সুধী সচল ও অতিথিবৃন্দ,
আপনারা অবগত আছেন যে সচলায়তন একটি লেখক সমাবেশ। দীর্ঘ তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে পথ চলায় সচলায়তন একটি লেখক পরিবারের রূপ নিয়েছে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই শুধু অনলাইনে নয়, বরং অফলাইনেও সচল ও অতিথি সচলরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করছেন ও বন্ধুত্বের বন্ধনকে সুদৃঢ় করছেন।
আমরা অস্বস্তির সঙ্গে জানাচ্ছি, আমাদের আন্তরিক চেষ্টা থাকা সত্ত্বেও সচলায়তনে অতিথি লেখক হিসেবে সক্রিয় সকল নিকের পেছনের ব্যক্তিটিকে পূর্ণাঙ্গভাবে যাচাই করা মডারেশনের পক্ষে সব ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। আমরা সচলায়তনে অতিথিদের লেখার মান ও সক্রিয়তার মাত্রা বিবেচনা করে তাঁদের অ্যাকাউন্টটি অতিথি লেখক হিসেবে সক্রিয় করি, যাকে অনেকেই সচলত্বের পথে অর্ধেক যাত্রা হিসেবে বিবেচনা করেন এবং সচলদের অনলাইন ও অফলাইন সমাবেশে সাদরে আমন্ত্রণ জানান। এই চর্চাটির সুযোগ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে সচলে এমন কিছু ব্যক্তি লেখালেখি করে অতিথি সচল হিসেবে সক্রিয় হবার চেষ্টা করছেন [দুয়েকজন অতীতে সক্রিয়ও হয়েছিলেন], যাদের বেশ কিছু আচরণ সচলায়তনের মূলনীতির পরিপন্থী হিসেবে আমরা শনাক্ত করেছি।
এদের মধ্যে একজন ফেসবুকে সচল ও অতিথি সচলদের বন্ধু হিসেবে যোগ করেন, এবং একটি শিবিরসংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে তাদের রিক্রুট করার চেষ্টা করেন। এ সম্পর্কে অনবগত দুয়েকজন অতিথি এ ফাঁদে পা-ও দিয়েছিলেন। এ ছাড়া সচলদের নিজস্ব সমাবেশগুলোতেও এরা যোগদানের ব্যাপারে খুব আগ্রহী। উপরন্তু নারী সচল এবং সচলদের স্ত্রী/বান্ধবীদের উত্যক্ত করার কিছু ঘটনা আমাদের গোচরীভূত হয়েছে।
এ ধরনের আচরণ সরাসরি সচলায়তনে অংশগ্রহণ করে এর মূলনীতি ভঙ্গ করে না, কিন্তু এটি সচলায়তনের সংযোগ ব্যবহার করে সচলায়তনেরই মূলনীতির পরিপন্থী কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার মতো একটি ব্যাপার।
এ ধরনের পরিস্থিতি কঠোর হাতে নিরসনের চেষ্টা করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ছদ্মবেশী কয়েকটি নিককে কিছুক্ষণের মধ্যেই নিষ্ক্রিয় করা হবে।
সচলায়তনের বাইরে সচলদের জীবনাচরণের ওপর হস্তক্ষেপের কোনো ইচ্ছা আমাদের নেই। কিন্তু সচলায়তনের সাথে এই সংশ্লিষ্টতাকে কাজে লাগিয়ে, কিংবা এর সদস্য ও অতিথিদের কাজে লাগিয়ে কেউ যেন স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির পক্ষে কোনো সক্রিয়তায় অংশগ্রহণ করতে না পারে কিংবা ব্যক্তিগত জীবনে অশান্তির কারন না ঘটাতে পারে, সেদিকে লক্ষ রাখা আমাদের কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। সচল সদস্য ও অতিথিদের প্রতি তাই অনুরোধ, আপনারা বিভিন্ন অনলাইন বা অফলাইন সামাজিক সমাবেশে নিজেকে কোনো অচেনা ব্যক্তির বন্ধু হিসেবে পরিচয় দেয়ার সময় স্মরণ করুন, নিজের অজান্তে তাকে অন্যের চোখে গ্রহণযোগ্য করে তুলছেন কি না। তাছাড়া এরকম কোন অসঙ্গতি চোখে পড়লে নির্দ্বিধায় আমাদের জানাবেন।
সচেতন থাকুন, সচেতন রাখুন।
মন্তব্য
