আজ দুপুর নাগাদ লেখাটা সচলায়তনে দিয়েছিলাম। গোটা তিনেক কমেন্ট এবং গোটা কয়েক তারাও পড়েছিলো। ছোট্ট একটা এডিট করে যেই প্রকাশ করতে গেলাম, সচলায়তনের সার্ভারের কোন এক দুষ্টুমিতে এডিট তো হলোই না, বরং মন্তব্য আর রেটিং সমেত পুরো লেখাটাই হাপিশ হয়ে গেল।
যারা পূর্বে মন্তব্য করেছিলেন, রেটিং দিয়েছিলেন তাঁদের প্রতি আবারও একই কাজ করার জন্য আহবান রইলো
"WHY THE EVERGREEN TREES KEEP THEIR LEAVES IN WINTER" - গল্পটির নামের অনুবাদ করেছি "শীত ও চিরসবুজের গল্প"। নেটে তন্নতন্ন করে খুঁজেও এর লেখকের নাম বের করতে পারি নি, সর্বত্র এ'টি কালেক্টেড স্টোরি কিংবা ওল্ড ফোক/ফেয়ারি টেল নামেই চলছে।
যথারীতি গল্পটির যোগান দিয়েছেন সচল সন্ন্যাসীদা। সেই সাথে অনুবাদ বিষয়ক নানা মতামতও দিয়েছেন তিনি, যথারীতি কৃতজ্ঞতা রইলো উনার প্রতি।
০১
অনেক দিন আগের কথা।
সেবার শীতকাল ঠিকমতো আসার আগেই প্রচণ্ড ঠাণ্ডা পড়তে শুরু করলো। পাখিরা সবাই জীবন বাঁচানোর জন্য গরম আবহাওয়ার খোঁজে দক্ষিণে চলে যেতে শুরু করলো, বাকি রইলো শুধু একটি পাখি। সে বেচারা এক ছোট্ট ডানা ভাঙা পাখি, শুধু সে-ই উড়ে গরম কোন জায়গাতে যেতে পারে নি।
এ’দিকে শীত যতোই জাঁকিয়ে বসতে থাকলো, ছোট্ট পাখিটা অসহায়ভাবে খুঁজতে থাকলো, কোথায় যাওয়া যেতে পারে এই প্রচণ্ড শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য। এ’রকমভাবে খুঁজতে খুঁজতেই একদিন হঠাৎ চোখ পড়লো দূরের বিশাল বনের দিকে।
“যাক, অন্তত এই গাছগুলি আমাকে শীতের হাত থেকে বাঁচাবে নিশ্চয়ই” - ভেবে পাখিটা তার ভাঙা ডানা নিয়েই ল্যাংচাতে ল্যাংচাতে কোনমতে বনের একপ্রান্তে এসে হাজির হলো। বনে ঢোকার মুখেই সবার আগে দেখতে পেল, রূপালী রঙের চিকন একটা বার্চ গাছ।
পাখিটা এগিয়ে গিয়ে খুব কোমল স্বরে জিজ্ঞেস করলো, “আচ্ছা সুন্দরী বার্চ শোন, বসন্ত আসার আগ পর্যন্ত আমাকে কি তোমার এই উষ্ণ ডালপালার মধ্যে একটু আরামে থাকতে দেবে ?”
“এ’টা তুমি কী বললে!” আঁতকে উঠলো বার্চ গাছ। “এই শীতে আমি আমার নিজের পাতাগুলির যত্ন নিতে ব্যস্ত থাকবো, এ’টাই আমার জন্য যথেষ্ট কষ্টের কাজ।” বার্চ গাছ খসখসে স্বরে জানালো। “এখন আর ম্যালা ফ্যাঁচ ফ্যাঁচ না করে জলদি কেটে পড়ো তো” বিরক্তির সাথে বার্চ গাছ হুকুম দিলো।
বার্চগাছের এই কর্কশ ব্যবহারে ছোট্ট পাখি মন খারাপ করে আবার ল্যাংচাতে ল্যাংচাতে উড়তে শুরু করলো। কিছুদূর যেতেই এ’বার সামনে পড়লো বিশাল আকৃতির এক ওক গাছ।
বার্চ গাছের ব্যবহারে এরই মধ্যে ছোট্টপাখির বেশ শিক্ষা হয়ে গিয়েছে, তাই খুব ভয়ে ভয়ে ওক গাছের সামনে যেয়ে মিনমিন করে বললো, “ আচ্ছা বিরাট ওক গাছ শোন, তুমি কি আমাকে বসন্ত আসার আগ পর্যন্ত তোমার এই উষ্ণ ডালগুলির মধ্যে একটু থাকতে দেবে ?”
