আজকের দু’টি খবরের প্রতি অনিচ্ছা সত্যেও দৃষ্টি গেল, এসব খবর দেখতেও ভাল লাগেনা আর এসব নিয়ে লিখতেও আর ভাল লাগেনা। দুপুরের অবসরেই আমাদের স্বাধীন ভাইয়ের ইমেইল, ‘জাহিদ খবরটা দেখ’। 'টোয়েন্টি ২০ বিশ্বকাপ দেখতে চায় এমপিরা' শিরোনামের খবরটা দেখলাম এবং বুঝলাম বিদেশ ভ্রমনের জন্য কতটা নিচে নামতে পারে আমাদের সাংসদরা। সামনে ২০১১ বিশ্বকাপ, সেটার দোহাই দিয়ে এখন তাদেরকে টুয়েন্টি টুয়েন্টি বিশ্বকাপ দেখতে ইংল্যান্ড যেতে হবে। দেশের শ্রমজীবি মানুষের গতরখাটা ঘামের পয়সায় তাদের জন্য হয়ত ‘বিজনেজ ক্লাসের’ টিকেট কিনে জামাই আদর করে সেখানে নিয়ে যাওয়া হবে, বিলাস বহুল হোটেলে শুয়ে শুয়ে তারা দেশের ক্রীড়া উন্নয়নের স্বপ্ন দেখবেন।
উপজেলা পরিষদ গঠনের মূল মন্ত্র ছিল প্রশাসন ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরন এবং সেই সাথে স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালীকরন। কিন্তু দেখা গেল উপজেলা পরিষদে খবরদারীর ক্ষমতাও দেয়া হলো সাংসদদের। আজকের খবরে আবার দেখলাম পৌরসভাতেও তারা উপদেষ্টা হিসেবে থাকবেন। তাহলে গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদইবা বাদ থাকবে কেন ? আমাদের এই সর্বজ্ঞ্যানী সাংসদরা এত কিছুর উপদেষ্টা থাকলে তারা তাদের নিজস্ব কাজ কখন করবেন ? নাকি এইসব উপদেষ্টাগিরি, মাতাব্বরী, আর বিদেশ ভ্রমন করাই তাদের একমাত্র কাজ ?
যাই হোক আমরা পলিটিক্স বুঝিনা তাই হয়ত এইসবের মানে বুঝিনা। আমি শুধু বুঝি পলিটিক্স মানে হলো “পলি ট্রিক্স”এবং এই পলি ট্রিক্স এর রোষানলে পড়ে আমাদের মত সাধারণ জনগনের পরিনতি হলো হতাশাগ্রস্থা হওয়া। যেখানে দেশের সকল মানুষ দুবেলা দুমুঠো খেতে পারেনা সেখানে আমাদের সাংসদের এহেন আভিজাত্য দেখে ভাবতে কষ্ট হয় তারা আমাদের ভোটেই নির্বাচিত। যাই হোক এই পলিটিক্স নিয়ে একটা কৌতুক পড়েছিলাম আন্তর্জালে সেটাই নাহয় সবার সাথে শেয়ার করিঃ
একটি ছোট ছেলে তার বাবাকে জিজ্ঞেস করছে,
-বাবা পলিটিক্স মানে কি ?
বাবা অনেক ভেবে চিন্তে এভাবে উত্তর দিলেন,
-ধর আমি বাসার একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য, তাই আমি হলাম গিয়ে ‘পুঁজিবাদ’, তোমার মা সংসারের সবকিছু নিয়ন্ত্রন ও পরিচালনা করে তাই সে হলো ‘সরকার’, তোমার সব কিছু যেহেতু আমরা দেখা শুনা করি তাই তুমি হলো গিয়ে ‘জনগন’, তোমার ছোট ভাই যেহেতু এখনো শিশু তাই তাকে ধরা যায় ‘ভবিষ্যত’ আর সবশেষে আমাদের বাসার যে কাজের মেয়েটি আছে তাকে তুমি ‘শ্রমজীবি’ মানুষের মধ্যে ফেলতে পার। এখন চিন্তা করে দেখ যে পলিটিক্স এর মানে তুমি বুঝতে পার কিনা।
যাই হোক ছেলেটি চিন্তা করতে করতে ঘুমোতে গেল এবং গভীর রাতে ছোট ভাইয়ের কান্না শুনে তার ঘুম ভেঙে গেল। ছোট ভাইয়ের রুমে যেয়ে সে দেখল যে বেচারা এই রাতে প্রাকৃতিক কর্ম করে তার ডাইপারের বারটা বাজিয়ে দিয়েছে, সুতরাং সে তার মা কে ডাকতে গেল। মাকে শান্তির ঘুম ঘুমোতো দেখে সে কাজের মেয়েকে ডাকতে গেল এবং দেখল যে তার দরজা বাইরে থেকে বন্ধ। দরজার ফুটো দিয়ে তাকিয়ে সে দেখতে পেল তার বাবা সেই বিছানায়। অগত্যা সে সব ছেড়ে দিয়ে নিজের বিছানায় ঘুমুতে গেল।
পরদিন সকালে বাবা ছেলেকে জিজ্ঞেস করে,
-তুমি কি পলিটিকসের মানে বুঝতে পেরেছ ?
