সনির হত্যাকান্ডের পর ক্রমেই অশান্ত হয়ে উঠল বুয়েট। দুই দুবার হল ভ্যাকেন্ট হলো। আমরা ব্যাচ ’৯৬ এর সবাই তাই র্যাগের আশা ছেড়েই দিয়েছিলাম। তারপরেও কেমন করে জানি সব কষ্ট, হতাশা ঝেড়ে সবাই র্যাগের উৎযাপন শুরু করল। হয়ত পৃথিবীর নিয়মটাই এরকম। আমরা র্যাগের জন্য টিশার্ট বানালাম, ঘোড়ার গাড়ির র্যালি সাজালাম, কনসার্ট আয়োজন করলাম, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করলাম। আমি যে সময়ের স্মৃতিচারন করছি তখন সবে বুয়েট আবার স্বাভাবিক হচ্ছে, আমাদের পরীক্ষা চলছে, বা শেষ হয়েছে এরকম। আমি আমার মেরুণ রঙের ডায়েরী নিয়ে আসলাম রিপন ভাইয়ের রুমে। ৪২৯ নাম্বার রুমে থাকার সময় পরিচয় হয়েছিল রিপন ভাইয়ের সাথে। রিপন ভাই আমাদের থেকে দুই বছরের সিনিয়র ছিলেন। অসুস্থতা বা অন্য কোন কারনে উনার মাঝখানে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা হয়নি অনেকদিন। পরে আমাদের ব্যাচের সাথেই রিপন ভাই শেষ পর্যন্ত ছিলেন। আমার আগের রুমমেট সেলিমদের ডিপার্টমেন্টে ছিলেন বলেই আমাদের রুমে আড্ডা দিতেন, পড়তেন। রিপন ভাই ভাল কবিতা লিখতেন। আমাকে উদ্দেশ্য করে রিপন ভাইয়ের লেখাগুলো ছিল তাই কাব্যের মত,
কিংবা এইসব মিথ্যেই ভেবে দেখা,
আসলে দিনগুলি সব ক্ষণভঙ্গুর-একা!
কেউ এসে ডাক দিবে, কেউ চলে যাবে ভুলে!
দেখা হবে একদিন, হাতে-হাত আঙ্গুলে আঙ্গুলে ।।
জাহিদ, মনে রেখো।
মনে আছে রিপন ভাই আপনার সাথে আড্ডামুখর সেই সময়গুলো। হয়ত কোন একদিন ঢাকার পথে হাঁটতে হাঁটতে আপনার সাথে দেখা হয়ে যাবে, হয়তোবা না, কে জানে!
কাব্যময় অনুভূতি ছিল শ্যামলেরও। ‘৯৯ ব্যাচের শ্যামল আমার হলের আর একই সাথে ডিপার্টমেন্টের জ্ঞাতি ভাই। পরবর্তীতে একসময় শ্যামল আমার ছাত্র হলেও ওর সাথে সম্পর্কটা সমসময়ই ছিল বেশ মজার। শ্যামল লিখেছিল,
সুন্দর স্বপ্নগুলো হোক নীলিমায় বিধৌত;
কখনো আকাশে তাকালে
যে আলোটুকু;
জোছনার দীপ্তিটুকু
তোমরা
আমার আর এক বন্ধু, তপু, খুলনার। আমাদের সাথে সিভিলে ভর্তি হয়েছিল, কিন্তু কেন জানি ওর ভাল লাগতনা পুরকৌশল। ক্লাস বাদ দিয়ে ও আমার নতুন করে এডমিশন টেষ্টের জন্য প্রস্তুতি শুরু করল। পরের বছর (’৯৭ ব্যাচ) ও ইলেক্ট্রিকালে চান্স পেয়ে আবার একই হলে ফিরে এসেছিল। দারুন আড্ডাবাজ একটা ছেলে। ওর ক্লাসিক পর্যায়ের জোকসগুলি ছিল বলতে গেলে আমাদের ব্যাচে আড্ডার মূল রসদ। একদিনের কথা মনে আছে। রাত ১২ টার সময় হঠাৎ করে তপুর মনে হল ক্রিকেট খেললে কেমন হয়? যেই ভাবা সেই কাজ। আমরা ক্রিকেট ব্যাট বল নিয়ে চলে গেলাম নজরুল ইসলাম হলের কাছে যে মসজিদ রয়েছে সেই মসজিদের সামনের রাস্তায়। রাস্তার দুপাশের ল্যাম্পপোষ্ট আমাদের ফ্লাড লাইটের কাজ করলো। খেলার ফরম্যাট হবে কিছুটা টেষ্ট ম্যাচ ধাচের। আউট হওয়ার আগ পর্যন্ত একজন খেলতে পারবে। ব্যাটিং এর সময় বল উড়িয়ে মারা যাবেনা, বাউন্ডারীর বাইরে উড়ে গেলে আউট। আমরা দারুন জোশে ক্রিকেট খেলছি এরকম সময়ে মসজিদের মুয়াজ্জিন বা এরকম একজন আমাদের হট্টগোলে ঘুম ভেঙে বাইরে এসে হতভম্ব! আজ এতোবছর পরে চোখ বন্ধ করলেও সেই সময়টা মনে পড়ে। আমার ডায়েরীতে তপু লিখেছিল,
স্যার, সম্বোধনটা প্রথম ও শেষ বারের মত করলাম। শহীদ স্মৃতিতে যেয়ে আবার ভাব বাড়াবিনা। কি আর লিখবো। তবে হলে তোদের ছাড়া খুব একা একা লাগবে। আমারতো আরো এক বছর ...
