মহল্লায় কোন না কোন নতুন বাড়ি বানানোর জন্য চিপা রাস্তায় বালি ইট রড স্তূপ হয়ে থাকে। বালির ঢিবি বস্তির পিচ্চিদের জাম্প প্র্যাকটিস করার আসর হয়। তরমুজ বিক্রেতাদের ঠেলাগাড়িতে সারি সারি মসৃণ সবুজ তরমুজ; ফালি করা তরমুজের লাল বিকিরণ মাছির ডানায় ভর করে ওড়ে। রেণু ছড়ায়। লতিফের পিঁয়াজুর দোকানে প্লেটে নেয়া আঠারোটা পিঁয়াজু অনায়াশে হজম করে একজন বারোটার দাম দিতে গেলে লতিফ গাণিতিক সমস্যায় অবাক হয়ে তাকায়। ‘আবালের মত চায়া আছো কেন মিয়া, ট্যাহা ফেরত দাও।’ লতিফ আর কথা বাড়ায় না বরং টাকা ফেরত দেয়। দূরে কোথাও সাংসদ আজাদের বক্তৃতা মাইকের গলা দিয়ে বেরোয়। ডাইং মিল, পেপার ফ্যাক্টরি, অজস্র ইটের ভাটার চিমনি দিয়ে বেরোনো ধোঁয়ার সাথে মিলে আজাদের গলা অস্পষ্ট ঘ্যাড়ঘেড়ে লাগে।
সন্ধ্যা হতে আর দেরি নেই। মহল্লার ঘরবাড়ির সরু ফাঁকে স্কুলের কিছু ছেলে আলো বাঁচিয়ে ক্রিকেট খেলে। দিনের খেলার শেষ বলটা ব্যাটসম্যান জোরে পিটাতে গেলে বল গিয়ে এক বাড়ি্র জানালার কাচে লাগে। আশ্চর্য কাচ না ভেঙ্গে ঠিক থাকে। এক পিচ্চি বল আনতে গিয়ে জানালা দিয়ে তাও একবার উঁকি দেয়। ঘরের ভেতর বাতি না জ্বালানো থাকায় প্রায় অন্ধকার। জানালা থেকে একটু দূরে হুইল চেয়ারে কাটা-নাসির বসে আছে। লোমশ হাঁটুর নিচে কাটা জায়গার অনাবিল মসৃণতা দেখে পিচ্চির হাসি পায়। ফিক করে হেসে ফেলে। পরে বল নিয়ে বন্ধুদের সাথে বাড়ির পথ ধরে।
ইদানীং নাসিরের অদৃশ্য পায়ে ব্যথা হয়। বিশেষত ডান পায়ে। গত সপ্তাহে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার পর শোনে এটা একটা সিন্ড্রোম। নাম ফ্যান্টম লিম্ব সিন্ড্রোম। রোগী তার কাটা পায়ের ট্রমা কাটিয়ে উঠতে না পেরে এক সময় ধরে নেয় সেখানে আসল পা আছে। তখন থেকেই ব্যথার শুরু। পা নেই এটা ভেবে নিলেই সমস্যা কেটে যাবে। ডাক্তারের কথামতো পা নেই ভাবা ধরতেই আমিনবাজারের ব্রীজের নিচে দুই পা হারানোর বিভৎস স্মৃতি ফিরে আসে।সাংসদ আজাদের পোষা সন্ত্রাসীরা করাত দিয়ে তার দু পা কেটেছিল দীর্ঘ সময় নিয়ে। সেই ভয়াবহ ব্যথা ফিরে আসায় ফ্যান্টম লিম্বের ভূতুড়ে ব্যথায় ফিরে যাওয়ার জন্য ককায় নাসির। এখন এই প্রায়-সন্ধ্যায় প্রার্থিত অদৃশ্য পা ফিরে আসে। সাথে ব্যথা। ঠিক তখন ডাইনিং টেবিলের ওপর রাখা একটা তরমুজ হা করে তাকায় নাসিরের দিকে। তরমুজের নিঁখুত জ্যামিতিক গঠন আর তার অশ্লীল কি প্রফেন আচরণ দেখে নাসির তার অদৃশ্য পা দিয়ে তীব্র জোরে লাথি কষায়। তরমুজকে।
মন্তব্য
ভালো লাগল। গল্প শুরুর টিগার টিপু নায়ক না হয়ে ক্রিকেটের বল খুজতে গিয়ে আসল নায়কের উপস্থাপন ভালো লাগল। Paa না পা।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
ধন্যবাদ। Paa দেখে চরম ফালতু লাগছিল।
চমৎকার লাগলো কমরেড। বরাবরের মতোই।
ঈশ্বর পিথিমীতে মার্কস, এঙ্গেলস্, লেনিন, মাও-জে-দং এগো উপ্রে বেজায় ব্যাজার। হালারা পিথিমীতে ঈশ্বরের ভক্ত কমায়া দিতাছে। ঈশ্বর এক দূতরে ডাইকা কইলেন।
-ওই আবাল একটা কাম কর্।
- কি কাম, মালিক?
