যেমনটা আশা করা হয়েছিলো, অক্টোবর ২৬, ২০১১ তারিখে সচলায়তনের সার্ভার আপগ্রেডের পর সচলায়তনের হিট সংখ্যা প্রায় ৩৫% বা প্রায় এক তৃতীয়াংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিসেম্বরে এক তৃতীয়াংশ সময়ে মোট ভিজিটের এক তৃতীয়াংশ, ৫৫ হাজারের মতো পাঠক সমাবেশ ঘটেছে (ছবিতে কমে যাওয়া লাইনটা)।
লক্ষ্যণীয় যে, শুধু সার্ভার আপগ্রেডের কারনে এই বৃদ্ধি ঘটেনি। সচলদের পোস্টই এই জনপ্রিয়তার কারন। তবে গতিশীল সার্ভারের কারনে প্রচুর পাঠক সমাবেশ ঘটার পরেও গতির তারতম্য ঘটেছে খুব অল্প। আর তাই আরো পাঠক ধারণ করতে পেরেছে সচলায়তন। সুতরাং সচলদের ভালো লেখার কোনো বিকল্প নেই।
সচলায়তনে অসহিষ্ণুতা বৃদ্ধি পেয়েছে জানিয়েছেন কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী। মডারেটরদের এ ব্যাপারে নিজেদেরকে সচলায়তনের মুল লক্ষ্যের সাথে রিঅ্যালাইন করার আহ্বান জানাই। মডারেটরদের সাথে পৃথকভাবে এ ব্যাপারে আলোচনা করা হবে। সেইসাথে সচলায়তনের মন্তব্যকারীদের আরো সচেতন হতে অনুরোধ জানাই।
সচলায়তনে অনেকদিন কোনো নতুন কিছু হয় না। সাক্ষাৎকার, গল্প প্রতিযোগীতা, বই প্রকাশ, আড্ডা - এই বিষয়গুলো অনেক দিন অনুপস্থিত। নতুন পুরাতন সকল সচল এবং অতিথি লেখকদেরকে গুরুত্বপূর্ণ লেখার পাশাপাশি এই দিকগুলো নিয়ে ভাববার অনুরোধ জানাচ্ছি।
সচল থাকুন, সচল রাখুন।
মন্তব্য
ছবিটা দেখে যে দিন-তারিখ কিছুই বোঝা যায় না, পাঠক সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে সেটা পাঠক বুঝবে কী করে? গ্রাফে ঝুপ করে পড়ে যাওয়ার ব্যাপারটাই বা কী, কবেকার?
ঠিক করেছি। ড্রপটা ডিসেম্বরের এই বারো দিনের। মোট ভিজিটের এক তৃতীয়াংশ।
ওহ, এমন গুরুত্বপূর্ণ কথাটা না বললে চলবে? 'সচলে অনেকদিন নতুন কিছু হয় না'-র পরিপ্রেক্ষিতে ওটা দেখে লোকে ভাববে, ওই জন্যেই ভিজিট পড়ে গেছে... আসলে যে মাসের শেষে ওই ভ্যালুটা তিনগুণ হবে প্রায়, সেটা বুইলতে হবে তো...
পোস্টে দেখতে পাচ্ছি:
গতির বিকল্প নাই। ওয়েব সাইটের ক্ষেত্রে এটা আরো বেশি সত্য।
এবার বইমেলায় কি সচল সংকলন বের হবে?
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
কারণ*
মূল*
প্রতিযোগিতা*
নাহ্! সন্দেশ ব্যাটা নিজেই এত বানান্টানান ভুল কর্লে আর ক্যাম্নে কী?!
রিঅ্যালাইনের বাংলা কী হবে? 'সমাক্ষিকরণ'...
ই-বই নিয়ে কেবলই এখানে বলে এলাম, এখানেও বললাম। আর সাক্ষাৎকার যে একেবারেই আসছে না!
