না না, আপনারা বিচলিত হবেন না। আপনারা বসুন। আপনারা শান্ত হোন। আপনাদের কাপড়ের দাম বেড়ে যাবে না। শুধু লাল রংগুলো খানিকটা ক্রিমসন হয়ে যেতে পারে কিছু দিন। পুড়লে যা হয় আরকি। ওসব আমরা সামলে নেব ঠিক। ক’টাই তো মোটে মানুষ মরেছে। এখনো অ-নেক উদ্ধৃত আছে।
ভয় পাচ্ছেন ওরা অশান্ত হয়ে উঠবে? হা হা হা! মিল-ফ্যাক্টরি বন্ধ করে রাখবো কিছুদিন। আমারও তো ছুটি দরকার। হাওয়াই কিংবা ল্যাংকাউই। সারা বছর ব্যস্ততায় একদম সময় পাই না, বুঝলেন। ততক্ষণে ওদের ক্ষুধাটা তাতিয়ে উঠলে ঠিক ঠিক এসে বসে যাবে কাজে।
বিচারের কথা বললেন? ওরা কি জানে ওরা কার কাছে বিচার চাইছে? জানে না। আর জানলেও বিচার কিনতে যতটাকা লাগে, অতটাকা ওদের হয়নি।
হিউমান রাইটস, মানে মানবাধিকারের কথা বলছেন? ‘অধিকার’ বানান জানে ওদের কেউ? রাষ্ট্র ওদেরকে কিচ্ছু শেখায়নি। শেখাতে পারেনি আসলে। শেখানোর সুযোগই রাখিনি। কিছু লোককে লেখাপড়া শিখিয়েছিলো অবশ্য। ওরা পালিয়ে গেছে। আর পালাবেই বা না কেন। ওরা মেধাবী হয়ে উঠলেও সাহসী হয়ে ওঠেনি।
সাহস, বুঝলেন খুব বাজে একটা ছোঁয়াচে রোগ। ঐ রোগ যাতে ওদেরকে ছুঁতে না পারে তার নিখুঁত ব্যবস্থা করেছি। সাহসী মানুষগুলোকে ধরে ধরে হত্যা করেছি ঠিক সময় মত। একেবারে শুরুতেই। বই পড়ে তো সবই শেখা যায়। কিন্তু সাহস শিখতে হয় সংস্পর্শে। তাই ওরা বড় শিল্পী হয়ে উঠলেও, জহির রায়হান হয়ে উঠবে না। বড় পণ্ডিত হবে হয়তো, কিন্তু তাজউদ্দিন হবে না কক্ষণো।
কীভাবে যুগের পর যুগ অবমূল্যায়িত আর শোষিত হয়েও, মাথা চাড়া দিয়ে দাঁড়ানো যায়, কীভাবে রাষ্ট্রের তোয়াক্কা না করে নিজের মূল্যায়ন করে নেওয়া যায় নিজেই। আর তা করতে গিয়ে, অত্যাধুনিক মারণাস্ত্র নিয়ে ধেয়ে আসা ভয়ানক মেনি হেডেড হাইড্রা কে হারিয়ে দেওয়া যায়। সেসব জ্ঞান তো মাটি চাপা দিয়েছি রায়ের বাজারের বদ্ধভূমিতে। আর দুয়েকজন যারা বদ্ধভূমি এড়িয়ে গেছে তাদের ডেকে নিয়ে জন সমক্ষে মাজায় লাথ্বি দিয়েছি। দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি আগামীর জন্য।
পুড়ে আর থেতলে যাওয়া কিছু অপ্রয়োজনীয় মানুষের আর্তনাদ। ফুলবাড়ি আর তেলগ্যাস নিয়ে মৃদু হৈ-চৈ। ফেসবুক আর ব্লগে স্ল্যাক্টিভিজমের ঝড়। এসব দেখে আপনারা মোটেই বিচলিত হবেন না। জেনে রাখুন, দূর্দান্ত চলছে বাংলাদেশ নামের এই বিশ্ব সেরা ইন্ডাস্ট্রি। আমরাই শ্রমদাস আর মেধাদাস সাপ্লাইয়ের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান।
মন্তব্য
আশুলিয়ায় অগ্নিদগ্ধ মানুষ আর বহদ্দারহাটের থেতলে যাওয়া মানুষ...স্বদেশ, কবে বন্ধ হবে তোমার এইসব নিয়মিত “দূর্ঘটনা” ? যেন মানুষ নয়, সব ছাড়পোকা ...কিন্তু এইসব ছাড়পোকাদেরও কিন্তু আছে দুগ্ধপোষ্য শিশু, অশীতিপর মা...দিন শেষে এদেরও পথ চেয়ে থাকে আপনজন...