-মার্কসগো লগে একটা গুলটেবিল বৈঠক কর্। হালাগো বোঝা লাইন থিকা সইরা আসনের লাইগা। দর্কার হইলে মালমুল খাওয়া।
-ঠিকাছে, মালিক, যাইতাসি।
দূত পিথিমীতে গিয়া মার্কসগো লগে বৈঠক কইরা খুশিমনে স্বর্গে গেল। ঢুকতে গিয়াই ঈশ্বরের লগে দেখা।
- কি আবাল এত খুশি। অগো বুঝাইবার পারছো?
- হ, ওগো এক্কেরে সাইজ কইরা আইছি। কমরেড।
ফাটাফাটি।
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
আপনার বর্ণনাভঙ্গি অসাধারণ!
এই লাইন পড়ার পর দৃশ্যটা চোঁখে স্থির হয়ে আছে।
আর গল্পটা বরাবরের মতই দারুন হয়েছে।
===অনন্ত ===
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শেষ প্যারাটা সবচেয়ে চমৎকার।
পা কাটার দৃশ্যের বর্ণনা যন্ত্রণাদায়ক। রীতিমতো শারীরিক কষ্ট হয়।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
পা কাটার দৃশ্য আসলেই যন্ত্রণাদায়ক।
আজকে খালি নৃশংস ব্যাপার-স্যাপার দেখছি! কিল বিল দেখেলাম একটু আগে, এখন আবার পা কাটাকাটি...
ভায়া আপনার ডিটেল অনেক ভাল...মুভি-টুভি বানানোর প্ল্যান আছে?
এদ্দিনে কিলবিল দ্যাখলেন। আপ্নে মিয়া বহুত পিছায়া আছেন।
দারুণ.....
পাঁচতারা ঠুকে পেন্নাম জানালাম।
আপ্নেরে ও পেন্নাম, কত্তা।
ভালো বুঝা যাচ্ছে, আপনার টুকুন গল্প একটা ফরম্যাট পেয়ে গেছে। এই ছকটা ভালো লাগছে আমার। এটা নিয়মিত চালিয়ে নেয়া দরকার। ছোট গল্পকে আরো ছোট করাটা খুবই কঠিন মনে হয় আমার। কিন্তু টুকুন গল্পের এই ফরম্যাটে এটা মনে হয় করা খুব সম্ভব।
_________________________________________
সেরিওজা
একটা ফরম্যাট হয়ত আসছে। দেখি চালানো যায় কদ্দূর।
আর গল্প নামাও। তাত্তারি।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
তরমুজের লাল রং দেখে কাটা নাসিরের পা কাটার প্রতিশোধের ইচ্ছা জাগে, লেখকের এখানেই সার্থকতা যে প্রতিশোধ বিশেষণ বোঝাতে লিখিত অণুগল্পের শেষ লাইন ও
প্রথম লাইনের যোগ ঘটানো।
ধন্য ধন্য শুভাশীষ দা, ভগবান আপনাকে আরো সুমতি দান করুক।
সুমতি পড়ে 'রামের সুমতি ' পড়বার মঞ্চায়।
"...ফালি করা তরমুজের লাল বিকিরণ মাছির ডানায় ভর করে ওড়ে..."
