বাংলাদেশের ক্ষেত্রে গঙ্গার পানিবন্টন চুক্তি কতটা সফল তা নির্ভর করে দুটি বিষয়ের উপরঃ
প্রথমটি নির্ণয় করা কঠিন কাজ, এর জন্য প্রয়োজন যথাযথ গবেষণা ও উপাত্ত যা এই নিবন্ধে সম্ভব হচ্ছেনা। দ্বিতীয়টি বিশ্লেষণ অপেক্ষাকৃত সহজ তবে তা নির্ভর করে গঙ্গার প্রবাহের ভারতীয় ও বাংলাদেশে অংশে, বা আরো ভাল করে বলতে গেলে ফারাক্কা ব্যারেজ সংলগ্ন পয়েন্ট ও হার্ডিঞ্জ ব্রীজ পয়েন্টের গঙ্গার প্রবাহের উপাত্তের উপর।
গঙ্গা চুক্তির পানিবন্টন সমীকরণঃ
আগে গঙ্গা চুক্তির পানিবন্টন সমীকরন একটু জেনে নেয়া যাক।এই পানিবন্টন চুক্তি জানুয়ারীর ১ তারিখ থেকে মে'র ৩১ তারিখ পর্যন্ত কার্যকর থাকে এবং পানিবন্টন হয় ১০ দিন ভিত্তিক, অর্থাৎ একটি মাসকে তিনটি ভাগে ভাগ করে ১০ দিনের গড় প্রবাহ অনুযায়ী চুক্তি অবলোকন করতে হয়। চুক্তি অনুযায়ী
এখানে একটি বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন। গঙ্গা চুক্তির এই পানিবন্টন সমীকরণ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯৪৯ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত ফারাক্কায় গঙ্গার হিস্টরিকাল প্রবাহের উপর ভিত্তি করে। এই ৪০ বছরের উপাত্তের ১০ দিন ভিত্তিক গড় আসলে গঙ্গা চুক্তির সমীকরণ প্রনয়নে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেছে তাই এই চুক্তির বিশ্লেষণে এর গুরুত্ত্ব অপরিহার্য হিসেবে বিবেচিত। যদিও এই সময় নিয়ে বিতর্ক আছে, বিশেষত এই ৪০ বছরের মধ্যে ফারাক্কা ব্যারাজপূর্ব (১৯৪৯-১৯৭৩) এবং ফারাক্কা ব্যারাজপরবর্তী (১৯৭৫-১৯৮৮) প্রবাহ রয়েছে এবং বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ফারাক্কা ব্যারেজের ফলে খোদ ফারাক্কাতেই পানির প্রবাহ কমেছে অথচ চুক্তি করার সময় এই দুই পর্যায়ের গড় পানির প্রবাহ নিয়ে সমীকরণ তৈরি করা হয়েছে, যা কোনোমতেই গঙ্গায় পানি প্রবাহের বাস্তব চিত্র হতে পারে না [১]। যাক এই নিবন্ধের আলোচনা সেটিকে কেন্দ্র করে নয়।
পানিবন্টনের বর্তমান পরিস্থিতিঃ
গঙ্গার পানিবন্টন নিয়ে প্রতিবছরই শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশের পত্র-পত্রিকায় খবরাখবর থাকে, এই ইস্যু নিয়ে ভারত-প্রীতি বনাম ভারত-বিদ্বেষী রাজনীতিও হয় তাই প্রতিবছর। তবে এই রিপোর্টগুলিতে উপাত্তভিত্তিক বিশ্লেষণের অভাব পরিলক্ষিত হয়। যুক্তি নদী কমিশন ( জে আর সি) এই উপাত্ত সংগ্রহ ও সরবরাহের দ্বায়িত্ত্বে নিয়োজিত থাকে। যুক্ত নদী কমিশনের ওয়েবসাইটে ২০০৮ থেকে বর্তমান পর্যন্ত প্রতিবছর গঙ্গার ভারতীয় অংশে ও বাংলাদেশ অংশে প্রবাহের একটি তুলনামূলক উপাত্ত রাখা আছে যা মূলত প্রেসনোট আকারে বিভিন্ন সংবাদ সংস্থায় পাঠানো হয়ে থাকে। ইতিপূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে গঙ্গাচুক্তি কার্যকর থাকে ১ জানুয়ারী থেকে ৩১ মে পর্যন্ত এবং পানিবন্টন হয় ১০ ভিত্তিক গড় প্রবাহ অনুযায়ী। সেই বিচারে জানুয়ারী থেকে মে এই পাঁচ মাসকে মোট ১৫ টি পর্যায়ে ভাগ করা হয়। এই নিবন্ধে ২০০৮, ২০০৯ এবং ২০১০ সালে গঙ্গাচুক্তিকে বিশ্লেষণ করা হবে দুটি ভিত্তিতেঃ
