|
বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা আমদানিকৃত সারের ওপর বহুলাংশে নির্ভরশীল। সারের যোগানশৃঙ্খলে সামান্য বিঘ্ন ঘটলে কোটির ওপর মানুষ ভুগবে। বড় শহরের পয়োবর্জ্য থেকে সার (humanure বা নরবর) উৎপাদন করা গেলে দীর্ঘমেয়াদে লাভ হবে।
|
সরকার চাইলে কৃষিপণ্যবাহী যানের জন্য বিভিন্ন সড়ক ও সেতুতে নির্দিষ্ট হারে মাশুল মাফ করতে পারে। এতে করে কৃষিপণ্য পরিবহনের ব্যয় হ্রাস পাবে, এসবের মূল্যও সহনীয় পর্যায়ে থাকবে।
|
রেলচৌমাথায় যে আগল নামানো হয়, সেটার নকশায় ত্রুটি আছে। একটি কাঠের গুঁড়ির পরিবর্তে যদি দু'টি গুঁড়ির মই-আকৃতির প্রতিবন্ধক নামানো হয়, তাহলে অধীর সড়কযাত্রীরা সেটার নিচ দিয়ে পার হতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটাতে পারবে না। এটা সহজে, স্বল্পব্যয়ে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব।
|
উজ়বেকিস্তানে জলসম্পদ সীমিত, কাজেই জলঘন শিল্পে বাংলাদেশ অংশী হতে পারে। যেমন সৌরশক্তি উজ়বেকিস্তানের একটা সম্পদ, কিন্তু সৌরশক্তি আহরণের জন্যে যে উপকরণ প্রয়োজন, সেগুলোর একাংশ (তাপবিনিময়ী [heat exchanger] ও সৌরকোষ) বাংলাদেশে উৎপন্ন হতে পারে।
সরকার যদি এ যোগাযোগ বাড়াতে চায়, কিছু তরুণকে আগামী পাঁচ বছরে রুশ আর উজ়বেক ভাষায় সুদক্ষ করে তুলতে পারে। |