দা মডার্ন প্রিন্স

আপনি তো টুকুন গল্পের মহারাজা হয়ে যাচ্ছেন

১
গল্প তো ভালো ...
২
সমাজের বাইরে ইন্টেলেকচুয়ালের জন্ম হলে, সে আর অর্গানিক হতে পারে না। ভেতরে জন্মালে তার আর ইন্টেলেকচুয়াল হওয়ার প্রয়োজন নাই। (প্রাসঙ্গিক নয়)
__________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.

এটা একটা কাহিনীতে ভরপুর টুকুন গল্প হয়েছে। ট্যুইস্টটাও ভালো লেগেছে। ভালো লাগেনি শুধু 'রাবিতা' নামটা। কারণ, এই নামে একটা জামাতী এনজিও আছে।

সুন্দর। ভাল লাগলো পড়তে। এ যেন 'শেষ হইয়াও, হইলো না শেষ'।

'নসিলা' বস্তুটি কি?

সাইফ শহিদ

http://www.saifshahid.com

দারুণ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

খুব সুন্দর। আমি বড় হয়ে টুকুন গল্প লিখব।

সবাই বলুন, টুকুন মহারাজার - ‌জয়...

চমৎকার লাগল।

জটিল লাগসে!

‍‌আমি বরাবর টুকুন গল্পের ভক্ত। দারুন!

-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
এ ভ্রমণ, কেবলই একটা ভ্রমণ- এ ভ্রমণের কোন গন্তব্য নেই,
এ ভ্রমণ মানে কোথাও যাওয়া নয়।

ভালো লাগলো।

অনুগল্প, কনাগল্প প্রভৃতি শুনেছি। লেখারও চেষ্টা করেছি। এবার শুনলাম টুকুন গল্প। বেশ সুন্দর। আপনার এই টুকুন গল্পটিও চমৎকার লাগলো। একটুকুন এক ফোয়ারা থেকে ছড়িয়ে পড়ছে অসংখ্য বর্ণিল ধারা ...

[গল্প নিয়ে কিছু বলার আগে আমার জীবনের একটা সুখ/দুঃখময় অধ্যায়ের কথা বলতেই হবে - একটা সময় আমি নসিলা-এ্যাডিক্ট ছিলাম পাঁউরুটি ফাউরুটিতে মাখিয়ে না, চামচে করে খালি খালি নসিলা খেতাম। আমাদের বাসায় গ্লাস ভাঙ্গলে কোন সমস্যাই হতো না, রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে কাজ করার জন্য যে কোন সময় চাইলেই একটা নসিলার গ্লাস হাজির থাকতো। এবং, সেটা নিয়ে কে জানে কেন, দুর্জনেরা প্রচুর হাসাহাসি করতো! টাকা জমিয়ে জমিয়ে দুর্মূল্য এবং সদ্য-বাজার-আগত সেই স্বর্গীয় খাবার কিনে, দরকার হলে চুরি করে খেয়ে খেয়ে সাফ করে দিয়ে যেমন অপার আনন্দলাভ করতাম, সামাজিক ঐ হেনস্থায় ইট্টু দুঃখমতোও পেতাম কিন্তু! যাক গা যাক ...... ]

গল্পটা দারুণ! অনেকদিন ধরে আপনার লেখা পড়ছি যেহেতু, পাঠক হিসেবে লেখক শুভাশীষকে নিয়ে তাই কিছু ধারণা তৈরী হয়/হচ্ছে। আজকে এই গল্পটা পড়তে পড়তে একটা তুলনা মনে আসলো, কথাটা অফেন্সিভ শোনাবে কিনা বুঝতে পারছি না। তবুও বলেই ফেলি। আপনার লেখার স্টাইল 'চড়' এর মতো অনেকটা চড় ব্যাপারটা তাৎক্ষণিক, দ্রুতগতিসম্পন্ন এবং ঘটতে খুব কম সময় নিলেও এর রেশ থাকে বহুক্ষণ, আপনার লেখাও তাই - টুকুন গল্প না হলেও বা এমনকি গল্প না হলেও। যেহেতু ব্লগে পড়ছি, অর্থাৎ দুটো লেখা পড়ার মাঝে খানিকটা বিরতি তৈরী হচ্ছে, আবেদনটা রয়ে যায়। যদি কখনও বইয়ে আপনার অনেকগুলো এরকম গল্প পড়ি তখনও কি একইরকম লাগবে কিনা ভাবছি।