সচলায়তনের ব-ই ফিচারটা কি ঠিক করা হয়েছে? সেটা ঠিক হলে চমৎকার কিছু কাজে লাগানো যেত।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হিট সংখ্যা বেড়েছে তা ফেসবুকে রেসপন্স দেখেও বোঝা যায়। তবে পোস্ট ক'বার পঠিত হলো- ওটা নিয়ে দ্রুত কিছু একটা করা দরকার।
_________________
[খোমাখাতা]
বইমেলায় (মোটাসোটা) সচল সংকলন চাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঠিক ঠিক
facebook
চাই-ই তো
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
গ্রাফটা আপাতত নভেম্বর পর্যন্ত ডাটা নিয়ে দিলে ভালো হতো। প্রয়োজনে ডিসেম্বরের শেষে আরেকবার আপডেট করা যেতে পারে। যদিও মন্তব্যে পরিষ্কারের চেষ্টা হয়েছে, তথাপি অনেকে শুধু গ্রাফ দেখে একটু কনফিউজড হয়ে যাবে।
গতি বাড়ার এফেক্ট ভালো ভাবেই টের পাওয়া যায়। এখন দরকার পাঠক সংখ্যা বাড়ানোটাকে একটি চলমান প্রক্রিয়ার মধ্যে রাখা।
দু'টি প্রস্তাবঃ
১) বিভিন্ন সমসাময়িক বিষয়ের উপর ধারাবাহিক লেখা আহবান করা এবং সেগুলোকে কিছু দিন বিরতি দিয়ে প্রকাশ করা। কোন মাসে কোন বিষয়ের উপর লেখা আসবে সেটা গ্রুপে আলোচনা করে ঠিক করা যেতে পারে।
২) সচলের অতিথি একাউন্ট পাওয়ার নিয়মে শিথিলতা আনা হোক। আজকাল যেখানে যে কোন ব্লগেই যে কেউ প্রথম থেকেই নিজের একাউন্ট হতে লিখতে পারে, সেখানে কেন একজন একটি অতিথি একাউন্ট পাওয়ার জন্যে লেখার পর লিখেই যাবে? তাই আমার অভিমত হবে সচলে যদি কারো অন্তত দু'টি/চারটি/পাঁচটি লেখা প্রকাশিত হয় তাকে অতিথি একাউন্ট দেওয়া হোক। প্রয়োজনে মডারেশন আরো কঠিন হোক। শুধু মাত্র ভালো লেখাই প্রকাশিত হোক। লেখার মান বজায় রেখে, অতিথি সচল বাড়ানো হোক। এখন যেটা চলছে অতিথি লেখার সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু সেভাবে অতিথি সচল হচ্ছে না। যার ফলে অনেকে কিছুদিন লেখার পর চুপ হয়ে যায়, বা অন্য ব্লগে চলে যায়। তাতে করে পাঠক সংখ্যা এখন কিছু বাড়লেও সেটা একটি চলমান প্রক্রিয়া হবে না। চলমান রাখতে হলে আমাদেরকে ব্লগারের পরিমান বাড়াতে হবে। দরকার হলে পাঠক/মন্তব্য কারীদেরকে আলাদা একাউন্ট এর কথাও বিবেচনা করা যেতে পারে। তবে সেটা না করে আমার মতে অতিথি সচলের নিয়মটা কিছুটা শিথিল করাই উত্তম হবে। ব্লগ এবং সংবাদপত্র দু'টি ভিন্ন বিষয়। ব্লগে ব্লগাররাই একেধারে লেখক এবং পাঠক, মন্তব্যকারী। তাই পাঠক সংখ্যা বাড়ানো মানে ব্লগার বাড়াতে হবে। তবে পূর্ণ-সচল করার ক্ষেত্রে আগের নিয়মই বহাল থাকুক। অর্থাৎ লেখা এবং মিথষ্ক্রিয়া সব বিবেচনা করা হোক। প্রয়োজনে পূর্ণ-সচল করার ক্ষেত্রে আরো সাবধানতা অবলম্বন করা যেতে পারে যেন ভুল করে কোন ছাগু ঢুকে না পড়ে।