রাষ্ট্রের তাতে কী আসে যায় ? সত্যিতো জহির রায়হান থেকে শুরু করে সব সাহসীদেরকেই নিকেষ করা হয়েছে...পরিকল্পিত ক্লিনজিং থেকে কেউ যদি বেঁচেও যায়, আছে “সড়ক দূর্ঘটনা”...আবার কবে হবে একজন তারেক মাসুদ, মিশুক মুনীর ?
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
facebook
সেটাই।
সেইটাই।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সমগ্র বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত্তি যাদের ওপর দাড়িয়ে তাদের নিয়ে আমরা যেই ছিনিমিনি খেলছি এরকমটি কোন অসভ্য বর্বর দেশেও হয় কিনা সন্দেহ আছে। আমি কিছু ভেতরের কথা বলতে চাই, অনেকের নাম প্রকাশও হয়ে যেতে পারে।।
বাংলাদেশের গার্মেন্ট বলুন আর যে কোন কারখানার মালিকই বলুন এখানে শিক্ষিত লোকজন খুব কম ইনভেস্ট করেছে, বেশিরভাগ করেছে ব্যাপারিরা (আগে তেল, লবন পেঁয়াজ আমদানির ব্যাবসা করত) বড়জোড় কিছু পুরাতন শিল্পপতি ছিলেন যারা পাঁটের ব্যাবসা করত, তারা এই সেক্টরে বিনিয়োগ করেছে আর স্বভাবতই তারা চায় যত কম টাকা ইনভেস্ট করে বেশী মুনাফার। আমার মনে হয় ড্রাগস আর তেলের পর সবচেয়ে কাঁচাটাকা যেই সেক্টরে খেলা চলে তা কাপড়ের। চায়নার কারখানা গুলো পরে যাবার পর থেকে বাংলাদেশ হয়ে ওঠে কদর্য এই পোশাকশিল্পের হাব (ভারত পরিবেশের কথা ভেবে এই শিল্প নিজের ঘাড়ে টানে নি)। এতএত মুনাফা দেখে এরপর দেশের রাজনীতিবিদেরাও এই ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে, জড়িয়ে পড়ে সাংবাদিক, আবঃসামরিক কর্মকর্তা সহ অনেকেই (বেশিরভাগ কারখানার জিএম, ডিরেক্টর রিটায়ার্ড আর্মি)। কিন্তু এরা কেউ সাধারন শ্রমিকদের কথা ভাবেনি, সবগুলো হারামজাদার প্রথম কাজ ছিলো কানাডায় ইনভেস্টর ভিসায় ইমিগ্রেশন নিয়ে রাখা বা মালয়শিয়া বা মরিশাশের সেকেন্ড হোম প্যাকেজে এপ্ল্যাই করা যাতে করে কোন ঝামেলায় জড়ালেই সটকে পড়তে পারে। যেহেতু মন্ত্রী-এমপিদের প্রায় সবাই গার্মেন্ট ব্যবসার সাথে জড়িত তারাও গার্মেন্ট শিল্পকে অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য কোন আইন প্রনয়ন বা উত্থাপন করেনি, তারাও অই শ্রমিক শোষনের পক্ষেই, যেমন কাতারে সাংবাদিকেরাও আছে। এই গেল মালিক পক্ষের কথা, এবার আসি বায়ারদের কথায়।