এখানে বলে নেয়া ভাল যে গঙ্গাচুক্তির পানিবন্টন ফারাক্কায় পানির প্রবাহের উপর ভিত্তি করে। সুতরাং আপাতদৃষ্টিতে উপরে উল্লেখিত প্রথম বিশ্লেষণ অনুযায়ী বাংলাদেশ পানি পেলে মনে হতে পারে গঙ্গাচুক্তি সঠিক ভাবে সংরক্ষিত হচ্ছে। কিন্তু চুক্তির অনুচ্ছেদ ২ এর ধারা ২ এ উল্লেখ আছে[২],
ফারাক্কায় পানির প্রবাহ গত দশ বছরের গড় প্রবাহের সমান নিশ্চিত করার জন্য এর উজানের নদীর পানি ব্যবহাকারীদের সর্বোচ্চ সচেষ্ট হতে হবে।
অর্থাৎ যেহেতু গঙ্গার পানিবন্টন চুক্তি হিস্টরিকাল প্রবাহ অনুযায়ী তৈরী করা হয়েছে তাই ফারাক্কায় গঙ্গার প্রবাহ যাতে হিস্টরিকাল গড় প্রবাহের চেয়ে কমে না যায় সেই দিকে উজানের পানি ব্যবহার সীমিত করতে হবে।
এবারে দেখা যাক গত ৩ বছরের চিত্রঃ
২০০৮
২০০৮ সালে ১৫টি পর্যায়ের মধ্যে ১২ টি পর্যায়ে ১৯৯৬ সালের চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ পানি পেয়েছে আর তিনটি পর্যায়ে পায়নি।অর্থাৎ শতকরা ৮০ ভাগ সময়ে গঙ্গা চুক্তি সংরক্ষিত হয়েছে।
তবে হিস্টরিকাল প্রবাহ অনুযায়ী দেখা গিয়েছে ঠিক উল্টো পরিস্থিতি। ১৫ টি পর্যায়ের মধ্যে মাত্র ২ টি পর্যায়ে বাংলাদেশ পর্যাপ্ত পানি পেয়েছে। অর্থাৎ শতকরা ১৩ ভাগ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পর্যাপ্ত পানি পেয়েছে। নিচের চিত্রে "পাই চার্টের" মাধ্যমে তা প্রদর্শন করা হলোঃ
চিত্র ১- ২০০৮ সালে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রাপ্ত পানি ও হিস্টরিকাল প্রবাহ (১৯৪৯-১৯৮৮) অনুযায়ী প্রাপ্য পানি
২০০৯
২০০৯ সালেও ১৫টি পর্যায়ের মধ্যে ১২ টি পর্যায়ে ১৯৯৬ সালের চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ পানি পেয়েছে আর তিনটি পর্যায়ে পায়নি।অর্থাৎ শতকরা ৮০ ভাগ সময়ে গঙ্গা চুক্তি সংরক্ষিত হয়েছে।
তবে হিস্টরিকাল প্রবাহ অনুযায়ী দেখা পরিস্থিতি ২০০৮ এর মত। ১৫ টি পর্যায়ের মধ্যে মাত্র ২ টি পর্যায়ে বাংলাদেশ পর্যাপ্ত পানি পেয়েছে। অর্থাৎ শতকরা ১৩ ভাগ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পর্যাপ্ত পানি পেয়েছে। নিচের চিত্রে "পাই চার্টের" মাধ্যমে তা প্রদর্শন করা হলোঃ
চিত্র ২- ২০০৯ সালে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রাপ্ত পানি ও হিস্টরিকাল প্রবাহ (১৯৪৯-১৯৮৮) অনুযায়ী প্রাপ্য পানি
২০১০
২০১০ সালেও ১৫টি পর্যায়ের মধ্যে ৯ টি পর্যায়ে ১৯৯৬ সালের চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ পানি পেয়েছে আর ৬ পর্যায়ে পায়নি।অর্থাৎ শতকরা ৬০ ভাগ সময়ে গঙ্গা চুক্তি সংরক্ষিত হয়েছে।
