সচলায়তনে বিবিসি বাংলার উইজেট স্থাপন প্রসঙ্গে

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৫/২০১০ - ৬:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অতি সম্প্রতি (মে ১১, ২০১০) আমরা জনাব ওয়েন প্রাওয়েল এর কাছ থেকে একটি ইমেইল বার্তায় জানতে পারি, বিবিসি বাংলা সচলায়তনে বিবিসি বাংলার উইজেট [১] স্থাপনে আগ্রহী। এব্যাপারে বিবিসির পক্ষ থেকে Russel Arefin ( রাসেল আরেফিন ) প্রাওয়েলকে সহযোগিতা করছেন।
নিজেদের মধ্যে আলোচনা শেষে আমরা কয়েকটি বিষয়ে একমত হই:

  • আমরা প্রথম থেকেই সচলায়তনকে বিজ্ঞাপনমুক্ত ও পরিচ্ছন্ন রাখতে বদ্ধ পরিকর। এটি আমাদের নীতিমালাতেও [২] অনুসৃত।

  • বিবিসি বাংলার সাথে উইজেটবিনিময় একপাক্ষিক হলে সচলায়তন লাভবান হবে না। সচলায়তনের জন্যে প্রকল্পটি আকর্ষণীয় হতে পারে যদি, বিবিসি সচলায়তনের একটি উইজেট নিজেদের সাইটে ব্যবহার করে। সেক্ষেত্রে পারস্পরকি ভিজিটর আদান-প্রদান একটি দ্বিপাক্ষিক সুফল প্রদানের সম্ভাবনা রাখে।

  • বিষয়টি আমাদের জন্য একেবারই নতুন। তাছাড়া আমাদের বিজ্ঞাপনমুক্ত পরিবেশের সাথে এই উইজেটটি কতটুকু অভিযোজন করবে, সে ব্যাপারেও আমরা নিশ্চিত নই। তাই শুরুতেই দীর্ঘমেয়াদী চুক্তিতে যাওয়া ঠিক হবে না।

এই সব কিছু বিবেচনায় রেখে আমরা একদিনের মধ্যে উত্তর পাঠাই (মে ১২, ২০১০) যে, সচলায়তনের উইজেট বিবিসি বাংলা তাদের সাইটে বসাতে রাজি হলে সচলায়তনও বিবিসিও উইজেট ধারণ করতে রাজি। তবে পুরো ব্যাপারটি প্রাথমিকভাবে তিন মাসের জন্য চালু করা হবে। প্রয়াসটি ফলপ্রসূ হলে ভবিষ্যতে আমরা এর মেয়াদ বর্ধিত করতে পারি।

ইমেইলে উত্তর জানাবার পর আমরা এখন পর্যন্ত প্রত্যুত্তর না পেলেও রাসেলের ব্লগের [৩] মাধ্যমে জানতে পারি যে মূলতঃ বিবিসি বাংলা একাধিক ব্লগের সাথে একতরফা উইজেট স্থাপন করতে আগ্রহী। তাই এই বিষয়টির অগ্রগতি আপাতত প্রশ্নের সম্মুখীন।

আমরা আপডেট আগামীতে আপনাদের জানাবো।

ধন্যবাদ।

[১] http://www.bbc.co.uk/bengali/services/2010/01/000000_widget_terms.shtml
[২] http://www.sachalayatan.com/sachalayatan/17756
[৩] http://www.somewhereinblog.net/blog/russelarefinblog/29153706


মন্তব্য

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

সচলের অবস্থানের সাথে একমত। বিবিসি বাংলার উইজেট তখনই ধারণ করা যুক্তিসঙ্গত যখন তারা সচলের উইজেট ধরণ করতে একমত হবে।

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

◦বিবিসি বাংলার সাথে উইজেটবিনিময় একপাক্ষিক হলে সচলায়তন লাভবান হবে না। সচলায়তনের জন্যে প্রকল্পটি আকর্ষণীয় হতে পারে যদি, বিবিসি সচলায়তনের একটি উইজেট নিজেদের সাইটে ব্যবহার করে। সেক্ষেত্রে পারস্পরকি ভিজিটর আদান-প্রদান একটি দ্বিপাক্ষিক সুফল প্রদানের সম্ভাবনা রাখে।

এটা মনে হয় মূল পয়েন্ট।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

হাসিব এর ছবি

প্রথমত, বিষয়টা দ্বিপাক্ষিক হলেও সচলের কোনায় দৈনিক খবরের একটা উইজেট সচলের কন্টেন্টের সাথে মানানসই নয় ।

