=======================================================
প্রথম দিন (৭ ডিসেম্বর ২০০৯)
বিশ্বকে বাঁচানোর আশা নিয়ে ৭ ডিসেম্বর ২০০৯ এ ১৯২ টি দেশের অংশগ্রহনে এই সম্মেলন শুরু হয়।ড্যানিশ প্রধানমন্ত্রী লারস রাসমুসেন সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন এই সম্মেলন বিশ্বের ধনী ও দরিদ্র রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে আলোচনার সুযোগ তৈরী করবে যাতে নিজেদের মধ্যে অবিশ্বাষগুলো দূর হয়ে যায়।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি হিসেবে সুইডেনের পরিবেশমন্ত্রী আন্দ্রিয়াজ কার্লেগ্রেন উল্লেখ করেন যে ইউরোপীয় ইউনিউয়ন ২০২০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ১৯৯০ সালের মানের শতকরা ২০ ভাগ কমিয়ে আনবে। তবে তারা এও বলেছে যে অন্যান্ন দেশ বিশেষ করে যারা নিঃসরণ বেশী করে যেমন চীন, যুক্তরাষ্ট্র যদি উল্লেখযোগ্য পরিমানে কার্বন নিঃসরণ কমায় তাহলে ইউরোপীয় ইউনিয়নও তা শতকরা ৩০ ভাগে কমিয়ে নিয়ে আসবে।
এদিকে একই দিনে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কূটনৈতিকের উদ্ধৃতি উল্লেখ করে Financial Times Deutschland জানায় যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ২০১০ থেকে ২০১২ এই তিন বছরের জন্য ১ থেকে ৩ বিলিয়ন ইউরো অনুদান দিতে প্রস্তুত।এই অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের ব্যবস্থাপনা ও পূনর্বাসনে খরচ হবে।
এই সম্মেলনকে সামনে রেখে এই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশ সংরক্ষন সংস্থা (EPA বা Environmental Protection Agency) এই মর্মে বিবৃতি দেয় যে গ্রীণ হাউস গ্যাস নির্গমনকে বিশুদ্ধ বায়ু আইনের আওতায় এনে এর উপর নিয়ন্ত্রন আনা যেতে পারে। জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক নির্বাহী সচিব ইভো দা বুর এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে বলেন এক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আইন সিনেটে পাশ না হলেও প্রশাসনের সুযোগ থাকবে তা অন্যভাবে নিয়ন্ত্রন করার।এই বিলের উদোক্তা জন কেরী এটাকে কোপেনহেগেনে ওবামা প্রশাসনের একটি সম্ভাব্য অঙ্গীকারের দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করেন।যদিও ওবামা মনে করেন জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য কোন রকম নিয়ন্ত্রন সিনেটের মধ্য দিয়ে পাশ হওয়াই সর্বোৎকৃষ্ট।
দ্বিতীয় দিন (৮ ডিসেম্বর ২০০৯)
যদিও ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি হিসেবে সুইডেনের পরিবেশমন্ত্রী আন্দ্রিয়াজ কার্লেগ্রেন উল্লেখ করেন যে তারা ২০২০ সালের মধ্যে শতকরা ৩০ ভাগ নিঃসরণ কমাবে যদি সর্বাধিক নিঃসরণকারী দেশগুলো উল্লেখযোগ্য পরিমানে কমায়, তবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন ইংল্যান্ডের গার্ডিয়ানকে দেয়া এক বিবৃতিতে জানায় যে 'আমি আলোচনার এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছি যাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কার্বন নিঃসরণ শতকরা ৩০ ভাগে কমিয়ে নিয়ে আসে ২০২০ সালের মধ্যে।
ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বার্নার্ড কুশনার( Bernard Kouchner ) অর্থ লেনদেনের সময় একটি ন্যুনতম কর আরোপ করার প্রস্তাব রাখেন যাতে প্রতি ১০০০ ইউরো বা ১০০০ ডলার লেনদেনের সময় ৫ ইউরো বা ৫ ডলার কর আরোপিত হবে এবং এই অর্থ উন্নয়নশীল দেশগুলোর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের সাথে খাপ খাইয়ে নেয়াতে সহযোগীতা করবে।
বাংলাদেশের বন ও পরিবেশ মন্ত্রী হাসান মাহমুদ বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তনের সবচাইতে প্রভাবগ্রস্থ দেশ বলে উল্লেখ করেন। তিনি দাবী জানান যে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৫০ মিলিয়ন যা কিনা জলবায়ু পরিবর্তনের পৃথিবীর মোট প্রভাবগ্রস্থ জনসংখ্যার শতকরা ১৫ ভাগ। সুতরাং আনুপাতিক হারে বাংলাদেশ মোট বরাদ্দকৃত অর্থের শতকরা ১৫ ভাগ পাবার দাবি রাখে।
তবে এই দিনের চমক হচ্ছে ডেনমার্ক কতৃক লিখিত কোপেনহেগেন সম্মেলনের চুক্তির খসড়া কপি গার্ডিয়ান পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়া। উন্নয়নশীল দেশগুলোর সংগঠন G 77 এর প্রধান লুমুম্বা (Lumumba Stanislaus Di-Aping) এর তীব্র সমালোচনা করে বলেন,
'গনতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোন চুক্তি করার আগে সব দেশের কথা শুনতে হবে'
গার্ডিয়ানে প্রাপ্ত খবরে ফাঁস হয়ে যাওয়া এই গোপনীয় চুক্তিতে উন্নত দেশগুলোর কার্বন নিঃসরণের হার ২০৫০ সালের মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগে কমিয়ে নিয়ে আসার কথা আছে এবং ২০২০ সালের মধ্যে তা 'X' ভাগে কমিয়ে আনার কথা বলা হয়েছে অর্থাৎ সর্বোচ্চ পর্যায়ে সমঝোতার পর এই অঙ্কটি বসানো হবে। যদিও ড্যানিশ পরিবেশমন্ত্রী এই প্রকশিত রিপোর্টকে আনফিসিয়াল বলে উল্লেখ করেন।
তৃতীয় দিন (৯ ডিসেম্বর ২০০৯)
ডেনমার্ক সম্মেলনের স্বাগতিক দেশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কাটিয়ে উঠার জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রয়োজনীর অর্থ বরাদ্ধের ক্ষেত্রে ডেনমার্ক ০.১৬ বিলিয়ন সাহায্য প্রদানের জন্য প্রস্তুত বলে উল্লেখ করেন।
আগেই উল্লেখ করেছি যে এই সম্মেলনকে সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশ সংরক্ষন সংস্থা (EPA বা Environmental Protection Agency) গ্রীণ হাউস গ্যাস নির্গমনকে বিশুদ্ধ বায়ু আইনের আওতায় এনে এর উপর নিয়ন্ত্রন আনা যেতে পারে বলে মত প্রকাশ করেন। সম্মেলনের তৃতীয় দিনে EPA এর লিসা জ্যাকসন তাদের প্রস্তাব উত্থাপন করে এই নিয়ন্ত্রনকে যুক্তরাষ্ট্রের আইনবিভাগের সম্পুরক এবং কখনই তা কংগ্রেসকে পাশ কাটিয়ে নয় বলে উল্লেখ করেন।
উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে একটি প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে বিভাজন শুরু হয়। ক্ষুদ্র দ্বীপও আফ্রিকার কিছু দরিদ্র রাষ্ট্রগুলো এই মর্মে প্রস্তাব করে যে কোপেনহেগেন চুক্তি মানার একটি আইনগন বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে যেটি কিয়োটো প্রোটকলে ছিলনা। অপেক্ষাকৃত ধনী উন্নয়নশীল দেশগুলো যেমন ভারত, চীন ও দক্ষিন আফ্রিকা এই প্রস্তাবে দ্বিমত পোষণ করে কারণ তারা মনে করে এতে করে তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ হবে, ফলে স্পষ্টতই এদের মধ্যে একটি বিভাজন তৈরী হয়।
তবে তৃতীয় দিনের সবচাইতে আলোচিত ঘটনা নিঃসন্দেহে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাকযুদ্ধ। ৮ ডিসেম্বর কোপেনহেগেন সম্মেলনে চীনা প্রতিনিধি দলের সহকারী প্রধান সু উই এক সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন যে যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা জাপান কেউই উল্লেখযোগ্য পরিমান কার্বন নিঃসরণের কোন প্রস্তাব রাখেনি।
চীনা প্রতিনিধির এহেন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি টড স্টার্ন বলেন,
'যে দেশটির কার্বন নিঃসরন নাটকীয় ভাবে এবং সত্যি সত্যি নাটকীয় ভাবে বেড়ে চলেছে তা হচ্ছে চীন। সুতরাং চীনকে ছাড়া কোন চুক্তি সম্ভব নয়।'
তিনি আরো উল্লেখ করেন ২০২০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ২০০৫ এর মাত্রার শতকরা ১৭ ভাগে কমিয়ে আনার প্রস্তাব নির্ভর করছে সিনেটের অনুমোদনের উপর।
মন্তব্য
কোপেনহেগেনকে হোপেনহেগেনে পরিণত করার যে আশাবাদ সম্মেলনে ব্যক্ত করা হয়েছে, তার সবটুকুই নির্ভর করছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত, ব্রাজিলের ওপর। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন শিল্পায়নকে কেন্দ্র করে পরিবেশের সাথে যে যথেচ্ছাচার করেছে, সেটা করার সময় এখন ভারত, ব্রাজিল ও চীনের। সুতরাং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন যদি তাদের কৃতকর্মের অনুশোচনা থেকে এবং ভারত-ব্রাজিল-চীন গং যদি ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে আন্তরিকতা দেখায়, তাহলেই কেবল হোপেনহেগেন সম্ভব; নইলে এটি কেবল আরেকটি আলোচিত সম্মেলন হিসেবেই থেকে যাবে- এর বেশি কিছু হবে না।
আপনাকে ধন্যবাদ প্রতিদিনকার আপডেট দেয়ার জন্য। সম্মেলনের ওয়েব সাইট থেকে খুঁটিনাটি খুঁজে পড়ার চেয়ে এরকম পোস্ট আমার মতো লেম্যানদের কাজে আসবে।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ধন্যবাদ গৌতমদা। আমরা চাই কোপেনহেগেন শুধুমাত্র যেন হোপেনহেগেন না হয়ে যায়।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আমি কখনই রেটিং নিয়ে কথা বলিনা, কারন মনে প্রানে বিশ্বাস করি এটা পাঠকের ( সঠক ভাবে বললে সচল সদস্যদের ) অধিকার। আমার এই লেখাটিতে সাহিত্য রস আস্বাদন করার সুযোগ ও যৌক্তিকতা নেই, মূল তথ্য ভান্ডার থেকে তথ্য এনে পূনঃপ্রকাশ করা হয়েছে যেন পাঠক সহজেই গুরুত্ত্বপুর্ণ এই সম্মেলনের খবরগুলির উপর একটা ধারনা পেতে পারে। এটি লিখতে যেয়ে আমাকে পুরো তিনদিনের খবর পড়তে হয়েছে, চিন্তা করতে হয়েছে কোন খবরগুলি গুরুত্ত্বপূর্ন তারপর তার ভাবানুবাদ করে পোষ্ট দিতে হয়েছে। মাত্র ছয় বার পঠিত সময়ের মধ্যে যে সচল পাঠক আমাকে ৫ এ ৩ দিয়েছেন তিনি কি দয়া করে আমার পোষ্টটির সমস্যাগুলি তুলে ধরবেন? তাহলে ভবিষ্যতে এই ধরনের লেখা লিখতে আমার সুবিধে হত। আশা করি কেউ ব্যক্তিগত ভাবে কিছু নেবেননা।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