ঠিকাছে।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
মগবাজার সচল হতে সংগ্রাম নয়া দিগন্তের সাহিত্য পাতার জন্য লেখক কবি রিক্রুট করতে মরিয়া হয়ে চেষ্টা চালাছে জেনে কেন যেন ব্যাপক বিনোদন পেলাম সোনা ব্লগ সোনা বাংলাদেশ , চিন্তা এরকম অসংখ্য ওয়েবসাইট করবার পরেও তাদের এখানে আসতে হয় আরেকটা আল মাহমুদ খুজতে
সংবাদটি উদ্বেগজনক। সন্দেশকে ধন্যবাদ সতর্ক করে দেয়ার জন্য।
মগবাজারের একটি বিশেষ অনলাইন টিম এর কথা আমরা এরমধ্যে জেনেছি। যেহেতু এখন পর্যন্ত একমাত্র সচলায়তনে এরা অনুপ্রবেশ করতে পারে নি সেহেতু ওরা বিশেষ কলা কৌশল গ্রহন করবে এটাই স্বাভাবিক।
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
এইটা তো একটা ভালো কথা বলেছেন। আমি তো গোটা ত্রিশেক কমন ফ্রেন্ড থাকলেই যোগ করে ফেলতাম
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সতর্কীকরণ বার্তাটির জন্য সন্দেশকে ধন্যবাদ।
কমন ফ্রেন্ড দেখে বন্ধু বানানোর আইডিয়াটা প্রাণঘাতী।
কাকস্য পরিবেদনা
ধন্যবাদ সতর্ক করার জন্য
যদি কোনো নাম জানা থাকে তবে মেইলে নামখান জানালে আমার মতো বেখেয়াল মানুষের জন্য আরো বেশি সুবিধা হয়
আমি জনাব লীলেনের সাথে একমত। আর স্পর্শ, আপনি তো মহা খুঁতখুঁতে ছেলে। আমি তো গোটা দশ-বারোজন থাকলেই সেরে ফেলি। তবে, মেয়ে হলে আরো কমেও চলে।
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
ফেসবুক আবার ডিলিট মারতে হবে দেখছি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
সন্দেশ কে ধন্যবাদ।
এই দুইটা কি একই লোক / লোকেদের কারবার?
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
বন্ধুর বন্ধু এভাবেতো অনেকেই বন্ধু হয়ে যাচ্ছে। চিন্তার ব্যাপার!
সাবরিনা সুলতানা
মাহবুব চৌধুরী নামের কাউকে ফেসবুকে বন্ধু তালিকায় যোগ করার আগে ভালো করে দেখে নিবেন আপনার পরিচিত কিনা। সচলের পরিচয় দিয়ে এই শিবির চ্যালা আমারে খুব জালাইছে!
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
এই নামে কাউকে সচলে লিখতে দেখেছি, মনে পড়ছেনা।
বিস্তারিত জানান, সম্ভব হলে।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
সচলে আমার শিবির বিরোধী লেখাগুলো পড়ে আমাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠায়, তারপর আমি ইগনোর করি, আবার পাঠায়, আবার ইগনোর করি, শেষে আমার শিবির সিরিজের লেখাগুলো তার ভালো লেগেছে বলে মেসেজ দিয়ে জানায়, আরো জানায়, সে নাকি অনেক তথ্য দিতে চায়, তারপর বলছে আরিফ (আরিফ জেবতিক) ভাই তার কাছের মানুষ, আরিফ ভাইয়ের কথা শুনে তাকে বন্ধু তালিকায় যুক্ত করি। পরবর্তীতে সে কুরুচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করে আমাকে মেসেজ পাঠাতে শুরু করে। তখন আমার সন্দেহ হয়, খেয়াল কইরা দেখি সচলের কেউ তার ফেন্ড লিস্টে নাই !!! সাথে সাথেই আমি তাকে তালিকা থেকে খারিজ করে দেই।
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
এটা একটা পুরোনো কৌশল। আগে এরা সামুতে সচলকে গালি দিয়ে বলতো, আমিও সচলের একজন সদস্য, অন্য নিকে সচলে লিখি।
ধন্যবাদ
সাবধানে থাকা উচিত সবারই।
হুমমম।
কী আজব ব্যাপার!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
হুম!!