দ্বিতীয়ত, বিবিসি বাংলা একটা প্রভাবশালী নিউজ সার্ভিস হলেও বাংলাদেশ প্রেক্ষিতে এর কভারেজ কতটুকু পর্যন্ত যায় সেই প্রশ্ন আমি রাখতে চাই । এর থেকে বিডিনিউজের কভারেজ বেশী । এই তুলনাটা করলাম সচলের এক পাশে বিবিসির নিউজ থেকে খুব বেশী কিছু পাবার কিছু নেই এটা বোঝাতে ।

হিমু এর ছবি
অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

এটিএন বাংলায় তাঁর এবং তাঁর স্ত্রী ইভা রহমানের উপস্থিতি অনেক বেশী কেন? এই প্রশ্নের উত্তরে মাহফুজুর রহমান বলেন, চ্যানেলটি তাঁর; সুতরাং আর সবার মত তিনিও চান টিভিতে তাকে দেখা যাক। তাই তাঁর চ্যানেলে স্বাভাবিকভাবেই তাকে বেশী দেখা যায়।

তিনি বলেন, একইভাবে ইভা রহমান এই চ্যানেলের একজন পরিচালক, শিল্পী হিসেবেও অত্যন্ত উচুঁ মানের এবং তার মতে টেলিভিশনে যেটি সবচেয়ে আগে বিবেচ্য সেই সৌন্দর্যের বিচারে তিনি খুবই সুন্দরী তাই তাকে না দেখানোর কোন কারণ নেই। তিনি বলেন, ইভা রহমানের গান এর অনুষ্ঠান সবচেয়ে বেশী র্দশকপ্রিয়তা পায়।


হা হা হা! পুরা সেরম।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

দ্রোহী এর ছবি

হাঁইসতে হাঁইসতে হ্যাট বিষ!!!!!!!!!!

হাসিব এর ছবি

রিপোর্টার হিসেবে মিথিলা ফারজানা যথেষ্ট বিনোদনের খোরাক যোগানোর ক্ষমতা রাখেন । এতো রিসোর্সফুল একটা প্রতিষ্ঠানের এরকম হিউম্যান রিসোর্স রিক্রুটমেন্ট স্কিল দেখে ব্যথিত । এদের আসলে কি যোগ্যতায় নেয়া হয় আর কিসের ভিত্তিতে তাদের এ্যাসাইনমেন্ট দেয়া হয় ? এই রিপোর্টার কয়েকদিন আগে একজায়গায় রিপোর্ট করেছেন - "বর্তমানে কম্পিউটারে বাংলা ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ৯৯ শতাংশ বিজয় দিয়েই কাজ করছেন ।" তিনি সেখানে আরো ফরমাইয়াছেন "কম্পিউটারে বাংলা লেখার সফটওয়্যারের উদ্ভাবক মোস্তফা জব্বার তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন সাংবাদিক হিসেবে।"[সূত্র] এইসব জিনিস সচলে কিছু যোগ করবে না ।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

হাসিব ভাই একদম ঠিক পয়েন্টে ধরছেন। কোন ফ্যাক্ট চেক নাই। জবাবদীহিতা নাই।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

হাসিব এর ছবি

পরীক্ষামূলকভাবে ব্যক্তিগত ব্লগে উইজেটটা যোগ করে দেখলাম । সেখানে বিবিসির গুরুত্বপূর্ন (!) সংবাদগুলোর মধ্যে হিমুর দেয়া সাক্ষাতকারটাও ঝুলতে দেখলাম । সচলে এসব ঝোলানোর একেবারেই দরকার নেই ।

হিমু এর ছবি

বিবিসির উইজেটটা বাতিল করার জন্য এই ছবিটাই যথেষ্ঠ।

মানি না মান্তাম্না! মাহফুজ কাগুর হুলিয়া নিতে হবে তুলিয়া!



বুকে BOOK রেখে বন্ধু চলো আজ যাবো বরাহশিকারে মোরা ধার ধার ধার দিও বল্লমে ♪♫

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

তিনি বলেন, একইভাবে ইভা রহমান এই চ্যানেলের একজন পরিচালক, শিল্পী হিসেবেও অত্যন্ত উচুঁ মানের এবং তার মতে টেলিভিশনে যেটি সবচেয়ে আগে বিবেচ্য সেই সৌন্দর্যের বিচারে তিনি খুবই সুন্দরী তাই তাকে না দেখানোর কোন কারণ নেই। তিনি বলেন, ইভা রহমানের গান এর অনুষ্ঠান সবচেয়ে বেশী র্দশকপ্রিয়তা পায়।

হিমু ভাই, এ কী দেখালেন! হাসতে হাসতে শ্বাস নেয়া কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে!

