ঘটনা দেখে স্নোহোয়াইটের হলের মেয়েরা খুশি হল খুব। এমনিতে তারা সবাই ইর্ষা করত তাকে। তার চেহারা আর গায়ের রঙ এর জন্য। কিন্তু তার ভুষোকালি বয়ফ্রেন্ডটাকে হলের গেস্টরুমে আবিষ্কারের পর সবার মুখে হাসি যেন ধরেই না! কেউ বলে ‘ঠিক হয়েছে, খুব হয়েছে রূপের দেমাগে মেয়েটার তো মাটিতেই পা পড়ত না’। কেউ কেউ আবার হাসি মুখে কপট সহানুভুতির সুরে বলে, ‘আহারে মেয়েটার কপালে শেষমেষ ভুষোকালি জুটলো!’
ছেলেদের হলের ঘটনা পুরা উলটা! একজন যেদিন গেস্ট রুমে ভূষোকালি কে আবিষ্কার করল স্নোহোয়াইটের সাথে, মুহুর্তের মধ্যেই পুরা হলে চাউর করে দিল। অনেকেই তখন বিভিন্ন ছুতায় গেস্ট রুমের সামনে দিয়ে আসা যাওয়া বাড়িয়ে দিল। ভুষোকালিও ততক্ষনে গর্ব ভরে গেস্টরুমের সোফাটাকে একটা সিংহাসন বানিয়ে তার রানী নিয়ে বসে আছে সেখানে। কারো অবাক চোখে চোখ পড়লেই বিজয়ের হাসি দিচ্ছে। সবাই ভাবল, ‘এই সেই ভূষোকালি!! যার দিকে শুধু তাকালেই হয়না টর্চবাতি মারতে হয়। এমন কামডা হালায় করল কি করে?’
যে যাই বলুক ভুষোকালি আর স্নোহোয়াইট কে প্রায়ই যার যার গেস্ট রুমে পাওয়া যেতে লাগলো। যুটিবদ্ধ। দেখলে মনে হয় তাদের মত সুখী মানুষ পৃথিবীতে আর নেই! মেয়েদের হলের অনেকেরই তো বয়ফ্রেন্ড আছে। কই তারা তো প্রতিটা ডেটিং সেশনের পরে এত খুশি খুশি ভাব দেখায় না! মেয়েরা, যাদের বয়ফ্রেন্ড আছে, বলাবলি করতে লাগলো, ‘দেখেছিস ভুষোকালি কে দেখেছিস? ব্যাটা যেন আস্ত একটা জানোয়ার!’ কেউ বলে, ‘ঠিক পুরা ভাল্লুকের মত!!’ আর যাদের বয়ফ্রেন্ড নেই তারা বলল, ‘দেখলেই তো মনে হয় পুরা অসভ্য। এখনই বুঝি গায়ে হাত দিবে!’ তার পর তারা একমত হল যে এদের বাচ্চা গুলা সব হবে কালো প্যাতপেতে। অথবা হবে শ্যামলা। আর যদি দুয়েকটা ভুল করে ফর্সা হয়েই যায়। তখন ভুষোকালি তাদেরকে নিজের সন্তান বলে পরিচয় দিলে লোকজন সন্দেহের দৃষ্টিতে তাকাবে।
ছেলেরা যাদের গার্লফ্রেন্ড নেই বলতে লাগলো, ‘ঐ মাইয়াডা কি এমন পাইলোরে ভুষাকালির মইধ্যে? আমাগো মত এমন রূপবান পোলা রাইখা...” যাদের আফেয়ার আছে তারা একটু পাংশু মুখে বলতে লাগল, ‘স্নোহোয়াইট! ও আর এমন কি? আমার কাছে তো আমার জরিণাই ...”। তার পর তারা সবাই একমত হল যে ভুষোকালির যে সন্তান হবে তার গায়ের রঙ হবে জেব্রার মত ডোরাকাটা! কেউ বলল, ‘আরে না দাবার খোটের মত হবে!’
