রাগে আগুইনা ভুদাই সাইজা বাঘ রাস্তায় নামিল। উদ্দেশ্য ছরকারের বুড়া মার দাঁত নাগান। এবং অবশ্যই উহা চোদনলীলা মারফৎ। কিন্তু বাঘ রাস্তায় নাইমা এট্টুউ আইগাইবার পারে নাই, কন থিক্যা যানি চুদমারানির বাচ্চা একঝাঁক পছাচুদা গন্দ আইয়া বাঘের নাকে কামুড় দিয়া বইল। শুধু তাই নয়, কিছু অগ্রগামী গন্দ বাঘের প্যাটের মইদ্যে ঢুইকা আতাভুতা ঘুষান ধরল। জ্বালিয়া দিল প্যাটের আতুরি ভুতুরি।
বাঘ এ্যাদ্দিন জানতো, জগতে মনুষ্য পুরিষই সর্বাধিক দুর্গন্ধময়, যদি কর্তা রাইতের আহারে মূলা হাগ মারে পচুর পরিমাণে এবং দিন কয়েক টাট্টিখানায় না যায়। কিন্তু এইরহম জাইরা চুদা গন্দর খপ্পড়ে পড়ে নাই বাঘ কুনোদিন।
তাই খাড়ার উফর ব্যালেছ হারিয়া ফালাইল। ভক কইরা গলা দিয়া কিছু সবুজ রঙা চুকা ঢেঁক বাইর কইরা দিল বাঘের না খাউয়া প্যাট। উ বাবারে উ মারে বইলা বিকট জুরে চিল্লাইয়া কানবার খুব ইচ্ছা হইল বাঘের। কিন্তু বাঘ যেহেতু খুব শক্তিশালী এবং বড় বড় বাল জ্বালাইছে- তাই মাইনষ্যে কী মুনে করব মুনে কইরা আর কানল না। নাকো চাপ দিয়া ধরল না। সুজা আঁঠা ধরল। নগের লুকেরা আশপাশ দিয়া নাক চাইপা এবং নিঙ্গ ন্যাঙ্গটে বাইন্দা পলাউ পলাউ চিকার পাড়তে পাড়তে কাচকি মাছের নগাল ছিট্টা ছিট্টা পলিয়া যাইবার নুইলো। এক কঠা বিনর পলাইনের সুময় খালি বাঘের কানে কানে কইয়া গেল, পলাউ পলাউ.. নাইলে ধুন খুইলা পইড়া যাইবগা।
এই কতা শুইনা টনপ নড়লো বাঘের। কিন্তু দৌড়িবার যাইয়া উষ্টা খাইয়া পইড়া গেল পড়-তে পড়-তে পড় ভুঙ্গাচুদা ময়দাআলা ভাগাড় নামক দৈত্যের উপর। যার দাঁত বাইয়া, ড্যানা বাইয়া, হাত বাইয়া, পাউ বাইয়া, ধুন বাইয়া ভুতুম বাইয়া দুনিয়ার যত পছাচুদা বিজলা বিজলা ময়লা বাইরইতাছে। ইয়া দেইখা বাঘের অজ্ঞান অউয়ার দশা। কিন্তু অজ্ঞানো হইতে পারতাছে না, যদি ভাগাড় দৈত্য নটিপুলা অজ্ঞান অবস্থায়ই আক্রমণ কইরা বহে? তাইলে ক্যারা বাছাইবো? তাই কৌতূহল ভইরাই ভাগাড় চুতমারানির পুলারে দ্যাকপার নুইছিল বাঘ।
কিন্তু ভাগাড় এট্টা বিকট হুমকাট দিয়া আরো কিছু তাজা গুন্দ বাইর কইরা দিল, যাগো রীতিমতো স্বাইস্ত্যবান আকার আছে। আর বিজলা বিজলা কন্ঠে কইল, যেনে আছস, হেনেই থাক। আর আইগাইস না। এমনিতেই তর জীবনের ছয়দিন আমি খাইয়া হালাইছি। যা এহন বাইত্তে যাগা।
বাঘ এই শুইনা বাইত্তে যাউয়াই মনস্থ করল। কুনোমতে ধুনডারে বাই আত দিয়া চাপ দিয়া ধইরা মেইন সড়কে উঠল, যেন দিয়া ডাইনোশুয়ার আর ঘুড়ার বাচ্চার মতো বাস টিরাকেরা নাপ্পু পাড়তে পাড়তে হইহই কইরা যাইতেছিল। তাগো কুনোমতে এড়াইয়া বাঘ আবার নিজ বাড়ির মোড়ে পৌঁছাইলো। মোড়ের দোকানদার বানর চা বিড়ি বেচপার নুইছিল। বাঘ তার কাছে এট্টা গল্লিপ বিড়ি চাইল আর জিগাইল, বড় সড়কের উই দৈত্যডা ক্যারারে?
বানর দাঁত বিজলিয়া কইল, ছরকারি দৈত্য উইডা। সেটি করপোরেশমের। উল্টা সিধা কিছু কউ নাই তো?
বাঘ মনমরা হইয়া কয়, না।
বানর কয়, ভালো করছো। কিছু কইয়ো না। ইয়ার পিছে আমরি, রাবো আছে।
তাইনা? কইয়া বাঘ এট্টু দইমা যায়। কিন্তু কৌতূহল থামায় না,তা এনে আনছে ক্যা? ঢাহা শহরের আর জাগা নাই নিহি?
বানর হাইসা হাইসা কয়, ইয়ার চাইয়া ভালো জাগা আর কনে পাবো? এমুন পক্কু ছাড়া গরিপ এলাকা?
বাঘের মনডা বিষাদে ভইরা যায়। বিড়ির পুটকিতে জুরে টান দিয়া ধুমা ছাইড়া নিজের মুক লুকিয়া হনহন কইরা আঁঠা ধরে। আর মুনে মুনে পেতিজ্ঞা নেয়, এট্টা কিছু করন নাগবো..এট্টা কিছু করন নাগবোই..যা থাহে কফালে।
চলবো?
মন্তব্য
হুমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমম।
হাঁটুপানির জলদস্যু
চলুক
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
একটা কিছু করন তো নাগবই। নইনে নতুন গন্ফ পামু ক্যাম্বায়।
রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
নতুন মন্তব্য করুন