ভাল থাকিস...
তপুর লেখাগুলি পড়তে যেয়ে মনে পড়ল, তখন সেই সময়ে এই কথাটা খুব চলত, ‘ভাব’। এক বড় ভাই হয়ত আকর্ষনীয় কোন বান্ধবী নিয়ে ক্যাম্পাস দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে, পোলাপাইনের মনে হইলো ভাইয়া ভাব মারতাছে। কিংবা হলের বড় ভাই আগের মাসে মেস ম্যানেজার ছিল, পরের মাসে শীত পড়তে না পড়তে সন্ধ্যেবেলা নতুন বানানো স্যুট পড়ে যখন টিউশনিতে যেত, পোলাপাইনের মনে হত ভাইয়া ইচ্ছে করেই ভাব মারার জন্য তাদের সামনেই স্যুটের বোতাম ঠিক করছে। পাঠকের জ্ঞাতার্থে জানানো হচ্ছে সেই সময় (হয়ত এখনো) নতুন যোগদান করা ব্যাচেলর শিক্ষকরা শহীদ স্মৃতি হলের এক ব্লকে ছোট একটি কামরা ভাড়া হিসেবে পেত। আরেক ব্লক ছিল স্নাকোত্তর শ্রেনীর ছাত্রদের জন্য। শহীদ স্মৃতি হল তাই আমাদের কাছে ছিল এক বিষ্ময়ের জায়গা যেখানে আমাদের কিছু ‘টিচার’ থাকে, যারা ঠিক রক্তমাংসের মানুষ হলেও মুখে অনেক খানি ভাব নিয়ে চলাফেরা করে। পরে অবশ্য আমার শহীদ স্মৃতি হলের সময়কালে সেটাকে হল নামের কলঙ্ক মনে হয়েছে যেখানে উঁচু ভলিউমে গান শুনলে সিনিয়র ভাইদের অহেতুক ঝাড়ি খেতে হয়, যেখানে নেই আড্ডা, নেই কোন বন্ধুত্ত্ব, যেখানে আমরা শুধুই একে অপরের সহকর্মী।
আগেই বলেছিলাম আমি সেই সময়ে বিব্রতকর এক সময় কাটাচ্ছিলাম হবু শিক্ষকতা নিয়ে। শুভকামনার মোড়কে আমার বিভাগের এক বন্ধু, রানা, বেশ খানিকটা ভারিক্কি মার্কা তত্ত্বকথা শুনিয়ে দিল,
বাঁশ দিয়ে জীবনটা শুরু করিসনা। ছাত্রদের প্রতি সহানুভূতিশীল থাকবি। মানুষকে মানুষের মত ভালবাসতে শিখবি, ছোট, বড়, নিচু, উঁচু, সমাজের সর্বশ্রেনীর মানুষের সাথে মিলে মিশে একাকার হয়ে থাকার অভ্যাস মানুষকে বড় করে। শুধু লেখাপড়া শিখলেই মানুষ ভালো কিংবা মহৎ হয়ে যায়না। সর্বোপরি আধুনিক যোগাযোগের যুগে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করবি।
নাহ, বন্ধু রানার পরামর্শে নয়, নিজের আদর্শের কারনেই যতদিন শিক্ষকতা করেছি ছাত্রছাত্রীদের বন্ধুই ছিলাম। সেজন্যই হয়ত সত্যিকারের শিক্ষক হয়ে উঠা হয়নি আমার। তবে ভাবতে ভাল লাগে শিক্ষকতা ছেড়ে দেবার প্রায় সাত বছর পরে আজও আমার রয়েছে এক গাদা ভার্চুয়াল ছাত্র, যাদের অনেককেই কখনো সামনাসামনি দেখিনি, অথচ যাদের সাথে একসাথে কাজ করি, আড্ডা দেই, লেখালেখি করি, দেশ নিয়ে ভাবি। আমার সত্যিকারের শিক্ষক না হয়ে উঠার চেয়ে এটাই বা কম কিসের?