'টুকুন গল্প' টুকুনই হবার কথা। অর্থাৎ, স্বল্প পরিসর এবং রেশ রয়ে যাওয়া। কিন্তু, 'টোন'টা কখনও কখনও একটু অন্যরকম হওয়া সম্ভব কিনা, পাঠক হিসেবে সেই কৌতূহলের শিকার হচ্ছি। আরেকটু মেলো, আরও একটু মসৃণ?

ব্যক্তিগতভাবে আমার ধারণা, আপনি ভালো ঔপন্যাসিক হতে পারবেন। ছোট লেখার প্রতি আপনার পক্ষপাতিত্ব আছে মনে করেও এটা বলছি। বাকিটা সময়ই বলে দেবে, দেখা যাক .........

গল্পটা ভালো লেগেছে বলেই এতো কথা বলা ......

একটু কেমন যেন গল্পটা...

নোসিলা ভালু পাই, টুকুন গল্পও ভালু পাই...

''চৈত্রী''

রাগ করলে করেন, তবু মনে হয় টুকুন গল্পদলের বেশ কিছু ছোঁড়া টুকুন না থেকে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে উঠলে বেশ হয়...

এর আগেও দুয়েকটা ছোঁড়াকে নিয়ে মনে হয় একথা বলেছিলাম। এ ছোকরাও সেই দলের...

_________________________________________

সেরিওজা

শুভাশীষ খুব ভালো লেগেছে এই গল্পটা।

+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

বেশ ভালু লাগলো। আরো অনেক কিছু বলার প্ল্যান করতেছিলাম, প্রচণ্ড ঘুমে আক্রান্ত হয়ে সব মাথার মধ্যে প্যাঁচ খেয়ে গেলো। আগামীকাল সকালবেলা বলার আশা রাখি

দারুণ লাগলো!

------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

ভালু পাইছি। আমার এমন গল্পই ভালো লাগে, পড়তে আরাম আর চিন্তার খোড়াক দেয়।

পলাশ রঞ্জন সান্যাল

- নসিলা আমার কাছে একটা স্বর্গীও খাদ্য বলে মনে হয়। আহ...

- আপনার এই গল্প অন্য রকম লাগলো। দুর্দান্তিস। আপনি মনে হচ্ছে টুকুন গল্পের বস।

অনন্ত

নসিলা ভালো জিনিস। খালি খালিই ভালো, কে যায় আবার পাউরুটির সঙ্গত বাঁধতে।
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা

হ! ডাইল খাইলে এমনই হয়!

গল্পে পাঁচ তারা।

টুকুন গল্প পড়ে ঠিক আরাম পাইনা, তবে এই গল্পটা অনেক ভাল লাগলো।

নসিলা খাইলে কি ডিভোর্স হয়?

চুটকি শুনলে আমাদের অনুভুতি হয়, তৎক্ষণিক হাসি। তারপর অনেক ক্ষণ হাসির রেশ থেকে যাওয়া।
আপনার টুকুন গল্প গুলোও ঠিক সেই ইফেক্ট রেখে যায মনে। পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভালো লাগা, তারপর অনেকক্ষণ সেই ভালো লাগার রেশ থেকে যায় মনে।

আমি সাহিত্য কম বুঝি। এইটা মনে হয় বুঝছি। একটু কষ্ট লাগসে বুইঝা। এইটা ডিকনস্ট্রাক্ট করণ যায়।

চার দিয়া পাঁচ দিলাম।

শুভাশীষদা, অসাধারণ লাগলো পড়ে! ভালোলাগা থেকে দ্বিতীয়বার আবার পরলাম!