ঠিক বলেছ হিমু।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই ব্যক্তি আমার লিস্টে কখনই ছিল না।
আমারো
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
সিমনের সাথে একমত। কাউকে জোর করার কোন কারন নেই।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
১০১% একমত।
সে আমার বন্ধু তালিকায় নেই , তাই রিমোভ করার ঝামেলাও নেই
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
উদ্বিগ্ন হওয়ার মত খবরই বটে।
--------------------------------------------
আজি দুঃখের রাতে, সুখের স্রোতে ভাসাও তরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় !
খেয়াল করতে করতেও তো আমি অনেক বেখেয়ালি কাজ করেই ফেলি ! কে জানে কোন্ কাম ঘটিয়ে রেখেছি !
ভালো লাগলো সচলায়তন তার এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের মাধ্যমে আবারো একটি সামাজিক দায়িত্বকে গুরুত্ব দিলো বলে। অনেক ধন্যবাদ।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ফেইসবুক বা অন্য কোন সোশ্যাল নেটওয়ার্কে 'আমি সচলায়তনের অমুক' এই বার্তা দিয়ে যদি বন্ধু হতে চায় তাহলে চট করে একসেপ্ট করবেন না। 'সচলায়তনের অমুক'কে সচলায়তনে আগে আপনার সাথে ইন্ট্যারএকশন বাড়াতে বলুন। প্রয়োজনে বন্ধুদের জিজ্ঞেস করুন। 'অতিথি বন্ধু' পদ্ধতিতে কিছুদিন অন ট্রায়াল দেখতে পারেন।
অনেক সময় ফ্রেন্ড হিসেবে যুক্ত করে তার নেটওয়ার্ক, মন্তব্য এবং অন্যান্য আগ্রহ ঘেঁটে দেখতে পারেন। সন্দেহ জাগলে ঘ্যাচাং।
মনে রাখবেন, একেক মানুষ একেক জনের সাথে একেক ভাবে সোশ্যাল ইন্ট্যারএকশন করে। সে লোকটা সচলায়তনে আর দশটা মানুষের সামনে অসাধারণ আচরন করে সেই লোকটাই হয়ত ফেইসবুক চ্যাটে একলা পেলে ফালতু আচরন করতে দ্বিধা করবে না।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
সতর্ক হলাম।
ধন্যবাদ।
উদ্বিগ্ন হবার মত খবর। সচলায়তনকে যখন একটি পরিবার হিসেবেই দেখি, তখন লেখার বাহিরের কাজও নীতিমালার মাঝে আনা যেতে পারে। সচল সমাবেশ, কিংবা ফেইসবুকের মত স্থানে সচলের অন্যান্য সদস্যদের সাথে মিথষ্ক্রিয়াকেও হিসেবের মাঝে আনা যেতে পারে।
এই বিষয়টি আগেও এসেছে যে অনেকেই ব্লগের ঘটনাকে ফেইসবুকে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন এবং সেখানে লাগামহীন ভাবে তর্ক করে যাচ্ছেন। আল্টিমেটলি সেই বিভেদ আবার সচলেও চলে আসে অবধারিত ভাবে। তাই এই বিষয়ে মডুরা চিন্তা করে, নীতিমালায় কিছু সংযোজন করে সেটা সকলকে জানানো যেতে পারে। নীতিমালা নিয়ে বেশি কথা বলার জন্য নিজেই নিজের উপর বিরক্ত। কিন্তু এখন যেহেতু একটি সমস্যাকে চিহ্নিত করা গিয়েছে তাই সচলের বাহিরের কিছু কাজকে গণণায় আনা যেতে পারে বলে আমার ব্যক্তিগত অভিমত।
স্বাধীন ভাই, সেহেতুই এই স্পেসিফিক ধরণের সমস্যাতেই মনযোগী হইলে ভালো। r
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
সতর্ক করে ভালো করেছেন।
...........................