জাহিদ ভাই, আপনি মডারেটরদের অনুরোধ করতে পারেন-- তাঁরা হয়তো রেটিং ডিজ্যাবল করে দিতে পারেন।
রেটিং জিনিসটা আসলে ঠিকমত দেয়া কঠিন। কে কী ভেবে দিয়েছে সেটা বোঝা আরো মুশকিল।
ধন্যবাদ পিপিদা। আসলে আমি আমার লেখার দূর্বলতা জানার জন্য এই মন্তব্যটি দিয়েছি। যিনি বিচার করেছেন তিনি নিশ্চয়ই পরামর্শও দিতে পারবেন।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
জাহিদ ভাই, এই রেটিংটা আমি দিয়েছি। আমার কাছে লেখাটি 'ভালো' লেগেছে যে কারণে ৫-এ ৩ দিয়েছি। লেখায় অনেক তথ্য রয়েছে যা থেকে উপকৃত হয়েছি এবং লেখার বিষয়বস্তুটাও গুরুত্বপূর্ণ- সম্ভবত এটিই আমার ভালো লাগার কারণ। লেখাটিতে সাথে যদি আপনার নিজস্ব কোনো বিশ্লেষণ থাকত, তাহলে হয়ত বিশ্লেষণের ধরন অনুসারে ৪ বা ৫ দিতে পারতাম- যে কাজটি আপনার অন্যান্য পোস্টে করেছি।
তবে এর পেছনে যে আপনার এই পরিমাণ কষ্ট হয়েছে বা সময় দিতে হয়েছে, সেটি সত্যিই বুঝতে পারি নি। আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমি আমার রেটিং ফিরিয়ে নিচ্ছি।
আগামীকাল পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। ধন্যবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্যাখ্যার জন্য ধন্যবাদ, গৌতম। আপনার মন্তব্য দেখার আগেই নীচের মন্তব্যটা করেছি।
আসলে পিপি উপরে যেটা বলেছেন সেটাই হয়তো ঠিক... এধরণের লেখায় হয়তো রেটিং ডিজেবল করে দেয়ার অপশন দেয়া যেতে পারে।
ধন্যবাদ গৌতমদা । আসলে আমি কোপ ১৫ কে নিয়ে পরিকল্পনা করেছি এইভাবে,
সম্মেলনের শুরুতে এর উদ্দেশ্য ও যৌক্তিকতা নিয়ে একটা তথ্যমূলক পোষ্ট যেটা ইতিমধ্যে দিয়েছি।
সম্মেলনের প্রতি তিন দিন বা এক সপ্তাহ পর পর প্রতিদিনের খবরের একটা লগ ভিত্তিক পোষ্ট যা থেকে সচল পাঠক ও লেখকরা নিয়মিত এই সম্মেলনের খবর পান। সেটা এখন দিচ্ছি এবং সেজন্যই এই সিরিজের শুরুতে উল্লেখ করেছি এটিতে কোপের খবর থাকবে।
সম্মেলনের শেষ একটা ফলোআপ পোষ্ট অর্থাৎ কি পেলাম কি হারালাম। মূলত এই পোষ্টটি হবে বিশ্লেষণ ধর্মী। আশা রাখি এই পোষ্টটিতে মন্তব্যে আপনাদের সবার মতামত ও বিশ্লেষন দেখতে পাব।
যে দৃষ্টান্ত আজকে আপনি স্থাপন করলেন সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সচলায়তনকে এই কারনেই আমি ভালভাসি কারন এর মানুষগুলি শ্রদ্ধেয়।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ধন্যবাদ জাহিদ ভাই।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
