ছাপ্পানো হাজার বর্গমাইল এর প্রিয় কবি, বছর পনের আগে আপনার দুর্বিনীত কণ্ঠে উচ্চারণ হয়েছিল - একবার রাজাকার চিরকাল রাজাকার। যে একাত্তরে জন্ম নেয়নি, সেও হতে পারে রাজাকার।
প্রিয় কবি, আপনি নাম পরিচয়হীন একজন নিহত মুক্তিযোদ্ধার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে বন্দনায় বলেছিলেন, তুমি আমার কল্পোলোকে একমাত্র বীর। প্রিয় কবি, আজ সেই নিহত মুক্তিযোদ্ধাদের এক বেঁচে যাওয়া সঙ্গী, তার নিহত বন্ধুর, ভাইয়ের বিচারের এত্তেলা নিয়ে ঢুকে পড়েছিলো নিরস্ত্র,
ঘাতকদের রাক্ষসপুরীতে। তাঁকে হতে হয়েছে অপমানিত।
নষ্টদের অধিকারে চলে যাওয়া রাষ্ট্রের প্রধান বিচারাধিপতির দায়িত্বে থাকা বনশূয়রটি ঘোঁতঘোঁত জিভ কামড়ে কি যেন বলতে চেয়েছে। অশ্লীল ঠেকেছে আমার কাছে। আরেকটু হলে আমার দুর্মূল্যের বাজারে কেনা অতিমূল্যের চালের অমূল্য ভাত বেরিয়ে আসত গলা দিয়ে। বমি হয়ে।
ভাবছিলাম, সেই বনশূয়রটির মুখের উপরে পেচ্ছাপ করে দিই।
তলপেটের চাপ কমাই।
প্রিয় কবি, আজ নতুন কবিতা লেখার সময় এসেছে। সবকিছু নষ্টদের অধিকারে চলে গেছে আজ।
ঘোঁতঘোঁত অশ্লীল পশুর দল আজ ঢুকে পড়েছে প্রাসাদে। তারা সঙ্গম করবে, তাদের বংশবৃদ্ধি হবে, ছেয়ে যাবে পুরো রাজ্য আজ।
আমরা, যারা অসহায়ভাবে বেঁচে আছি, প্রতিদিন ভুলে যাচ্ছি, কার কাছে কোন্ ঋণে আমাদের এই জন্ম।
আমরা প্রতিদিন প্রতিনিয়তই বিশ্বাসঘাতকে পরিণত হই একটু একটু করে, প্রতিদিন প্রতি মুহূর্তেই আমাদের চর্বিভরা শরীর নিয়ে আরো অশ্লীল হয়ে উঠি।
বাঁশঝাড় ডিঙিয়ে, কাদাপানিতে সাঁতার কেটে, আধাবেলা, আধাপেট খেয়ে, না-খেয়ে যে প্রিয় ভাইটি নয়মাস শত্রুর সাথে লড়েছে, যে এগারো বা বারো ডিসেম্বরে বাড়ি ফিরে তাঁর রেখে যাওয়া প্রেয়সীকে পায় নি অথবা তাঁর আদরের বোনটি কে পেয়েছে মূক আর রিক্ত অবস্থায়। তাদেরই একজন তাঁর তর্জনী দিয়ে নোংরা পশুর দলকে দেখিয়ে দেবার পরও কি আমরা ভাতঘুম দিয়ে, বিছানায় সঙ্গম ও ইডিয়ট বাক্সে জলপাই-বন্দনা উপভোগ করে অশ্লীল, অরুচিকর ঢেকুর তুলবো?
প্রিয় কবি, প্রিয় অসময়ের পয়গামবাহক প্রফেট, আমাদের এই কাপুরুষত্বকে দিব্যচোখে দেখেই আপনি কি লিখতে সাহস করেছিলেন,
সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে? কুৎসিত পশুর দল যখন খামচে ধরে আমার ভাইয়ের দীঘল পিঠ, তখনও আমরা সে কোন্ রাজকুমারের আশায় বসে থাকি, যে এসে আমাদের দুঃখিনী মায়ের ভিজে যাওয়া চোখ মুছে দেবে?
