১. নায়ক
এখানে আমার গবেষণাগার থেকে সমুদ্র দেখা যায়। সমুদ্রে জাহাজ, জেলে নৌকা, আরো কত কী! সেদিন তার সাথে যোগ হলো একটা রংধনু। সমুদ্রের একটা জাহাজ ঘেষে উঠে, আকাশ ছুঁয়ে হারিয়ে গেছে পাশের একটা পাহাড়সারির পিছে। এখানে সাগর পাড়ে টিলার উপর জাহাজের ডেক আকৃতির একটা ক্যান্টিন আছে। নাম ‘দ্য ডেক’। আমি দ্য ডেকের ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়ালাম। সমূদ্রের ওদিক দিয়ে রংধনু ছুঁয়ে বাতাস আসছিলো। হঠাৎ ছোটোবেলায় রংধনু দেখে যেমন ভালো লাগতো, তেমন ভালো লাগতে শুরু হলো। বে-নী-আ-স-হ-ক-লা, -র মধ্যে ‘আ’ আর ‘ক’ দেখা যাচ্ছে না। তাতে কী? রংধনুর তাতে কিচ্ছু কমেনি।
হঠাৎ খেয়াল করলাম, আর কেউ দেখছে না রংধনুটাকে। আসলেই কি? তাহলে আর কেউ কেন বিহ্বল হয়ে দাঁড়িয়ে নেই? ঐ যে জাহাজটা, ওর নাবিকরাও নিশ্চই দেখছে না। অত কাছ থেকে রংধনুর দেখা মেলে না, জানি। কিন্তু এখানে, এই হাজারো তরুণ-তরুণী, এরাও কি দেখবে না? আমি নায়কোচিত কেউ হলে ঐ ওখানে দাঁড়িয়েই চিৎকার করে সবাইকে রংধনু দেখতে ডাকতাম। কিন্তু আমি তেমন কেউ নই। নায়কোচিত নই বলে জীবনে এমন অনেক কিছুই আমার করা হয়ে ওঠে না।
২. টাকারথলি
মানিব্যাগটা ছিঁড়ে গেছে। এতে আমার সবগুলো কার্ড থাকে। এই দেশে সব দরজা পেরুতেই কার্ড পাঞ্চ করা লাগে। লাইব্রেরী, ল্যাব, বাস, ট্রেন, মুদিরদোকান। সব। একেক যায়গায় একেক কার্ড। তবে ঝামেলা কম। পুরো মানিব্যাগটা সেনসরে চেপে ধরলেই হয়। যে দরজার যেটা দরকার, সেটা সে মনে মনে নিয়ে নেয়। বেশিরভাগ সময়ই পিছনে অনুগামীদের লাইন থাকে। তাদের সামনে আমার জীর্ণ-শীর্ণ মানিব্যাগটা বের করতে কেমন যেন লাগে। এমনিতে কে কী ভাবলো তাতে আমার কিছু আসে-যায় না। তবে বালিকারা কী ভাবলো তাতে কিছু কিছু আসতে যেতে শুরু করেছে আজকাল(অবক্ষয়?)। তার উপর শুনেছি মানিব্যাগ দিয়েই নাকি এযুগে পৌরুষত্ব যাচাই হয়। এত সব হীনমন্যতার ভার নিয়েও কেন যে এই ছাতার ব্যাগটা বয়ে চলেছি। হয়তো পুরোনো জিনিস আকড়ে ধরে থাকার বদ অভ্যাস হয়ে যাচ্ছে। অথবা হয়তো ব্যাগটা মা দিয়েছে, তাই।
৩. নালমতিবিস্তরেণ
ভর দুপুর। একটা ফাঁকা মাঠের মধ্য দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি। আকাশে তুলা তুলা মেঘ আছে কিনা জানিনা। শুধু মনে আছে, পায়ের পাতায় ঘাসেরা বিলি কেটে দিতে চাচ্ছে। ওরা কি দুর্বাঘাস? নাকি অন্য কিছু। খেয়াল নেই। হঠাৎ করে কোথেকে এক ফোঁটা বৃষ্টি এসে পড়ল গায়ে। শুধু সেই এক ফোঁটাই। মেঘ হয়তো সব কিছু ভিজিয়ে দিতে চায়নি। শুধু আমাকে ছুঁয়ে দিতে চেয়েছিলো, এক ফোঁটা জলে। আমার রোমান্টিক হয়ে যেতে সেই একটা ফোঁটাই যথেষ্ট।...