এই ব্যাপারটা খেয়াল করেই লগিন করলাম। আমি নিজেও রেটিং দেয়া বা পাওয়া নিয়ে সাধারণতঃ মাথা ঘামাই না। কিন্তু এরকম অতি গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়ে লেখায় এত দ্রুত কম রেটিং দেয়া দেখে বেশ চিন্তিত হলাম। যিনি এটা করেছেন তিনি লেখার সাহিত্যমান ভেবে দিয়েছেন সেটা নাও হতে পারে। কারণ যেটিই হোক, এই সচলের কাছে ব্যাপারটির ব্যাখ্যা জানতে ইচ্ছুক আমি।
জাহিদ, আমি মনে করি বিষয়টা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে এটা নিয়ে আরও অনেকগুলো লেখা নীড়পাতায় আসলেও আমার আপত্তি থাকবে না। তুমি লেখা চালিয়ে যাও। এই ব্যাপারে তোমার নিষ্ঠার প্রশংসা করি। আশা করি তুমি এই কম রেটিংএর ব্যাপারটায় নিরুৎসাহিত হবে না।
লেখায় আমি পাঁচতারা দিয়ে গেলাম।
কোনো একসময় (দিনতারিখ মনে নেই) রেটিং নিয়ে কথাবার্তা বলার সময় বলেছিলাম রেটিং দেওয়ার সময় বাধ্যতামূলকভাবে রেটিং দেয়ার কারণটা জানানো যায় এরকম সিস্টেম থাকা দরকার। এ ধরনের একটা সিস্টেম প্রজন্ম ফোরামে রয়েছে। সেখানে অবশ্য রেটিং বলে না- সম্মাননা বলা হয়। যিনি একজনের লেখার বিপরীতে সম্মাননা দিবেন, তিনি সেখানে কারণ উল্লেখ করবেন। এর বিপরীতেও মত এসেছিল। যেমন- সচল পান্থ বলেছিলেন, একটা কবিতা আমার ভালো লাগলে রেটিং দিই। এখন কেউ যদি কেন ভালো লাগল সেটা বলতে বললে তো বিপদে পড়ে যাব। এটা অনুভূতির ব্যাপার।
আমি এখনও ব্যক্তিগতভাবে মনে করি রেটিং দেয়ার সময় এর স্বপক্ষে বাধ্যতামূলকভাবে যুক্তি প্রদান করার সিস্টেম থাকা দরকার। তাহলে হয়তো অনেক ঝামেলাই এড়ানো সম্ভব।
আর দ্রুততার সাথে রেটিং দেয়া হয়েছে এ কারণে যে- জাহিদ ভাই লেখাটি দেয়ার সাথে সাথেই এটি পড়ে ফেলি, মন্তব্যও করেছি তড়িৎ এবং মন্তব্য করার পরপরই রেটিং করেছি। মডারেটর কিংবা ডেভলপাররা নিশ্চয়ই জানাতে পারবেন পোস্ট পড়ার কতোক্ষণ পর মন্তব্য বা রেটিং করা হয়েছে। সেটি হলে হয়তো দ্রুততার ব্যাপারটি নিয়ে সংশয় থাকবে না।
যা হোক, আমি আবারও দুঃখ প্রকাশ করছি।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্যাপারনা গৌতম ভাই
ধন্যবাদ। বুঝতে পেরেছি। আপনার দুঃখিত হবার কিছু নেই। উপরে বলেছি, আপনার ব্যাখ্যা পড়ার আগেই মন্তব্য করেছিলাম।
অনুপ্রেরণার জন্য ধন্যবাদ যুধিষ্ঠির ভাই।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
পনেরো শতাংশ ভিক্ষা দেশে আসলে বেশ ভালো একটা দাঁও মারার সুযোগ হবে। এই সুযোগে দুই/একটা প্রজেক্ট প্রোপোজাল খাড়া করে ফেলতে পারলে মন্দ হয় না।
দ্রোহীদা দেখা যাক কতভাগ পাওয়া যায়। চিন্তা হচ্ছে সাহায্য যা পাবে তার কতভাগ কাজে লাগবে আর কতভাগ আমাদের নেতাদের পেটে যাবে !!
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
যত ভাগই পাওয়া যাক আমার মনে হয় না সেটা দেশের উন্নয়ণের কাজে ব্যবহৃত হবে। প্রাপ্ত ভিক্ষার পুরোটাই বিভিন্ন প্রজেক্টের নামে মেরে দেয়া হবে।
জাহিদ মহা পরিশ্রমী একটা ছেলে। ওর পোস্টগুলো দেখলে বোঝা যায়।
জাহিদ, আমি তোমার লেখায় কমেন্টাই কম কারণ এসবে আমার বিদ্যা খানিক কম। আর উইলকক্সের অনুবাদের কি অবস্থা?
