উটকোবিতা -১: বৃষ্টিদুপুর

..............................................................................
জগতে সকলই মিথ্যা, সব মায়াময়,
স্বপ্ন শুধু সত্য আর সত্য কিছু নয় ।

বুনো মনে হয় বেশ কিছু বানান ধরিয়ে দেবে
তবে বলে যাই, স্বপ্ন দেখে বৃষ্টি নামান যাচ্ছে বুঝি ইদানিং? ভালই তো! তা হলে একটু আমাদের শহরে এসেন, আমরা ইদানিং ভরা মৌসুমেও বৃষ্টি নামার অপেক্ষায় চাতক হয়ে থাকি!

ভাল লাগল স্বপ্ন-বৃষ্টির কবিতা।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

উটকোবিতার পর ছাগুবিতার অপেক্ষায় আছি।
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!

(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)

কবিতা এবার সচলে
কবিতা যখন প্রকাশ হয়, তখন পড়ে পাঠকে।

একাকীত্বের অভিসারে

একাকীত্বের অভিসারে আমি ছুটে গেছি
সেই তুমুল বর্ষার মাঝে,
ভেজা মনে হাটু গেড়ে
জল মেখেছি আঁজল ভরে,
পূজারিনীর ভঙ্গিতে।
প্রার্থনার সুরে গেয়েছি প্রানপণে,
প্রানহীন অস্তিত্বের বন্দীশালা যাক ভেঙ্গে।

আমায় একটুখানি ঠাঁই দেবে
জীবনের প্রানোচ্ছল প্রানহীন প্রতি স্তরে?
তোমার বুকের পাঁজরে?
আমি তোমাকেও ভেজাবো,
আমার তীব্র প্রার্থনার বৃষ্টি জলে।
.
--------------------------------------------------------
যখন প্রাণের সব ঢেউ
জেগে ওঠে, কথা বলে, রক্তের আশ্চর্য কলরবে
বৃষ্টির দুপুরে মনে পড়ে
বর্ষার মতন গাঢ় চোখ মেলে তুমি আছ দু'দিনের ঘরে।।
[শামসুর রাহমান]

ম্যাথমেটিকালি বুঝান তো দেখি কবিতাটা!

অন্যরকম।বেশ ভালো লাগলো।

[বিষণ্ন বাউন্ডুলে]

দারুণ লাগলো!
আমার মনটাও ভিজে গেলো।

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

ভাইয়ের আইকিউএর য্যামন তল পাই না- কোবতেরও তেমন তল পাইনে...

_________________________________________

সেরিওজা

ভাল লাগল বোকার ফর্দ

বাহ্ বাহ্ ! কবিতায় স্পর্শের ঘ্রাণ !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

যদিও উট নাই, কোবতে ভাল লেগেছে পড়তে। উট না থাকাতেই তো বৃষ্টির দেখা পাওয়া গেল, ওটাই বড় কথা!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

ভাল্লাগছে... আজকে বেশ মেঘলা মেঘলা দিন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

ওয়াও!!! একেই বলে কবিতা!!! পুরোপুরি কাব্যিক... সাধু সাধু...