ছোটবেলা থেকেই সেইসব মানুষকে আমার পছন্দ, যাদের স্নায়ু শক্ত ধাঁচের, অনেক দুঃখ কষ্টেও যারা স্থির থাকতে পারে। সবসময়ই চেষ্টা করতাম এমন অটল ইস্পাত হয়ে থাকার। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমি বেশ আবেগপ্রবণ। দুঃখ, কষ্ট- এসবে কাতর হয়ে পড়ি।
আমার এখনো মনে আছে খুব ছোট বেলায় একবার স্যান্ডো গেঞ্জিটা ছিঁড়ে যাওয়ার পর বাবা নতুন একটা গেঞ্জি এনে দিয়েছিলো। নতুন গেঞ্জিটা পরে, যখন হাতের ছিঁড়ে যাওয়া গেঞ্জিটার দিকে তাকালাম, খুব কষ্ট লাগলো। এরপরও বহুদিন গেঞ্জিটা না ফেলে নিজের কাছে রেখে দিয়েছিলাম। আমার এই অব্দি জীবনে এমন অহেতুক আবেগে জর্জরিত হওয়ার ঘটনা নেহায়েত কম না। ছোট বেলায় বাকের ভাই কিংবা টিপু সুলতান দেখে যে কষ্ট পেয়েছিলাম তা না হয় বাদই দিলাম, কিন্তু এই বড় বেলায়, যখন "ফ্রেন্ডস"- এর শেষ পর্ব দেখেছিলাম, এখনো মনে আছে খুব খারাপ লেগেছিলো।
ইংরেজি সিরিয়ালগুলি আমার তেমন দেখা হয় না। যে অল্প কয়েকটা দেখি তার মধ্যে "স্ক্রাবস" হচ্ছে আরেকটা। আজ যখন স্ক্রাবসের শেষ এপিসোডটা দেখছিলাম, লক্ষ্য করলাম সেই একই রকম খারাপ লাগা, একই চেহারায় আবার ফিরে এসেছে। দীর্ঘদিনের দেখার অভ্যাসে কোন সিরিয়াল শেষ হলে খারাপ লাগবে, এটাই স্বাভাবিক। তবুও আমি লক্ষ্য করেছি আমি একটু বেশি আক্রান্ত হয়ে যাই বিষণ্ণতায়। সামান্যতম পরিবর্তনও আমাকে বিচলিত করে।
আমি কোন পরিবর্তন চাই না, তবু পরিবর্তন নিজের নিয়মেই হয়ে চলে। আর এক মাসের মধ্যেই আমার খুব কাছের বন্ধু, সুহৃদ বড় ভাই সহ বেশ কয়েকজন মানুষ চলে যাচ্ছেন বিদেশে। আরো কয়েক মাসের মধ্যে চলে যাচ্ছে আরো অনেক বন্ধু। নিশ্চিত জানি, এদের সাথে এতো ঘন ঘন দেখা হওয়ার দিন এই শেষ। এই পরিবর্তনের কথা ভাবতেই বুকের ভেতর শূন্য বোধ হয়। আজ সচলায়তনের এই প্ল্যাটফর্ম যাদের লেখায়, কথায় জমজমাট থাকছে, আজ থেকে বছর দুয়েক পরেও কি সবাই এমনই থাকবেন ?