হা হা হা.... হো হো হো....... হা হা হা.....

অতিথি লেখক এর ছবি

"সিগ্রেটের কোম্পানীগুলি আমাদেরকে তখন সিগ্রেটের অ্যাড দেয়া শুরু করল, বেশ বড় আকারে ... আমি সবসসময় একটা কথা স্বীকার যাই - অভাবে স্বভাব নষ্ট ... "

সত্যবাদী মানুষ ভাই, আপনারা এভাবে হাসাহাসি করলে চলবে?! খাইছে

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

দ্রোহী এর ছবি

যেখানে ইচ্ছা থাকলেই বিবিসির সাইটে গিয়ে খবর পড়ে নেয়া যায় সেখানে উইজেট লাগানোর তেমন কোন প্রয়োজন দেখি না।

তবে দ্বিপাক্ষিকভাবে উইজেট শেয়ার করে যদি ভিজিটর আদানপ্রদানের সুযোগ থাকে তাহলে বিষয়টা বিবেচনা করাই সমীচীন হবে।

কতৃপক্ষ যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে তার সাথে পূর্ণ সহমত জানাচ্ছি।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- সচলায়তনের প্রধান পাঠক গোষ্ঠি (লেখক গোষ্ঠিও) হলেন অনলাইন ভিত্তিক। তারা অফলাইনে সচলায়তনে পাঠের ও লেখার কাজটুকু করেন না। বিবিসির যে নিউজফিডের কথা হচ্ছে সেটাও অনলাইন ভিত্তিক। এবং আমার ধারণা সচলায়তনের পাঠক ও লেখক কুলের সিংহভাগই বিবিসি বাংলার ব্যাপারে ওয়াকিবহাল। আলাদা ট্যাবেই হয়তো অনেকের সামনে বিবিসির ওয়েব পেইজ খোলা অবস্থায় থাকে। তো সেক্ষেত্রে সচলায়তনের মূল পাতায় ডানে বা বামে বিবিসির নিউজ ফিডের আলাদা করে কতোটা দরকার, এই নিয়ে আমি তীব্র দ্বিধান্বিত।

সচলায়তনে ঢুকে চোখের সামনে লাল-নীল রঙের টেক্সট-ইমেজের লাফালাফি দেখতে মনেহয় না আমার ভালো লাগবে।

উপরে বলা আমার কথাগুলোকে এক কথায় প্রকাশ করতে হলে বলবো, 'দরকার নাই'। অর্থাৎ, এই ব্যাপারে আমার মত না বোধক!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

আমি এর কোন যৌক্তিকতা ও প্রয়োজনীয়তা খুঁজে পেলাম না। বিবিসি বাংলায় খবর পড়ার প্রয়োজনও অনুভব করিনা। দেশের দৈনিক পত্রিকা এবং সর্বোপরি বিডিনিউজ২৪ থাকতে বিবিসির গুটিকয়েক খবরের জন্য তার উইজেট এখানে আনার কোন দরকার নেই। তাই আমার মতামত:
না।

তবে উইজেট বিনিময় করতে রাজী হলে তখন ভেবে দেখা যাবে।

অতিথি লেখক এর ছবি

বিবিসি বাংলার খোঁজ কিন্তু সচলায়তনের লিংকস পেজে দেয়াই আছে। নতুন করে একটা একমুখী উইজেট লাগিয়ে চেহারা পরিবর্তনের প্রয়োজন দেখি না, বিশেষ করে সচলায়তন যেখানে বিজ্ঞাপনমুক্ত বলেই আমার বেশি পছন্দ।

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

স্বাধীন এর ছবি

উইজেটের সাইজ দেখে ভয় পাইছি। এটা সচলায়তনের নীড়পাতার একটি বড় অংশ খেয়ে ফেলবে বলে ধারণা। যদি আকার আরো ছোট হয় কিংবা যদি শুধু একটি বা দু'টি শব্দের মাধ্যমে অন্যান্য লিঙ্কের মত করে এক কোণায় দেওয়া যায় তাহলে ঠিক আছে। সে ক্ষেত্রে সচলায়তনের লিঙ্ক বিবিসির ধারণের শর্তটিও ঠিক আছে।

