ক্লারিফিকেশন: ১৩ তারিখ শেষ পর্যন্ত সময়সীমা আছে। সবচেয়ে পশ্চিমের সময় প্যাসিফিক টাইম জোন অনুযায়ী ১৩ তারিখ রাত ১২ পর্যন্ত লেখা নেয়া হবে। অর্থাৎ ঢাকা সময় ১৪ তারিখ দুপুর একটা পর্যন্ত লেখা জমা দেয়া যাবে। যারা লিখছি লিখব করে সময় করে উঠতে পারেননি, তারা এই বেলা লিখে ফেলুন। লেখা জমা হয়েছে ৪৬টি। আসুন আমরা এটিকে পঞ্চাশ অতিক্রম করতে সাহায্য করি।
==== ==== ==== ==== ====
আপডেট: নারী সপ্তাহ নিয়ে সচলায়তনের এই আয়োজনে আমরা প্রচুর সাড়া পেয়েছি। অনেকে জানিয়েছেন সময়াভাবে তারা লিখতে পারছেন না। তাছাড়া তথ্যসমৃদ্ধ বিষয়গুলো প্রস্তুত করতেও সময় লেগেছে অনেকের। এই আলোচনা যেনো চালু থাকে এবং আরো বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গী থেকে যেনো লেখা আসতে পারে সেজন্য নারী সপ্তাহের লেখার সময় বাড়িয়ে ১৩ই মে পর্যন্ত করা হলো। আলোচনা চলুক এবং লেখা আসতে থাকুক। বছর জুড়েই যুদ্ধ চলতে থাকুক নারী সপ্তাহ শেষ হয়ে গেলেও।
==========================================================
প্রিয় সচল,
পহেলা বৈশাখ ১৪২২ এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহে নারীদের প্রতি পূর্বপরিকল্পিত ও দলবদ্ধ যৌন আক্রমন সম্পর্কে আপনারা অবগত আছেন। যখন এই ব্যাপারে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে প্রতিবাদ হওয়া উচিত ছিল, তখন তা না হয়ে এর প্রতিক্রিয়ায় উল্টো নারীদের দোষারোপ করে কিছু ব্যাক্তি ও দল এগিয়ে এসেছেন তাদের উপর আরো অবমাননাকর ধর্মীয় ও সামাজিক বিধান চাপিয়ে দেয়ার অসুস্থ্য আবদার নিয়ে।
এই কদিনে আমরা নতুন করে জানতে পারছি নারী নির্যাতন আসলে শুধু বইয়ে কিংবা পত্রিকায় পাতায় পড়া কিছু খবরে সীমাবদ্ধ নয়। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন প্রতিকূল অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়েই যেতে হয় নারীকে। কখনো কখনো এমনকি নিজেদের পরিবারের মধ্যেও নিরাপদ নন তারা।
সামগ্রিক ভাবে বাংলাদেশে নারীদের প্রতি সমাজ ও রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পহেলা বৈশাখে নারীদের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে সচলায়তন থেকে আজ ২৯শে এপ্রিল ২০১৫ - ০৬ই মে ২০১৫, এই এক সপ্তাহের জন্য "নারী সপ্তাহ" ঘোষনা করা হল।
এই সপ্তাহে নারীরা তাদের অভিজ্ঞতার কথা বলবেন, কষ্টের কথা বলবেন। তাদের ওপর হওয়া যৌন বা অন্যান্য নির্যাতন এবং নানা প্রতিকুলতা ভেদ করে উঠে আসার গল্প বলবেন। আমরা আশা করবো শুধু নারী নয় পুরুষেরাও এগিয়ে আসবেন তাদের মতামত এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে। পরবর্তীতে এইগুলো থেকে বাছাই করা কিছু লেখা নিয়ে একটা ইবুক প্রকাশ করা হবে।