তবে হিস্টরিকাল প্রবাহ অনুযায়ী দেখা পরিস্থিতি ভয়াবহ। ১৫ টি পর্যায়ের কোনটিতেই বাংলাদেশ পর্যাপ্ত পানি পায়নি। নিচের চিত্রে "পাই চার্টের" মাধ্যমে তা প্রদর্শন করা হলোঃ
চিত্র ৩- ২০১০ সালে চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রাপ্ত পানি ও হিস্টরিকাল প্রবাহ (১৯৪৯-১৯৮৮) অনুযায়ী প্রাপ্য পানি
সামগ্রিক চিত্রঃ
উপরের তিন বছরের জানুয়ারী থেকে মে পর্যন্ত বাংলাদেশে চুক্তি অনুযায়ী গঙ্গার প্রবাহকে যদি হিস্টরিকাল প্রবাহ অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রাপ্য পানির সাথে তুলনা করা হয় তাহলে নিচের চিত্রটি পাওয়া যাবে।
চিত্র ৪- হিস্টরিকাল প্রবাহ (১৯৪৯-১৯৮৮) অনুযায়ী প্রাপ্য পানির সাথে ২০০৮-২০১০ সালের পানি প্রাপ্তির তুলনামূলক চিত্র
লক্ষ্য করলে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে গঙ্গার প্রবাহ ক্রমান্বয়ে কমে যাচ্ছে। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে কিছু কিছু পর্যায়ে তা হিস্টরিকাল গড় প্রবাহ থেকে বেশি থাকলেও ২০১০ সালে তা প্রতিটি পর্যায়েই কমে গিয়েছে।
পরিশেষেঃ
গঙ্গার প্রবাহ কমে যাবার কয়েকটি মূলত দুটি কারন থাকতে পারেঃ
যদি প্রথমোক্ত কারনে গঙ্গার প্রবাহ কমে যায় তাহলে সেটি চুক্তির অনুচ্ছেদ ২ এর ধারা ২ অনুযায়ী চুক্তির লঙ্ঘন। আর দ্বিতীয় কারনে প্রবাহ কমে গেলে চুক্তির সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই। তবে সেক্ষেত্রে যুক্ত নদী কমিশনের উচিৎ এই পরিস্থিতিতে কি কি করনীয় তা প্রনয়ন করা। আশা করি যুক্ত নদী কমিশন ১৯৯৭ থেকে বর্তমান সময়ের উপাত্ত নিয়ে এই ধরনের বিশ্লেষণ করে সঠিক কর্মপদ্ধতি প্রণয়ন করবে।
তথ্যসুত্রঃ
[১] 'ফিরে দেখা গঙ্গা চুক্তি', জাহিদুল ইসলাম, কালের কন্ঠ ৮ ডিসেম্বর, ২০১০
[২] গঙ্গার পানি বন্টন চুক্তি, জাহিদুল ইসলাম ( সচলায়তনে সিরিজ আকারে প্রকাশিত)
উপাত্তসুত্রঃ
মন্তব্য
দারুন একটা পোস্ট। আমি লোয়ার গেঞ্জেস বেসিনের গ্রাউন্ডওয়াটার নিয়ে কাজ করছি। আমার কাজের একটা উদ্দেশ্য হচ্ছে এই অঞ্চলের গ্রাউন্ডওয়াটার শুস্ক মৌসুমে গংগার পানি প্রবাহের উপর কতটা নির্ভরশীল তা নির্নয় করা। এই উদ্দেশ্য নিয়ে আমি বর্তমানে গ্রাউন্ডওয়াটারের উপর নদীর প্রভাব, নদী হতে কতদূর এলাকা পর্যন্ত বিরাজ করছে সেটা নির্ণয়ের চেষ্টা করছি। উক্ত কাজটি করতে গিয়ে সবচেয়ে বড় যে সমস্যার সম্মুক্ষিন হচ্ছি সেটা হল উপাত্ত। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কিছু উপাত্ত (গ্রাউন্ডওয়াটার লেভেল) আমার কাছে আছে কিন্তু সেই উপাত্তগুলা কতটা সঠিক খোদা মালুম। এইগুলার সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ডেটাম। দেখা যাক কতদুর কি করা যায়।