তুমি যেই হারে বই পড়রে ভাই, পরিশ্রমী কে সেটা বলাই বাহুল্য। উইল্ককসের অনুবাদ শুরু করছি কিন্তু এগুচ্ছে ধীর গতিতে, যা ভাষারে ভাই।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
শুভাশীষ'দার কথার সাথে পুরোপুরি একমত। জাহিদ ভাইয়ের লেখার বিষয়বস্তু প্রচুর গবেষণালদ্ধ হয়... এবং আমি মোটামুটি নিশ্চিত দুয়েকটা বিক্ষিপ্ত লেখা ছাড়া জাহিদ ভাইয়ের মতো পরিশ্রম করে এতো নিয়মিত-এত তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট কেউ লেখেন না।
যেহেতু আমার পড়াশোনার দৌড় খুবই কম- আমি তাই পড়লেও কমেন্ট করি না সচরাচর, কেবল যেগুলো জ্ঞানগম্যির মাঝে সেগুলো ছাড়া।
_________________________________________
সেরিওজা
ধন্যবাদ সুহান।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
জাহিদ ভাই, আমিও যুধিষ্ঠির -এঁর মত বলছি আপনি লেখালেখি চালিয়ে যান। আমি তো ভাই এসব লিখতে পারিনা, তাই কেবল প্রশংসা আর উৎসাহ দিয়ে যাই। ইদানিং ভীষণ দৌড়ের উপর, তাই লেখা তো হচ্ছেই না, পড়াও তেমনটা হচ্ছেনা। আপনি ভালো একটা সামারি করেছেন।
বিষয়টা নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে আমার কোন মতামত নেই। শুধু মনে হচ্ছে এরচে আরো বড় সমস্যা আমাদের মধ্যে রয়েছে, সেগুলোর দিকেও দৃষ্টি দেয়া দরকার। আর জলবায়ু নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর বাংলাদেশ বিষয়ক উদ্বেগকে আমার কেন যেন সন্দেহ হয়। ঘর পোড়া গরু তো, এসব দেখলেই বুঝতে পারি কারো পৌষ মাস এলো বলে।
ধন্যবাদ পিপিদা অনুপ্রেরণার জন্য।আসলে আমার মনে হয়, পক্ষে বিপক্ষে মতামতের সময় এখনো আসেনি। দেখা যাক আসলে কোন চুক্তির পথে যাচ্ছে কোপেনহেগেন। তবে বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তার কারন আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগে আক্রান্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক উপরে, জনসংখ্যার ঘনত্বের বিচারেও এর অবস্থান অনেক উপরে অন্যদিকে অর্থনীতির ভিত্তিতে অবস্থান অনেক নিচে। তার ঘুরে ফিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের আলাপচারিতায় বাংলাদেশের নাম চলে আসবেই।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
রেটিংয়ের মত ছোট বিষয় নিয়ে বিচলিত না হবার অনুরোধ করি জাহিদ এবং অন্য সবাইকে। তবে এবিউজ হলে সেটা অবশ্যই ঠেকাতে হবে।
আশ্বস্ত করতে চাই যে, কিছুদিন আগে এব্যাপারে একজন সচলের বিরুদ্ধে একটি পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। আরো গভীর এবিউজ দেখলে আরো কঠোর পদক্ষেপ নেয়া যায়। তবে রেটিংয়ের ব্যাপারটায় একজন মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটে বলে এক্ষেত্রে এবিউজ নির্ধারন করাটা একটু শক্ত।
আবারও বলি এব্যাপারে বিচলিত হবার কোন যুক্তি নেই। আপনাদের চমৎকার লেখনী পাঠকের মন জয় করবেই।
ধন্যবাদ আসমানী-মডু।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
অনেক ধন্যবাদ জাহিদ। তোমার প্রতিটা লেখাই এতো পরিশ্রমসাধ্য... পড়লেই মনটা ভালো হয়ে যায়...
