প্রতিদিন রোদ উঠে, বৃষ্টি নামে, ধূলো জমে বেদীতে স্থির হয়ে থাকা মানুষগুলোর গায়ে। রোদে পুড়তে পুড়তে, ধূলো জমতে জমতে মানুষগুলো ব্রোঞ্জের ভাষ্কর্যের মত হয়। মাঝখানে সম্মিলিত প্রতিরোধ, চারপাশে শোষকের পলায়ন। আটপৌঢ় মানুষগুলো যখন ধুকতে ধুকতে রোজগার বাজার আর ঘুমানোর বৃত্তে প্রতিদিন ঘোরপাক খায় তখন তাদের চোখে ঝলক মারে এই ভাষ্কর্যের প্রতিরোধ। মানুষেরা ভাবে, ওহ্ কেবল মানুষের দৃঢ় ঐক্যেই হয় শোষকের পলায়ন।
অসম্ভব আবেগময় উপরের কথাগুলো জার্জিস আহমেদের লেখা 'জমছে খেলা সারাবেলা' নাটকের শেষ সংলাপ। আর উপরের ছবিটি নাটকের শেষ দৃশ্যের ভাষ্কর্যটি, যার কথা লেখা আছে ঐ সংলাপগুলোতে। একুশে ফেব্রুয়ারী ২০১০ উপলক্ষ্যে আমরা ইউনিভার্সিটি অফ আলবার্টাতে মঞ্চস্থ করি এই নাটক। প্রবাসে নাট্যকর্মী আর অনুশীলনের সময়ের স্বল্পতার কারনে মোরশেদুর রহমান রিপনের নির্দেশনায় মূল নাটকটির একটি সংক্ষেপিত রূপ মঞ্চস্থ হয়। প্রিয় পাঠক শুরুতে চলুন সেই নাটকের কাহিনী শুনে নেই, পরে শোনাব কিভাবে পনের বছর আগে লেখা এই নাটক বাস্তব জীবনে রূপায়িত হয়। নিচে লেখা পুরো কাহিনী সংক্ষেপিত নাটকটির।
চরিত্র বর্ননাঃ চারটি চরিত্র, ডিজেল ও মবিল বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, হুজুর মৌলবাদি রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধি আর সোহেল প্রতিবাদী মানুষের প্রতিনিধি।
কোন এক একুশে ফেব্রুয়ারীর সকালে বাংলাদেশের ছোট্ট একটি শহর(কল্পিত) সুবর্নসরার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সবাই অপেক্ষা করছে শহীদদের স্মরনে শ্রদ্ধাঞ্জলী দেয়ার জন্য। সেখানে প্রবেশ করে ক্ষমতাশীল দলের প্রতিনিধি মবিল, চারদিকে স্লোগানে স্লোগানে ধ্বনিত হয়। মবিল জনগণকে আশ্বস্ত করে যে তাদের নেতা এখন আসছে, নেতার আসতে দেরী হয়েছে কারন জনগণের চিন্তায় নেতার রাতে ভাল ঘুম হয় নাই। তারপরেও শুধু একুশে ফেব্রুয়ারীর জন্যই নেতা তাড়াতাড়ি নাস্তা শেষ করে আসছেন। ঐদিকে মঞ্চে একই সময়ে প্রবেশ করে অপর রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ডিজেল এবং একই ভাবে জনগণকে আশ্বস্ত করে যে তার নেতা ব্যাক্তিগত কাজে ব্যাস্ত কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই মিনারে আসবেন। বাংলাদেশের চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী এই দুই দলের প্রতিনিধিরা নিজেদের মধ্যে বাকবিতন্ডে লিপ্ত হয় কে আগে ফুল দিবে তা নিয়ে। সেই সুযোগে মঞ্চে প্রবেশ করে বাংলাদেশের স্বার্থান্বেষী, সুবিধাবাদী মৌলবাদী দলের প্রতিনিধি। স্যাণ্ডেল পড়ে মিনারে প্রবেশ করে বলে দুই দলের প্রতিনিধির কাছে যে ঝাড়ি খায় শুরুতে কিন্তু আস্তে আস্তে সে একদলকে বুঝাতে পারে যে সে (মৌলবাদী) থাকলে সাপোর্ট পাবে, আরা রাজনীতির মাঠে সুবিধা উঠাতে (মৌলবাদী) তাকে তাদের দরকার।
সাধারন জনগণের প্রতিনিধি সোহেল রাজনীতি বুঝেনা, সে বুঝে একুশ। সোহেল একুশের সকালে খালি পায়ে হাতে একগুচ্ছ ফুল নিয়ে আস্তে আস্তে আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গান গাইতে গাইতে মিনারে প্রবেশ করে। সোহেলের এই প্রবেশ ডিজেল আর মবিলের চোখ এড়িয়ে গেলেও এড়ায়না মৌলবাদী গোষ্ঠীর। অবশেষ টনক নড়ে ডিজেল আর মবিলেরও। তারা তাকে ফুল দিতে বাঁধা দেয় কারন তাদের দুইজনের নেতাইত এখনো ফুল দেয় নাই। রাজনৈতিক দলের এই অন্যায় যুক্তি সোহেলকে প্রতিবাদী করে তুলে , সেই সাথে শহীদ মিনারের বেদীতে যুদ্ধাপরাধীদের পদচারণা তার রক্তকে টগবগে করে দেয়। মৌলবাদী গোষ্ঠীর প্রতিনিধি হুজুরকে সে মনে করিয়ে দেয় যে ইতিহাস মুছে ফেলা যাবেনা, বাংলার মাটিতে একদিন তাদের বিচার হবে। এতে হুজুরের ভয় হয়না বরং সে উপহাসের হাসি দিয়ে মনে করিয়ে দেয় যে বিচারের কথা বলে লাভ নেই দরকার হলে নতুন করে অপরাধী বানানো হবে।