আপনার উপমা আর বর্ণনা চমৎকার! আপনি সিনেমার স্ক্রীনপ্লে-টা লিখুন, আমি পরিচালনায় আগ্রহী...
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
____________________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আপ্নের ই-মেইল পাডায়েন। স্ক্রীনপ্লে রেড্ডি।
ভাই আগে একটা প্রোডিউসার জোগাড় করা লাগবে! ব্যাংক ব্যালান্সের খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি অ্যাকাউন্ট খাল্লি! (এইটা নিয়েও একটা প্লট মাথায় খেলে গেসে অবশ্য)!
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
________________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
নায়কের নাম অনন্ত হলে প্রডিউসার তো রেডিই আছে...
প্রচন্ড ভালো লাগলো
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আপ্নে লেখেন না ক্যান? কি কইলে লেখবেন?
চমৎকার লাগলো শুভাশীষদা
ধন্যবাদ, সাফি।
অসাধারণ লাগলো, বিশেষত মহল্লার পরিবেশটা ভাল করে ফুটিয়ে তোলাটা।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
থ্যাংকস, দোস্ত।
------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
অনেক ভাল লাগল। মহল্লার বর্ননা অতি জীবন্ত।
------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
এই বইমেলায় আগে থেকেই ভেবে রাখা আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের উপন্যাস এবং ছোট গল্পসমগ্র কিনেছি। পরীক্ষার চাপে একটু একটু করে এগুনো হচ্ছে, আপনার লেখার ধরন অনেকটাই তার মত, বেশ মিল আছে। বিশেষত ছোট ছোট বর্ণনাসমূহ এ।
ধন্যবাদ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
আপনি দেখি যাই লিখেন তাই দুর্দান্ত হয়... কাহিনী কী?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
গল্পটা খুব ভাল লাগলো। বর্ণনা পড়ে ইলিয়াসের কথা মনে এসেছে দু'চারবার, কিন্তু সেটা পরিমিতি ছাড়ায়নি।
-----------------------------------
আমার জানলা দিয়ে একটু খানি আকাশ দেখা যায়-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ইলিয়াসের ধার দিয়ে যায় এরকম কিছু লিখতে পারলে হত। লেখালেখি-ই তখন ছেড়ে দিতাম।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
ফ্যান্টম লিম্ব সিন্ড্রোম নিয়ে টেড বক্তিমা।
-------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
১. আমারও মনে হয়েছে প্রথম দুই অনুচ্ছেদ ইলিয়াস প্রভাবিত। ইলিয়াসে ডুব দেবার মজা বর্ণনাতীত, তবে ডুবে মরাটা অপচয়।
২. এর মানে এই না যে, প্রথম দুই অনুচ্ছেদে শুভাশীষ দাশকে চেনা যায়না। বরং পরিপার্শ্বের ডিটেইল বর্ণনা করা এবং পরে সেগুলোকে কো-রিলেট করা থেকে শুভাশীষ দাশকে চেনা যায়। তারপরও ইলিয়াসীয় প্রভাবটা স্পষ্ট। আগেই বলেছিলাম ইলিয়াস আহমদ ছফা বা শহীদুল জহিরের চেয়েও ভয়ঙ্কর খুনী।
৩. তৃতীয় অনুচ্ছেদের "অনাবিল মসৃনতা"র মত শব্দযুগল কেউ কেউ ব্যবহার করলেও (খুব কম), চতুর্থ অনুচ্ছেদের "অশ্লীল কি প্রফেন"-এর মত দ্বিভাষিক শব্দযুগলের ব্যবহার এখন আর দেখা যায় না। এই মুহূর্তে কাজী নজরুল ইসলামের "ওমর ফারুক" কবিতায় "শুকনো খবুজ্ রুটি" শব্দযুগলটির কথা মনে পড়ল। ফর্রুখ আহমেদও আরবী বা ফারসীর সাথে বাংলার দ্বিভাষিক শব্দযুগল ব্যবহার করেছেন।