বিদেশী বায়ার-রা হল টেক্সটাইল বা গার্মেন্ট মালিকদের দ্বিতীয় ঈশ্বর। এরাও সস্তায় শ্রম চায় কিন্তু জার্মানি-আমেরিকা সহ অনেক দেশের সাংবাদিকেরা গার্মেন্ট সেক্টর ঘুরে তার করুন চিত্র সেই দেশগুলোর পত্র-পত্রিকায় প্রকাশের পর সেসব দেশের এথিক্যাল কনজ্যুমারেরা সস্তাদামের দিকে না তাকিয়ে এমন দেশের কাপড় কিনতে চায় যেখানে শ্রমিক শোষন হয়না (ব্লাড ডায়মন্ড যে কারনে নিষিদ্ধ, অনেকটা তেমন)। তাই এইচ এন্ড এম, মার্ক এন্ড স্পেন্সার, পুমা, নাইকি, সি এন্ড এ, টেসকো, ওয়ালমার্ট, প্রাইমার্ক সহ অনেক বায়ারেরা দেশের বায়িং হাউজের ওপর নির্ভর না করে নিজেরাই বাংলাদেশে অফিস খুলে 'এথিক্যাল ট্রেডিং ম্যানেজার' বা 'কমপ্লায়েন্স অফিসার' হিসেবে অনেক বাংলাদেশীদের নিয়োগ দেয়। এর মধ্যে অনেকেই বেশ ভালো কাজ করে যাচ্ছে, যেহেতু মালিক বা সরকার কেউ শ্রমিকদের স্বার্থ দেখছে না, তখন তারাই শ্রমিকদের স্বার্থ নিয়ে একটু হলেও কথা বলে।
কিন্তু, এদের মধ্যে আছে কিছু কুলাঙ্গার আর বদমাইশ হারামজাদা। যারা ফ্যাক্টরি গুলো থেকে পয়সা খেয়ে ইতিমধ্যে কোটি কোটি টাকা বানিয়ে ফেলেছে। এদের মধ্যে আছে একজন 'এইচ এন্ড এম' ব্র্যান্ডের 'আরিফুল জাব্বার' নামের এক প্রভাবশালী ও চিহ্নিত বদমাইশ (অসমর্থিত সুত্রে গুলশান-বনানী এলাকায় তার ৭টি ফ্ল্যাট আর ৩জন রক্ষিতা)। এইচ এন্ড এম-এর প্রায় শ দুয়েক সোর্সিং ফ্যাক্টরি আছে, এই আরিফুল জব্বারের মতন কুলাঙ্গারেরা প্রতিটা ফ্যাক্টরি থেকে মোটা টাকা ঘুষ নিয়ে তার হেডকোয়ার্টারে উক্ত ফ্যাক্টরির নামে ভালো রিপোর্ট পাঠায় যেখানে ফ্যাক্টরির কমপ্লায়েন্সের অবস্থা শোচনীয়। আমি জাতিসংঘের হয়ে বেশ কিছু ফ্যাক্টরির কমপ্লায়েন্স অডিটে গিয়ে এই তথ্য পেলাম। অন্তত একজন বদমাশের মুখ উন্মোচন করলাম যারা এই দুর্ঘটনার জন্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে দায়ী। এরকম হাজার হাজার আরিফুল জব্বার আছে আমাদের আশে-পাশে। অনেককেই দেখবেন দুবছর হয়নি বায়িং অফিসে চাকুরী করে দেশে বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছে এই শ্রমিকদের রক্ত শোষন করে। মালিক-সরকার আর মধ্যসত্ত্ব ভোগী এই সকল কুলাঙ্গারদের ধিক্কার জানাই।
আমরা সবাই কি একসাথে অমানুষ হয়ে গেলাম??