সোহেল ডিজেল আর মবিলের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় যে কিভাবে তাদের প্রশ্রয়ে এই ধর্মব্যবসায়ী আজ কত উদ্ধত হয়ে কথা বলছে, সে চেষ্টা করে একাত্তরে এদের বর্বরতার কথা মনে করিয়ে দিয়ে ডিজেল আর মবিলের চোখ খুলে দিতে। এই পর্যায়ে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার মানসে হুজুর সোহেলকে হত্যা করে। সোহেলের মৃত্যু ডিজেল আর মবিলের মনে বিস্ময় আর ভয় নিয়ে আসে কিন্তু হুজুরের আসল স্বরূপ তাতে উদ্ঘাটিত হয়। তার মনে হয় এই ছাপোষা মানুষ না মেরে যদি এই মিনারটাকেই সে ধ্বংস করে দিতে পারতো।
প্রতিবাদী মানুষের মৃত্যু যেমন হয়না, তেমনি সোহেলের আত্মা হয়ে উঠে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, আর বাংলা ত্রিশ লক্ষ শহীদদের প্রতিনিধি। সে ডিজেল মবিলদেরকে চলে যেতে বলে এই শহীদ মিনারে বেদী থেকে কারন এই মিনার কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষের, এই মিনার বাংলার নবজাগরনের সূচনাস্থান। সোহেলের প্রতিবাদী কন্ঠে পালিয়ে যায় শোষকের দল আর মাঝাখানে সম্মিলিত মানুষের প্রতিরোধের মতই সোহেলের বজ্জ্রমুঠি হাত উঁচু হয়ে থাকে।
উপরে ছবিতে নাটকটির পুরো দলঃ বা দিক থেকে আবুল বাশার বাকি(নেপথ্য কন্ঠ), সুভ্যেনির মোহাম্মদ(নেপথ্য কন্ঠ), ফাতেমা রেজওয়ানা চৌধুরী(নেপথ্য কন্ঠ), অধম সচল জাহিদ (সোহেল), জিয়াউর রহমান ববি (ডিজেল), নাসিব আহমেদ আদনান (হুজুর ও মঞ্চসজ্জা), মোর্শেদুর রহমান রিপন (মবিল ও নির্দেশনা), সিরাজুম মনীর রুমি( আবহ সংগীত)
নাটকটির ভিডিও ইউটিউবে দুই পর্বে আপলোড করা হয়েছে, যদিও আলোর অভাবে মান তেমন ভাল হয়নি তারপরও লেখাটির সাথে যুক্ত করে দিলাম।ভিডিওটি ধারন করেছেন মোহাম্মদ ইয়াসিন রাজিব। কৃতজ্ঞতা রইল তার প্রতি।
পর্ব-১
আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি 'কম্পাস নাট্য সম্প্রদায়' বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে যেখানে এই নাটকের জন্ম হয়েছে।
প্রিয় পাঠক এবার নিচের খবরটা দেখুনঃ
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার আমিশাপাড়া বাজারে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সংঘর্ষে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে এক ব্যক্তি নিহত ও আটজন আহত হয়েছে।নিহত ব্যক্তির নাম মো. শাহ আলম (৪২)। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। শহীদ মিনারে কারা আগে ফুল দেবে, এ ইস্যুতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। এ সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে শাহ আলম নিহত হন। উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবু উভয়েই নিহতকে নিজ দলের কর্মী বলে দাবি করেছেন। সংঘর্ষ চলাকালে আমিশাপাড়া বাজারের দুটি দোকানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর হয়।
মন্তব্য
খুবই দুঃখ পেলাম শেষের রিপোর্টটা পড়ে! এভাবে শেষ পর্যন্ত নাটকটি বাস্তবেই মঞ্চায়িত হয়ে গেল? সত্যি দুঃখজনক!
যাই হোক, তোমাদের নাটকটি দেখা শুরু করছি!
(অফটপিকঃ তাপস ভাই ও বাকি কে দেখে বেশ ভাল লাগল! আর সোহেলের চরিত্রে তুমি ছাড়া আর কাউকে মানাবে নাকি? ওহ, নির্ঝরকে আমার অনেক আদর দিও কিন্তু!)