মন্তব্য
ঘোঁতঘোঁত অশ্লীল পশুর দলে প্রাসাদে ঢুকেছে অনেক আগেই, তারা সঙ্গম করেছে, বংশবৃদ্ধি করেছে, ছেয়ে গিয়েছে পুরো রাজ্য।
ছুঁয়ে যাওয়া লেখা, তবে ছুঁলো শুধু ক্রোধের আগুনটাকেই...
রাজাকার রাজা কার?
এক ভাগ তুমি আর তিন ভাগ আমার!
ভাল।
ক্রোধ আসে। কিছু করতে না পারার ক্রোধে আক্রান্ত হই। এভাবে আর কতদিন। দাঁতাল শুয়োরেরা তো উপরেই উঠছে। ১৯৯১ এ এর ঘাড়ে পা দিয়ে, ১৯৯৬ এ ওর ঘাড়ে পা দিয়ে কেবল উপরেই উঠছে।
-
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভাবালো আবারো
শুয়োরের পাল শহরের চিড়িয়াখানা আর বন ছাড়িয়ে ঢুকে গেছে গ্রামে গঞ্জে। প্রতি গ্রামে জামাতের সংগঠন আছে। এবং তাদের আতুর ঘর হচ্ছে মসজিদ মাদ্রাসা। সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষের সরলতা নিয়ে এরা বানিজ্য করে। কিছু দুশ্চরিত্র দাড়ি-টুপির ভেকধারী এসব গ্রুপের নেতৃত্ব দেয়।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
জামাতের মূলশক্তি দাঁড়ি-টুপি বলতে আমরা যা বুঝি, ঠিক তারা না। এদের থিংকট্যাংক হাইকোর্টের বিচারপতি, সরকারের আমলা, উপদেষ্টা, ইউনিভার্সিটির শিক্ষক থেকে শুরু করে দেশে-বিদেশে সার্টিফিকেটধারী নুরানী চেহারার মধুবুলিতে সক্ষম সুশীলেরা।
অনেক জামাতিরই দাঁড়ি নাই, অনেকেরই যা আছে, তার দৈর্ঘ ১ সেন্টিমিটারের বেশি হবে না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
রাজাকারি যে করে আর রাজাকারি যে সহে- দুই শালাই রাজাকার। দাঁড়ি-টুপি কোনো ঘটনা না।
----------------------------------------------
রাজাকার, তুই দেশ ছাড়!
রাজাকারমুক্ত দেশ হোক আমার অঙ্গীকার।
ক্ষুদ্র সংশোধন, শিবির করার সময়টা এরা হয় দাড়ি এড়াইয়া চলে নাইলে খোঁচা খোঁচা (সুফিটাইপ;)) রাখে। এদের বেশীরভাগই যখন জামাতের রাজনীতিতে ঢুকে তখন বাহারি দাড়ি রাখে। জামাত নেতাদের ভালো কইরা খেয়াল করলে দেখবা স্বাভাবিক দাড়ি এদের প্রায় কারোই নাই।
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
আমি একজন শিবির ক্যাডারকে চিনতাম, যার মুখে কোনদিন দাড়ি দেখি নি।
আহ ঈশ্বর, আমাদের ক্ষোভ কি তোমাকে স্পর্শ করে?
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
সহমত @ অয়ন।
সবক্ষেত্রেই বয়কট করতে হবে এদের।।
শুয়োরের খোয়ারে শুয়োরদের ঢোকানোটা জরুরী হয়ে পড়েছে ।
করার কি কিছুই নেই? শুধু কি চুপচাপ দেখে যাবো?
