একটা শক্তিশালী বাঘ বিড়ালের পাদুকায় চুমা দিয়া জীবন শুরু করিল। তার মনে হইল, পিথিবী আনন্দদায়ক। এইখানে বাঁইচা থাহার মাহাইত্ম আছে। যেই ভাবা সেই কাজ। যৌবনে সে আরো আনন্দায়ক লাইভ লিড করিবার নিগা একটা বাঘনি বিয়া করিল।
যৌবনের গরমে শরম ভুইলা সে শুধু আনন্দ খাইতে লাগিল। ফলে স্বাভাবিক কারণেই তার ভাত খাউয়ার কথা মনে রহিল না পরাই-ই। সঙ্গতকারণেই োই সুময়গুইলাতে ভাত শট পড়ত না বাঘের খাউনে। কিন্তু আমরা তো আগেই জানা চুদাইছি, সুময় থামিয়া থাকা চুদায় না। উহা গড়িয়া গড়িয়া নদীর জলের নগালই বহিয়া চলে। ফলে দিন যাইয়া রাইত আহা চুদায়, রাইত যাইয়া দিন। আনন্দউ এক সময় মুখ মারিয়া দেয় বাঘের, উহার প্যাট খারাপ থাহায়। ফলে শারীরিক পাশবিক মজা খাউয়ার পর পরিশ্রান্ত বাঘের হেউজ খিদ্যা নাগে। যা চাবায় তাইতেই মজা নাগে। ফলে ক্যামড়েই ভাতে শট পড়িতে থাহে।
ব্যাপারটা বাঘনিই পথম ট্যার পায়। যেহেতু শক্তিশালী বাঘ তাকে নিতুই চরম পুলকে পুলকায়িত করে, তাই নিজের ভাগের ভাত থিক্যা আদর কইরা বাঘরে খাউয়ায়। তারপরো মন ভরে না বাঘের, প্যাট তো ভরে না আগেই কইছি।
চলবো?
মন্তব্য
উড়বো
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
তাই না? তাইলে ক্যামনে কী? আগামী কাইল তাইলে আরেট্টা পার্ট ছাড়ি? কী কউ?
দিব্য।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
চলুক।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
ফরফরাইয়া চলবো।
এইটা নতুন টাকার মতো হয়েছে, যেকোনো জায়গায় চলবে, চালান ভাই।
তাইলে আফনেগো নামেই শুরু করলাম বিসমিল্লাহ কইয়া। তে কী কন মা সগলেরা?
ওরে খাইছে!! চলবো মানে এক্কেরে খাড়াইয়া রইছে।
কি মাঝি? ডরাইলা?
নতুন মন্তব্য করুন