নিশ্চিত জানি, থাকবেন না।
সবকিছুই বদলায়, সবকিছুই দূরে সরে যায়। মাঝে মাঝে মনে হয় সম্প্রসারণশীল এই মহাবিশ্বের কারণেই যেন আমরা সবাই সবার থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। এমন প্রতিটা সরে যাওয়াই কষ্ট নিয়ে আসে আমার জন্য, নিশ্চুপ বসে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার থাকেনা।
নৈর্ব্যক্তিকভাবে চিন্তা করলে, প্রতিটা সম্পর্কই স্থাপিত হওয়া মাত্রই এ সম্পর্কের জন্য কষ্ট পাওয়া অবশ্যম্ভাবী হয়ে দাঁড়ায়। সম্পর্কগুলি অনেকটা টাইম বম্বের মতো। একটা সম্পর্কের শুরু মানেই যেন কেউ টাইমার অন করে দিলো। যতো আনন্দই আসুক, যতো প্রাপ্তিই আসুক, এ সম্পর্কের থেকে নির্ধারিত কষ্টটুকু নিশ্চিতভাবেই পেতে হবে। গৌতম বুদ্ধের দেখানো পথে, নির্মোহভাবে এই সম্পর্কগুলিকে দেখলেই হয়তো এই কষ্ট আর থাকে না, কিন্তু এই নির্বান লাভ করার পথে হাঁটতে থাকলে জীবনের আনন্দ থাকবে তো ? ফল যাই হোক, নির্বানলাভের আশায় নির্মোহদৃষ্টিতে সব কিছুকে দেখার এই বিদ্যা শেখার আশায় থাকি।
জানি তবু কোন লাভ নেই। এই কষ্টের সবটুকুই অনতিক্রম্য নিয়তি। এই দুঃখ, এই বিষণ্ণতা, এই শূন্যতাই শ্বাশত, ন হন্যতে।
|
ইন্সট্রুমেন্টাল: সিক্রেট গার্ডেনের।
মন্তব্য
একদম ঠিক
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কী ঠিক এবং ক্যামনে ঠিক ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
কি কাহিনী বস? মন মেজাজ বেশী খারাপ?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
হা হা হা ... নাহ ভাই, মন মেজাজ ঠিকাছে। মারফতি লাইনে ভাবার চেষ্টা করলাম আর কি !
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আপনার লেখাটা পড়ে একটা গজল মনে পড়ে গেলো (জিন্দেগি যব ভি তেরি বজম মে), যেখানে এই রকম পংক্তি আছে:
হর মুলাকাৎ কা অনজাম জুদাই কিঁউ হ্যায়, অব তো হর ওয়ক্ত য়েহি বাত সতাতি হ্যাহ হমে।
Jagjit Singh এর গজল ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
না, তালাত আজিজ-এর গাওয়া, উমরাও জান ছবির (পুরোনোটা, যাতে রেখা ছিলেন)।
এখানে লিঙ্ক দিলাম।
এই জাতীয় অনুভূতি বেঁচে থাকার একটা অংশ। কোনকিছুর জন্যে আশা করার মাত্রা কমালেই আশাভংগের মাত্রাটিও কমে আসবে।
ভালো থাকুন।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
এ অনুভূতি ঠিক আশা প্রসূত নয়। প্রতিটা মানুষের সাথে, প্রতিটা বস্তুর সাথে, প্রতিটা ঘটনার সাথে যে মিথষ্ক্রিয়া হয়, যে অদৃশ্য বন্ধন সৃষ্টি হয়, সেখান থেকেই এই অনুভূতি সৃষ্টি হয়।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
খুব ঠিক কথা! এই বয়সেই তুমি কীভাবে এসব বোঝ জানি না!
লেখাটা খুবই, খুবই ভালো লাগলো - লেখার মাত্রা বাড়াও, তোমারও ভালো লাগবে
সবজান্তা,
অনেক দিন পরে তোমার লেখা আসল
খুব ভাল লাগল তোমার আবেগ মথিত উচ্চারণ গুলো---
ভাল থেকো সব সময়।
খুব মনকেমনিয়া লেখা।
হারানো আর পাওয়া, জীবনের মানেই তো তাই। প্রতি নি:শ্বাসে প্রশ্বাসেই তার প্রমাণ দিতে দিতে আমরা এগিয়ে যাই সকাল থেকে সন্ধ্যার দিকে।
ভালো থাকুন।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এরকম বিরহের সুর ছেড়ে দিলে কেন ভাই?
ভয়াবহ মন খারাপ করে দিলেন!...
