সচলায়তনে যখন প্রথম হিমু ভাইয়ের ফুটোস্কোপিক গল্প পড়ি, তখন মাথাতে একটা আইডিয়া এসেছিলো। কিন্তু প্রথমত ফুটোস্কোপিক আইডিয়া হিমু ভাইয়ের একদমই নিজস্ব, তার উপর আইডিয়াটা নিয়েও একটা দ্বিধা দ্বন্দ্ব কাজ করছিলো।
আজ একটা বিশেষ কারণে গল্পটা লিখে ফেললাম। সাহসে ভর করে লেখাটা সচলেও দিয়ে দিলাম। নিয়ম সেই আগেরটাই, গল্প ভালো লাগলে সব প্রশংসাই লেখকের প্রাপ্য, আর খারাপ লাগলে সেইটা আমেরিকার চক্রান্ত
-------------------------------------------------------------
রবির মনটা বেশ খারাপ আজকে কয়েকদিন ধরেই। কাহাতক আর নিরামিষ কবিতা লিখতে ভালো লাগে। কিন্তু আমিষ কবিতা যে লিখবে, তার যোগানই বা কোথায়। একটু উদারভাবে ভালোবাসবে, তেমন মেয়েইবা আর কোথায়...
এদিকে হয়েছে আরেক জ্বালা- সুযোগ পেলেই সবাই রবিকে খোঁচায়। রবি একটু ভাবুক স্বভাবের, বৃষ্টি আসলে সবাই যখন বৃষ্টিতে ভিজে, গায়ে জামা লেপ্টে থাকা তরুণীদের দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে, রবি তখন বসে বসে অদ্ভুত এক বিজাতীয় ভাষায় কবিতা লিখতে থাকে। ইয়ার দোস্তদের এইসব কটাক্ষ সহ্য করেই রবি আজকাল এসব লিখে যাচ্ছে।
বন্ধুদের মধ্যে শশীকান্তই যা একটু রবিকে ভালো পায়। এর পিছনে অবশ্য গূঢ় কারণ আছে- শশীর সদ্য প্রাপ্ত প্রেমিকাটিকে রবির কবিতা নিজের নামে শুনিয়েই বাগে এনেছে। মেয়েটিও অবশ্য বেশ সেয়ানা- শশীর গলা জড়িয়ে ধরে আদুরে গলায় জানিয়ে দিয়েছে, শশীকে দেখলে বলে মনেই হয় না এমন কবিতা ও লিখতে পারে! শশী ঠিক বুঝতে পারে না এইটা কি কথার কথা ছিলো না কি হাসতে হাসতে সত্যি কথা বলে দিলো। যাই হোক, দিনকাল যেহেতু ভালো না,শশীও আর বিপদ ডেকে আনতে চায় না। আজকাল তাই রবিকে একটু তোয়াজ করেই চলছে।
রবিকে আনমনা দেখে, শশী একটু গলা খাঁকারি দিয়ে বললো, " কী রে মামা, তোরে এতো উদাস লাগতেছে ক্যান ? "
রবি উদাস দৃষ্টিতে জানালার বাইরে তাকিয়ে বললো, "রে শশী, লিখতে পারছি না অনেকদিন হলো। অনুপ্রেরণার বড্ড অভাব।"
শশী কী বুঝলো কে জানে। কিছুক্ষণ চুপ করে থাকলো, তারপর গম্ভীরমুখে বিড়বিড় করে বললো, "তোর অনুপ্রেরণার অভাব হলে তো আমার ইয়ে মারা..."। আরো খানিকটা চিন্তা করে বললো, "চল,আমার বাসায় চল"
শশীর বাসা বেশি দূরে না। রবির বাসার কয়েক গলি পরেই। শশীর ঘর বেশ গোছানো। ভালো সাউন্ড সিস্টেম আছে, কম্পিউটার আছে, মায় ইন্টারনেটও আছে। রবিকে বিছানায় বসিয়ে, শশী দ্রুত চেয়ার টেনে কম্পিউটারে দ্রুত কী কী যেন টাইপ করলো। রবি শুধু দেখলো শশীর হাত ঝড়ের বেগে চলছে, আর কী বোর্ডে খটখট আওয়াজ হচ্ছে। একটু পর শশীর মুখের কোণে এক চিলতে হাসি ফুটলো। মুচকি হেসে রবিকে বললো, "এদিকে আয়, দেখে যা"