-হ্যা আমি যা বুঝেছি তার হলো, পুঁজিবাদ যখন শ্রমজীবি মানুষকে পিষে ফেলে, সরকার তখন আরামে ঘুমায়, জনগন অবহেলিত হয় আর দেশের ভবিষ্যত তখন গভীর হাগায় নিমজ্জিত।
২০ মে ২০০৯
মন্তব্য
১) সত্যেও সত্ত্বেও
২) ভ্রমনের ভ্রমণের
৩) প্রশাসন প্রশাসণ
৪) সর্বজ্ঞ্যানী সর্বজ্ঞানী
৫) মাতাব্বরী মাতব্বরী
৬) জনগনের জনগণের
৭) পরিনতি পরিণতি
৮) হতাশাগ্রস্থা হতাশাগ্রস্ত
৯) নিয়ন্ত্রন নিয়ন্ত্রণ
৯ পয়েন্ট
মূলত পাঠক ভাই, পয়েন্ট কামানো থেকে নয়, আমার ধারণা ৩ এবং ৫ নম্বরে আপনি মনে হয় সঠিক না।
প্রশাসণ না প্রশাসন হবে।
আর মাতব্বরী না মাতব্বরি হবে।
বানান ভুল ধরার এই খেলাটা আমার কাছে চমৎকার লেগেছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সেই সাথে সচলায়তনকেও ।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
পলিটিক্সে এত স্বার্থবাদিতা আছে বলেই তো তা পলিটিক্স। আর এই দেশের পলিটিক্স যদি আপনাকে নীচেই নামাতে না পারল তবে তার কৃতিত্ব রইল কই?
কৌতুকটি আগেই শোনা ছিল, তবু মজাদার জিনিস বারবার পড়লেও ভাল লাগে। আপনাকে ধন্যবাদ।
এবার আসি পয়েন্টের ব্যাপারে। আপনার প্রতিটি ভুল বানান ধরিয়ে দেবার জন্য যদি আমি এক পয়েন্ট করে পাই তবে আমি মোট +৯ পয়েন্ট পেলাম।
অনিচ্ছা সত্যেও-- সত্ত্বেও
বিদেশ ভ্রমনের জন্য কতটা নিচে -- ভ্রমণের জন্য কতটা নীচে
শ্রমজীবি-- শ্রমজীবী
বিকেন্দ্রীকরন-- বিকেন্দ্রীকরণ
শক্তিশালীকরন-- শক্তিশালীকরণ
সর্বজ্ঞ্যানী-- সর্বজ্ঞানী
জনগন-- জনগণ
নিয়ন্ত্রন-- নিয়ন্ত্রণ
কিছু মনে করবেন না সে আশাই করছি। আবারো আপনাকে ধন্যবাদ।
নীচে নিচে দুটো বানানই চলে।
নিচ সম্পর্কে বাংলা একাডেমীর ব্যবহারিক বাংলা অভিধানে লেখা আছে অশুপ্র (অর্থাৎ অশুদ্ধ কিন্তু প্রচলিত)। তাই আমি নিচকে নীচ লেখার পক্ষপাতী।
আপনাকে ধন্যবাদ বিষয়টি ধরিয়ে দেবার জন্য।
আগেই বলেছি এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই তাই কিছু মনে করার প্রশ্নই উঠেনা। আপনাকেও ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
হুমম। এধরনের লেখা আপনি চালিয়ে যাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
ধন্যবাদ, কতদিন পারব জানিনা। এই খবরগুলি পড়তে আর ভাল লাগছেনা। আর মাঝে মাঝে মনে হয় যাদের জন্য লিখি তারা কখনোই হয়ত এগুলো পড়েনা।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আপনার এ ধরনের খবর কাভারেজ বেশ ভাল লাগে! চালিয়ে যান। এগুলি নিয়ে এওয়ারনেস তৈরির জন্য পত্রিকাগুলোতেও লেখা দরকার।
পত্রিকা আর ব্লগের মধ্যে এইটাই পার্থক্য। সব কিছু পত্রিকায় ছাপেনা, ছাপতে হলে আগে বিখ্যাত হতে হয়। ব্লগে মন খুলে লেখা যায়। আপনাকে ধন্যবাদ উৎসাহের জন্য।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
এই কৌতুকটা আগেই শুনেছিলাম। আপনার কাছে শুনেও মজা পেলাম।