ওসব কিচ্ছুনা !! এই ধরেন এক সপ্তাহ হই চই চলবে তারপরে শীতে লেপ মুড়ি দিয়ে দারুন একটা ঘুম হবে !! আমরা বিপ্লবী জাতি কিনা !!
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
শেয়ার দিলাম। কিছু বলার ভাষা নাই আসলে
একদম সত্যি কথা।
ফারাসাত
শেয়ার দিলাম। কি বলতে হয় জানিনা, বলার ভাষা নাই।
এভাবেই চলছে এভাবেই চলবে, আর কতদিন???????????????
:(:(
কিছুই বলতে ইচ্ছে করছে না আসলে। আমি সিক, এসব দেখতে দেখতে শুনতে শুনতে, ভাল লাগে না কোন কথা বার্তা, কোন সংবাদ, কোন শোকসভা, কোন মানব বন্ধন।
জানেন, আজকে মনে পড়ছিল, ২০০২-০৩ সালের দিককার কথা হবে, বিএনপি'র প্রথম দিকে, লন্চডুবিতে ৮০০ মানুষ মারা গিয়েছিল, সেই লাশ আজো আমার চোখের সামনে ভাসে। ২০০৭-০৮, সালটা সঠিক মনে করতে পারছি না, তেজগাতে দশতলা গার্মেন্টে আগুন লেগে অনেক মানুষ মারা যায়, সেখানেও বলা হয় বাইরে থেকে তালা বন্ধ ছিল, এখানেও তাই। আমি বুঝি না-এতোকিছুর পরও বাংলাদেশের কেউ খুন হয় না কেন!
হাঁ, এমনটাই দেখে আসছি দীর্ঘকাল ধরে। দেখতে দেখতে আমি এখন ক্লান্ত। আমার অনুভূতিগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। আমি এখন ঘুমোবো। ( প্রচন্ড ক্ষোভের ইমো )
মনটা খুব বিচ্ছিন্ন ভাবে ক্ষুব্দ। সচলের পাতায় দেখলাম ফ্লাইওভার পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু। আর আপনার বিষয় নিয়ে কথা বলা প্রায় অসম্ভব।
পৃথিবীতে যত দিন মানুষ থাকবে তত দিন দুর্ঘটনা ঘটবে। আমরা যত জাই কিছু করি না কেন! দেখুন নাসার মিশন গুলো কতো সর্তকতার সাথে করা হয়, তার পরেও মহাশূন্যজান দুর্ঘটনায় নভোচারী মারা যায়।
কিন্তু আমাদের দেশে মানুষ মরে মানুষের মৃত্যুর জন্য কাউকে কৈফিয়ৎ দিতে হয় না বলে। একটা পরিবার একটা জাতি একটা দেশ উন্নত হয় সে দেশের গড় জনগনের উন্নতির হিসাবে। একজন দু'জন ভারতীয়ের নামও কিন্তু বিশ্বের ধনীদের তালিকায় আছে। তাতে ধনি দেশ হিসাবে ভারতের নাম কোথাও নেই।
আমাদের দেশের সব সরকার সব প্রতিষ্ঠান, কেবল ধনীদের প্রতিষ্ঠান। জনগনের প্রতিষ্ঠান হয় কেবল ভোটের সময়।
এর আগেও নির্মানাধীন গার্মেন্টস ভবন ধ্বসে শত খানেক নির্মান শ্রমিক নিহত হয়েছে। তখন বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। তৎকালীন সরকারের মন্ত্রি সভার সদস্যের মেয়ের জামাই ছিলেন ঐ ধ্বসে পরা ভবনের মালিক। কাজেই মালিক পক্ষের লসের ভেতর কেবল ঐ ভবনের পূনরনির্মানের খরচ।