মন্তব্য
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন-
তৃতীয়টা সবার সেরা।
আসলেই, নালমতিবিস্তারেণ।
............................................................................................
স্বপ্ন আমার জোনাকি
দীপ্ত প্রাণের মণিকা,
স্তব্ধ আঁধার নিশীথে
উড়িছে আলোর কণিকা।।
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
থ্যাঙ্কিউ। :)
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অবক্ষয়িত হয়ে থাকবেন কেমনে? ক্ষয় হতে হতে নাই হয়ে যাবেন :D
পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ। :)
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অবক্ষয়ের পরেও থাকে বাহে, চিহ্ন থাকে (দীর্ঘশ্বাসের কোন ইমোটিকন নাই কেন?)।
এহেম...
হায় রোমান্টিকতা !!!
_________________________________________
সেরিওজা
:D
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
হায় জেবন, হায় যৌবন, হায় বালিকা, হায় অবক্ষয়, হায় ছেড়া মানিব্যাগ, হায় বৃষ্টির ফোঁটা, হায় রংধনু!
তৃতীয়টাই সেরা! :)
----------------------------------------------------------------------------
-------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ধন্যবাদ।
:)
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
লেখাটা ছোট কিন্তু টানছিল খুব। বড় হলে আরো ভালো লাগতো।
হোম - টুইটার - ফেইসবুক - উইকিপিডিয়া - এ্যাকাডেমিয়া
টুইটার
ধন্যবাদ। :)
উমম বড় লেখার দম পাইনা বেশিরভাগ সময়ই। :(
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভাইয়া,
---আশফাক আহমেদ
হবে হবে...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
চমৎকার লেখা। (y)
শীঘ্রই বিয়ে করেন। রোমান্টিকতার ব্যারাম সেরে যাবে।
কাকস্য পরিবেদনা
মিম্বরেরও কি এককালে এসব ব্যারামট্যারাম ছিল নাকি, তারপর ধুগোদাকথিত বেলুনচিকিৎসায় সেরে গেছে? :P
ইয়ে, মানে... 'বেলুনচিকিৎসা'? :-s
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
থেঙ্কু দ্রোহীভাই। :)
কিন্তু আমার লেঞ্জাটা কাটতে চান ক্যান? :(
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভাল জিনিস অল্পই ভাল। খুব ভাল লাগল।
ধন্যবাদ। :)
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
বাঃ। ভাল লাগল।
ধন্যবাদ। :)
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
এটাই যদি শেষ লাইন হতো !
সাত্যকি
আহ্! এটুকু বাড়তি মনে হচ্ছে। কেঁটে দিই। :)
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সচলে অতিথিদের মন্তব্য করার ঝামেলা বিস্তর। তবুও মুগ্ধতা প্রকাশে কষ্ট করার কষ্টও একেবারে তুচ্ছ নয়। আপনার লেখাটা দুর্দান্ত হয়েছে......ধন্যবাদ। এসব ছেড়া ছেড়া খেরোখাতা নিশ্চিতভাবেই আমাদের আবেগকে সাহিত্যের রসদে পরিণত করছে।
ভাল থাকবেন।
ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো খুব।
ধন্যবাদ চয়নিকা। :)
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভালই লাগলো !বিশেষ করে টাকারথলিটা সেই রকম !আমারো একটা ছেড়া মানিব্যাগ আছে ১যুগ হলো ওটা আমার নাতিদের জন্য তোলা আছে!
এখনো বিয়ে করা হয়নি যদিও!এখন একটা আনকোরা ব্যবহার করছি তবু পুরনোটার গন্ধটাই আলাদা !এখনো গন্ধ পাচ্ছি !