হ্যা, আন্তর্জাল থেকে নেয়া তাই পড়ে থাকবেন নিশ্চয়। আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ভালো লেখা।
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার মন্তব্যের সাথে নিচের লাইনগুলি কোথা থেকে নেয়া জানতে পারি? খুব ভাল লেগেছে লাইনগুলি
----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
হা হা হা, জাহিদ ভাই, চ্রম
থিঙ্কু থিঙ্কু থিঙ্কু
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
কৌতুকটা আগে পড়া ছিল। তারপরও ভালো লেগেছে।
সাংসদদের ইতিমধ্যেই অনেক সুবিধা দেয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। এই সুবিধাগুলোর সাথে আরেকটি সুবিধা যোগ করলে খুব একটা ক্ষতি হবে না বলেই মনে হয়।
সাংসদদের সবাইকে তিন বা ততোধিক বউ রাখার অনুমতি দেয়া হোক। এর মধ্যে দুটো বউ তারা নিজেদের জন্য রাখবে আর অতিরিক্ত বউগুলোকে অন্য সাংসদদের সাথে ভাগাভাগি করে নিবে [ডাগদর সাবের ফর্মুলা]
মশাই এমনিতেই এক বৌ পালার জন্য রাজকোষ খালি করে দিচ্ছে, তিন বৌয়ের খরচ জোগাতেত দেশ ফতুর হয়ে যাবে !!
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
- ব্যাপার না। তখন কাউয়া কাউয়ার মাংস খাওয়া ধরবে আর নিরীহ জনগণ চুপচাপ দেখবে। ভবিষ্যত তখন 'ফর দ্য টাইম বিয়ীং' হাগায় নিমজ্জিত হলেও কাউয়াকুল নিপাত গেলেই হাগা সরে এয়ার ফ্রেশনারের সুবাস বইতে থাকবে ভূবনে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আগে পড়লেও নতুন রূপে মজা পেলাম।
আমি কিন্তু আপনার বানান ভুল ধরি নাই। বুঝলেন তো কেন ধরি নাই... হে হে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধন্যবাদ। এমনিতেই দুইজন বানান ভুল ধইরা আমার পয়েন্ট কমাইছে , আপনি শুরু করলে আবস্থা আরও খারাপ হইত। বুঝতেছিযে বাংলা ব্যকরণ পড়ার সময় ফাঁকিবাজী করিয়াছিলাম।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
কৌতুকট আগে জানা থাকলেও আবার পড়ে ভাল লাগলো।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ধন্যবাদ ।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ধন্যবাদ ।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
হ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভালো লাগল, যথারীতি। আগেও তো বলেছি, আমি আপনার এই সিরিজটার ভক্ত। চালিয়ে যান, জাহিদ ভাই।
ধন্যবাদ প্রহরী ।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
হ্যা আমি যা বুঝেছি তার হলো, পুঁজিবাদ যখন শ্রমজীবি মানুষকে পিষে ফেলে, সরকার তখন আরামে ঘুমায়, জনগন অবহেলিত হয় আর দেশের ভবিষ্যত তখন গভীর হাগায় নিমজ্জিত।
হাহাহাহা
একজন এম। পি কতো টাকা ইনভেষ্ট করে জানেন? সে তার ইনভেষ্টমেন্ট এর ইন্টারেষ্ট নিবে না? দুষ্টু লোকের শুধু দুষ্টু চিন্তা।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
নতুন মন্তব্য করুন