যতদূর মনে পড়ে চরম উদাস বা তারেক অণু কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি হাচল হয়েছিলেন। তাই এখানে প্রশ্ন হলো সচলায়তন কি অতিথি সচল বাড়ানোর স্বার্থে শিথিল হবে সবার জন্য নাকি লেখকের লেখার মান অনুসারে লেখক সাপেক্ষে শিথিল হবে। এটা অবশ্য মডারেটরদের বিবেচনার ব্যাপার। অতিথিদের জন্য একটা নির্দিষ্ট মানদন্ড প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে আসলে। হতে পারে সেটা প্রকাশিত লেখার সংখ্যা বা প্রকাশিত লেখার গড় পাঠকপ্রীতি। আলোচনা চলুক।
পাঠকপ্রীতি একটি বড় বিষয়, তবে আমি মূল্য দিবো প্রকাশিত লেখার সংখ্যাকে। অর্থাৎ মডারেটরদের উপরই মূল দায়িত্বটা থাকছে। উপরে যেমন বলেছি, লেখা প্রকাশে আরো কঠোরতা আসুক, কিন্তু প্রকাশিত লেখাকে একটি মানদন্ড হিসেবে বিবেচনা করা হোক। তবে এ ক্ষেত্রে একটি সমস্যা রয়ে যায়। কেউ যদি সিরিজ লিখেন একটি বিষয়ের উপর সেটাকে কি একটি লেখা বিবেচনা করা হবে, নাকি একাধিক লেখা? আলোচনা চলতে থাকুক। পক্ষে-বিপক্ষে মতামত আসতে থকুক।
আমার মনে হয় প্রতিটি প্রকাশিত লেখা, আলাদা লেখা হওয়ার দাবী রাখে। প্রকাশিত লেখা মানেই তা একটা নির্দিষ্ট মান অতিক্রম করে প্রকাশিত হয়েছে, সুতরাং প্রকাশিত লেখার সংখ্যা লেখার মানকেও ধারণ করছে। সচলায়তনে অতিথি লেখকরা চাইলে নিজেরাও কন্ট্যাক্টে নিজের প্রকাশিত লেখার লিঙ্ক সহকারে মেইল করে হাচল প্রক্রিয়াকে কিছুটা ত্বরান্বিত করতে পারেন মনে হয় (এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত না)।
সহমত। লেখার মান হিসাবে শিথিল হতে পারে। চরম উদাস আর তারেক অণু দুইজনই খুব জলদি হাচল হয়েছেন এবং পুরোপুরি জাস্টিফাইড বলে মনে করি।
আপনার মন্তব্যর প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, একজন সচল হিসেবে আমার কাছে ব্যাপারটা খুবই জাস্টিফায়েড মনে হয়েছে। এনাদের দুজনের মধ্যেই স্বাতন্ত্র খুব ভালোমতো আছে। তাছাড়া এনারা নিয়মিত আগ্রহদ্দীপক লেখা লিখছেন যেটা পাঠক হিসেবে আমাকে আনন্দ দেয়।
ইয়ে, আমি একই জিনিষ বলতে চেয়েছি। আমার মন্তব্যে অন্যরকম কিছু প্রকাশ পাচ্ছে কিনা ধরতে পারছি না।
চরম উদাসেরটা ঠিক আছে তবে অণুর ব্যপারে কত্তিপক্ষের আরো কঠোর হওয়া প্রয়োজন ছিলো। এখন বুঝতেছে না মজাটা!