মানিব্যাগ আমি ব্যবহার করতামনা আগে। পকেট থেকে দুমড়ানো মোচড়ানো টাকার গোলা বের করে তার থেকে একটা একটা করে টাকা নিয়ে যখন দোকানীকে দিতাম। তখন তাদের এক্সপ্রেশন দেখার মত হতো। :D
পরে ব্যবহার করে দেখলাম ভালোই।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আর ঐভাবে পকেট থেকে বের করে দলা করা টাকা দিতে গিয়ে লেখকের চেহারায় যে অদ্ভুত সুন্দর একটা ভাব ফুটে উঠত, তা তো আর কোনদিনই কেউ জানবে না। দোকানীদের ভাব হয়ত দেখার মত হত, কিন্তু লেখকের ভাবটা তো অনন্য!
সব দোষ ঐ মানিব্যাগটার। মানিব্যাগে টাকা থাকলে মনের সারল্যের বুকে প্লাস্টার পড়ে যায়। :( .
--------------------------------------------------------
দেখা হবে সত্য, সুন্দর আর মুক্তচিন্তার আলোকে;
যদি লক্ষ্য থাকে অটুট, দেখা হবে বিজয়ে।
-----------------------------------------------------------------------------
বুকের ভেতর কিছু পাথর থাকা ভালো- ধ্বনি দিলে প্রতিধ্বনি পাওয়া যায়
১।
নায়ক হলে কিন্তু আরোই কিছু করতে পারতেন না, ভক্তরা সারাক্ষন ঘিরে থাকত আপনাকে যে দম বন্ধ হয়ে আসত। তখন রঙধনুর পানে চেয়েও বন্দি মনে হত নিজেকে।
২।
আমাগো রব মিয়ার মতন করেন, পকেটেই রাখেন আপনার থলি, তারপর আস্তে কৈরা পশ্চাত উচায়া ধরেন সেনসরের কাছে গিয়া ;)
৩।
নালমতিবিস্তরেণ - শব্দটা আগে শুনি নাই, আরেকটু বিষদ অর্থ বলে দিলে ভালও হয় আমার জন্যে :S
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
শব্দটা পেয়েছি অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর "শিল্পে অনধিকার" নামক প্রবন্ধ থেকে।
সেই অংশটা কোট করি। এতে অর্থটা পরিষ্কার হতে পারে :-?
'বাগেশ্বরী শিল্প প্রবন্ধাবলী' নামক এক সঙ্কলনে আছে মূল লেখাটা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
খাইছে! এতটুকু শব্দের ওজন দেইখা ডরাইলাম, দারুণ শব্দটা, আসলেও বর্ননাটা অনেক সহজ করে দিল মানেটা বুঝতে, থেন্কু বস! বই পড়ার সুযোগ হবে না, তবে শব্দটার সাঠে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্যে অনেক ধন্যবাদ!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
হায়, বিয়ের আগে কতো ভুল ধারণা নিয়েই বাস করে মানুষ। :)
হায় হায়। বিয়ে না জানি কী জিনিস! :-s
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভিরু, হরিণের চামড়ার একটা মানিব্যাগ কিন্সি... :D ছেলেদের ;)
লেখা খুব খুব সুন্দর। :)
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
ছেলেদের জিনিস ব্যবহার করলে মোচ হয়।
হরিণের চামড়া বুঝলা ক্যামনে? :-?
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
দারুণ লেখা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ। :)
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সুন্দর।
আমার মানিব্যাগের অবস্থাও শোচনীয়। বউকে বলছি কয়েকবার, প্রতিবারই দোকানে গেলে ভুলে যায় সে; আর আপনি ব্লগ লিখতেই ২৮ নম্বর মন্তব্যে মানিব্যাগ চলে আসে।
এটা হচ্ছে বিয়ের আগে ও পরের পার্থক্য -- বুঝলেন? ;-)
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হায়রে বিয়ে!
এ কি তবে সর্বসুখনাশক? :-s
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভালৈসে।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আবজাব বিষয় নিয়ে এতোদিন আলাপ করতে করতেই আপনার লেখার গুনের কথাই ভুলে গেছিলাম। আজকে আবার ব্লগ পড়ে সেই পরশ পেলাম। এতো মায়াভরে লিখেন ক্যামন করে!