ভুষোকালি পোলাটা দেখতে যেমন ভাল্লুকের মত কাজে কর্মেও তেমন জংলী টাইপ। দুয়েক সপ্তাহ যেতে না যেতেই একদিন হুঠ করে স্নোহোয়াইটকে একটা চুমু দিয়ে দিল! স্নোহোয়াইট সেদিন লজ্জায় পুরা পিঙ্ক। পিঙ্ক হয়ে গেলে কি হবে। খুশিতে সে আটখানা! তার খুশি দেখে হলের মেয়েদের দহন জ্বালা বাড়তেই থাকে। কিন্তু কি আর করা। তাদের অনেকেরই বয়ফ্রেন্ড নেই। আর যাদের আছে তাদের গুলাও পুরা আবুল। এতদিন হয়ে গেল এখনো হাত ধরতেই কাঁপাকাঁপি বাধিয়ে ফেলে!! কেউ কেউ তাই কৌতুহল বশে লজ্জা সরমের মাথা খেয়ে জিজ্ঞেসই করে বসে। এসব কথা।
মেয়েরাও আবার নিজেদের মধ্যে আলাপের সময় এইসব ব্যপারে দিলদরিয়া। অনেক সময় দেখা যায় বুড়াচাচীও নিজের কন্যার বয়সী মেয়ের সাথে নিজের জামাই এর শৌর্য বীর্যের আলাপ জুড়ে দেয়!! আর হলের এই মেয়েরা তো সব বাচ্চা। পুলক আরো বেশী। তাই স্নোহোয়াইটকে বিভিন্ন ভাবে বর্ণনার পর বর্ণনা করে তাদের এই জ্ঞান পিপাসা মেটাতে হয়। মেয়েরা শোনে আর দীর্ঘ্যশ্বাস ফেলে। এখন তাদের কাছে নিজের ‘রুপবান’ বিএফ এর চেয়ে ভূষোকালি কেই বেশী বস মনে হয়। কেউ কেউ ডিসিশন নিয়ে ফেলে, ‘ধুস শালা আবুল টা কিছুনা করলে নিজেই কিছু একটা করে বসবে ঠিক। নেক্সট দিন!” আর যাদের এখনো ‘বন্ধুভাগ্য’ হয়নি তারা তো নিজের রুমে ফিরে মনে মনে এক ধরনের আহাজারী করতে থাকে। আর কবে কোন ভুষোকালি মার্কা পোলা তার দিকে ক্ষনিকের জন্য একটু তাকিয়েছিল সেই সব স্মৃতি রিকল করার চেষ্টা করে।
ছেলেদের হলের ঘটনা ভিন্ন। সেখানে সব সময়ই চুম্মা এবং ‘চ’ যুক্ত বিভিন্ন আলাপ চলতে থাকলেও, পেটে বোম মারলেও কেউ নিজের বউ বা গার্লফ্রেন্ড এর আলাপ করবে না। তো, এইসব চ আলাপের আসরে ভুষোকালি যখন একেক জনের বিভিন্ন জল্পনা কল্পনা শুনে একটা তাচ্ছিল্যের হাসি দেয়। তখন আর সব গুলা পোলার পিত্তি জ্বলে যায়। যাদের গার্লফ্রেন্ড আছে তারা পুরা পাক্কা নিয়ত করে ফেলে নেক্সট দিন কিছু না কিছু করে ফেলার। আর যাদের নাই তারা আর কি করবে! বড় একটা দীর্ঘ্যশ্বাস চাপা দিতে দিতে তাদের আলাপে খাইষ্টামীর পরিমান আরো বাড়িয়ে দেয়। সেই সব আলাপ শুনে সেই প্রেমীকের দল সেই আসর ছেড়ে ভাগে। তখন তারা সন্তুষ্টীর হাসি ছেড়ে বলে, ‘বুঝলি, এইকারণেই প্রেম করিনা! প্রেম করলে বন্ধুদের সাথে যে একটু প্রান খুলে আড্ডা দিব সেই ইচ্ছাটাও থাকেনা। পোলাপাইন সব ফাউল হইয়া যায়!’
[স্নোহোয়াইট আর ভুষোকালির গল্প বলতে গিয়ে তাদের বন্ধু-বান্ধব দের গল্পই বেশি হয়ে যাচ্ছে। আসেন আমরা তাদের গল্পও কিছু শুনিঃ ]
তারা দুইজন বসে আছে একটা যায়গায়। ডেটিং চলছে। স্থান-কাল বলা যাচ্ছেনা বিভিন্ন সংগত কারণে। ভুষোকালির হাব ভাব ঠিক নেই। কোন সময় ধরে একটা চুমু দিয়ে দেয় কে জানে! স্নোহোয়াইটকে তাই সব সময় একটা প্রস্তুতির উপর থাকতে হচ্ছে। মানে, মাঠে তখন টান টান উত্তেজনা আর কি! এদিকে ভুষোকালির মেজাজ হইসে খারাপ। স্নোহোয়াইটকে আজ পরীর মত দেখা যাচ্ছে। টুকটুকে লাল একটা লিপস্টিক দিয়ে এসেছে সে। তার সেই গায়ের রঙ এর সাথে মানিয়েও গেছে খুব। শ্যামলা মেয়েদের এই রঙ এ মানায় না। ভুষোকালির চুম্বনের আগ্রহ বেড়ে গেছে আরো শত গুনে। কিন্তু এখন কামডা সারলে বিপদ। মানে তার লিপস্টিক সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা ভাল না। এইটা খুবই খাইষ্টা জিনিস। ওর ঠোট থেকে ঠিকই উঠে এসে তার ঠোট মোট সব রাঙিয়ে দিবে। কিন্তু তারপর জেট-ছোটা-হুইলপাওডার যেটা দিয়েই ধোউ না কেন, উঠবে না। সেই রাঙ্গা ঠোট নিয়ে হয়ত পরের দিন ক্লাসেও যেতে হবে!!