প্রশ্ন শুনে ওক গাছ যেন রীতিমতো আকাশ থেকে পড়লো। “হ্যা তোমাকে থাকতে দেই, আর তুমি সারা শীতকাল আমার ফলগুলি সব খেয়ে শেষ করো, যত্তোসব। নাহ, এইসব হবে না, জলদি অন্য রাস্তা দেখো” খেঁকিয়ে উঠে উত্তর দিলো ওক গাছ।
ওকের ধমক খেয়ে কোনমতে উড়ে পালালো ছোট্ট পাখি। অল্প কিছু দূর যেতেই এবার দেখা মিললো উইলো গাছের। বনের মধ্যে অহংকারী হিসেবে উইলোর বেশ বদনাম আছে। কিন্তু ছোট্ট পাখি এখন নিরুপায়, কাজেই যা আছে কপালে ভেবে উইলোর কাছে গিয়েই হাজির হলো। ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলো, “ সুন্দরী উইলো, তুমি কি আমাকে বসন্ত আসার আগ পর্যন্ত তোমার এই উষ্ণ ডালগুলির মধ্যে একটু থাকতে দেবে ?”
“একদমই না। আর শোন, আমি অপরিচিত কারো সাথে কথা বলি না, কাজেই এ’খান থেকে এক্ষুনি চলে যাও” উইলো কাঠখোট্টা উত্তর দিলো। ছোট্ট পাখি এই উত্তরে খুব অপমানিত বোধ করলো, আর না দাঁড়িয়ে সোজা ল্যাংচাতে ল্যাংচাতে উড়ে গেল সামনের দিকে।
এ’দিকে ছোট্ট পাখি যতোই সামনের দিকে উড়ে গেলো, ভয়ে ওর বুকটা ধুকপুক করতে থাকলো । এই বিশাল বনের মধ্যে কেউ যদি তাকে রাখতে রাজি না হয়, তাহলে আসছে শীতে অবস্থা কী হবে ভাবতেই এই ঠাণ্ডার মধ্যেও ছোট্ট পাখির ঘাম ছুটতে লাগলো।
হঠাৎ কে যেন ডেকে উঠলো, “ কী ভাই ছোট্ট পাখি, উড়ে কোথায় যাওয়া হচ্ছে ?”