প্রায় একই প্রসংগে ভাল লেগেছিল ’০০ ব্যাচের মৌরীর কথাগুলো,
জাহিদ ভাই, আমাকে কিছু লিখতে বলে খুবই বিপদে ফেলে দিলেন। এই মাত্র পরীক্ষা শেষ করলাম। কাজেই সমস্ত চোথাগত বিদ্যা ওখানেই ঝেড়ে এসেছি। শুধু এইটুকুই বলতে চাই আজকে থেকে ২ বা ৩ মাস পর আমাদের সদা হাস্যোজ্জ্বল এই জাহিদ ভাইয়াকে জাহিদ স্যার না বলে জাহিদ ভাইয়া বলেই ডাকতে পারি।
আমরা কথা রেখেছিলাম, ওরা ক্লাসের বাইরে আমাকে ভাই বলেই ডাকতো। সেটা নিয়েও হয়েছিল এক কাহিনী। ’৯৯ (বা ’৯৮) ব্যাচের এক ছেলেতো ডিপার্টমেন্টের ফেয়ারওয়েলে পিন মেরে বলেই ফেলল, আমরা আমাদের সিনিয়র বড় ভাই, যারা শিক্ষক হয়েছেন তাদের ‘স্যার’ বলেই সম্মান করি, ভাইয়া বলে অসম্মান (?) করার মানসিকতা আমাদের নেই। কোনটা সম্মান আর কোনটা অসম্মান সেটা বোঝার বয়েস আমাদের অনেক আগেই হয়েছিল। সুতরাং উদারপন্থী শিক্ষক হলেও সমালোচনা, আবার কঠিন সম্মানপ্রার্থী শিক্ষক হলেও সমালোচনা! আমরা যে কি চাই সেটা নিজেরাও হয়ত জানিনা।
একই শুভকামনা ছিল বন্ধু নুপুরের,
টিচার হয়ে ওজনে ভারী হয়ে যাস নে। ক্লাসে যেমনটা ছিলি তেমনি শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত হাসি, আনন্দে কাটুক তোর দিনগুলি। আমার ঠিকানাতো নির্দীষ্ট। যোগাযোগ রাখিস। অনেক অ ...নে...ক, ম্যা...লা ভাল থাকি...স
আমার বিভাগের এক বন্ধু, ফুলকাম, পুরোনাম ফুলকাম বাদশাহ। ময়মনসিংহের ছেলে ফুলকাম শুরু থেকেই আমাদের আড্ডায় মজার একটি উপাদান। প্রথম দিকে ওর নাম নিয়ে আমরা সবাই একটু মজা করলেও পরে অবশ্য ফুলকামের আড্ডা জমানো গুনই আমাদের মুগ্ধ করতো। ফুলকামের সাথে আমাদের ঘনিষ্ঠতা আরো বেড়েছিল যখন আমি, এহসান, শরীফ আর ফুলকাম মিলে আমাদের আরেক বন্ধু সোহেলের কবর জিয়ারত করতে দিনাজপুর যাচ্ছিলাম। সোহেল আমাদের ব্যাচের প্রথম হারিয়ে যাওয়া একজন। প্রথম বর্ষে প্রথম সেমিষ্টার শেষ করে ছুটিতে বাড়িতে গিয়েছিল, আর ফেরেনি। খবরটা আমাদের কানে আসে যখন আমরা সবাই প্রায় এক মাস ছুটি কাটিয়ে ক্যাম্পাসে ফিরে আসি ১৯৯৮ সালের ফেব্রুয়ারীর শেষের সপ্তাহে। আমি সন্ধ্যার দিকে হল থেকে বের হয়ে আলমের দোকানে নাস্তা করে আহসানউল্লাহ হলের সামনের রাস্তা দিয়ে হাঁটছি, এরকম সময়েই আমাদের ব্যাচেরই এক ছেলের তৌহিদের কাছ থেকে দুঃসংবাদটা শুনলাম। আমি নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলামনা যে আমাদের সোহেল নেই! আমাদের প্রিয় বুন্ধুটি আর কোনদিন আমাদের সাথে আড্ডা দিবেনা, আর কখনো এসে বলবেনা ‘চল বাইরে খেয়ে আসি, হলের খাবার অসহ্য লাগছে’। সোহেলের মাকে সান্তনা দিতে আমরা চারজন ঢাকা থেকে ট্রেনে করে রওনা দিলাম। তখনও যমুনা সেতু হয়নি, সুতরাং ট্রেন, ফেরী আবার ট্রেন ধরে আমরা সারা রাত জেগে সকালের দিকে পৌছলাম দিনাজপুর শহরে। আমার মনে আছে দিনটা ছিল শুক্রবার। প্রায় নিস্তব্ধ একটা বাড়িতে আমরা বাইরের দরজায় কড়া নারলাম। দরজা খুলে বের হয়ে আসলেন একজন মধ্যবয়সী মানুষ। পরিচয় হল, সোহেলের মামা। আমরা চারজন ওদের বাইরের ঘরে বসে আছি। মনে পড়ছে সোহেল একদিন বলেছিল পরের পরীক্ষার বন্ধে আমাদেরকে নিয়ে ওদের বাসায় যাবে। সোহেল, আজ আমরা তোর বাসায় এসেছি অথচ তুই নেই সেখানে। আমরা হাত মুখ ধুয়ে সোহেলের মাকে দেখতে গেলাম। শোকে প্রায় পাথর একজন মা, আমাদেরকে দেখে আর তার আবেগ ধরে রাখতে পারেননি সেদিন, সে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্য। বার বার সোহেলের আগের দিনের কথাগুলো বলে যাচ্ছিলেন তিনি, সোহেল কিভাবে খেত, কিভাবে মায়ের কোলে শুয়ে থাকত, কি খেতে পছন্দ করত।