এতটুকুতে একমত, কিন্তু জনসমক্ষে তো আর বলা যায় না। ভদ্রতার একটা ব্যাপার আছে না।
আমি দীর্ঘদিন ধরেই মেয়র লোকমান হত্যা মামলায় তারেক অণুরে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে আসছি। দেশি পুলিশের হাতে পড়লে সে গত দশ বছরে সারা দুনিয়ার অনেক বড় বড় হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার যাইতো। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, আমার কথা কেউ কানেই তুল্তেছেনা।
শুধুই কি লোকমান হত্যা? বাংলাদেশের শেয়ার কেলেঙ্কারি (টাকা তারেকাণু আর সাল্লুর মধ্যে ৫০-৫০ ভাগ হইছে, এখন বুচ্চেন এই ছেলে এতো ঘুরার পয়সা পায় কই?), BDR বিদ্রোহ, ভুরুঙ্গামারির উন্নতি না হওয়া, ওয়াল ষ্ট্রীট ধস, ইরানে আম্রিকার ড্রোন আটক, বাংলাদেশ ক্রিকেটের ক্রমাবনতি, বীর গাদ্দাফির মিত্তু, স্টিভ জবসকে হত্যা (!), বুয়েটের অধঃপতন, দেশের যানজট এবং দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ... এই সকল কিছুর পেছনেই তারেক অণুর প্রতক্ষ বা পরোক্ষ হাত বা পা বা অন্য কোন শক্তিশালী অঙ্গ জড়িত আছে। সাক্ষী চান? এই সচলেই মিনিমাম শ খানেক লোক পাবেন আমার কথার সাক্ষী হিসেবে।
কতো কতো সচল যে লিখতে পারতেছে না এই ব্যাটা পাপিষ্ঠ তারেকানুর জ্বালায়, সেইটা কবেন না? এইটাও তো একটা ফৌজদারী অপরাধই, নাকি!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তারেক অণুরে নিয়া জাফর ইকবাল নির্বাক কেন?
জবাব চাই। জবাব চাই...
ডাকঘর | ছবিঘর
কারেন্ট ইস্যু যেহেতু তাই এই বিষয়ে মনে হয় দুষ্টামি না করাই ভালো। @হিমু।
আমি অত্যন্ত দু:খিত আপনার মন্তব্যটি আমি ওভাররিড করে ফেলেছি। আপনি তো ঠিকই বলেছেন। আমি কেন যেন উল্টোটা মনে করেছি। তাড়াহুড়া করতে গিয়ে এই অবস্থা মনে হয়। আবারো দু:খ প্রকাশ করছি।
দুঃখ পাওয়ার কিচ্ছু নাই। এইরকম ওভাররিড এবং আন্ডাররিড আমি অহরহ করে থাকি।
এই বিষয়ে আরেকটি মতামত যুক্ত করি। আমার ধারণা সচলে যে পরিমান এবং যে বৈচিত্রের লেখা আসেন সেখান হতে সব লেখা পড়ে সেগুলো থেকে ভালো লেখা প্রকাশ করার কাজ করতে গিয়ে ভালোই হিমশিম খেতে হয় মডারেটরদের। সেই সাথে কমেন্ট মডারেশন তো আছেই। আমার অভিমত লেখা বাছাইয়ের কাজটুকু আলাদা এক লেয়ার সম্পাদকের হাতে ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। এই সম্পাদক গোষ্ঠিতে বিভিন্ন বিষয়ের উপর একাধিক সম্পাদক থাকতে পারেন। কবিতা, গল্প, বিজ্ঞান, সমাজ-বিজ্ঞান, ফটুব্লগ ইত্যাদী। একজন মডারেটর কিংবা সম্পাদকের পক্ষে সব ক্ষেত্রের লেখা পড়ে সেটার মান নির্ণয় করা বা সেটার উপর মতামত দেওয়া কষ্টকর। সে কারণে একাধিক বিষয়ের উপর একাধিক সম্পাদক থাকলে লেখা বাছাইয়ের কাজটি একটি প্রাতিষ্ঠানিক পক্রিয়া পায়। সচলের পাঠক সংখ্যা বাড়ানোর সাথে সাথে এই বিষয়গুলো নিয়েও অগ্রীম চিন্তা করা উচিত।
আমার মনে হয়, মডারেটররা লেখার একটা নির্দিষ্ট মান অতিক্রম করলেই লেখা প্রকাশ করেন। এই মান নির্ণয় বা এর উপরে মতামতের জন্য লেখার নিচে মন্তব্য অংশতো রয়েছেই। পাঠকের অংশগ্রহণে তা আরো গ্রহণযোগ্য এবং বিশদভাবে হচ্ছে। এক্ষেত্রে আমার যেটা ধারনা মডুরা দেখেন লেখাটা সচলের সাথে সাংঘর্ষিক কিনা, সচলের নির্দিষ্ট কিছু মূলনীতিকে ভায়োলেট করে কিনা এসব। তা না হলে এবং মোটামুটিভাবে "আজ্কে আমার বিড়াল বাচ্চা দিয়েছে বা মুড়ি দিয়ে নাস্তা করলাম" জাতীয় লেখা না হলে সেটা প্রকাশ পায়।
আলোচনা মনে ধরেছে...