----------------
হতাশাবাদীর হতাশাব্যঞ্জক হতশ্বাস!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
মন আছে বলেই আমরা মানুষ। আপনার আবেগপ্রবণতা একটু বেশী হতে পারে, কিন্তু এটাও তো জীবনেরই অংশ।
জীবনটাও কি তাই নয়? পুরোনো বন্ধুজনের বিচ্ছেদ হলেও নতুনের আগমণ ঘটবে। আর মনের টানটাই বড়। এই আধুনিক যুগে বন্ধুদের সাথে চিরবিচ্ছেদ তো ঘটেই না বলা চলে।
শুভকামনা রইলো।
- কন্কী!
এরকম ছোট ছোট 'এপিসোড শেষ হওয়া' বিষাদে আমিও ভুগি। তবে ভুগতে ভুগতে একটা ভয়ানক গোপনীয় সত্য আবিষ্কার করে ফেলেছি ইতোমধ্যেই। আপনাকে সেই গোপন সত্যটা শিখিয়ে দিই-
"জীবন হালায় বহমান"
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সবাই দেখি আজকাল বিষণ্ন, ব্যাপার কি?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নেট নাই অনেকদিন। ইদানিং স্বপ্নে সচল ব্রাউজ করি মাঝে মাঝে। সেদিন স্বপ্নে ব্রাউজ করতে করতে মনে হলো আপনি অনেকদিন লিখেন না। আজকে লেখা পেয়ে ভালো লাগলো।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
স্বপ্নের লাইন কি ফাইবার নাকি ভি স্যাট ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
সবজান্তা, অনেকদিন পর লেখা পাওয়া গেল। ধন্যবাদ।
একটা সময় আমাদের কষ্ট হয় সবার জন্য, সবকিছুর জন্য। তখন ঘর আর মন ভরে ওঠে পুরোনো জিনিষে যার বড় অংশই একসময় জঞ্জাল হয়ে যায়। অবশ্য তার মধ্যেও কিছু জিনিষ থাকে যাকে সত্যিকারের অর্জন বলেই মনে হয়। তথাগতের পথ ধরে নির্বাণের ভাবনাও আসে। তার জন্য চিন্তা বা চেষ্টা করার পর তার দুঃসাধ্যতাও বোঝা যায়। তবে নির্বাণের স্বপ্নটা কিন্তু থেকেই যায়। এরপর একটা সময় আসবে যখন আপনি দেখতে পাবেন আপনার চারপাশটা একেবারেই ফাঁকা হয়ে গেছে। নিঃসঙ্গতা আর শূন্যতা আপনাকে প্রতিনিয়ত চারপাশ থেকে চেপে ধরবে। "জনারণ্যে একা" শব্দটার মানেও তখন ঠিক ঠিক বুঝতে পারবেন। পেশাদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত, সামাজিকভাবে মর্যাদাবান, নিজের সংসার থাকা "সবজান্তা" তখন নিজের ভেতরের হাহাকারের কথা তখন আজকের মত করে লিখতেও পারবেন না।
এটি অভিশাপ নয় - অবশ্যম্ভাবী পরিণতি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ষষ্ঠ পান্ডবের বক্তব্যের সাথে একমত।
তোমাদের এই বয়স কিন্তু সব হতাশাকে তুড়ি মেরে দূরে ফেলে দেবার বয়স।
অনেক শুভেচ্ছা রইল।
সবজান্তা এ ধরণের মন খ্রাপ করা লেখা লেখলে চলে ?? মন দ্রুত ভালো করে ফেলুন ভাই...
একটা জটিল গল্প লিখে আমাদের মন্টা ভালো করে দিন তো ...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
"একটা সম্পর্কের শুরু মানেই যেন কেউ টাইমার অন করে দিলো। যতো আনন্দই আসুক, যতো প্রাপ্তিই আসুক, এ সম্পর্কের থেকে নির্ধারিত কষ্টটুকু নিশ্চিতভাবেই পেতে হবে।"
ভীষণ সত্যি কথা।
অনেকদিন পর লিখলেন। ছুঁয়ে দিলো লেখাটা।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অনেকদিন পর ফিরেই দারুণ কিছু নির্মম সত্যি কথা লিখলেন। নতুন করে তেমন বলার কিছু নাই, যা বলার সব উপরে বিভিন্নজন বলে দিসেন।
আমাদের জীবনটা আসলে মনে হয় রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মের মতো। ট্রেন আসে আর যায়। কোনোটাই বেশি সময়ের জন্য না।
মন খারাপ করে থাইকেন না। ধুগো'দার কথাটা খুবই সত্যি। জীবন আসলেই বহমান।
এই সমাজ সবাইকে রোবট বানাতে চায়...