কিন্তু কি আর করা। ভালবাসা! ভাই..., সে যে বড়ো খারাপ জিনিস!! সেই ভালবাসার তাড়নাতেই ভুষোকালি এক সময় কাজটা করেই বসে। এর পরে স্নোহোয়াইট আর ভুষোকালির কতক্ষন যে দম বন্ধ ছিল কারো খেয়াল নেই। এক সময় দুই জনই সৎবিৎ ফরে পায়। তখনই ভূষোকালির মনে পড়ে রাঙা ঠোটের ব্যপারটা। সে বলে ওঠে ‘অ্যাই সারছে!! দেখো তো রঙ বেশী লেগে গেছে কিনা?’ স্নোহোয়াইট দেখে অবস্থা আসলেই খারাপ! সে বলে, ‘একটূ লেগেছে বেশি না। দাড়াও মুছে দেই’। তার পর ভুষোকালিকে সান্তনা দেওয়ার জন্য হ্যান্ডব্যাগ থেকে ফেসিয়াল টিস্যু বের করে একটু মুছে দেওয়ার ভান করে। জানে কিছুই হবেনা। তারপরও বলে, ‘এইতো বোঝা যাচ্ছেনা!’ বলেই মিষ্টি করে একটা হাসি দেয়। কিন্তু হাসি দিতে গিয়ে খেয়াল করে যে ঠোটে একটু যেন ব্যথা ব্যথা করছে। ভুষোকালি কে বলে, ‘দেখো তো কি ব্যপার?’ ভুষোকালি দেখে কাহিনী খারাপ। উপরের ঠোটটা বাম দিকে বিশ্রি ভাবে ফুলে গেছে। সে বলে, ‘বাম দিকে একটু ফুলে গেছে মনে হয়!’। স্নোহোয়াইট একটু টেনশনে পড়ে যায়। ইশ্ কি বিশ্রি ব্যপার হল! হলের মেয়েরা দেখে কি বলবে, বলত? এদিকে ভুষোকালির মাথায় খলি কু চিন্তা। সে বলে, ‘দাড়াও ডান পাশেও একটা কামড় দিয়ে ফুলিয়ে দিই। তাহলে আর বুঝা যাবে না! সিমেট্রি...’ এইবার স্নোহোয়াইট কপট রাগ দেখিয়ে দুম দাম কয়েকটা কিল মারে ভুষোকালির পিঠে। এইরকম জংলীকে মানুষ করার এই পদ্ধতিটা সে শিখে নিয়েছে বেশ ভালভাবেই।
কিল খেয়ে ভুষোকালি ঠান্ডা হয়। তার পর এক সময় স্নোহোয়াইট কে সান্তনা দেওয়ার জন্যই বলে, ‘এইতো অনেক কমে গেছে। হলে ফিরতে ফিরতে আর বুঝাই যাবেনা!’ আসলে ঘটনা কিন্তু পুরা উলটা। এখন আরো বেশি বুঝা যাচ্ছে।
যাই হোক, একসময় সেদিনের ডেটিং সেশন শেষ হয়। আবারো তারা একে অপরকে আশ্বস্ত করে তাদের যার যার চুম্বনচিহ্নের বিলীন হবার ব্যপারে। তারপর বিদায় নিয়ে ফিরে যেতে থাকে যার যার হলের দিকে। যেখানে এক দল লুজার অপেক্ষা করছে তাদের কান্ডবান্ড দেখে হাপিত্যেস করতে...
[লেখকের কথাঃ আহ্ শান্তি!! অবশেষে একটা পার্ফেক্ট ‘আব্জাব’ লিখতে পারলাম। আগের দিন আব্জাব লিখতে গিয়ে এক সিরিয়াস গল্প ফেঁদে বসেছিলাম। আসলে নিজের লেখনীর উপর কন্ট্রোল না থাকলে যা হয় আরকি। আমার আব্জাবের পাঠকরা তো ফুর ফুরে মনে সেইটা পড়তে গিয়ে পারলে আমারে মাইর দেয়!! তবে এইটা লিখে শান্তি পাইসি। আপনারাও পড়ে শান্তি পাইলে আওয়াজ দেন! না পাইলেও দেন। আওয়াজ শুনি। আওয়াজ শুনতে ভাল লাগে। ]
মন্তব্য
ঐ মিয়া আমার কাহিনী লিখলেন নাকি ?
আমি নিজের জ্বালায় বাঁচিনা আর আপনি সাহিত্য করেন এগুলা নিয়ে !!