এরপর যা দেখলো, রবির শরীরে একদম কারেন্ট বয়ে গেলো। পেটের মধ্যে কেমন যেন মোচড়াতে থাকলো।
একদম ধবধবে ফর্সা কতগুলি মেয়ে, গায়ে এক রত্তি সুতাও নেই। বিভিন্ন ভংগিমায় দাঁড়িয়ে আছে। শুধু স্তনের বৃন্তে কেন যেন তারা আঁকা। একদম আসল অংশটা তারা দিয়ে ঢেকে রেখেছে। তারপাশে আবার ইংরেজীতে বড় হরফে লেখা, ফর ইন্সট্যান্ট অ্যাকসেস... পে নাও... ইত্যাদি হাবিজাবি হাবিজাবি। মেয়েদের বুকে কীভাবে তারা আসতে পারে, এটা কিছুতেই রবির মাথায় ঢুকলো না। শুরুতে খুব মেজাজ খারাপ লাগছিলো যে, ইশশ... আরেকটু দেখতে দিলে কী ক্ষতি হতো !
হঠাৎ রবি বুঝতে পারলো, এর নামই কবিতা। সবটুকু দেখালে তো আর কবিতা হতো না। তারার পিছনে কী লুকিয়ে আছে, এই কল্পনাটুকুই অনেক বেশি উত্তেজনাকর। এই সত্য আবিষ্কার করে অনাবিল আনন্দে রবির মনে ভরে উঠলো।রবি কিঞ্চিত উত্তেজিত গলায় বললো, " শশী, জলদি কাগজ কলম নিয়ে আয়। কবিতা আসি আসি করছে"। শশী এক নিমিষে কলম হাজির করলো।
রবি ঝড়ের বেগে লিখে গেলো...
"সুন্দর বটে তব অঙ্গ "দু"খানি, তারায় তারায় খচিত"
মন্তব্য
হা হা হা...
তবে গানটা হলো "সুন্দর বটে তবে অঙ্গদ খানি..."
অঙ্গদ মানে হাতের চুড়ি। তবে এই মিনিং দিয়েও গল্পটা লেখা সম্ভব
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এই কারণেই কিন্তু দু শব্দটাকে " " এর মধ্যে রেখে লিখেছি। কিছুটা পরিবর্তন করতেই হলো, না হলে গল্পটা জমতো না। অঙ্গদ কে তাই অঙ্গ দু করে দিলাম
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমারো সেরকম সন্দেহ হচ্ছিল...রবিকে অনেক মজাই চলে...প্রিয় মানুষ নিয়ে মজা করতে ভালোই লাগে। রবির প্রথম কবিতা নামে একটা "ইয়ে" ছড়া চালু ছিল আমাদের ছোটবেলাতে...জানিনা এখনো চালু আছে কি না। অনেকে বিশ্বাসও করত সেটা। শালীনতা বজায় রেখে ছড়াটা লেখার কোন উপায় নেই তাই দিতে পারলাম না
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনাকে ধন্যবাদ, কারণ আপনি আমার একটা দুশ্চিন্তার জায়গাকে ধরতে পেরেছেন। এই গল্পটা এতো দীর্ঘদিন না লেখার পিছনে একটাই কারণ ছিলো, কারো রবীন্দ্রানুভূতিতে না আঘাত লাগে। আজকেও পোস্ট করার আগে দু জন সচলের থেকে মতামত নিয়েই লেখাটা পোস্ট করলাম।
রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে এই লেখাটা নিছকই রসিকতা। আশা করি কেউ এতে দুঃখ পাবেন না। কবিগুরু হিসেবে তাঁর শ্রদ্ধার আসনটুকু অন্তত আমার কাছে অটল।
অটঃ কষ্ট করে তাঁর তথাকথিত প্রথম কবিতাটা তোলার দরকার নেই। ওই কবিতা আমরাও পড়েছি, আমার ধারণা কম বেশি সবাই পড়েছে