Every Picture Tells a Story
নেট জগতের বেশির ভাগ মানুষই ভালো ও সরল প্রকৃতির মানুষ। এই মানুষরা যাতে ধান্দাবাজদের খপ্পরে না পড়েন, এজন্য এই পোস্টটা প্রয়োজনীয়।
তবে ছাগুর তিন আনি লেজ, লুকিয়ে রাখা সহজ। চিনতে হয় মাৎকারে।
বেশ কয়েকটি মন্তব্যে কোন লেখা দেখা যাচ্ছে না কেন? মন্তব্য গুলো কি সবার জন্য নয়? একজন নতুন লেখক হিসাবে সচলায়তন নিয়ে সচলদের বর্তমান ভাবনা জানার কৌতুহল থেকে প্রশ্নটি করা। অন্যকিছু নয়।
কমল
কমল সাহেব, আপনাকে সচলের পুরনো সদস্য হিসেবে জানাতে পারি। সচলায়তনে কিছু কিছু সুবিধা কেবল সচলের পূর্ণ সদস্যদের জন্যে আছে। অতিথি সচলদের মনে ব্যাপারটা কখনো কখনো নানা অনুভূতির উর্দ্রেক করতে পারে। কিন্তু তাতে করে এই সুবিধার অ্যালটমেন্ট পরিবর্তিত হবে না। কারণ ব্যবস্থাটা গড়ে উঠেছে বিভিন্ন অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে যাবার পর, এবং টিকে আছে এর যৌক্তিকতা ও প্রয়োজন আছে বলেই। আশা করি বুঝতে পারবেন।
ঠিক আছে। বুঝতে পেরেছি। উত্তর দেবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
কমল
আমি এই ব্লগ দুনিয়ায় একেবারে নতুন,কিছু ই জানি না। কথা যখন উঠছেই,তাই খানিক টা অপ্রাসজ্ঞিক হলেও(হ্মমা চাচ্ছি এর জন্য) একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি শিবিরের সম্পর্কে।তখন আমি H.S,C র ছাত্র।কলেজে একদিন ক্লাশ শেষ করে হলে গেছি তাশ খেলতে,তো যেই বন্ধুদের কাছে গেছিলাম ওরা ঐসময় ছিল না।কি আর করা বারান্দায় বসে আছি এমন সময় জাভেদ নামে আর এক সহপাঠির কথা মনে পড়ল যে ঐ হলেই থাকত।গেলাম ওর রুমে। ও তখন গেছে ক্যান্টিনে খেতে।আমি ওর জন্য অপেহ্মা করতে থাকি।রুমে আর একজন ছিল সেও খেতে চলে গেল।আমি একা বসে ওড় টেবিলের বই-পত্র উল্টাতে থাকি।তখন দেখি ওর বইয়ের নিচে একটা ডায়েরী।অনে্য ডায়েরী তার অনুমতি ছাড়া পড়া ঠিক না,এই কথাটা জানলেও মানার অভ্যাস টা তখনও তৈরী হয় নাই।আমি ডায়েরী খুলে পড়া শুরু করলাম,দেখলাম ডায়েরী তে খালি কিছু নাম, তাদের ধর্ম,কে কোন দলের রাজনীতি করে বা করে না এবং কার বাসা-বাড়ি কোথায় এইগুলো লেখা।একটু খেয়াল করেই বুঝলাম যাদের নাম লেখা সবাই আমাদের ক্লাসের।এবং ৭৭ জনের মধ্যে ৬৯ জনের নাম লেখা ঐখানে।যেই ৮ জনের নাম নাই তারা হল শিবিরের কর্মী।জাভেদ রে ধরলাম কি কাহীনি মামা বল।তখন সে বলে সে কিছু জানে না তারে খালি এইটা করে সিনিয়রদের কাছে জমা দিতে বলসে।পরে ভার্সিটিতে যখন ভর্তি হলাম একই কাহীনি দেখলাম,পরে জানলাম ওরা এর মাধ্যমে সব ছাত্রের তথ্য কেন্দ্রীয় ভাবে নাকি সংরহ্মন করে।পরবর্তিতে কর্মি সংগ্রহের সুবিধার জন্য,একটু চিন্তা করেন এরা কতটা অর্গানাইজড,প্লানড এবং কতটা ভয়ংকর।আর যেইখানে ওদের No Entry ব্যানার ঝোলে সেইখানে ঢোকার জ়ন্য যেই কোন কিছু ওরা করতে পারে।
আপনার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ,চেষ্টা করব সাবধান থাকার।
এখান থেকে কিছু শিখতে পারলাম কি?
