বলিভদ্রর অভদ্র দুকানদাররা আমারে কইল হুসনার বাড়ি তারা চিনে না
কিম্বা পিথিবিতে হুসনা বইলা কিছু নাই
তারা হাসান হুসেনের বাড়ি চিনে
কারবালার। টাইগ্রিস ইউফ্রেতিস না চিনলেও ফুরাত নদী চিনে
এজিদরে চিনে, আরো ভালো চিনে সীমার
তেমু কামার বাড়ির হুসনারে তারা চিনে না।
তাগো কতা শুইনা মুনে হয় আসলেই পিথিবিতে কুনো হুসনা নাই
হুসনা ছিল না। থাকপার পারে না।
আর অমনেই ঝেই কইরা
চোখের সামনে ফুইটা উঠে একটা লালরঙা টিয়া
কয়, কারে খুঁজস?
কই, কেউরে না।
কয়, কেউরে খুঁজস না ক্যা?
কই, হুসনারে পাই না।
কয়, কুন হুসনা? নাজমাগো বাড়ির?
কই, হ।
কয়, তাগো বাড়ি তো বলিভদ্র না, ডেণ্ডাবর।
কই, তাই নিকি?
কয়, হ। নান্টু চিয়ারম্যানের নগের বাড়ি।
হে মন্টু মিয়ার চাচতো ভাইস্তি
হে ঘণ্টাদুই আগে বলিভর্দর এক চাস্টলে
প্রেমের আলাপ করবার নুইছিল
কালামতো এক ছ্যাড়ার নগে
কই, তারপর?
কয়, তারফর হে গেছেগা।
কই, কনে?
কয়, তাতো জানি না।
কই, তাইলে আর কী বাল জানো?
মন্তব্য
ভাই হুসনা কে?
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আমি ক্যাম্বে কমু?
বিটিভির পরিপ্রেক্ষিত নামের অনুষ্ঠানের কথা মনে পইড়া গেলো।
পুরা অনুসন্ধানমূলক বিজ্ঞানভিত্তিক লেখা
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
তাইলে টিয়া পাকির সূত্র কী?
হুসনা কে?
লালটিয়া কে?
বলিভদ্র কোথা?
ডেন্ডাবর কোথা?
এইবারে বেখেয়ালে বেশুমার প্রশ্নো কইরা কইরা কী বা হইবে!
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
হাছাই তো। এত প্রশ্নোর দরকারি কী?
!
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
?
জীবনানন্দ যেমন বনলতার জন্য ক্লান্তপ্রাণ নাবিকের মতো ঘুড়ে বেড়াতো, সবুজ বাঘ তেমনি বলিভদ্রর অভদ্র দোকানদারের দোকানে দোকানে ঘুরে, লাল টিয়া সাথে কথা বলে। আহত সাদা মাটা যুবকের প্রেমিকার খোঁজ ভালো লাগল।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
মুর্শেদের মাথা গেছেরে !!!!
ভালো লাগছে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
জ্বি ধন্যবাদ
এই হুসনাটা কে?থাকে কই?
জানি নাতো
হুমমম.........
হালুম
বাঘের লেখা এইরাম ফ্লেভারেই ভালো...
_________________________________________
সেরিওজা
ফ্লেভার একটি ভ্রান্ত ধারমা
আসলেই কিছু জানি না!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
হ। আসলেই কিছু জানা যায় না
বিরাট মুশকিলের ব্যাপার দেখা যায়।
আহসান কিন্তু ছুট্টো। উ ২২ অক্টোবর রাজকুমারের তামসিক খিছুরি খাইবার আইব। পড়ত নৃবিজ্ঞান বিভাগে
এই মাতোয়ালা রাইতে তামাম উথাল পাতাল কইরা কেডা খুঁজে হুসনারে?
হুসনা বানুর কসম,
তার শইলে পাই দিলখোশ আতরের সুবাস, নিশা লাগে--
সবুজ সুরমা পিন্ধা রইচে চক্ষে, বাঘের লাহান,
সহি দিলদার যেমুন, হুসনার খাঁটি হকদার!
রোমেল চৌধুরী
হ। হায় হুসনা হায় হুসনা
হুসনাও ভ্রান্ত ধারমা হইলে তো বিপদ।
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
বিপদই তো ভালো। খালি দৌড়ের উফ্রে রাখে। দৌড়াইতে কার না ভালো লাগে?
আসলেই পিথিবিতে কুনো হুসনা নাই
হুসনা ছিল না। থাকপার পারে না।
এই কথাতো প্রথমেই বলে দেয়া আছে। এটাই সত্য। আর তারপর যে লালরঙা টিয়ার কথা বলা হয়েছে তা জাদু অথবা দৃষ্টি ও শ্রবনবিভ্রম অথবা ভ্রান্ত ধারমা।
বুকে হাত দিয়ে কেউ বলুক সে আসলেই হুসনার সাথে সাক্ষাত করেছিলো কখনো।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ষষ্ঠ দা সঠিক
বড় ভাল লাগল বাঘামামা|
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
হেহেহেহে। তুমাকে ভালোলাগাতে পেরে বেশ ভালো লাগজে
আমি চিনি হুসনারে, অথবা চিনিনা। কি আসে যায়?
গল্প নাকি কবিতা বুঝতে পারি নি!
তবে স্টাইলটা ভাল্লাগছে!