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
এটাও আমার ধারণা ছিল...রবি আসলেই কালকে অতিক্রম করেছে...যতভাবে সম্ভব ঠিক ততভাবেই
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমি পড়ি নাই... বা পড়ে থাকলে মনে পড়ছে না... তাই শুনতে চাই দাবি জানাচ্ছি
আপনার জন্য শত ঢাঁক গুড়গুড়ের মাঝেও সত্যের আলোটা ছিনিয়ে আনলাম।তবে খাইস্ঠা জিয়ুসের কারণে পুরোটা একসাথে দেয়া গেলো না।জায়গা মতো (ন+উ কার) এর দিত্ব বসিয়ে নিতে হবে।লোকমুখে প্রচার গুরুদেবের পয়লা কোবতেটা নাকি নিম্নরুপ ছিলোঃ আমার ** ছোট্টো **/দাদার ** মস্ত /দিদির ** চ্যাপ্টা **/মাঝখানে তার গর্ত।(এই ভার্সনের কপিরাইট নটরডেম কলেজের মুকতার স্যারের)
কবিতাটা কিন্তু 'খড়্গ' নিয়ে লেখা...বুয়েনস আয়ার্সে যাওয়ার পথে। সেসময় কি জাহাজেও ইন্টারনেট ছিল?
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
থ্যাংকু মিয়া। বহুদিন পর রিয়াল হোক কিংবা ভার্চুয়াল, তোমার খোমা দেখা গ্যালো।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
---- মনজুর এলাহী ----
রবিগুরুর অবমাননা! এই লেখকের ফাঁসি চাই!!!
পুরা............এক বছর।
পুরাই হাহাপগে...
মজা পেলাম খুব। আরেকটু বড়ো করে লিখতে পারেন না? তাইলে মজা আরেকটু দীর্ঘায়িত হয়।
একখান কথা: গল্পের নামটা 'রবির গান' দেওয়াতে প্রথমেই রহস্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে, তার উপর ঐ যে 'মাইর একটাও মাটিতে পড়ার চান্স নাই' এতে করে শেষটায় গিয়ে যে চমকে যাবো সে উপায় নেই। আরেকবার আকিকা কর্ব্বেন কি না ভেবে দেখতে পারেন।
পুরা............এক বছর।
পুরাই হাহাপগে...
-বুদ্ধু
ক্রিয়েটিভ !
……………………………………
বলছি এক জ্যোতির্ময়ীর কথা
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
আমার প্রথম প্রেমের এমন অবমাননা করায় লেখকের ফাঁসি চাই।
অঃটঃ রবির প্রথম কবিতা আমি পড়ি নাই, একটু কৌতূহল হচ্ছে।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
ওরে রবির মনে তাহলে এই ছিল?
হায় হায়... বুঝতে পারছি, এ রবিকে বেড়াছেড়া করার আম্রিকিয় চক্রান্ত!
আমিও হা হা প গে :D:D
ডিস্ক্লেইমার দেখে এমন কিছু একটাই আঁচ করেছিলাম কিন্তু!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
'ও আমার দেশের মাটি, তোমার পরে ঠেকাই মাথা'-এর অন্তর্নিহিত তাৎপর্য জানেন?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ভালবাসার প্রকাশ এভাবেই হওয়া উচিত
হা হা প গে
ভালু পাইলাম, সাথে বিয়াপক বিনুদন। তুমার লেখার ইশটাইলটা জুশ ... ...