খাতা মেইনটেইন করতে হবে (নাহলে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও ভুলে যেতে পারেন)। এবং নির্দিষ্ট সময় পর পর সেটা রিপোর্ট করতে হবে (কার কাছে?)। একটা অর্গানাইজড ক্রিমিনাল দলের বিরুদ্ধে সফল হতে হলে আমাদেরকেও এক্ষেত্রে অর্গানাইজড হয়ে থাকতে হবে।
এই পরামর্শগুলোও বছর ৩ আগে সামুতে দিয়েছিলাম। একটা ছাগু পোস্টে রোবটের মত আগের কথা রিপিট করলে, এর জবাবে আগে থেকে রেডি করা হাগু পোস্ট রিপিট করবো ... কারণ - যার ওষুধ তার নিজের উপর প্রয়োগ করাই উত্তম। কিন্তু বটম লাইন হল, আগে থেকে রেডি করা থাকতে হবে।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
খাইছে আমারে, নামগুলান অন্তত সন্দেশ ব্যক্তিগত মেসেজে জানাইলে ভালো হয়। এগোরে খোমাখাতা থিকা বাদ দেওনের কাম।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
নাহ্, এইবার এভারেস্টের চূড়াতেই হিজরত করতে হইবো দেখতেছি। খোমাখাতায়ও শান্তি নাই!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হুম!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
খবরটা জেনে অনেক উপকার হল।
ব্যক্তিগতভাবে সচলকে ধন্যবাদ এমন উদ্যোগ গ্রহণের জন্য।
--------------------------
> ভূঁতের বাচ্চা
হুমম
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
সচল সংশ্লিষ্ট নয় কিন্তু রাজাকারীর দিক থেকে প্রাসঙ্গিক বিবেচনায় বলছি , ব্লগাস্ফিয়ারে নতুন কেউ ভূলে ছাগুকে ফ্রেন্ড করেন সম্ভবত mutual friend তালিকা দেখে ।আর
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
সন্দেশরে ধন্যবাদ, মনে থাকপে। আমারও খোমাখাতা থেইকা ছাগুগুলারে ঘ্যাচাং করার সময় আসছে। করব করব করে আর হইতেছিল না।
============================
শুধু ভালোবাসা, সংগ্রাম আর শিল্প চাই।
============================
শুধু ভালোবাসা, সংগ্রাম আর শিল্প চাই।
জানলাম।
-----------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
ধন্যবাদ।
::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।
যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।
সন্দেশকে ধন্যবাদ অবগত করার জন্যে। যে নিকগুলোকে ব্লক করা হচ্ছে বা হবে, তাদের নাম প্রকাশ করলে (উন্মুক্ত ভাবে অথবা মেইলে), আমরা আরো সাবধান হতে পারবো।
---
হোম - টুইটার - ফেইসবুক - উইকিপিডিয়া - এ্যাকাডেমিয়া
টুইটার
বিষয়টা আসলেই চিন্তার। এই দলটা যদি এভাবে নামে - বেনামে জনপ্রিয় সব ব্লগ গুলোই দখলে নিয়ে নেয় তাহলে আর মুক্তচিন্তা প্রকাশের শেষ আশ্রয়টুকুও থাকবে না আমাদের।
নিকগুলান ইমেইল বা কোনভাবে পাঠাইলে সুবিধা হইত।
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
আরেকটা বিষয়ে সচলায়তনের দৃষ্টি আকর্ষন করতে চাইঃ-