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
এইডা গল্ফোও না কমিতাউ না এইডা এট্টা হুসনা। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
কোথায় পাব হুসনারে...
এরকম একটা ব্লগরব্লগর পাইতে এতদিন অপেক্ষা করায়ে রাখেন কেন?
হেহেহেহে। আপনার অপেক্ষা মাঠেই মারতে পারলাম বলে ভালো লাগজে
আমি ভিন্ন নামের এক হুসনাকে চিনতাম। শহীদুল জহির পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
এ ভ্রমণ, কেবলই একটা ভ্রমণ- এ ভ্রমণের কোন গন্তব্য নেই,
এ ভ্রমণ মানে কোথাও যাওয়া নয়।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
হা হা...আমিও ঠিক এটাই ভাবতেছিলাম।
পড়ছিলাম কী? মুনে নাই। ডুমুর খাইকারডা মুনে আছে
এইখানে সুলোচনা বা বনলতা বা হুসনা শুয়ে আছে,
জানি না সে এইখানে শুয়ে আছে কি না,
বা, অন্যকারোর সাথে শুয়ে আছে কি না।
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
থাইক শুইয়া। ডিশটাপ না দেওয়াই ভালো
হালুম।
সুবজ বাঘ তো সত্যি সত্যি বাঘের মত লিখেছেন। এই যে কবিতা এবং গল্পকে এক সঙ্গে ধরা যাচ্ছে--গল্পের মধ্যে দিয়ে কবিতাকে পাচ্ছি আবার কবিতা মধ্যে দিয়ে গল্পকে পাচ্ছি, এটার শক্তি অসাধারন। টের পাইয়ে দিচ্ছে এসে যাচ্ছে নতুন নতুন ট্রেন। পুরনো ট্রেনগুলোর ঘণ্টা বেজে যাচ্ছে।
সেলাম সবুজ বাঘ।
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
হেহেহেহে। আর শরমিন্দা দিবেন না। তমিজের সাথে সেলাম গৃহীত হইল
লেখা ভাল্লাগছে। কবিতা ছিল না কি ছিল, জানার দরকার নাইক্কা, সব সৃষ্টির গায়েই লেবেল লাগাইতে হবে এমন কোন কথা নাই। সৃষ্টিশীলতা কোন লেবেলের জন্যে দাঁড়ায় থাকে না। তয় লাষ্টে এট্টু খালি-খালি লাগল, মুনে হয় আরো কিছু লেইখা শ্যাষ করলে ভালা হইত।
ডেন্ডাবর সাভারে....
বাঘা ফ্লেভার।
তোর কপিতা ফেসবুকে স্ট্যাটাস মারতে মারতে শ্যাষ অইয়া গেলাম।
---------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
ছহুল হুসেনের কথা মনে আইলো
আপনেরে আমি আক্ষরিক অর্থেই 'আবিষ্কার' করছি দ্যাড় হপ্তা। গদগদ হইআ আদিখ্যেতা দেহামু না, তয় হাচা কতা হইল আপনের ল্যাখা এর মইধ্যেই আমার উপ্রে বেশ প্রভাব ফালাইছে..সুমন চৌধুরি আপনের একডা এনালিসিস লিখছিল...হেইডারে আমি সামারাইজ কইর্যা এইরাম ভাবতাছিলামঃ
চৈতন্যে উঁচু তাপমাত্রায় বামজ্বর নিয়ে ছাত্রজীবন শুরু করেছিলেন আবু মুস্তাফিজ। তার কবিতার বিষয়বস্তু নতুন না হলেও উচ্চারণ এতোটাই স্বতন্ত্র যে চৈতন্যে আলাদা করে গেঁথে না যাবার কোন উপায় নেই; মূলত পরিলক্ষিত হয়নতুন নতুন ফর্মের নৈরাজ্য। তাই বলে কন্টেন্ট রিচ না একথা বলা যাবে না, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থা, কাম প্রেম মধ্যবিত্ত সুলভ হিপক্রেসী নিয়ে ক্রোধ ঠাট্টা তামাশা কী নেই? তিনি শৈলী নিয়ে কাজ করেন, কবির নির্মাণশৈলী অনেকবেশী মৌলিক এবং স্বত:স্ফুর্ত। বানিয়ে বলার কোন দায় নাই। আবার বেরসিক পাঠককে ব্যাখ্যারও কোন দায় নাই।অনেকটা নন্সেন্সের মত বেয়াড়া ধাচের; মানা যায় না, ফেলাও যায় না।মহৎ সাহিত্য রচনা করতে গেলে প্রচুর পড়াশুনা করতে হয়। আর সহজ অনুভবগুলি হিসাব করে প্রকাশ করতে হয়। কারণ বেশী সহজ কথাই যদি বলব তাহলে আর সাহিত্য কেন...ইত্যাদি ইন্টেলেকচুয়াল ফাঁপড়বাজির দিন শেষ।যদিও পাঠ ক্রমেই বোঝা যায় তাত্বিক জ্ঞানও তার নেহায়েত কম নয়।
আর আপনের অনুমরি না লয়া আমি আপনের কয়ডা ভাল লাগা কবিতার মত দ্যাখতে বস্তু আমার ফেচ বুকে নোট আকারে পাব্লিশ করছি। ক্ষমাপ্রার্থি, আর শ্লাঘা একান্তই আমার।
নতুন মন্তব্য করুন