সবসময়ের মজার চরিত্র ফুলকাম আমার ডায়েরীতে মজা করেই লিখেছিল,
যেদিন বন্ধু চলে যাব...চলে যাব বহু দূরে
ক্ষমা করে দিও আমায়।।
আর মনে রেখ কেবল ফুলকাম ছিল
ভালবাসতো শুধুই তোমাদের
এই চলে যাওয়া টাইপ বিদায়ের বানী শুনে আসছি সেই স্কুল জীবন থেকে। বিদায়ী ব্যাচের ফেয়ারওয়েলের মানপত্রে রবীন্দ্রনাথের ‘যেতে নাহি দিব’ থেকে তুলে আনা চারটি লাইন “এ অনন্ত চরাচরে স্বর্গমর্ত ছেয়ে ...তবু যেতে দিতে হয়, তবু চলে যায়” যতটা হাসিতামাশার মধ্যে দিয়ে শুনেছি, নিজেদের যাবার দিন ঠিক ততটাই ব্যাথিত হয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে মানপত্রের অবসান ঘটলেও চলে যাওয়া টাইপ বিদায় বানীর খুব একটা অবসান ঘটেনি। এই যেমন ধরা যাক ’৯৭ ব্যাচের রাসেলের কথা। চার চলায় থাকার সময়টাতে রাসেল থাকত আমাদের পাশের কাছাকাছি রুমে। রাসেল লিখেছিল,
চলে যাওয়া মানেই বন্ধন ছিন্ন করা নয়। বরং আরও নতুন ভাবে পুরোনো বন্ধনকে শক্ত করে গড়ে তোনাই হোক জীবনের এই নতুন শুরু হতে যাওয়া অধ্যায়ের অন্যতম লক্ষ্য।
-বেশ বড় গল্প ঝেড়ে দিলাম চান্সে ! কি বলেন?
কবি সাহিত্যিকরা কি বলবেন জানিনা, আমার মতে এইটা ১০০ ভাগ ভুল কথা, চলে যাওয়া মানেই বন্ধন ছিন্ন। আমাদের সাথে ছিন্ন হয়েছে হলের বন্ধন, হলের সাথে লেগে থাকা মানুষগুলোর সাথে বন্ধন, প্রিয় ক্যাম্পাসের বন্ধন। আমরা নতুন করে বন্ধনে পড়েছি প্রিয়তমার, প্রিয় সন্তানের, নতুন শহরের।আজ যদি বর্তমান শহর ছেড়ে নতুন কোন শহরে চলে যাই আমি জানি এই তুষারে ঢাকা শহরটার জন্যও আমার মন কাঁদবে। দূরত্ব আর সময় আমাদের পুরোনো বন্ধনকে কখনো গাঢ় করেনা, বরং তা নিয়ে যায় নতুন নতুন বন্ধনের কাছে।
মন্তব্য
অবশ্যই চলবে।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
ধন্যবাদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আনন্দবাড়ীর কথা বলে কেবল লম্বা লম্বা দীর্ঘশ্বাসের গল্প বললে হবে? আনন্দের গল্প কই?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
হুম কই?
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
কেন জানি কষ্টের গল্পগুলোই শুধু বেশি মনে পড়ে।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আপনার ডাইরির লেখকরা কিন্তু চমৎকার কোট করতে পারে, এরকম একটা ডাইরির মালিক হতে কার না ইচ্ছে করে
- সেভেরাস স্নেইপ
অনেক ধন্যবাদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
এই সিরিজটা খুব ভাল লাগছে
Big Brother is watching you.
Goodreads shelf
ধন্যবাদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
facebook
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
যেখানেই খাকো ভালো খেকো। দেশ ও বুয়েটের সুনাম বজায় রেখো। উপদেশ দিলাম দেখে কিছু মনে করো না।
নতুন মন্তব্য করুন