একেবারে শুরুর দিকে যখন সচল হওয়ার এতো পরীক্ষিত বিষয় চালু ছিলোনা, সেই সময়ে অনেকেই সচল হয়েছেন। তারপর দীর্ঘ- দীর্ঘদিন থেকে সচলায়তনে তাদের আর কোন অংশগ্রহন নেই।
ব্যস্ততা এবং অন্যান্য কারন থাকতেই পারে।
কিন্তু এরকম নীরব সচলদের কাউকে কাউকে নানা পরিস্থিতিতে ভিন্নব্লগে/ফোরামে/সামাজিক নেটওয়ার্কে সচলায়তনের প্রতি বিষোদগার করতে দেখা গেছে/যায়।
এরকম 'সচল'দের সচলত্ব বিষয়ে বিবেচনা করার জন্য ও অনুরোধ থাকলো।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
সহমত। এছাড়া ছয় মাস পরপর যদি কোনো সচলের নতুন পোস্ট না থাকে তবে তাকে কেনো হাচল বা অতিথি করা হবে না 'কারণ দর্শানো' যেতে পারে । এতে হয়তো অনেক পূর্ণ সচল আবার সক্রিয় হতে পারেন যারা বর্তমানে নিষ্ক্রিয় আছেন। ছয় মাসেও যার একটা পোস্ট দিতে সময় হয় না, তিনি হয়তো সচলে আর সময় দিতে ইচছুক নন।
যদি সিরিয়াসলি বলে থাকেন, তবে এ কথা'র প্রতিবাদ করছি তানভীর। ব্যক্তিগত ও পেশাগত ব্যস্ততা'র সাথে সাথে লেখার কনফিডেন্স একটি বড় ব্যাপার। আমি যদি নিজের লেখা নিয়ে সন্তুষ্ট না হতে পারি, তবে আমি কিভাবে ও কেনো সেটি ব্লগে দিবো? ব্লগ তো কোনো পেশাদারি প্রতিষ্ঠান নয় যে সেখানে ষান্মাসিক বা বাৎসরিক রিভিউ ও অ্যাপ্রেইসাল হতে হবে!
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
মৌনতার মনগড়া ব্যাখ্যা করলে তো মুশকিল। লেখা কিংবা না লেখার স্বাধীনতা- দুইই লেখকের আছে বলে বিশ্বাস করি। কাজেই কেউ না লিখলেই তাঁকে সচলত্ব রাখতে জবাবদিহিতার মুখোমুখি হতে হবে, এই ধারণায় একমত হতে পারলাম না।
আর পূর্ণ সচলের সংখ্যাও কোন সীমিত সম্পদ না যে তার এই ধরনের "সর্বোত্তম" ব্যবহার করতে হবে।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
কোনভাবেই সহমত হতে পারলাম না।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ছয় মাসের নীতিতে একমত হতে পারলাম না। আমি নিজেই মাঝখানে প্রায় এক বছর কিছু লিখি নি তাই বলে এটা নয় যে আমি সচলে তখন সময় দিতে ইচ্ছুক ছিলাম না। নিজের কিছু ব্যস্ততা, নিজের লেখা নিয়ে কিছু সংশয়ের কারণে সে সময়টায় কিছু লেখা হয় নি। তাই বলে তখন সচলে আসা বন্ধ ছিল না, পাঠক হিসেবে উপস্থিত ছিলাম নিয়মিতই। এখন ব্যক্তিগত ব্যস্ততা কিংবা নিজের লেখা নিয়ে সন্তুষ্ট হতে না পারা কে কি এই ছয় মাসের পাল্লায় মাপা যায়?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
দ্বিমত
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
একমত। শুধু নীরব সচল নয়, সরব সচলও যদি নানা পরিস্থিতিতে ভিন্ন ব্লগ, ফোরাম, কিংবা সামাজিক নেটওয়ার্কে সচলায়তনের প্রতি বিষোদগার করেন, তাদের সচলত্ব নিয়েও বিবেচনার দরকার আছে।
আমার সামাজিকতা বোধ বহুতি কম। সহজে কাউরে এড করিনা। একান্ত চিন-পরিচিত না হইলে 'ভাই দূরে গিয়া মুড়ি খান' টাইপ কথা কই ... ... আমার ডর নাইক্কা ... ...