৪. টুকুনগল্প বা অণুগল্প যাই বলি এর একটা ধারা তৈরি হয়ে যাচ্ছে। এই ধারায় এই গল্পটা একটা উল্লেখযোগ্য সংযোজন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
২। আমি ডিটেইলসে গেলেও কো-রিলেট করাটাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দেই। অকারণে শব্দসঙ্গমে যেতে চাই না। তরমুজের লাল বিকিরণের সাথে কাটা পায়ের লাল বিভৎসার মন্তাজ এই কারণে আনতে চেয়েছিলাম।
৩। ইলিয়াস কিছু ইংরেজি-বাংলা শব্দের অসাধারণ কাব্যিক প্রয়োগ করেছিলেন 'নিরুদ্দেশ যাত্রা' গল্পে। মনোরম মনোটোনাস। লোনলী-লগ্ন। মেমোরি-মর্মরিত। আর 'অশ্লীল কি প্রফেন'-এর মত সমার্থকে প্রয়োগ মনে হয় অনেকেই করে গেছেন বা যাচ্ছেন।
৪। বড়গল্পে যাওয়া হচ্ছে না। চেষ্টা করছি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
১। ব্যাপার না। এটা হয়তো ভাবের ঐক্য।
২। অমন উদাহরণ মনে হয় আরো পাওয়া যাবে। যেমন চা গড়িয়ে পড়ে না যাওয়া আর বল লেগে জানালার কাঁচ না ভাঙা। স্পিলবার্গের প্রথম দিককার কিছু মুভিতে এমন ব্যাপার চোখে পড়ত। ব্যাপারটা কিছুটা "সর্বপ্রাণবাদ"-এর মত। প্রতিটি বস্তু, প্রাণী, উদ্ভিদকে এক একটা চরিত্র মনে করে তাদের ভূমিকা বর্ণনা বা ঘটনায় নানা মাত্রায় অংশগ্রহন।
৩। মনে হচ্ছে আমি ব্যাপারটা ঠিকভাবে বোঝাতে পারিনি। মনোরম মনোটোনাস বা লোনলী-লগ্ন বা মেমোরি-মর্মরিত - এগুলো দ্বিভাষিক শব্দযুগল ঠিকই কিন্তু প্রতিটি যুগলে একটি শব্দ আরেকটির পরিপূরক, সমার্থক নয়। "খবুজ্ রুটি" বা "অশ্লীল কি প্রফেন"-এ শব্দগুলো সমার্থক। আমি বলতে চেয়েছি দ্বিভাষিক সমার্থক শব্দযুগলের ব্যবহার কম দেখা যায়। ঢাকার রাস্তায় আমরা কিন্তু হরহামেশা গাড়িকে "পিছনে ব্যাক" করতে বলার কথা শুনি। আপাতভাবে ভুল এই শব্দযুগল ব্যবহারিক দিক দিয়ে সার্থক দ্বিভাষিক সমার্থক শব্দযুগল।
৪। বোর্হেসের সম্ভবতঃ কোন উপন্যাস নেই। তাতে কিছুই ঠেকে থাকেনি। অণুগল্প-ছোট গল্প-বড় গল্প-উপন্যাস যা কিছু আসবে তা স্বতঃস্ফূর্তভাবেই আসবে। যেভাবে অরুন্ধতী রায়ের "God of small things" লেখা হয়ে ছিল। লেখার আগ্রহ আর ধৈর্য থাকাটাই জরুরী। বাকিসব যথাসময়ে হয়ে যাবে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
১।
২। হ্যাঁ। সিম্বোলিজম। ঘটনাগুলোর মধ্যের সুচ্যু(র) (suture) আপনার মত নিখাদ পাঠকের দৃষ্টি এড়ায়নি।
৩। একটা ব্যাপার নজরে পড়ল। মনোরম মনোটোনাস -> ম-ম। লোনলী-লগ্ন -> ল-ল। মেমোরি-মর্মরিত -> ম-ম।
বাদবাকি কথা ক্লিয়ারলি পরিষ্কার হল।
৪। হ।
--------------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
আমি বাঁচি মনের জোরে।
.
___________________________________________
ভাগ্যিস, আমার মনের ব্যাপারগুলো কেউ দেখতে পায় না!
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
চমৎকার জীবন্ত বর্ণনা..............
পাঁচ তারা................
শাহরিয়ার সজীব
shahriarsajib@gmail.com
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
--------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
নতুন মন্তব্য করুন