এই ক্ষেত্রে অন্য একটি প্রসংগের অবতারণা করে যাই। সচলায়তনকে বিজ্ঞাপন মুক্ত রাখার পক্ষেই আমি। কিন্তু সচলায়তনকে একটি নন-প্রফিটেবল অর্গানাইজেশন হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করা যায় কিনা চিন্তা করে দেখতে পারি। সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন ছাড়াও ডোনেশানের (সচলের সদস্য কিংবা বাহির হতে ) মাধ্যমে একটি সচল ফান্ড তৈরী করা যেতে পারে যেটা সদস্যদের সম্মতির মাধ্যমে নানান সময়ে কাজে লাগানো যেতে পারে। অবশ্য নন-প্রফিটেবল অর্গানিজেশনের ধরণ বা এই সম্পর্কিত নীতিমালা কেমন সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নেই। যা হোক একটি চিন্তা অনেকদিন ধরেই মাথায় ছিল, ভাগ করলাম। এটি আমার একান্ত ব্যক্তিগত চিন্তা, অনেকেরই দ্বিমত থাকতে পারে।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

উইজেটটা আসলেই ভীমদর্শন। সচলায়তনে স্থাপনের আগে কাট ছাট প্রয়োজন।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

স্বাধীন এর ছবি

কাঁটছাঁট (চন্দ্রবিন্দু কি লাগে?) করেও আসলে উইজেটের আকার কতটুকু ছোট হবে সেটা প্রশ্নসাপেক্ষ। আর বেশিরভাগ সদস্যের মতামত নেতিবাচক। আসলেই চিন্তা করে দেখা দরকার বিবিসি যদি সচলের উইজেট ধারণ করেও সচলের কোন দরকার আছে কিনা বিবিসিকে ধারণ করার। আজ যদি বিবিসির মত অন্য কোন মাধ্যম (বিডিনিউজ অথবা আলু পেপার কিংবা অন্যান্য ব্লগ) যদি বলে যে তারা সচলায়তনের লিঙ্ক ধারণ করবে যদি আমরা তাঁদেরটা ধারণ করি, তাহলে সেই অবস্থায় সচলের অবস্থান কি হবে? আমার মতে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে এই ব্যাপারগুলো চিন্তা করে নেওয়া দরকার। আসল কথা হল সচল অন্যদের প্রমোশন ছাড়াও যদি এতদিন চলতে পারে তবে ভবিষ্যতেও পারবে, যদি নিজেকে ছাড়িয়ে যাবার চেষ্টাটুকু সব সময় জারি থাকে। তাই নিজেদের প্রমোট করার জন্য অন্যদের প্রমোটের প্রয়োজন দেখি না।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

একশভাগ সহমত। সচলায়তন তার নিজের বলেই এগিয়ে যাবে। কোথাও শেয়ারিংয়ের নামে অন্যকারোটা ধারণ করে সচলায়তনের কোন সুবিধা নেই।

শুভাশীষ দাশ এর ছবি

সচলায়তন তার নিজের বলেই এগিয়ে যাবে।

এই কথা মন থেকে বিশ্বাস করি।

-------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার

ধুসর গোধূলি এর ছবি

মুর্শেদ লিখেছেন:
উইজেটটা আসলেই ভীমদর্শন। সচলায়তনে স্থাপনের আগে কাট ছাট প্রয়োজন।
লাইভ নিউজ ফিডের একটা উইজেটকে কাটছাট করে কতোটুকু কমাবা, বলো!

দ্বিপাক্ষিক চুক্তি হলেও সচলায়তনের এখানে আহামরি কোনো ইউনিক ভিজিট বাড়বে না। একটা সোজা জিনিস ভেবে দেখো, যাঁরা বিবিসি ভিজিট করেন, তাঁদের ঠিক কতোজন সচল সম্পর্কে একদমই জানেন না!

