সিবিচ অতিকেট জানা বহু পাকা পাতিক্যাট দেখেছি
লাইফে। অথচ কিলাশ ফাইভে পড়ার সুময়
স্কুলে পাইখানা ছিল না বলে
আড়াবনে মলত্যাগে বাধ্য হয়েছি
জলের অভাবে গুহ্যদ্বারে
খরচ করেছি ইস্টক খণ্ড।
লণ্ডভণ্ড সেইসব পৃথিবীতে
খাদ্য খাউয়ার আগে বহু শালাকেই দেখেছি
হাতটাকে প্যান্টের পকেটে মুছে ফেলতে
তার আগে ডলতে নুনু আর বলতে খারাপ খারাপ কতা।
আমার কিন্তু মোটেউ খারাপ লাগে না।
কারণ জীবন এ রকমই-অগোছালো।
আর আমরা খুব ভালো করেই জানি
সাজানো গোছানো নিপাট ভর্দলোকের জীবন
বাইনচোদেরা পালন করে।
যারা ইনভার্সিটিতে প্রেম করে খানদুয়েক
আর বিয়ে করে অন্যরকম মায়াবী মেয়ে।
যারা নুয়াখালিতে জর্মে
খাটি ছায়ানটীয় ভাষায় কতা চুদায় এবং
ভুদাইদের বোকা বলে আর বুকাচুদাদের কিছুই বলতে পারে না।
আফির যুবতীর অতিকেট বিষয়ক কর্মশালার প্রতিবাদে।
মন্তব্য
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
সবুজ বাঘের ধোলাই খাওনের সময় হইছে! খালি অছলীল কথা বার্তা!
-------------------------------------
রামছাগলের সামনে, খচ্চরের পেছনে আর নিবোর্ধের ধারেকাছে না থাকাই শ্রেয়!
আমি ধুলাই খাউনের নিগা সব সুময়ই বইয়া থাহি। কিন্তুক আমারে কেউ ধুলাই দেয় না। জাহাঙ্গীরনগরে তহন ফাস্টো ইয়ারে ভর্তিক হইছি। মাইষ্যে কইল এমএইচ হলে রাগিং দিতাছে। উল্লাশে ছুইয়া গেলাম ভাসানী থিকা এমএইচ হলে। যাতে কেউ আমারে রাগিং দেইক। অথচ পুরা হল ঘুরলাম, কেউ আমার নগে কতাই কইল না।
নোবেলরে ধরছিল কালা।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
অসাধারণ!!!
এত জোরালো কবিতা আমার জীবনে খুব বেশী পড়িনি।
এককথায় অসাধারণ!
কি মাঝি? ডরাইলা?
হেইত! এত শরম দিলে চলব না দ্রোহী?
ঠিকাছে
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
হো: হো:
োকে পাগলা। মুভ।
বাঘাদার আগের গপ্পগুলি পোস্ট করা দক্কার। আর এইরকম ঝাঁঝালো কবিতা।
হাঁটুপানির জলদস্যু
পুরা খাইছে! মার্কা কবিতা।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
অসাধারণ!
যাদের কবিতা লিখার কথা, তারা আবার কবিতা লিখুক।
এই দাবী জানিয়ে গেলাম।
নতুন মন্তব্য করুন