এই তো সম্ভবত গেল বছর একটি সপিংমলে আগুণ লেগে মরল জনাদশেক। অথচ আগুন লাগলে ভবনটি সম্ভবত আঠার তলা। আগুন লাগলে সেই ভবনের মানুষ বের হয়ে আসার জন্য ছিল একটি বিশেষ সুরক্ষিত লিফ্ট। সেই লিফটের চাবি ছিল ঐ ভবনের মালিকের কাছে। এবং আগুন যখন লেগেছে তখন তিনি সেখানে ছিলেন না। অথচ সেই চাবিটি সেই লিফ্টে রাখলেই গরিব শ্রমিকদের মরতে হত না। তার জন্য ঐ সপিংমলের মালিককে কোন কৈফিয়ৎ দিতে হয়নি কারো কাছে। বরং তিনি মানুষের সমবেদনা পেয়েছিলেন।
এই যে ঘনটা গুলো একটার পর একটা ঘটে যাচ্ছে, এই নিয়ে কয়েকদিন হাউকাউ করে আমরা চুপ করে থাকি। াবার দ্বিতীয়টি আবার কিছুদিন হাউকাউ করি তারপর চুপ। অথচ একই সময়ে ঘটে যাওয়া বিডিয়ার বিদ্রোহের কিন্তু বিচার সম্পন্ন হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ মনে হয় জনপ্রতি দশ লাখ টাকা দিয়েছে।
এই যে একই অপরাধের দুই ধরণের বিধান সেটা শেষ না হলে আমাদের দেশে এই ধরণের দুর্ঘটনা এড়ানো কোনদিন সম্ভব হবে না। এর পরের দুর্ঘটনা নিয়ে লেখার জন্য তৈরী থাকুন।
খুব পছন্দ হল ফেসবুকে রায়হান রশিদের এই কথাগুলো;
যে বিষয়গুলো এখনো মিডিয়ায় উঠে আসেনি তা হল:
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
চেয়ার টেবিলে বসে "দগ্ধ মুরগির" মাংসবহুল পা চিবুতে চিবুতে,হয়ত বহ্নি শিখায় দগ্ধ হওয়া একটি মানুষের কয়লা-কালো মৃতদেহ কেমন হয় দেখতে তা আন্দাজ করা সম্ভব নয়। তাই বড় বড় রাজনীতিজ্ঞ , বড় বড় সমাজসেবী, এবং তার চেয়েও বড় বড় (বর-বর) শিল্পপতি দের কাছে অনুরোধ , সাহায্য কিংবা উপদেশবাণী দেবার আগে যদি অনুগ্রহপূর্বক নিজের চোখে দেখে আসতেন দগ্ধ মানুষের রুপখানি, কৃতার্থ হতাম।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
স্ল্যাক্টিভিস্ট যেন না হতে হয় আমাদের - লিখতে লিখতে নিজেকেই অমন মনে হচ্ছিল - যদিও অসহায় ভাবনা এক ধরনের আরাম দেয় কারণ তা এস্কেপ রুট তৈরী করে - উফ! মাথায় ক্রিয়াশীল থাকুক অন্তত এমন যন্ত্রণা।
বলার ভাষা নাই স্পর্শ। অনেক গুলো বিষয় ছোট ছোট করে তুলে আনলেন।
"সব কটা এইচ-ওয়ান ভিসা ওয়ালারে ধইর্যা ধইর্যা ঘাড় ধাক্কা দিয়া নিজের দেশে পাঠায় দেওয়া হোক, শালারা দেশের কাজ করুক গিয়া" -- এই খবরে ইয়াহু নিউজে একজনের কমেন্ট।
শেয়ার দিলাম। এ ছাড়া আর কিই বার করতে পারি
অল্প কথায় অসাধারণ উপস্থাপনা। স্যালুট ভাই।
বিপ্লবী স্বপ্ন
কষ্ট লাগে। হতাশ লাগে। অসহায়ও।
নতুন মন্তব্য করুন