- সচলের সুন্দর পরিবেশের সাথে নো কম্প্রোমাইজ ।
চিত্ত থাকুক ভয়শূন্য উচ্চ থাকুক শির
হিট সংখ্যা আরো দুর্বার গতিতে বেড়ে যাক.............
_____________________
Give Her Freedom!
আজ্ঞে। দ্যাশে ত্যালের দাম কিঞ্চিৎ বাড়তির দিকে। কাজেই আপাতত অচল-ই থাকি।
একদম সঠিক সিদ্ধান্ত নিছেন। এমনিতেও ত্যাল তো কোনো পাতার মইদ্যে পড়ে না
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
সচলের পারম্পর্যের সাথে কোন কম্প্রোমাইজ নয়। সিদ্ধান্ত অটুট থাকুক। তবে অতিথিদের জন্য একটু যদি ছাড়পত্র থাকে তাহলে ভালো হয়। অনেক ভুল বিলাশের মাঝেও সচলকে যারা ভালোবাসে তাদের স্থান হোক সচলের মাঝে...। ছাগু হোক নিষিদ্ধ। লেখার মানের সাথে সমঝোতা মনে হয়না সচলায়তন কখনো করেছে, আর ভবিষ্যতেও করবে না। সচল যেহেতু একটি পরিশুদ্ধ জায়গা এর মান বৃদ্ধি পাক আরও ভালো ভাবে...আসলে সবাই এখানে আসে ভালোলাগার তাগিদে...
হিট নয়, পারস্পরিক মিট এবং সুন্দর পরিবেশে পরিচ্ছন্ন আলোচনাই হোক সবচেয়ে ভালো পথ...
আর বিষয় ভিত্তিক লেখার ব্যাপারটা খুব মনে ধরেছে... এমন উদ্যোগ আসুক।
আসুক বই প্রকাশের ব্যাপক উদ্যোগ।
মডারেটররাও প্লিজ একটু নজর দিয়েন এই বিষয় গুলির প্রতি।
সবার সাথে মিথস্ক্রিয়া আরও জোরালো হোক...
তাহলে অলওয়েজ বলতে পারি -
চিত্ত থাকবেই সমুন্নত উচ্চ থাকবেই শির...
এই বছরের পোস্টকাউন্টের চিকা দিয়ে গেলুম। জনতা দেখুক, নিচের দিকের সব ফাঁকিবাজ সচলেরা কারা। তারপর তাদের গণহারে জরিমানা করা হোক।
(ফুটনোটঃ তাপসদা, আবার অতিথি হয়ে যাওয়ার পর যে পোস্টগুলো দিয়েছ সেগুলো হিসাবে আসেনি...)
কৌস্তভের গ্রাফে কারচুপি আছে, না হয় আমার নাম এত নীচে থাকবে কেন?
আমি একটা প্রস্তাব রাখছি, সচলে একসময় অসম্ভব কিছু ভালো লেখিয়ে ছিলেন যাদের টানেই সচলে ঢু মারতাম (তাই বলে ইদানীং ভালো লেখিয়ে নাই সে কথা আমি বলছিনা), নানা কারনে আজ উনারা সচলে লেখার সময় করে উঠতে পারেননা। মডারেটরদের কছে অনুরোধ থাকবে সমস্ত মান অভিমান ভুলে তাদের সাথে ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমে সচলে লেখার অনুরোধ জানান। এক্ষেত্রে অন্য সচলদের সাহায্যের প্রয়োজন হলে জানান।
বাই দ্য ওয়ে, তুলিরেখাকে প্রথম হওয়ার জন্য অভিনন্দন।
...........................
Every Picture Tells a Story
নতুন মন্তব্য করুন