===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
হুমম,
'কতটা অপচয়ের পর মানুষ চেনা যায়..'
হাসান মোরশেদ ও তানভীর ভাইয়ের মন্তব্যে অনেকাংশে সহমত! কয়েকজন হাচল আছেন, যারা সদস্য হবার পর আর একটি পোস্টও দেননি বা মন্তব্যও করেননা.. সচল/ হাচল সব পর্যায়েই সক্রিয়তা বৃদ্ধি জরুরী!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নীরব সচলদের নিয়ে আমার কোন আপত্তি নেই। আমি নিজেও সহসা কিছুদিনের জন্য নীরব হয়ে যেতে পারি। কিন্তু আমার মন্তব্য আবার খেয়াল করুন
একটা গোত্র সচলে লেখা/মন্তব্যের ক্ষেত্রে নীরব কিন্তু সচলের বাইরে সচলবিদ্বেষে সরব। আমি তাদের বিষয়ে বিবেচনা করার জন্য বলছি।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
সিদ্ধান্ত শেষ বিচারে কোন সুনির্দিষ্ট ব্যক্তির আচরণ সাপেক্ষেই নেওয়ার পক্ষপাতী আমি।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
খাইছে! ছয় মাসে একটা পোস্ট দেয়া কোনো আহামরি ব্যাপার না বোধহয়। আমি নিজেও লেখক না, কোনো জাতের লেখাও লিখি না আর এখানে অনেকের চাইতে হয়তো বেশি ব্যস্তও (সচল ছাড়া তাই আমার কোথাও কোনো শাখাও নাই )। তবু আবজাব পোস্ট দিতে শরম পাই না। তারচেয়ে একটা লেখক সংঘের সদস্য হয়ে সেখানে লেখা ছাড়া মাসের পর মাস থাকতে হয়তো আরো বেশি শরম পাবো। সে রকম সময় কখনো আসলে শুধু অতিথি হিসাবে পাঠ ও মন্তব্য করতে কোনো আপত্তিও করবো না, এখন যেমন অনেক অতিথিই শুধু তাই করেন। যাই হোক, আমি শুধু সচলদের সক্রিয়তা বাড়ানোর জন্যই একটা প্রস্তাব রেখেছি। এটাকে কেউ ব্যক্তিগতভাবে না নিলেই খুশি হবো।
যারা ৬ মাসে কমপক্ষে একটা মন্তব্যও দিবেনা তাদের ১০০ ডলার জরিমানা করার প্রস্তাব দিলাম
আর বেশি বেশি মন্তব্য দিলে? প্রতি মন্তব্যে একশ ডলার করে পাওয়ার সিস্টেম আছে?
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কমেন্ট করার লাহান মজা দুনিয়ায় আর কিছুই নাই
--------------------------------------------
আজি দুঃখের রাতে, সুখের স্রোতে ভাসাও তরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
ফেইসবুকের নতুন গ্রুপস ফিচার ব্যবহার করে একটি sachalayatan গ্রুপ খোলা হয়েছে। এই গ্রুপে নিয়ন্ত্রিত রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। এতে করে প্রথমতঃ ক্রস চেক এবং দ্বিতীয়ত sachalayatan এট groups ডট facebook ডট com ইমেইলে যোগাযোগ করে ফ্রেন্ড যাচাই সম্ভব হবে।
তবে এই ফিচারটি নতুন এবং কতখানি সফল হবে সেটা বুঝতে কিছুদিন সময় লাগবে।
আমার ফেসবুকে একটা অনুরোধ ঝুলিয়ে রেখেছি, কেউ আমাকে বন্ধু হিসেবে যোগ করলে যেনো অন্তত দুইটা লাইন লিখে দেন, "কী ভাবে আমরা পরিচিত!" তা না হলে অপরিচিত কাউকে আমার বন্ধু তালিকায় যোগ করতে আমি দ্বিধান্বিত থাকি। আশা করি আমার বন্ধু হতে চাওয়া একজন আমার এই চাওয়াটাকে মূল্য দিবেন। ধন্যবাদ।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন