মায় জুম্মায় আটদিন হয়।
এইটা হইলে বুইড়া কোন সচল ধরেন লীলেন ভাই এর হইতে পারে।
লেখা ভালো লাগছে ? ডাঙ্কে
পুনশ্চঃ আপনার সিগনেচারে লেখা কবিতার লাইন দুইটা আমার ম্যালা ভালো লাগছে। কবিতার তেমন বড় পাঠক না, কবিতাটার নাম একটু কইতে পারেন ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
এইখানে দেখেনhttp://sachalayatan.com/tareq/17579
যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
হুম...ভাই নষ্টালজিক করে দিলেন । স্মৃতির চোরাগলিতে হারিয়ে যাওয়া মুখ গুলো আবার স্পষ্ট হতে থাকে বৃষ্টির হিমেল হাওয়ায় । খুব খারাপ ভাই খুব খারাপ । আর এভাবে পুরান কথা মনে করাবেন না ।
নিবিড়
আপনার লেখা পড়েও তো মনে হচ্ছে আপনারো কিছু বলার আছে
বলে ফেলুন এক্ষুনি।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আপনার হাতে এধরনের লেখাগুলো খুবই সুন্দর উঠে আসে।
শুক্রিয়া
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
এই লাইনটা আমার বিরাট পছন্দ হইছে।
লেখা চমৎকার। করেন... ভালা কইরা পেরেম করেন।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ধুর মিয়া আমি আবার প্রেম করি কবের থিকা !
আমি সেই '৫৩ সাল থিকাই সিঙ্গেল।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
- কোনো কিছুই অসম্ভব না। আমি প্রথম প্রেমে পড়ছি ক্লাশ টুতে থাকতে। সেইটা সম্ভবতঃ বাইশ বছর আগের কথা। আর বারো বছরতো সেই দিনের ঘটনা!
তবে বারো বছরের ব্যাপারটা সিম্বলিক শট হোলেও হোতে পারে। তিন বা চার দ্বারা বিভাজ্য হওয়ার পরে যা দাঁড়ায় সেটাও হোতে পারে।
অবশেষে কাহিনী যা দাঁড়ায় সেটার কথা মাননীয় ফলেন লীভস কইয়া গেছেন। এইবার আপনে কনফেস করেন, নাইলে সচলায়তন ইউনিয়ন পরিষদের মজলিশে আশুরার সৌজন্যে দলিল উত্থাপন করা হবে কইলাম। যারা সামঝে বাবু!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তাইলে তো এইটা আপনার কথাই লেখছি......
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
বৃষ্টি বাঙালির কেন যে এতো প্রিয়, সে এক রহস্য! অথচ ইংরেজিতে rainy day-র মানে দেখুন!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে, তখনও। - হুমায়ুন আজাদ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
মানেটাই আপনেই বলেন , শুনি
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ভাল্লাগলো লেখাটা!
আপনার ভালো লাগাতে পেরে আমি বিশেষভাবে আনন্দিত।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
এরকমই হয়...
---------------------------------------------------------
ভাটির মানুষ আমি বুঝিনা উজানের গতি...
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
আমারো সেইরকমই সন্দেহ ......
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
বৃষ্টি জিনিসটা এতো বস ক্যান??
=============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!
সেই প্রশ্ন আমারো। অবশ্য তুমি যদি হালে বৃষ্টি নামে কোন মেয়ের প্রেমে পইড়া থাকো, আর সেই অর্থে বস কউ, তাইলে অবশ্য পচুর গিয়ানজাম।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আপনিও তারেক ভাইয়ের পথে এগুচ্ছেন মনে হয়! ব্লগর-ব্লগর ট্যাগ দিয়ে কবিতা লেখা!
ভাল লাগল
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
আরো একবার প্রহরীর সাথে একমত।
আমারো এটাকে চমৎকার একটা কবিতা মনে হলো। নস্টালজিক দিকটা ভালো লাগলো ভীষন।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
উনি দেখি বিরাট কবিতা পর্যালোচক হইয়ে গ্যাসেন।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অবিশ্যি, অবিশ্যি...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
নস্টালজিক হয়া গ্যালেন নাকি আপনি ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
তারেক ভাই বস মানুষ, আমারে উনার লগে না মিলানোই ভালো।
আমি আসলে কবিতা লেখছি কি না নিশ্চিত না। আমি কবিতা হিসাবে লেখতে চাই নাই। কিছু শব্দ, কিছু বাক্য মাথায় পরপর আইসা গ্যালো, আমি খালি টাইপ করছি। কবিতা ট্যাগ দিলেই একটা বিতর্ক হাজির হয়, এইটা আদৌ কবিতা কি না। ওই গিয়ানজাম এড়ানোর জন্যই ব্লগর ব্লগর দেই। আর ট্যাগে কী বা আসে যায় ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
লেখার মধ্যে কবিতা কবিতা ভাব।
পড়বার সময় সেটাই মনে হচ্ছিল আমার।
বৃষ্টি ভালই লাগে গরমের দিনে সেটা সন্দেহাতীত।
তবে সিডনীর বৃষ্টি খুব বিরক্তিকর। এক নাগাড়ে দুই-তিনদিন হয় ঝিরঝির করে। আর ঠান্ডা পরে খুব।
লেখা ভাল হয়েছে।
--------------------------------------------------------
নতুন মন্তব্য করুন