ছেলেবেলার একটা ঘটনা মনে পড়ে। মাকে গিয়ে বলছি, “মা, আমার কেমন যেন লাগছে”।
“কেমন লাগছে তোর, মন খারাপ? কেউ কিছু বলেছে?”
“না তো, মন খারাপ না”। আমার সীমিত শব্দ-সম্ভারে সে অনুভূতিকে ধরতে পারছি না আমি। সম্ভবত কেমন লাগছে সেই অনুভূতিটির নাম জানতেই মায়ের কাছে যাওয়া।
“তাহলে, একা-একা লাগছে? খেলতে যাবি?”
“নাহ, তাও না। কেমন যেন মায়া-মায়া লাগছে”।
১
কত ভাষায় কত অসাধারণ সব লেখা আছে পৃথিবীতে। সেসব পড়েই তো একটা জীবন পার করে দেওয়া যায়। তাহলে নতুন কিছু আর লিখব কেন?
এ প্রশ্নের উত্তর কি হয়? এ প্রশ্নের উত্তর কী হয়?
লেখালিখি শুরু করা যায় কৌতূহলবসত। দেখি তো পারি কী না? দেখি তো লিখতে কেমন লাগে? বা, লোকে কী বলে পড়ে? কিন্তু লেখালিখি চালিয়ে যাবার জন্য উপরের প্রশ্নের উত্তর অনুসন্ধান জরুরী।
সম্প্রতি আপেল কম্পিউটার তাদের M1 চিপ বিশিষ্ট ল্যাপটপ বাজারে ছেড়েছে। এবং এর মাধ্যমে কম্পিউটিং এর জগতে এক রকম যুগান্তকারী পরিবর্তনের সুচনা করেছে। আইফোনের পরে এটাই আপেলের সবচেয়ে বড় ধাক্কা। এই নতুন চিপে প্রোসেসর, র্যাম গ্রাফিক্স প্রোসিং ইউনিট, নিউরাল প্রোসেসিং ইউনিট সব একই সিলিকন খন্ডের উপর তৈরি করা হয়। এদের বলে সিস্টেম অন এ চিপ (SoC)। এর ফলে কম্পিউটারের গণনা ক্ষমতা কয়েকগুণ বেড়ে ও ব্যাটারির খরচ কয়েকগ
কম্পিউটারে কোনো প্রয়োজনীয় সফটওয়ার ইন্সটল করার আগে দেখতে হয় তার অপারেটিং সিস্টেম কোনটি। যদি উইন্ডোজ হয় তাহলে সফটওয়ারের উইন্ডোজ ভার্সন ইন্সটল করতে হয় আর লিন্যাক্স হলে লিন্যাক্স ভার্সন। এছাড়াও নানা রকম অপারেটিং সিস্টেম আছে। এখন কারো মনে প্রশ্ন আসতে পারে, অপারেটিং সিস্টেমের কী দরকার? সরাসরি সফটওয়ারটা কম্পিউটারে ইন্সটল করে দিলেই কেন হবে না?
(পণ্ডক নেই) (নো স্পয়লার)
বাড়ি ফেরার পথে তোমার মৃত্যু হয়।
এটা ছিলো একটা দুর্ঘটনা। তেমন আহামরি কিছু নয়, তবে প্রাণঘাতী। ভালো ব্যাপার হলো মৃত্যুটা ছিলো যন্ত্রণাহীন। মৃত্যুকালে তুমি রেখে গেছ তোমার স্ত্রী ও দুই সন্তানকে। ডাক্তার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলো তোমাকে বাঁচানোর। কিন্তু লাভ হয়নি কোনো। তোমার শরীর পুরো চুরমার হয়ে গেছিলো। বিশ্বাস করো, মারা গিয়েই ভালো হয়েছে।
আর তার পরেই তোমার সাথে আমার দেখা হয়।
শুভ জন্মদিন সচলায়তন! সচলায়তন সূত্রে পরিচিত হয়েছি অনেক মানুষের সাথে। তাদের কেউ কেউ হয়ে উঠেছে একেবারে আত্মার আত্মীয়। এই এক জীবনের সঞ্চয় যে বন্ধুত্বগুলো তার বড় অংশটাই সচলায়তন সূত্রে। সচলায়তন সূত্রেই, দেশ, কাল, সীমানা, বয়স সব কিছু পেরিয়ে সমমনা কিছু মানুষের কাছাকাছি হতে পেরেছি। এমন অনেকে আছে অন্য কোনো সূত্রে দেখা হলে হয়তো আঙ্কেল বলে সালাম দিয়ে চলে যেতাম, আবার এমন অনেকে আছে, যারা হয়তো বড় ভাই বলে হাতের বিড়িটা ফেলে দূরে সরে যেত। এমন অনেকে আছে, যারা এই বাক-অপটু আমাকে অন্য কোথাও দেখলে দাম্ভিক অথবা বেকুব ঠাউরাতো।
আমি যখন লিখতে শুরু করি। কতই বা বয়স হবে। সদ্য কুড়ি পেরিয়েছে হয়তো। ভয়ে ভয়ে মনের জানালা একটু খানি খুলি। ফুল পাখি লতাপাতা পিঁপড়া যা কিছু আসে মনে তাই নিয়েই লিখে ফেলি কয়েক লাইন। ব্লগে পোস্ট করার পর অপেক্ষার পালা।… কেউ যদি মন্তব্য করে কোনো। কোনো কোনো দিন সারাদিনেও কেউ কিছু বলে না। ব্লগে তখন অনেক সিরিয়াস লেখকরাও আছেন। দেশ-রাজনীতি নিয়ে তুখোড় প্রবন্ধে ঝড় তুলছেন। সে সব পাতায় ঢুকলেও বেশিক্ষণ থাক
গত ২৬শে মার্চ ২০১৫ একটা বড় সড় উদ্যোগ আয়োজিত হলো বাংলা নিয়ে। নাম ’বাংলার জন্য চার লাখ’। উদ্দেশ্য ছিলো এদিনে দেশ ও বিদেশের আপামর জনসাধারন গুগলের ইংরেজী-বাংলা ট্রান্সলেটরের জন্য অন্তত চার লাখ শব্দ বা বাক্যাংশ অনুবাদ করবে। এভাবে ক্রাউড সোর্স করে প্রাপ্ত করপাসকে বিশ্লেষণ করে এই যান্ত্রিক অনুবাদকটি আরো কার্যকরভাবে বাংলা রচনাকে অনুবাদ ও বিশ্লেষণ করতে পারবে। এই আয়োজন চূড়ান্তভাবে সফল। চার এর জায়