আমার সাথে লীনার কথা, লীনারে নিয়ে আমার ভূতের গলির কথা আমি টুকটাক ভেবে নিই। ভেবে নিয়ে আমি দিনের কথা ভাবি। রাতের কথা ভাবি। লিখতে গিয়ে আবারো সেই একই ভাষা আমার শরীরে খাউজায়, চুলকায়। ডলু নদীর হাওয়া ছিঁড়ে টুকরা টুকরা করি। চারতলার বাসার ছাদ থেকে পাতাগুলো নিচে উড়ায়ে দিই। নিচে পড়তে বেশি সময় লাগে না। রিকশার আরোহীর মাথায় পড়ামাত্র ‘কুন খানকির পোলারে’ বলে উপরে তাকাতে গেলেই আমি অকস্মাৎ মাথা সরিয়ে নেই। স্মিত হাসি।
তারপর কয়েকদিন কিছু পড়ি না। ডালপুরি খেতে গেলে শহীদুল জহিররে মনে পড়বে ভেবে সমুচা চালাই সারাক্ষণ। লীনার কথা ভাবি। লীনারে নিয়ে আমার ভালবাসার কথা কিছু লিখতে গেলে ভাষার দিকে তাকিয়ে দেখি –আবে হালায় …
মন্তব্য
ভালো লাগলো লেখাটা।
কিন্তু আজকাল বেশ ফাঁকি দিচ্ছেন আপনি। লেখা ছোটো ছোটো হচ্ছে। আপনার ব্লগে ক্লিক করার আগে একটা প্রস্তুতি থাকে বড়সড় কিছু পড়ার। সেই রকম লেখা চাই আরো।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সময় পাই না।
আপনে কি পাঠক সমাজের উপরে কোন স্টাডি চালাইতেছেন নাকি? কে কি রকম রেসপন্ড করে সেটা নিয়া? লেখা এত ছুডু কেন? পেট চেপে হাসতে শুরু করতেই লেখা শেষ, মিয়া, আরেকটু ছাড়েন। ভূতের গলির ভূতে ধইরা থাকলে কন, দলছুটরে ডাক দেই, ওঝা হইয়া ভূত নামায়া দিবনে , আমাদের অন্যতম প্রিয় ব্যাক্তিত্ব
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
না , সাইফভাই।
শেষ লাইনটা পড়ে হাসি পেয়ে গেল....
ঠিকাছে
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
আমিও সেইটাই বলি ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
স্পর্শের সাথে একমত।
স্বপ্নদ্রোহ
ঠিকাছে।
- ড্যাবস (মানে জানি না, বদ্দা কইতে পারবো)।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বদ্দা কি কন?
গোস্তাকী মাফ করবেন, শহীদুল জহির কে? এনার নাম সেদিন পড়লাম সুহানের ব্লগে। ইনি কি এখনকার সেনসেশন নাকি?
আপনার নামের সাথে এই লেখাটা কেমনে যায় সেটাই ভাবছি। এটা কী ধরনের লেখা (যদিও ট্যাগে লেখা আছে) তাও বুঝতে পারলামনা। সবুজ বাঘের কবিতার মতো আপনিও এখন এর ব্যাখ্যা দেন। নাইলে ১ দিয়ে দিব।
বস, ঐ গল্পের আলোচনায় ১৯ নম্বর কমেন্টে শুভাশীষদা উত্তর দিসিলেন। আপনার মনে হয় চোখ এড়ায় গেসে...
_________________________________________
সেরিওজা
ধন্যবাদ সুহান। জানার আগেই উনি চলে গিয়েছেন জেনে খারাপ লাগছে।
যাক। চিনছেন তাইলে?
শুভাশীস দা কিছু একটা লিখলে আমি টুক করে পরে ফেলি তারপর অপেক্ষায় থাকি কামরুজ্জামান স্বাধীন ভাই কি মন্তব্য করে! আমার আবার মন্তব্য পড়তে বেশী ভালো লাগে...:
নীল পিপড়া
বেলজিয়াম
উনি নাম খুঁজতেছেন। আসবেন শিগগির।
হা হা হা হা - দারণ, শুভাশীষ! এবার আপনি আর সুহান মিলে একটা এন্টিডোট বের করে ফ্যালেন
খেল্বো না কিন্তু... আপ্নেরা পাইসেন কী ?? গরররর......
