শুনেছি, চৈনিক মেয়েরা বণিক পুরুষদের গতর খেতে দেয়
পাটিসাপ্টা পিঠাপুলির মতোন। ঘাপ্টি মেরে বন্ধুদের কাছ থেকে এইসব মজাদার গল্প শুনে দৈনিকি চৈনিক মেয়ের পাটিসাপ্টা পিঠা, রিঠা মৎস্য সহযোগে খাই।
স্বাদ কেমুন জানতে চাইলে রিঠা মৎস্যই প্রকৃষ্ট উদাহরণ তাহার। কিন্তু তাহারপরো উচুঁ চুঁচি আর ছোট পুশির গপ্প আজীবনই গপাগপ গিলেছি। পিলে চমকানো ধড়াশ ধড়াশ বুকে প্রচুর কাঁফাকাঁফিসহযোগে শুনেছি, শুধু ইংরেজি জানা থাকলেই কেল্লাফতে। অরা মারতে দেয় প্রচুর মার। মারকাটারি করতে দেয় উলুবনজুড়ে ঘুলুঘুলু।
ছোট্ট পায়ে নাথি কষায় নিঙ্গে। ভেঙ্গে ফেলে গাতরিক সমস্ত আইঢাই। ঘাইঘাই না করে বরং সঙ্গীতের সুমিষ্ট পান করায় ফুং ফাং ফুং ফাং কথা কয়ে।
(হেমুর অনুরোধে পুরাইনা মালডা ঝাড়লাম। ভাই সন্দেশ, কিছু মুনে নিয়েন না।)
মন্তব্য
এইটা আগেও পড়েছিলাম, অসাধারণ লেগেছিল!
বিপ্লব!
ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি তোমায়!
ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
তাইলে তো চীনদেশে বিদ্যার্জনের বদলে বানিজ্যে যাওয়াই উত্তম
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হুমমম!
হাঁটুপানির জলদস্যু
বাণিজ্যর নগে কি বিদ্যার্জন নাই?
হেও বিদ্যা বটে ।
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
তইলে? বিদ্যার বাপের নাম বাণিজ্য, বিদ্যার মায়ের নাম পড়ালেখে আর বিদ্যার ভুদাইয়ের নাম কবিতা লেকা!
ওই ব্যাটা! এইসব ব্লগরব্লগর করার টাইম কই পাও? ঘরের কাজ করো...
চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...
চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...
আমি তো ৫ দিলাম। একটু পর তো অন্য কুন খানে পোস্ট আইবো ওমুক ব্লগে পর্দা পুশিদা নিয়া কথা কয়। হেহেহে।
হেহে।
চৈনিক মাইয়া তো আশপাশে অনেক, খুঁইজা দেহি সেইরম কাউরে!
আমি ও আমার স্বপ্নেরা লুকোচুরি খেলি
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
ভাগ বাই, এইডা ওইখানে ফড়ছিলাম। নিকারাগুয়া নিয়া কিছু বলেন আবার।
কি মাঝি? ডরাইলা?
আমি চিনে দেখেছি মেয়েরা ছেলেদের সাথে ফুটবল অবধি খেলে। মেয়েরা সত্যি স্মার্ট ওখানে ... আর চাকরিতে মনে হয় ৫০:৫০ অনুপাত। ভারত বা বাংলাদেশের চেয়ে ওরা এই বিষয়ে কয়েকশ বছর এগিয়ে ...
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
উরা কি আসল খেলায়ো আইগিয়া? তাইলে ক্যামনে কি?
খেলা?
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
চিনের মেয়েদের ফুটবল টিম ভালো, একবার ওয়ার্ল্ড কাপও জিতেছে মনে হয়।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
কস কি?
নতুন মন্তব্য করুন