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
এই শুয়োর দের বিচার শুরু করার আগে কি সামাজিক ভাবে তাদের বয়কট করার চেতনা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়া যায় ?বিষয়টা এমন হবে-
১.কেউ এই পশুদের সাথে আত্মীয়তা করবে না।
২.বিয়ে সহ যে কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে তাদের আমন্ত্রণ জানাবে না বা তাদের অনুষ্ঠানে অংশ নেবে না।
৩.মুক্তিযুদ্ধের নাম ভাঙ্গিয়ে গঠিত নতুন কোন সংগঠনের সভা , সমাবেশ ভাল করে খোঁজ না নিয়ে অংশ গ্রহণ করবে না।
৪. তারা যেমন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির সব কাজ পর্যবেক্ষণ করে তেমনি তারা মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য কোথায় কী করছে সে ব্যাপারে গভীর অনুসন্ধান করতে হবে।
৫. সামাজিক ভাবে বয়কট করার পাশাপাশি রাজনৈতিকভাবে ও এদের বয়কট করতে হবে। এদের ভোটাধিকার হরণ করতে হবে। তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না এমন আইন জারীর জন্য জনমত তৈরী করতে হবে।
@অনিন্দিতা
আপনি শুনে খুব আশ্চর্য হতে পারেন, এদেরকে বয়কট করা অসম্ভব।
এদের নিজস্ব পত্রিকা আছে, নিজস্ব ব্যাংক, হাসপাতাল, টিভি চ্যানেল - কী নেই?এরা নিজেরাই রাষ্ট্রের ভিতরে তৈরি করে ফেলেছে আরেকটি রাষ্ট্র।
মাস ছয়েক আগে, দুর্ভাগ্যক্রমে এদের চালানো একটি হাসপাতালে আমার পা দেবার সৌভাগ্য হয়েছিল। একেবারে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী থেকে পরিচালক পর্যন্ত সবাই সেই রাজনৈতিক দলটির পরিচয়ে নিযুক্ত। সেখানে আপনি কেবিন নেবেন, আপনার কেবিনে তাদের পত্রিকা দেয়া হবে, আপনি চিকিৎসা নেবেন, তাদের ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হবে।
নিজেদের অর্থনীতিতে তারা নিজেরাই স্বয়ংসম্পূর্ণ।
এই অবস্থা তো একদিনে তৈরি হয় নি।
আহ ঈশ্বর, আমাদের ক্ষোভ কি তোমাকে স্পর্শ করে?
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
বড় পাপ হে- এ তোমার আমার সম্মিলিত।
আরো বহু দুর্যোগ,দুর্ভোগ,দুঃসময়ের মুখোমুখি হতে হবে আমাদের । এ সময়ে কিছুই হবেনা । আলী আমানদের যে কোমরে একদিন গুলীর বেল্ট ছিলো সে কোমরে আরো জোরে কষে লাথি বসানো হবে, চোখের পাতায় সুঁচ গেঁথে দিয়ে এইসব আমাদের দেখতে বাধ্য করা হবে- একাত্তুরের প্রতিশোধ আরো তীব্র আরো ভয়াবহ হবে...
আমাদের কেউ কেউ অক্ষম আক্রোশে মানচিত্র থেকে দূরে সরে আসবো তবু শান্তি পাবোনা, কেউ কেউ মানচিত্রের ভেতরে থেকে আক্রান্ত হবো, কেউ কেউ পক্ষ বদলাবো কিন্তু এ ও সত্য কেউ কেউ অবশ্যই ঘৃনার আগুন টুকু গোপনে বাঁচিয়ে রাখবে পালটা প্রতিরোধের অপেক্ষায় ...