কথা শুনে ঘাড় ঘুরিয়ে ছোট্ট পাখিটা দেখতে পেলো একটা স্প্রুস গাছকে। এতোক্ষণের তিক্ত অভিজ্ঞতায় ছোট্ট পাখিটার মন খুব খারাপ হয়েছিলো, কাজেই এবার আর কোন আশ্রয়ের অনুরোধ করলো না। শুধু শুকনো গলায় জানালো, “ দেখতেই পাচ্ছো আমার ডানা ভাঙা, কাজেই সবার মত আমি গরমের দেশে উড়ে যেতে পারিনি। আর এই বনের গাছেরা কেউই আমাকে তাদের ডালপালায় জায়গা দিতে রাজি নয়”
“তুমি চাইলে আমার এ’খানে থাকতে পারো” কোমল স্বরে জানালো স্প্রুস গাছ। একটু থেমে আরো যোগ করলো, “জানো কি না জানি না, আমার ডালপালাই সবচেয়ে বেশি গরম থাকে এই শীতকালে” - স্প্রুস গাছের গলায় আশ্বাসের সুর।
ছোট্ট পাখির তখনো ঠিক বিশ্বাস হচ্ছিলো না যে সে ঠিক শুনছে কি না। একটু ধাতস্থ হয়ে জিজ্ঞেস করলো, “তুমি কি পুরা শীতকালটাই আমাকে এ’খানে থাকতে দেবে ?” -কিছুটা সন্দেহের সাথে জিজ্ঞেস করলো ছোট্ট পাখি।
“ কেন দেবো না! যতদিন ইচ্ছা তুমি থাকতে পারো” স্প্রুস গাছ আশ্বস্ত করে।
এতোক্ষণ স্প্রুস গাছের পাশে দাঁড়িয়ে পাইন গাছ চুপচাপ কথা শুনে যাচ্ছিলো। খানিকটা কাশি দিয়ে এ’বার পাইন বলতে শুরু করলো, “ যদিও আমার ডালপালা খুব বেশি উষ্ণ নয়, তবুও বিশাল আকৃতি হওয়ার কারণে আমি বেশ সহজেই প্রচণ্ড বাতাসের থেকে তোমাকে বাঁচাতে পারবো”
এ’দিকে স্প্রুস আর পাইনের আরেক প্রতিবেশী, জুনিপার - সেও ঘোষণা দিলো ছোট্টপাখির সব খাওয়া দাওয়ার দায়িত্ব তার। এ’ কথা শুনে ছোট্ট পাখিও দারুণ খুশি কারণ জুনিপার গাছের ফল দুর্দান্ত রকমের সুস্বাদু।
যখন স্প্রুস, পাইন আর জুনিপার মিলে ছোট্টপাখির দায়িত্ব নিয়ে নিলো, বনের আরেক প্রান্তের গাছগুলি তখন নিজেদের মধ্যে আড্ডা মারছিলো।
কথায় কথায় বার্চ বলে উঠলো, “ফাজলামি নাকি! আমি কোন অচেনা পাখির দায়িত্ব কেন নিতে যাবো !”
ওক-ও বিরক্তির সাথে বলে উঠলো, “ আরে একই কথা তো আমারও। আমি কি আমার ফলগুলিকে ওর পেটে যেতে দেবো নাকি !”
আর উইলো তার স্বভাবসুলভ দম্ভ নিয়ে বললো, “ ঘটনা যাই হোক না কেন, অপরিচিত কারো সাথে কথা বলতে আমার বিরক্ত লাগে”
ডানা ভাঙা ছোট্ট পাখিটাকে তাড়িয়ে দিয়ে গাছগুলি বেশ আত্মতৃপ্তির সাথে সদম্ভে দাঁড়িয়ে থাকলো।
০২
সে’দিন গভীর রাতের কথা। উত্তরের হাওয়া নিঃশব্দে এসে দাঁড়িয়েছে বনের প্রান্তে। একটু পরই সে প্রবল বেগে ছুটে যাবে। এ সময় তার স্পর্শে যে পাতাই আসুক না কেন, ঝরে পড়ে যাবে। পাতাশূন্য ন্যাড়া গাছগুলি উত্তরের হাওয়ার খুব পছন্দের, তাই সে চেষ্টা করে বনের সমস্ত পাতাকেই স্পর্শ করতে।
বইতে শুরু করার আগ মুহূর্তে উত্তরের হাওয়া হাঁটু গেড়ে বসে হিমদেবের কাছে অনুমতি চাইলো, “প্রভু, আমি কি বনের সব গাছের পাতাই স্পর্শ করবো ?”