মাহফুজ খান
ধন্যবাদ মাহফুজ। উপাত্ত সমস্যা সব গবেষণার ক্ষেত্রেই বাঁধা। তবে গঙ্গার উপাত্তের ক্ষেত্রে মূল সমস্যা গোপনীয়তা, যদিও বুঝিনা এই গোপনীয়তার যৌক্তিকতা কোথায়।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
সংক্ষেপে এই চমৎকার বিশ্লেষণের জন্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ লীলেনদা।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ধন্যবাদ দোস্ত।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ধন্যাবাদ পান্থ ভাই।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
পানি প্রবাহের ২০০৮ এর জানুয়ারি মাসের স্পাইকের কারনটা কী?
এটা বোঝার জন্য ভাল এম্পিরিক্যাল স্টাডি করা দরকার। এমন কেউ করছে কী? বা কোন সরকারী প্রকল্প?
পোস্টে পাঁচ। জা ঝা ঝা ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ ফাহিম হাসান। ২০০৮ সালের একটি পর্যায়ের উপাত্তে সমস্যা ছিল। সংশোধিত উপাত্ত, গ্রাফ, ও সম্পর্কিত বিশ্লেষণ পুনঃ সংযোজন করা হলো।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
মন্ত্রীমহোদয় কি অবগত আছেন এ বিষয়ে? -রু
সঠিক জানিনা। তবে যুক্ত নদী কমিশনের এই ধরনের বিশ্লেষণ প্রত্যেক বছর করা উচিৎ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
হিস্টকাল প্রবাহের ব্যাপারটা বুঝি নাই।
গঙ্গা চুক্তি যখন করা হয় তখন ১৯৪৯ থেকে ১৯৮৮ এই ৪০ বছরের জানুয়ারী ১ থেকে মে ৩১ পর্যন্ত সময়কে ১০ দিন ভিত্তিক পর্যায়ে ভাগ করে প্রত্যেক পর্যায়ের ক্ষেত্রে ৪০ বছরের গড় প্রবাহ নির্নয় করা হয়েছে যা কিনা ফারাক্কাতে জানুয়ারী থেকে মে পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে কি পরিমান প্রবাহ থাকতে পারে তার একটি পরিসংখ্যানগত পরিমাপ বা সম্ভাব্যতা বলে বিবেচিত। এই গড় প্রবাহকে হিস্টরিকাল প্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এর ভিত্তিতে ১৯৯৬ সালের চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ ও ভারত সম্ভাব্য কি পরিমান প্রবাহ প্রতিবছর পাবে তার একটি ধারনা পাওয়া যায়।
প্রত্যেক বছর প্রবাহ যে এই গড় প্রবাহের চেয়ে বেশি বা কম হবেনা তা নয় তবে যদি ক্রমাগত ভাবে ফারাক্কাতে গড় প্রবাহ এই হিস্টরিকাল প্রবাহ থেকে কমে যেতে থাকে তা উদ্বেগের কারণ এবং সেই জন্য গঙ্গা চুক্তিতেও অনুচ্ছেদ ২ এর ধারা ২ এ এই বিষয়ে দুই দেশের কি করনীয় তা উল্লেখ করা আছে।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ধন্যবাদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
চমৎকার একটা পোস্ট।(Y)
-অতীত
ধন্যবাদ অতীত।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
নতুন মন্তব্য করুন