------------------------------------------
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
ধন্যবাদ গুরু।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
চমৎকার শুরু করেছেন। ভালো লাগলো থিমটা। আবার খারাপ লাগলো ঘটনাটা পড়ে। বাংলা সিনেমায় যেমন মাথায় বাড়ি দিলে স্মৃতি লোপ পায় কিংবা ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়তে পড়তে ছোট থেকে বড় হয়ে যায়, তেমনি বাংলাদেশের কোথাও একটা বাড়ি দিয়ে যদি সবার মাঝে একটা পরিবর্তন আনা যেতো!
ধন্যবাদ পিপিদা।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
- জাহিদ ভাই, রেগুলার জগিং করেন। আপনার ভুড়ি মোটা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগোদা
টি শার্টের নিচে ভুড়িতে আস্ত বেলুনে রঙীন পানি ভইরা রাখছিলাম যেন ছুরি চালানোর সময় ছিড়া দিলে রক্তের মত পড়ে। যাউজ্ঞা পানির রঙে ভেজাল ছিল মনে কয় তাই রঙ তেমুন হয় নাইক্কা। পানি পইড়া গেলেও বেলুন তখনো ছিল, হের লাইজ্ঞাই একটু উচা উচা হইছে মনে কয়।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ভিডিও দেখনের মুরোদ নাই। নেট দূর্বল। ভালো লাগলো উদ্যোগ।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজু।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
জাহিদ ভাই, আপনি দারুন অভিনয় করেছেন। বুয়েটে আপনাকে অভিনয় করতে দেখি নাই। (নাকি ছাত্রাবস্থায় করেছেন? সেটা অবশ্য আমার মিস করার কথা ...) ভাল লাগল আপনাদের এই উদ্যোগ আর বেশি ভাল লাগল নাটকের বিষয়বস্তু।
সব পাপের আদিপাপ আসলে এই বরাহদের বিচার না করা। সেটা হলে আজ সবকিছু এত জট পাকাত না। তারপরও হতাশার মাঝে এখনও আশা নিয়ে আছি ওই হারামজাদাদের বিচার হবে।
===অনন্ত===
ধন্যবাদ অনন্ত। বুয়েট ড্রামা সোসাইটির সাথে যুক্ত ছিলাম দ্বিতীয়/তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত, তখন নিয়মিত করেছি। তারপর আর সময় হয়ে উঠেনি। এখানে এসে কিছু উৎসাহী মানুষ পেয়ে আবার পুরোনো নেশাটা ভাল মতই জকিয়ে উঠেছে। এখানে প্রথম বাংলা নাটক করেছিলাম ২০০৮ এ। অতন্ত সফল সেই নাটক পরে আরো দুই বার মঞ্চস্থ হয়েছে কানাডাতে। এবারের নাটকটি ( নাটিকা বললেই ভাল) খুব কম সময়ে করা। তোমরা সময় করে দেখেছ সেজন্য ধন্যবাদ।
তোমার শেষ প্যারাগ্রাফ নিয়ে আর কি বলব, আশায় আছি কখন এদের বিচার কাজ শুরু হয়।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
নাটকটা দারুণ লেগেছে; সাথে সবার অভিনয়ও। ববি ভাইকে আমার পক্ষ থেকে অভিনন্দন রইলো; হলে থাকতে তো জানতামই না যে তিনি অভিনয় করতে জানেন।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ স্যার।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
রাফি ধন্যবাদ। ববি এখানে নিয়মিত নাটক করছে, বুয়েটে করত ডিপার্টমেন্টের অনুষ্ঠানে। গত ডিসেম্বরে করা ববি ও রিপন ভাইয়ের 'আরতি' নাটকটি নিয়েও সময় পেলে কিছু লিখব, আমি ওই নাটকটিতে ছিলাম নেপথ্য কন্ঠতে।ববিকে শুভেচ্ছা পৌঁছে দিব।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
জাহিদ ভাই,
আরিবাকে কেন পরিচয় করায় দিলেন না? দুনিয়া গোল আর আরিবা আমার ভাতিজি। খুব ব্যস্ত সময় যাচ্ছে। সময় পেলেই নাটক দেখব।
পৃথিবীটা আসলেই গোল সাফি। আরিবাকে পরিচয় করিয়ে না দেয়ার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী !!! আমি অবশ্য আরিবারে আমার পোলার বউ কইয়া ডাকি। আহসান রেজওয়ানা আমাদের এইখানে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে খুবই পরিচিত দুটি নাম।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ভিডিও দেখা হলো না।
নাটকের সবাইকে অভিনন্দন।
ধন্যবাদ বন্যরানা ভাই।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
প্রোগ্রামটি মিস্ করলাম। ।
প্রোগ্রামে গেলে আরো অনেক কিছুই গিলতে হইত !!
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
এই আলোচিত নাটকের একজন হতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করছি । যদিও 'ডিজেল' চরিত্রের চাইতে আমার কাছে 'সোহেল' চরিত্রটি-ই অধিক আকর্ষণীয় ছিল
"মুক্ত বিহঙ্গ" [অতিথি লেখক]
মোঃ জিয়াউর রহমান ববি
নতুন মন্তব্য করুন