“না” - জলদগম্ভীর স্বরে উত্তর দিলেন হিমদেব। “যে’সব গাছ ডানাভাঙা পাখিদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়, তুমি তাদের পাতাগুলিকে স্পর্শ করবে না” - আদেশের স্বরে জানালেন হিমদেব।
হিমদেবের এই নির্দেশের ফলে উত্তরের হাওয়া সে’সব গাছের পাতাগুলিকে স্পর্শ করলো না।
সেই থেকে আজ অবধি প্রচণ্ড শীতের মাঝে ওক, বার্চ, উইলো ইত্যাদি গাছের পাতাগুলি সব ঝরে পড়লেও স্প্রুস, পাইন আর জুনিপারের পাতাগুলি গাছে রয়ে যায় অক্ষত।
মন্তব্য
যাউক ধরা তাইলে আমি একলা খাই নাই
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আরে ভাই, আপনার দেখায়া দেওয়া ভুলটা ঠিক করতে গিয়াই তো ঘটনাটা ঘটলো...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমারেও এইরম একজন ভুল দেখিয়ে দিছিল। সেইটা ঠিক করতে গিয়াই ধরা খাইছি..........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ক'টার সময় ব্যাপারটা ঘটে? একটা ইস্যু আছে সেটা সার্ভিস প্রোভাইডারদের জানিয়েছি। ব্যাপারটা দেখবে বলে আমাকে জানিয়েছে তারা। কিন্তু পোস্ট হাপিস হবার ব্যাপারটা ঘটার কথা না!!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমারটা ঘটেছিলো দুপুর একটা/দুইটা নাগাদ।
তবে এটা কী সার্ভারের কোন ত্রুটি নাকি ড্রুপালের কোন বাগ তা নিশ্চিত না। প্রথমটার সুযোগ বেশি দেখে, সেইটাই বলেছি।
ব্যাপারটা এমনভাবে হয়, এডিট করে সাবমিট করেছি, মেসেজ আসলো অনেকটা এমন যে "দ্য পেজ ইউ আর রিকুয়েস্টেড আর আনএভেইলবেল"
আবার রিফ্রেশ দিলাম, হিসেব অনুযায়ী চেঞ্জড ডাটা সহই পেজ রেফ্রেশ হওয়ার কথা। তার বদলে দেখি লেখা আগের মতোই আছে, আর এডিটরের উপর এরর মেসেজ যে, দিস ইস মডিফাইড বাট ক্যান নট বি সেভড।
এরপরই মূল পেজে গিয়ে দেখি লেখা হাপিশ
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
পর পর দুইজনের ক্ষেত্রে যখন একই ব্যাপার ঘটলো, তখন ডাল মে কুছ কালা হায়। ডেভু মহারাজদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
ব্যাপার কি! সবারই এই সমস্যা হচ্ছে কেন? আমার লেখা প্রথমবারে পোস্ট করতে গিয়ে দেখি কী এক অদ্ভুত মেসেজ দেখাচ্ছে। দ্বিতীয়বারে অবশ্য পোস্ট হলো। সাইটে কোনো সমস্যা নাকি? টেকিরা কই?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
এ কী ! সবাই কেন সচলায়তনের সার্ভার নিয়ে কথা বলে ? গল্পটা কি তবে এতোই খারাপ অনুবাদ করলাম নাকি
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ভালো লেগেছিল, সেটা জানাইছিলাম। আবার জানালাম।
গল্পটা খুব সুন্দর হয়েছে। অনুবাদ একদম খাসা। একদমই কোথাও মনে হয়নি যে এটা অনুবাদ বা এখানে এরম হলে ভাল হতো। পুরোটা একটানা পড়ে মনে হয়েছে, পারফেক্ট!
আমার এধরণের গল্পগুলো বেশ মজা লাগে। প্রাকৃতিক স্বাভাবিক কোন নিয়মকেই গল্প হিসেবে তুলে আনাটা খুব মজার। বাংলায় এরকম মৌলিক প্রচেষ্টা চোখে পড়েনি কখনো, হলে বেশ হতো।
ধন্যবাদ সবজান্তা।
-----------------------------------
আমার ইচ্ছে হলো বাজাতে গীটার, মন আমার, মন আমার, মন আমার-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ কনফু ভাই। আপনার প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগলো।
সমস্ত প্রশংসারই দাবিদার সন্ন্যাসীদা। এতো চমৎকার একটা গল্প যুগিয়েছেন, এছাড়া অনুবাদের কিছু ত্রুটিও দেখিয়েছেন।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ওই মিয়া! প্রশংসা দাবি করলাম কবে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
শীতের শেষে গাছ নতুন হয়ে ওঠে
শিকড় থেকে ঊর্ধ্বে বেয়ে ওঠে তরুণ প্রাণরস
ফুটে ওঠে চিক্কণ সবুজ পাতায় পাতায়
আর অজস্র উদ্ধত ফুলে
(এই শীতে, বুদ্ধবেদ বসু)
আহা, উপকারী এই গাছগুলো তাইলে নতুনের এই দারুণ মজা থেকে বঞ্ছিত?