রবি বাবুর পয়লা কবিতাটা ইশকুলে থাকতে কুনু স্যার ক্লাসে না আইলে চিক্কুর পাইড়া আবৃত্তি করতাম, হেভি হিট ছিলো ঐটা। কিন্তু মজার ঘটনা হইলো সিএ পড়ার সময় জানতে পারলাম রবির মৃত্যুর ঠিক আগে শেষ কবিতাটার কথা - সাবিহা নামের একজনকে নিয়া লেখা। কিন্তু ভদ্রতার খাতিরে এইটাও এইখানে বলা যাবেনা - সাক্ষাতে বিস্তারিত কমুনি ... ...
===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
নামকরণে একটা ঘাপলা হচ্ছে, বুঝতে পারছিলাম। লেখাটা গতকাল রাতে অফিসে বসে, এক ধাক্কায় লিখে ফেলা। গল্পটা পড়ার পর হিমু ভাই, সন্ন্যাসীদা দুইজন দুইটা নাম প্রস্তাব করেছিলেন। তখন একটু ব্যস্ত থাকায় নামের দিকটা আর ভাবতে পারিনি।
নামটা পালটে দিলাম। এই নামের কৃতিত্ব সন্ন্যাসীদার। উনি কাছাকাছি একটা নাম দিয়েছিলেন, আমি সামান্য একটু বদলে দিলাম। সেই সাথে ডিসক্লেইমারকেও যথাসাধ্য স্পয়লার ফ্রী রাখার চেষ্টা করলাম।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
নীড়পাতায় চোখ বুলানোর সময় হঠাৎ আপনার নাম চোখে পড়ায় মনে পড়ল বহু বছর পর
তবে রবি কাকু গুগল মামার স্মরণ নিলেই পারত
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আপনে লিক্সেন ?? ... আপনি লিক্সেন ?? ... সত্যি আপনি লিক্সেন ??
মা মা, আমি সব দেক্তে পাচ্ছি- সত্য মা, আমি স-অ-অ-অ-অ-ব দেক্তে পাচ্ছি...
আর ইয়ে, রবির এই সব দেখে ফেলার পেছনে কী কোন অপূর্ব কারণ বিরাজ করছে নাকি ??
_________________________________________
সেরিওজা
আররে সবজান্তাদার লেখা...
গল্প নিয়ে আর কী বলি...
------------------------------------------------------------------
নির্জলা নৈবেদ্য
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
দারুণ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নামটা আমি একটু পালটায় দেই - "বুবি" ও কবি রবি
শিরোনাম আর ডিস্ক্লেইমার সম্পাদনা করার পর এবার জিনিষটা ঠিক আছে। তবে মূল গল্পে 'রবি' নামটা বার বার আসায় ধার একটু কমে গেছে। যাকগে, সবজান্তা যে আবার পোস্ট দিয়েছেন সেটাই ঢেড়। এর পিছনে উত্তর ভারতীয় কোন বিশেষ প্রভাবক কি কাজ করেছে? দুরাচার লুল্বালকেরা কি এই ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানেন?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
প্রথম কথা ভালো লেগেছে। শুধু ভালো না, অনেক ভালো। যাদের ছিচঁকে অনুভুতি বেশি তারা না পড়লেই হল। এগিয়ে যান।
- আরিফ বুলবুল
অ-নে-এ-এ-এ-এ-এ-ক দিন পর তোমার লেখা আসল।
আর এসেই বাজীমাৎ!
দুর্দান্ত লাগল,বস।
আবার এক বছরের জন্যে ডুব দিও না যেন---
শান্তিনিকেতনের অনুমতি লইসিলেন ?
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
অনেক দিন পরে এলাম । এসে এ জাতীয় গল্প পরে হা হা প গে ...
সন্দেহ, ঘোর সন্দেহ হচ্চে।
রবির বন্ধুটা তো খুবি দুষ্ট, তবে কোবতে বালু মানে ব্যাপক ভালু রে ভাই।
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
...........................
Every Picture Tells a Story
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ছি ছি ! ছেলেটা এরকম অসভ্য হলো কেমনে ! ক'দিন আগে সে না কোত্থেকে যেন ঘুরে আসলো !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা !!!!!!!
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
নতুন মন্তব্য করুন