আর যাঁরা সচল ভিজিট করেন, তাঁদের ঠিক কতোজন বিবিসি'র খবরের পাতায় চোখ বুলানোর দরকার মনে করেন না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

যুধিষ্ঠির এর ছবি

সচলায়তন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেটি ভালো সিদ্ধান্ত।

স্পার্টাকাস এর ছবি

সচলায়তনে বিবিসির লিঙ্ক ঢুকানোর কোন মানে দেখি না। তাছাড়া বিজ্ঞাপনবিহীন একটা পেজে উইজেট দেখতেও ভাল লাগবে না।

-----------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

শুভাশীষ দাশ এর ছবি

দরকার নাই।

-----------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি

অন‍্য সাইটের উইজেট যোগ সচলের সাথে যায় না। অামরা এখানে যে কারও সমালোচনা করতে পারি নির্দ্বিধায়। ব‍্যবসায়িক চুক্তিতে (এমনকি দ্বিপাক্ষিক উইজেট বিনিময়) এই জায়গায় যে কিছুটা হলেও মানসিক-অাপোস হয়ে যাবে না, সেটা বলা যায় না।

গৌতম এর ছবি

আমার মত হচ্ছে- সচলে বিবিসির উইজেটের দরকার নাই।

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

না

সবজান্তা এর ছবি

রাসেল সাহেবের সামহোয়্যারে লেখা ব্লগটা পড়লাম।

যা বুঝতে পারলাম, উনি নিজেকে সর্বাগ্রে একজন ব্লগার হিসেবেই পরিচয় দিতে চান, ব্লগের মঙ্গল কামনার্থে তাঁর উদ্যোগেই বিবিসির এই আহবান।

কিন্তু, পুরা সিনারিওটা কোনভাবেই মাথায় ঢুকাইতে পারতেসি না। নিজেদের ব্লগে বিবিসির উইজেট ঝুলাইলে ব্লগের লাভ কী ? এ রকম একটা এক পাক্ষিক কাজের মাধ্যমে ব্লগের ঠিক কী লাভ হইতে পারে, তা উনার লেখা থেকে আমি বুঝি নাই।

আমি মনে করি, শুধু সচল কেন, কোন বাংলা ব্লগেরই এরকম এক পাক্ষিক চুক্তির ব্যাপারে রাজি হওয়া উচিত না।


অলমিতি বিস্তারেণ

অতিথি লেখক এর ছবি

সচলের উইজেট বিবিসি বাংলা যদি তাদের ব্লগে বসাতে রাজি হয় তাহলে এ চুক্তির ব্যাপারটা ভেবে দেখা উচিত না হলে এটা সচলে বসানো অর্থহীন

কাকুল কায়েশ এর ছবি

সচলায়তনের সিদ্ধান্তের সাথে পুরোপুরি একমত! দ্বিপাক্ষিক হলে স্বল্প-মেয়াদে যাচাই করে দেখা যেতে পারে!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!

==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!

অতিথি লেখক এর ছবি

দ্রোহীদা আর ধূগোদার সাথে সহমত।
উইজেট কোন কালেই পছন্দ করতাম না। এখন আরও করি না।
পলাশ রঞ্জন সান্যাল

অতিথি লেখক এর ছবি

উদ্ধৃতি:

"আসল কথা হল সচল অন্যদের প্রমোশন ছাড়াও যদি এতদিন চলতে পারে তবে ভবিষ্যতেও পারবে, যদি নিজেকে ছাড়িয়ে যাবার চেষ্টাটুকু সব সময় জারি থাকে। তাই নিজেদের প্রমোট করার জন্য অন্যদের প্রমোটের প্রয়োজন দেখি না। "

সম্পূর্ণ একমত............. আমরা পরিচ্ছন্ন সচলকে পরিচ্ছন্ন রূপেই দেখতে চাই।

নবীন পাঠক

shahriarsajib@gmail.com

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

একমূখী বা উভয়মূখী কোন ব্যবস্থাতেই আমার সায় নেই। লক্ষীন্দরের বাসরঘরের মত সূঁচের ছিদ্র দিয়ে সাপ ঢোকানোর পথ খোলার দরকার নেই। আজকে বিবিসি প্রস্তাব দিয়েছে কালকে আর কে কে প্রস্তাব দেবে তার ঠিক আছে? তখন কী কী যুক্তি দিয়ে গ্রহন আর বর্জন করা হবে?