@ শুভাশীষদাঃ গল্প ভালৈসে। কিন্তু আপনি আজকাল জমাইতেসেন্না ক্যান ?? এতো অল্পে শেষাইতেসে ক্যান ??
_________________________________________
সেরিওজা
এগুলা টুকুন গল্প। বড় গল্প লেখার শক্তি নাই।
গল্প পড়ে লীনাকে মনে পড়ল আনেক দিন পর।
লেখা ভাল লাগল।
সচলায়তনের পাঠক হওয়ার আগে নিজেকে শুধু কবিতা-প্রতিবন্ধী (বিশেষণ ধুসর গোধূলির লেখা থেকে ধার করা) হিসাবেই জানতাম। সচলায়তনে এসে মাঝে মাঝে নিজেকে গল্প-প্রতিবন্ধী মনে হয়। আত্ম-বিশ্বাস নিয়ে ব্যাপক টানাটানি অবস্থা...।
আরে না। এগুলা ঠিক গল্প না। প্রতিবন্ধী-গল্প কওয়া যায়।
আমার আবার ছুড লেহাই পসন্দ :)। ভালো হইসে।
বুইজ্ঝি ......
লীনা নাকি শেপালী? নাম কোনটা হলে ভালো হয়?
------------------------------------------
গল্পটাতো তৈরি হচ্ছিল, অনেকটা চতুর্থ মাত্রার মত, যদিও ভাষা কোথায় পাবো তারেকে ভর করে করা। এখানেই থামিয়ে দেয়াটা কি ঠিক হল?
------------------------------------------
ইদানিং গল্পগুলোতে মনোযোগ এত কম কেন? খুব চাপ যাচ্ছে, নাকি ডিপ্রেশন?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
কাজের চাপ যাচ্ছে। তবে টুকুন গল্পগুলো বেশি টানার ইচ্ছা নাই।
কেমন যেন জমতে জমতেই ফুসসস হয়ে গেল৷
এমন ফাঁকি মারা মোট্টে ভাল না৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
হুমম
পড়তে পড়তে ভাল্লাগলো...
ভাল্লাগতে লাগতেই শেষ হয়ে গেলো...
------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
হুমম
শুভাসীষদা, আপনি কি ইচ্ছে করে পাঠকদের অতৃপ্ত রাখছেন?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
না।
আমারও কিন্তু মনে হলো, ঠিকাছে
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
এতগুলো মন্তব্য না থাকলে লেখক সহ লেখাটা আরও ছোট হয়ে যেতো। - ছাড়পত্র...
ভালো লাগলো। বেশ ইন্টারএক্টিভ। জহীর আপনাকে ভাবাচ্ছে, করাচ্ছেও বলতে পারি, আপনি ও আমাদের ভাবচ্ছেন, যেখানে শেষ করছেন, সেখানে যেন আমরাই শুরু করতে পারি, অনেকটা এরকম।
লেখক কখনো কখনো কি ট্যুরগাইডের মতো গল্পটা না বলে গল্পের রাস্তাটা বলে দিতে পারেনা, কবিতায় জিনিসটা ভাবি, কিন্তু আপনার গল্পে সেটা যেমন অনায়াসে এসেছে, তেমন পারিনা।
ইন্টারএক্টিভিটি নিয়ে গিয়ে বলতে গিয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়ঃ ব্লগের এ সম্ভাবনাটা কি নান্দনিক ভাবে এক্সপ্লয়েট করা সম্ভব? আপনি গল্প শুরু করলেন, বাকী দশজনে শেষ করলে ব্যাপারটা কি নান্দনিক থাকবে না হ-জ-ব-র-ল হয়ে যাবে?
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমি গল্পগুলোকে আয়তনে বাড়ানোর চেষ্টা করব। হয়ত ভবিষ্যতে।
ইন্টারএক্টিভিটি নান্দনিক পর্যায়ে আনা যায়। আমার টুকুন গল্পে কেউ চেষ্টা করলে আমি তাঁকে সাধুবাদ জানাব।
নতুন মন্তব্য করুন