আমরা হয়ে যাই, নইলে বাঁচা মুশকিল!
স্বার্থপর বানাতে চায়...
হয়ে যাই, নইলে বাঁচা মুশকিল!
কেরিয়ারিস্ট বানাতে চায়...
হয়ে যাই, নইলে বাঁচতে পারব না!
জটিল, হিসেবি, চালাক বানাতে চায়...
হতেই হয়, নইলে বাঁচা মুশকিল!
তারপরও বুকের ভেতর ভালোবাসার চরম দুর্বলতা লুকিয়ে রেখে দেই...
নইলে যে বাঁচতেই পারব না!
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
ভাল লাগল। ফ্রেন্ডসের শেষ পর্ব দেখে আমি বেশ কান্নাকাটি করেছিলাম... :|
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এইসব সরে যাওয়াগুলোর মধ্যেই আমাদের বসবাস। সত্যিই, আপনি যেটাকে বললেন অনতিক্রম্য নিয়তি। এভাবেই আমরা ভেঙেচুরে যাই, বিয়োগব্যথায় কুঁকড়ে যাই সময় সময়, আবারও অবুঝ হয়ে নতুন কিছুকে আঁকড়ে ধরি আবারও স'রে যাওয়া সইতে হওয়ার জন্য। তবে এটাকে আপনি যেমন ক'রে বললেন-
একটা সম্পর্কের শুরু মানেই যেন কেউ টাইমার অন করে দিলো। যতো আনন্দই আসুক, যতো প্রাপ্তিই আসুক, এ সম্পর্কের থেকে নির্ধারিত কষ্টটুকু নিশ্চিতভাবেই পেতে হবে।
এটা একেবারেই অসাধারণ হয়েছে।
দ্যাখেন- এই দুঃখ-বিষণ্নতারও এমন কিছু উপজাত ভালো থাকে কোথাও। এজন্যই হয়তো আমরা টিকে যাই, শিখে যাই- কী ক'রে হারিয়েও থেকে যেতে হয়।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
হ। সঠিক।
কত সুন্দর করেই না লিখেছেন!
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
শিরোনাম দেখে ভাবলাম, সবজান্তা আবার মৈত্রেয়ী দেবীকে নিয়ে টানাটানি শুরু করলো ক্যান ! ভেতরে ঢুকে তো আক্কেল গুড়ুম !
বুঝতে পারছি, ইয়োগা'র নাম লইয়া যারা শবাসন লইয়াই পইড়া থাকে, তাঁরা কিনা শেষে এইরকম 'লা নুই বেঙ্গলি' বনে যায় !
সঠিক নিয়মে ইয়োগা চর্চা করুন, সব হতশ্বাস কেটে যাবে........
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
নুতন পোস্টখানা হজম হলো না! সবচেয়ে প্রিয় লেখায় আনুষ্ঠানিক ভাললাগা জানিয়ে রাখছি..
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
গতকাল পোস্ট করা লেখাটা নেহায়েতই ফাজলামি, তবে রসিকতাটা একটু বেশি প্রাপ্তবয়স্কদের হয়ে গেছে মনে হচ্ছে।
আপনার আনুষ্ঠানিক ভালো লাগা জানতে পেয়ে প্রীত হলাম
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
লেখা ভালো লাগলো। ক্রমাগত ভাংতে থাকে বলেই বোধ হয় নতুন জীবন তৈরি হয়, নইলে জীবনের খোসায় শ্যাওলা পরে যেত বোধ হয়।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
মুগ্ধ হলাম।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
কোথায় কিভাবে লেখা দিতে হয় বুঝতে পাছি না। একটি মন্তব্য প্রকাশিত হলেও তো বুঝতাম লাইনে আছি।
চার্বাক সুমন
নতুন মন্তব্য করুন