এ বিষয়ে আপনাদের নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রাখবেন সর্বাগ্রে। অসুবিধা মনে করলে বেনামে বা অন্য কোন নিক নিয়ে লেখা দেয়া যাবে। প্রয়োজনে অতিথি লেখক একাউন্ট থেকে পরিচিতি ছাড়া লেখা প্রকাশ করতে পারেন। অতিথি লেখক হিসেবে লেখা প্রকাশ করতে চাইলে সদস্য নাম: guest_writer এবং পাসওয়ার্ড guest ব্যবহার করতে পারেন।
প্রতিবাদ শুরু হোক বাড়িতে বাড়িতে, রাস্তা ঘাটে, অফিস আদালতে, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে, লেখার পাতায় এবং অনলাইনে। নারী আবদ্ধ হলে আবদ্ধ হবে বাংলাদেশ।
মন্তব্য
একটা আইডিয়া শেয়ার করতে চাচ্ছিলাম। একবার কিছু ছবি সিরিজ দেখেছিলাম। একটা সাদা বড় কাগজে নারীরা তাদের অ্যাবিউজারদের সর্ম্পকে এক লাইন লিখে তুলে ধরেছে। এই থিমের ভিত্তিতে আমরা ছবি (আপনার অ্যাবিউজ সর্ম্পকে এক লাইনের পোস্টার) বা ভিডিও (আপনার অ্যাবিউজ সর্ম্পকে এক লাইন বলুন) সংগ্রহ করতে পারি। তারপর সেগুলো কম্পাইল করে একটা ভিডিও প্রকাশ করা যেতে পারে।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
লিখেছি অনেকবার গল্পের খোপে, নিজেকে নিয়ে বা বন্ধুকে নিয়ে। আবার বসবো। এবার খোপ ছেড়ে বের হয়ে আসবো। সাধুবাদ জানাচ্ছি।
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
বাহ। দারুণ উদ্যোগ!![চলুক চলুক](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/yes.gif)
বাছাইকৃত লেখা গুলো নিয়ে বইমেলায় ফিজিকাল বই প্রকাশ করতে পারলে আরো ভালো হয়।
দারুণ উদ্যোগ। মুর্শেদ ভাইর সাথে একমত, ই-বুক এর সাথে সাথে ফিজিক্যাল বই হলে ভালো হয়। তবে ই-বুকটা আগেই করে তা ছড়িয়ে দেয়া যেতে পারে।
স্বয়ম
অনেক ধন্যবাদ সন্দেশ।
১) এই ইবুক আগামী বইমেলায় ছাপা বই হিসেবে প্রকাশ করার অনুরোধ করছি।
২) যারা লিখবেন তারা ট্যাগ/কিওয়ার্ডে নারী সপ্তাহ লিখে দিলে লেখা খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।
৩) শুধু নারীরাই তাদের সমস্যার কথা লিখবেন এটা ভেবে পুরুষ লেখকেরা বসে থাকবেন না প্লিজ। এই বিষয়ে নারী-পুরুষ সবার এগিয়ে আসা প্রয়োজন।
৪) পোস্টটা আমরা সবাই মিলে ছড়িয়ে দেই। সবার অংশগ্রহন বাড়ুক।
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
দারুণ উদ্যোগ। এই বিষয়ে অনেক এলোমেলো চিন্তা ভাবনা, লেখার মতো গুছিয়ে ফেলে কিছু লেখার চেষ্টা করব। আর ছাপা বইয়ের ব্যাপারটা সিরিয়াসলি ভাবা যেতে পারে, যদি পর্যাপ্ত লেখা আসে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
এই এক সপ্তাহ ব্যানারটি প্রাসঙ্গিক হওয়া প্রয়োজন।
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
খুব ভালো উদ্যোগ।
সন্দেশের পোস্ট ভালো মতো না পড়েই নাচতে নাচতে একটা লেখা দিয়ে দিয়েছি
ব্যাপার না, অন্যেরা লিখুন মন খুলে।
এরকম সুন্দর একটা উদ্যোগের জন্য সচলায়তনকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
সমস্যা নিয়েই হতে হবে লেখা নাকি, অর্জন, প্রাপ্তি এইগুলো নিয়েও লিখা যাবে?