সচলের পাতায় কোন বিজ্ঞাপন দেখতে চাই না।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

শরতশিশির এর ছবি

বিবিসি'র উইজেটের কোনও দরকার নেই।

এই জব্বার সাহেবের সাক্ষাৎকারটা যেমন দুর্বল গবেষণা এবং তার ক্ষমতার দাপটের কাছে নতিস্বীকারের চিহ্ন হিসেবে থেকে যাবে, তেমনি বিবিসি'র সৎসাহসের অভাবে 'বিজয় বনাম অভ্র' প্রসঙ্গে কোন রিপোর্ট বা অন্যপক্ষের সাক্ষৎকার সামনে না আসাটা পীড়াদায়ক। এবং রিপোর্ট করার মত যথেষ্ট তথ্য যেখানে তাদের রয়েছে, হোক না যতই বিবিসি 'বিজয়'-এর ক্লায়েন্ট।

নিশ্চয়ই পড়ছেন আপনি এই পোস্ট, রাসেল সাহেব। যা সত্য, তাই তুলে ধরুন। আপনাদের কাছে আমাদের আশা অনেক বেশী। আশা করি, এই ব্যাপারে আপনারা আর ফার্দার নীরব থাকবেন না। ধন্যবাদ।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

না ভোটে সিল মেরে গেলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

বোহেমিয়ান এর ছবি

না
_________________________________________

_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!

হাসিব জামান এর ছবি

না
-----------------------------------------
ব্যস্ততা আমাকে দেয় না অবসর ...

অতিথি লেখক এর ছবি

যদি দ্বিপাক্ষিক হয়, তাহলে পরীক্ষামূলকভাবে কয়দিন চালানো যেতে পারে। ভালো না লাগলে পরে বাদ দিয়ে দেয়া যাবে।
তবে, বিজ্ঞাপনহীন নীড়পাতা দেখাটা আনন্দদায়ক। হাসি

- মুক্ত বয়ান

রানা মেহের এর ছবি

মুর্শেদ, হচ্ছে কী এসব?
উইজেট ছাড়া সচলায়তন চলেনি এতোদিন?
দয়া করে এসব যন্ত্রনা ডেকে আনবেন না
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

ওডিন এর ছবি

না, দ্বিপাক্ষিক হলেও। কোন দরকার নাই এইসবের।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না

মাহবুব লীলেন এর ছবি

সচল সচলকে নিয়েই থাকুক
ওইসব হাবিজাবির দরকার নাই

লীন এর ছবি

সিদ্ধান্তে একমত।
______________________________________
ভাষা উন্মুক্ত হবেই | লিনলিপি

______________________________________
লীন

সন্দেশ এর ছবি

আপডেট:
২৫ মে ২০১০ এ জনাব ওয়েন প্রাউয়েল আমাদের পুনরায় ইমেইল করেন। তার ইমেইলে আমরা জানতে পারি যে ১২ই মে ২০১০ এ পাঠানো ইমেইলের উত্তর তিনি পাননি। আমরা দুটো ভিন্ন একাউন্ট থেকে উত্তরটি আবার পাঠাই।

জুন ২, ২০১০ এ জনাব ওয়েন প্রাউয়েল ইমেইল উত্তরে আমাদের জানান যে অন্য ওয়েবসাইটের উইজেট তথা খবর ধারণ করার নিয়ম বিবিসির নেই। তদুপরি তিনি আমাদের বিষয়টি পূর্ণবিবেচনার জন্য অনুরোধ করেন।

সচলায়তনের সদস্যদের প্রতিক্রিয়া এবং মডারেটরদের মতামত পূর্ণবিবেচনার পর এই মর্মে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে, এমতাবস্থায় এক তরফা উইজেট ধারণ সচলায়তনের জন্য অদরকারী হবে। উপরন্তু বাইরের ওয়েবসাইট থেকে একটি উইজেট লোড করতে গিয়ে পেইজ লোডের সময় বেড়ে যাবে। তাই জনাব ওয়েনের অনুরোধটি আমরা বিনীত ভাবে প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হই। উপরন্তু, ভবিষ্যতে এই নিয়মের পরিবর্তন হলে আমাদের জানাতে অনুরোধ জানানো হয়।

রাসেল আরেফিন [অতিথি] এর ছবি

অনেক দেরি করে চোখে পড়ল এই পোস্টটি।

যাইহোক, আমি শুধু এটাই বলতে চাই যে, উইজেট বসানো বা না বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার সম্পূর্ণ এখতিয়ার ব্লগ কতৃপক্ষের।

এটা একটা প্রাথমিক উদ্যোগ ছিল।

উইজেটটির আয়তন আসলেই একটু বড় ছিল। এ জন্য অনেকেই অনুরোধ করেছেন, অপেক্ষাকৃত ছোট উইজেট প্রদান করার। আমরা এখন, সে লক্ষ্যেই কাজ করছি।

ধন্যবাদ।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।