মাঝে মাঝে রাতের আকাশে ইয়া বড় একটা রূপালি চাঁদ ওঠে। বেথোফেনের পায়ের নিচের বাঁধানো বেদীতে বসে বসে আমি সে চাঁদকে দেখি। আশ্চর্য হয়ে খেয়াল করি, এই অপরূপ চাঁদাবলোকন দলের একমাত্র সদস্য আমি। আশপাশ দিয়ে কতো কতো যুগল গলা, কোমর জড়িয়ে ধরে চলে যায়। তারা ক্ষণিকের জন্যও থামে না। থেমে একটু তাকায় না, বিশাল ঐ রূপালী চাঁদটার দিকে। আমিই কেবল দেখি, একা একা। রাতের কোলাহলহীন বেথোফেন স্কয়ারে।
আমার একটা হাতের চেইন ছিলো সোনার। অনেক আগে থেকেই ছিলো এটা আমার সঙ্গে। সব অবস্থাতেই। এখানে আসার বছর খানেক পর বয়সের ভারেই বোধ'য় ছিঁড়ে গিয়েছিলো। মেঝে থেকে খুঁজে নিয়ে একটা কাগজের পুটলিতে করে রেখে দিয়েছিলাম ঘরে। বছর তিনেক আগে বাসা বদলানোর সময়ও সেটা নিয়েছিলাম মনে পড়ে। কিন্তু গত বছর অনেক খুঁজেও চেইনটা আমি পেলাম না। কোথাও নেই। আমার খুব মন খারাপ হলো। মা'কে ফোন করে বললাম, তাঁর দেয়া চেইনটা আমি হারিয়ে ফেলেছি। মা কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বললেন, 'মন খারাপ করিস না। আবার বানিয়ে দেবো নি।' আমার খুব প্রিয় ছিলো চেইনটা।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হুউম, ধু গো বস, হাতের কাছে চাঁদ রইলে কে আর আকাশে চাঁদ খুঁজতে যায়, বলো?
আমরা যারা চন্দ্রহীন তাদের জন্যেই রাতে চাঁদ ওঠে---
তারমানে আমাদের অনিকেতদা এখনো মাটির চাঁদ খুঁজে বেড়াচ্ছেন, দেখা কি মিলবে নাকি আকাশের চাঁদ দেখতে দেখতেই এ জীবনের ইতি ঘটবে ;)
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
স্পর্শ,
তোমার লেখার ভক্ত হয়ে পড়েছি অনেক আগে থেকে। মাঝে খুব দেরী করে করে লেখা আসত। এখন অনেক ভাল। খুব দ্রুত না হলেও বেশি অপেক্ষায় এখন তুমি রাখো না।
শুধু মাত্র তৃতীয়টা নয়,প্রতিটা অধ্যায়ই খুব ভাল লাগল--
এখানে হরেক মানুষ, হরেক রকমের লেখা
কিন্তু কারো কারো লেখায় আমি চুপটি করে নিজেকে খুঁজতে আসি
তুমি তেমন একজন লেখক !!
ভুবনডাঙ্গার খোলা আকাশ তোমার জন্যে----
এহেম, ভাল লাগল, বিশেষ করে তিন নম্বরটা। (তবে মনের কথাই যে বললেন দাদা :( )
অনন্ত
মন্তব্য খুজতে গিয়ে হিমশিম খাইতেসি...
শেষটা অসাধারণ!!!!
তোমার এই লেখাটা পড়ে মনে হল নালমতিবিস্তরেণ কথাটার সার্থকতা টের পেলাম! অনেক বেশি রকমের ভালো লাগলো।
রংধনু কেউ দেখলেই বা না দেখলেই কী? মায়ের দেয়া মানিব্যাগটা ছিঁড়ে গেলেও বের করলেই বা কি? ঐ বৃষ্টির একটা ফোঁটা অনুভব করতে পারাটাই সার্থকতা, কারণ সেটা সকলেই পারে না। :)
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
নতুন মন্তব্য করুন