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ই-বুক তৈরী করা হলে www.rupantarbooks.com এর পক্ষ থেকে ফরমেটিং সংক্রান্ত কারিগরি সহায়তা, আই বুক স্টোরে এবং গুগোল প্লে-বুক স্টোরে প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে সচলায়তনের সাথে কাজ করতে আগ্রহী।
সাইটটা ভালো লাগলে। বইটা প্রকাশ হলে ওখান থেকেই কিনবো ভাবছি।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
সজল, অবশ্যই অর্জন, প্রাপ্তি এগুলো নিয়ে লেখা যাবে।
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
অনেক ব্যস্ততা গেল সপ্তাহ জুড়ে। ব্যস্ততার ভিড়ে মাঝে মাঝেই মনে পড়ছিল, আমি মিস করে ফেলছি, লেখা পড়তেও পারছি না, দিতেও পারছি না। সময় বাড়াতে খুব ভাল হলো।
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
লেখার সময় আরেকটু বাড়ানো সম্ভব কি?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
প্রিপারেটরী গার্লস স্কুলে যৌন নিগ্রহ প্রসঙ্গে
শামীম রুনা
সারা দেশে মড়কের মতো ছড়িয়ে পড়েছে নারী নিগ্রহের মতো অসভ্য অসুখটি। নারী নিগ্রহ যেমন নারীর সঙ্গে ঘরে বাইরে ঘটছে তেমনি শিশু নারী কী তরুনী নারী বা বয়ষ্ক নারী কেউ এই নির্যাতন থেকে নিস্তার পাচ্ছে না। এই নিগ্রহ ঘটাচ্ছে পুরুষের মুখোশ পরা কিছু পশু, এরা সমাজের ওপর স্তর থেকে নিম্ন স্তর সব স্তরে পচনব্যধির জীবানুর মতো ছড়িয়ে গেছে। কোনো ভ্যাকসিন এদের রোধ করতে পারছে না।
পহেলা বৈশাখে উৎসবে রাজু ভাস্কর্যের পাশে নারী লাঞ্চিত হয়-কারো কিছু যায় আসে না তাতে। প্রতিবাদ করতে গিয়ে আবারো নারী রাজপথে লাঞ্চিত হয়-কারো কিছু যায় আসে না তাতে। চলন্ত বাসে নারী ধর্ষিতা হয়-কারো কিছু যায় আসে তাতে। আমরা চোখ বন্ধ করে আছি আর জপ্ করছি, আমরা নিরাপদ আছি। আমরা নিরাপদ আছি।
আমরা নিরাপদ আছি- আমাদের ফ্ল্যাট বাড়ির বাক্সে বন্দী বাচ্চাদের স্কুলে দিয়ে আসি, ভাবি; ওদের একটু বুঝি আনন্দ হবে। বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলবে, এক চিলতে মাঠে সবাই ধাক্কা ধাক্কি করে স্কিপিং করবে, ছোঁয়াছুই খেলবে বা দৌঁড়বে। আমাদের বাচ্চাদের আনন্দ বলতে তো ব্যস এটুকুই।
রাজধানীর চল্লিশ বছরের পুরনো স্কুল, বোর্ডের মাপকাঠির দিক থেকে ভালো অবস্থান, বয়েজ সেকশন গার্লস সেকশন এর আলাদা বিল্ডিং, ইংলিশ ভার্সন বাংলা ভার্সন আলাদা আলাদা সেকশন। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে এই স্কুলে সন্তান ভর্তি করাই আমরা। সেই স্কুলে মেয়েদের বিভাগে; ক্লাশ ওয়ানের ছাত্রী যখন যৌন নিপীড়নের শিকার হয় তখন সে বাচ্চা ধারনা করে নেয়, তাকে কোনো ডাকাত ধরে নিতে চেয়েছিল। যে শিশুটি এখন পর্যন্ত বুঝতে শেখেনি, সেও একজন নারী; তার সঙ্গে এমন বর্বর ব্যবহার আমাদের এটাই জানান দেয় আমরা আজও মানুষ হতে পারিনি। আর বিষয়টি স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানানো হলে প্রথমে তারা বিষয়টি অস্বীকার করে। পরে অভিভাবকদের চাপের মুখে পড়ে তদন্তের নাম করে সময় নিয়ে এখানেও প্রহসন নামের নাটক সূচনা করা হয়, কর্তৃপক্ষ একবার জানায় ঘটনা ঘটিয়েছে কন্সট্রাকসনেরর কাজে নিয়োজিত থাকা কোনো লেবার। তখন প্রশ্ন আসে স্কুল চলাকালীন সময় কী করে বাইরের শ্রমিকদেরর স্কুলের ভেতর কাজ করতে দেওয়া হয়? এরপর কর্তৃপক্ষ জানায়, এটি ক্যান্টিনের চটপটিওয়ালা ঘটিয়েছে হয়ত কিন্তু সে চটপটিওয়ালা কে তা সনাক্ত করা যাচ্ছে না।(!) এরপর বলা হয়, এটি কোনো সুইপারের কাজ হতে পারে। মেয়েদের স্কুলে ছেলে সুইপার থাকার তো কথা নয়, এখানে তো আয়াদের থাকার কথা, তাই না? তারপর আরো উদ্ভট এবং আজগুবি গল্প এখানেও ফাঁদা হয়। কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে আসার ঘটনার মতো আরো একটি শিশু নিগ্রহের ঘটনা বেরিয়ে আসে, এক সপ্তাহের মধ্যে ঘটা ওই ঘটনাও স্কুল কর্তৃপক্ষকে গোপনে জানানো হয়েছিল। তখন অন্যান্য সব কর্তৃপক্ষের মতো এই স্কুলের কর্তৃপক্ষও নীরব ভুমিকায় দাঁড়ালে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে। আর যেহেতু শিশুটি এখনো নারী হয়ে ওঠেনি তাই সে নি:শঙ্ক মনে তাকে ডাকাত ধরে নিয়ে যেতে চেয়েছিল সে কথা বন্ধুদের জানিয়েছিল। ওয়ানের বাচ্চার অভিভাবক প্রথমবার লিখিত অভিযোগ করলে তা স্কুল কর্তৃপক্ষ ছিঁড়ে ফেলে। এক পর্যায়ে স্কুলের রেক্টর জিনাতুন্নেসা অভিভাবকদের বলেন, আপনারা আপনাদের মেয়েদের নিয়ে যান। আমাদের কোনো স্টুডেন্টের দরকার নাই। তারপর তিনি এও বলেন, যেখানে মধু থাকবে সেখানে তো ভ্রমর আসবে। বাহ্ ! রেক্টর ম্যাডাম, এই আপনার ভাষা! এই আপনার বিবেচনা! এই আপনার রুচি! আপনাদের মতো কিছু নিম্ন রুচির অমানুষ আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আছে বলেই তো আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, এখন স্কুলের ক্লাশ ওয়ানের বাচ্চাও যৌন সন্ত্রাসের শিকার হচ্ছে।
গতকাল অভিভাবকদের আন্দোলনের মুখে আগামী শনিবার পর্যন্ত প্রিন্সিপাল দোষী ব্যক্তিকে ধরবার জন্য সময় নিয়েছেন। এদিকে, এইচ এস সি পরীক্ষার কারণে আজ গার্লস উইংস বন্ধ ছিল। বয়েজ উইংসও হঠাৎ করে ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়, কারণ খবর এসেছে; ক্লাশ ফাইভের যে মেয়েটিকে রেপ করা হয়েছিল, সে এতদিন আইসিও’তে ছিল; আজ মারা গেছে। আমি মনে প্রানে প্রত্যাশা করছি এটি যেন একটি গুজব হয়। গত কিছুদিন ধরে যে মানসিক টেনসনের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি আমরা সবাই, আর এত কঠিন কঠিন বাস্তবতা বহন করার মতো মানসিক শক্তি নিজের ভেতর কতটুকু অবশিষ্ট আছে জানা নাই।
নতুন মন্তব্য করুন