- ভুষোকালি
আরে মিয়া আপনি কেডা?? স্নোহোয়াইট রে রাইখা এই খানে কি? যান মিয়া ডেটিং এ যান!!
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
পরের পিরিতের বর্নালি বর্নণা ভালই দিলেন!
এবার হাছা কতা কন মিয়া!
খবর কী?
**********************
কাঁশ বনের বাঘ
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
কোন খবর নাই!!
এইসব হল ইমাজিনারি ব্যপার স্যাপার!!
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
লেখাটা আগাগোড়া পড়ে যেতে খুব ভাল লাগলো।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ! ভাল লেগেছে জেনে আমারো ভাল লাগছে।
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
চরম মজা পাইছি। ডেটিং এর যেই বর্ণনা দিলেন তাতে তো মনে হয় আপ্নার নিজের এই ব্যাপারে বাস্তব অভিজ্ঞতা আছে।
আবজাব গুরু আপনাকে লাল সালাম...
---------------------------------
আমিও আবজাব হইতে চাই
ক্যান? আসলেই কি ডেটিং এ এরকম কিছু হয় নাকি??
তুমি জানলা ক্যামনে??
তোমারেও লাল ওয়ালাইকুমুস্সালাম
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আমি তো জানতাম হয় না। কিন্তু গল্প পড়ে মনে হইলো আপ্নের কাছ থেকে অনেক কিছু জানার আছে...
আমার কাছ থেকে? !!
আমিত নিরীহ আব্জাব লেখক। মনে মনে যেরকম ভাবি সেইরকম লিখি আর কি? মানে ডেটিং সম্পর্কে আমার ধারণা তো এই আব্জাব পড়েই বুঝেছ। থট এক্সপেরিমেন্ট আরকি।
আর অনেক কিছু জানার জন্য পারলে ভুষোকালির সাথে যোগাযোগ কর।
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
পার্ফেক্ট আব্জাব! ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
-জুলিয়ান সিদ্দিকী
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ!
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আবজাব ভাই পার্ফেক্ট আবজাব হইসে !! জায়গায় বইসা আওয়াজ দিলাম !
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
অনেক অনেক । ধন্যবাদ বস!!
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
খুবি ভাল্লাছে।
____________________
ত্রসরেণু অরণ্যে
_____________________________
টুইটার
হা হা হা! ধন্যবাদ!!
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
মাইগড!! এমন প্রাগতৈহাসিক আমলের কিস করল ভূষোকালি? ভুতেদের মত? বলিহারি...
যা হোক..মন্দলাগেনি ।
ভুষোকালি এইরকমই !!
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
- আমার ইস্নোহোয়াইট যে কবে পামু আর কবে যে স্যার সৈয়দ ফুলার রোডের সাঁঝের বেলায় ইট্টু দুষ্টামী করুম! এলাস!!!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আহারে!! কবে যে!
এইসব আপনারে দিয়ে হবেনা। দ্রোহী ভাইজানের মত বিয়া কইরা ফালান। তাইলে যদি কিছু হয়।
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
বিবাহিত আর অবিবাহিতের এইটাই তফাৎ... কোন চুমুতে বেশি সুখ সেইটা বোঝে না... চুমুর জন্য বিয়া করতে উপদেশ দেয়... হইলো কিছু?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আরে বিবাহিত কন আর অবিবাহিত!! কোন চুমুইতো খাইতে পারলাম না !
এইসব আবজাব গল্প লিখে মনে মনে যা সুখ!!
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
একটু দেরি হলেও শেষ পর্যন্ত মিস করি নাই।
জম্পেশ গল্প!!!!!!!
কি মাঝি? ডরাইলা?
যাক মিস করেন নাই তাইলে !!!
আমিতো ভাবতেছিলাম দ্রোহী ভাই গেল কই!!
কমেন্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
খুব মজা পেলাম।
ধন্যবাদ!
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
গল্পের জন্যে সাবাস!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
ধন্যবাদ! এইটা আবজাব গল্প
কিন্তু আপনার নতুন গল্প কই?
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভালোই.................
ধন্যবাদ!
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
খুবি মজা লাগল অন্য মেয়েদের আর ছেলেদের কান্ড শুনে খুব মজা লাগল আরো লিখেন
--------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
হা হা হা! অনেক ধন্যবাদ!
আমিতো লিখতেই আছি।
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
জোস ... হেভী মজা পাইলাম
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
ফিক ফিক ...
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আচ্ছা,আপনি কি বর্ণবাদী?আপনার লিখা কয়েক টা কাহিনী পড়ে ত আমার তাই মনে হচ্ছে।সুন্দরী মেয়ে বোঝাতে তার যে নাম টা রাখলেন ......।ঃ-(
নতুন মন্তব্য করুন