বেশি কইরা অনুবাদ করেন মিয়া...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নইজ্যা - বু ব কে কোট করে দিলেন তো আমার মনটা খারাপ করে ......
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
অনুবাদ ভালো, মানে আসলে খুবই ভালো - কিন্তু, এইসব 'দার্শনিক' গল্প আমি পড়ি না
এই গল্পেই ভয় পেয়ে গেলেন !
এখনো তো মার্ক্স-হেগেল প্রমুখের দ্বন্দ্বগত বস্তুবাদের তত্ত্ব, ফুকো, দেরিদা ইত্যাদি নিয়ে গল্প লেখাই শুরু করি নি !
নাহ, আপনি হতাশ করলেন !
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
খুব ভালো লাগলো। রূশ বা ইউরোপিয়ান কোন উপকথা কিংবা অস্কার ওয়াইল্ডের ছোট গল্পও হতে পারে। আরো চাই।
___________________________________
স্বপ্ন নয়, - শান্তি নয়, - কোন এক বোধ কাজ করে মাথার ভিতরে!
___________________________________
অন্তর্জালিক ঠিকানা
হ্যা, ধাঁচটা সেই পুরানো রুশ রূপকথার মতোই...
আপনার নতুন অনুবাদ কই ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
খুবই সুন্দর অনুবাদ, সবজান্তা। খুব ভাল লাগল। কনফু ভাইয়ের সাথে একমত।
পোস্ট এডিট করেন আবার, তাইলে আরেকটা 'রিপোস্ট' পাব হয়ত আমরা মজাক করলাম।
আপনি নিয়মিত অনুবাদ চালিয়ে যান প্লিজ। "সবজান্তা-সন্ন্যাসী" জুটি আমাদের আরো ভাল কিছু অনুবাদ উপহার দিক, এই প্রত্যাশা করি।
পারসি !
ডরে ডরে এডিট করে ফেললাম। এইবার নিশ্চিন্তে হয়ে গেলো।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
অনুবাদ খুবই সুখপাঠ্য হয়েছে। গল্পটাও বেশ। সেই ছোটবেলায় নিয়ে যায় একটানে।
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ধন্যবাদ !
সাবধানে যাইয়েন, হ্যাঁচকা টানে পইড়া হাত পা ভাঙবেন !
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
একটা কমেন্টো আর পাঁচখান তারাবাত্তি আমিও জ্বালাইছিলাম তো!
হ, কিন্তু সবই গ্যালো সার্ভারের প্যাটে।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
দারুণ হইছে! একদম ফাস্টো ক্লাস! আরো আসুক!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
থ্যাংকু !
অনির্দিষ্ট কালের মধ্যে আর বোধহয় আসা সম্ভব না। ভাণ্ডারে এই মুহূর্তে আর নেই।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
নিজ হাতে অনুবাদ সবজান্তার খাসা...।
ধুত, ছন্দ মিললো না; তাতে কী ? সবজান্তার প্রশংসা তো হলো।
-------------------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
ছন্দ না মেলাতে আমিও চিন্তিত/উদ্বিগ্ন নই !
প্রশংসায় মাটি থেকে ইঞ্চি পাঁচেক উপরে উঠে গেলাম।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
খুব সুন্দর।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ধন্যবাদ !
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
দারুন দারুন দারুন দারুন।
অনুবাদও খুব ভালো হয়েছে। স্মুথ। সাবাশ সবজান্তা ভাই। চালিয়ে যান।
মন ভরে গেছে পড়ে। দারুণ।
----------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
দুর্দান্ত
নতুন মন্তব্য করুন