শ্রদ্ধা রইলো...
সিরিজ চলুক।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজু ভাই। তোমাদের সবার অনুপ্রেরণা পাই বলেই লেখার আগ্রহটা থেকে যায় সবসময়।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
জাহিদ ভাই, আপনি যে মাপের পরিশ্রমী ও টেকনিক্যাল লেখক, তাতে রেটিং নামক বিষয়টি আপনার চিন্তাধারাতেই থাকা ঠিক নয়। ওগুলো ভাববাদীদের জন্য প্রযোজ্য। আপনার লেখার রেফারেন্স ভ্যালু রয়েছে। অতএব অতি সাধারণ বিষয় নিয়ে মাথা না ঘামানোর অনুরোধই করবো।
নজরে এলে আপনার প্রায় সব লেখারই পাঠক আমি। দাঁত বসাতে না পারলে ভয়ে মন্তব্য করি না। অতএব আপনার লেখা তার স্বাভাবিক গতিতেই চলবে এটা সবসময় আশা করবো।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ধন্যবাদ রণদা।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
অনেক ধন্যবাদ। সুন্দর হচ্ছে। আপডেট পড়তে থাকবো।
---
আজকে জানলাম যে জি ৭৭ এর আলোচনা ঝুলে গেছে। চীন আর ভারত একদিকে, বাকী সবাই আরেকদিকে। কাঁড়ী কাঁড়ী পয়সা থাকার পরেও কেন যে চীন আর ভরতকে এখনো এই গ্রুপে রাখা হচ্ছে কে জানে। আমার তো মনে হয় এনেক্স ১ এর লোকজন মজা দেখতেই এই কাজটা করেছে।
ধন্যবাদ দুর্দান্ত আপনাকে।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
জাহিদ,
তুমি যা নিয়ে লেখো সেটা কোন ছেলের হাতের মোয়া নয়। তোমার লেখার বিষয়বস্তু ও পরিবেশনা তোমার ঐকান্তিকতা আর নিষ্ঠারই ছাপ বহন করে চলে। আমি জানি এত কষ্টের লেখা দেবার পর মাঝে মাঝে কিছু ঘটনা ঘটে যা হয়ত তোমার পরিশ্রম আর নিষ্ঠার কোন সমানুপাতিক ফলাফল নয়।
বস, তুমি এইসব নিয়ে মোটেও মাথা ঘামাবে না।
আমরা সচলায়তনে অল্প যে ক'জন মানুষকে নিয়ে গর্ব করি---তুমি তাঁদের একজন। টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে তোমার লেখার প্রশংসা তো সারা বল্গ দুনিয়ায় হচ্ছে এবং আরো হবে।
কিছু কিছু সময় মনে হয় কৃষ্ণের কথাটাই সত্যিঃ ফললাভের আশা না করেই আসলে আমাদের কাজ করা উচিত। কিন্তু তাতে কি আর আমাদের মর্ত্যের মানুষের মন ভরে। কাজেই কঠিন পরিশ্রমের পর ফললাভের আশা করতেই পারি আমরা। কিন্তু যেটা জরুরি তা হচ্ছে, আশানুরূপ সাড়া না পেলেও থেমে গেলে চলবে না।
কারণ একদিন সবাই তোমাকে দেখিয়ে বলতে পারবে, এই লোকটা এই বিষয়টা নিয়ে লিখেছিল বলেই আজ আমরা জানতে পেরেছি।
কাজেই তুমি মন ভরে লিখে যাও।
আমরা সবাই তোমার সাথে আছি।
নিরন্তর শুভেচ্ছা।
অনিকেতদা আপনাদের সবার অনুপ্রেরণা পাই বলেই লেখালেখি করি। আর আজ নিজেকে সত্যিই ভাগ্যবান মনে হচ্ছে এই ভেবে যে আপনাদের সবার অকৃত্রিম ভালবাসা পেয়েছি।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
জাহিদ ভাই,
পরিশ্রমী লেখার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ সাফি।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
নতুন মন্তব্য করুন