আজ হবেনা এইসব; '৭১ একদিনে আসেনি । হাজার বছরের প্রস্তুতির শেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষন ।
একদিন সেইদিন আসবেই... না হলে মানুষ জন্মের নামে বড় কলংক হবে ।
-------------------------------------
বালক জেনেছে কতোটা পথ গেলে ফেরার পথ নেই,
-ছিলো না কোন কালে;
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
ধন্যবাদ বড় ভাই, কমেন্টের জন্যে।
এতোদিন তো বিতর্ক ছিল খুব সূক্ষ্ন বিষয়ে।
বছর দশেক পরে বাচ্চারা শিখবে, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, স্বাধীনতা যুদ্ধ - এইসব আসলে অমীমাংসিত বিতর্কের বিষয়। তখন দেখবেন, হাজার হাজার বেতনভোগী বেজন্মা মোদাসসির জিভ কামড়ে বলবে, আসলে যুদ্ধটা তো করছে রাজাকারেরা।
আগামী প্রজন্মের কাছে ফ্যাক্ট না পৌঁছোনোর সব প্রস্তুতি সমাপ্ত।
কোন বিষয় সম্পর্কে ফ্যাক্টগুলোকে নষ্ট করে দেবার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, সত্য গুলো সম্পর্কে বিতর্কের তৈরি করে দেওয়া। পশুর দল সেই পথটিকেই বেছে নিয়েছে।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
দাঁড়ি টুপি দিয়ে জামাত চেনা যাবে না। কথা সত্য। মডার্ন জামাত।
এদের থিংকট্যাংক হাইকোর্টের বিচারপতি, সরকারের আমলা, উপদেষ্টা, ইউনিভার্সিটির শিক্ষক, সামরিক বাহিনীর কমান্ডার থেকে শুরু করে দেশে-বিদেশে সার্টিফিকেটধারী নুরানী চেহারার মধুবুলিতে সক্ষম সুশীলেরা।
সামাজিকভাবে বয়কটের কথাটা ঠিক সভ্যজগতের ধ্যানধারণার পরিপন্থী। রাষ্ট্র যেখানে পৃষ্ঠপোষকতা করে সেখানে আমি কীভাবে বয়কট করব? যে দেশ স্বাধীন না হলে ফখরুদ্দীন আহমেদ প্রধান উপদেষ্টা হতে পারত না কোনদিন, যে দেশ স্বাধীন না হলে শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হতে পারত না কোনদিন, আজকের প্রধানবিচারপতি যাকে কোনমতে জেলা পর্যায়ে বিচারিক হাকিম হয়ে অবসরে যেতে হত; তারা কোনদিন ভাবেনি রাজাকার মন্ত্রী হলে দেশের অপমান, রাজাকার মন্ত্রী হলে স্বাধীনতার অপমান। আওয়ামিলীগ, বিএনপি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজাকারের সাথে মিছিল করেছে, করছে। হায় দেশ! হায় দেশের মুক্তিযুদ্ধ। এত রক্ত কেন উৎসর্গ করা হয়েছিল? মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য! তাহলে কেন স্বাধীনতার কণ্ঠরোধকারীদের বিচার আজও হয় না। সেই কষ্টেই হয়তো হুমায়ূন আজাদ লিখেছিলেন 'সবকিছু একদিন নষ্টদের অধিকারে যাবে'।
---------------
সহজ করে বলতে মোরে কহ যে, সহজ কথা যায়না বলা সহজে।
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
দাড়ি-টুপি এইগুলো তো খুব সাধারণ মুখোশ। ধর্ম তো ভণ্ডামি আর পাপ ঢাকার হাতিয়ার এদের কাছে।
এই শকুনদের প্রতিষ্ঠিত করার দায় আমরা কেউ এড়াতে পারি না।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
কি বলব জানিনা ।
ক্রোধে আমি বাকহারা !
--------------------------------------------------------
বেশ ভাল্লাগছে। কিন্তু দীঘল পিঠ উপমাটা কেমন জানি। দীঘল তো চুল হয়, পিঠ হয় কেমন?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ধন্যবাদ, বড় ভাই।
খুব একটা চিন্তা না করে উপমাটা লিখেছি। কোটিতে মেলে এমন একজন সাহসী মানুষের বিশালতা বোঝানোর জন্যে।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
বড়োই ঝাঁকানি দিলেন, সৌরভ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
কৃতজ্ঞতা।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
এই আত্মসমালোচনার বড্ডো বেশী দরকার আমাদের!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
আহ ঈশ্বর, আমাদের ক্ষোভ কি তোমাকে স্পর্শ করে?
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
অবাক লাগে,এই মোদাচ্ছির কি-না আমাদের প্রধান বিচারপতি হয়ে ছিলো ! ( কোথায় নাই এই গোলামের বাচ্চারা ! )
হ্যা,দায় আমরা কেউই এড়াতে পারি না , সৌরভ ।
ধন্যবাদ লেখাটার জন্য ।
---------------------------------------------------------
আমার কোন ঘর নেই !
আছে শুধু ঘরের দিকে যাওয়া
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
গতকাল নিজামী মুক্তি পেয়েছে। পত্রিকায় এসেছে, তার এক্সট্রা পাওয়ার এর খবর।
খেলা চলছেই।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
এই লেখা যতোবার পড়ি, অদ্ভুত এক অনুভূতিতে যাই...
____________
অল্পকথা গল্পকথা
নতুন মন্তব্য করুন