একলব্য নামে একটা শব্দ ছিল
স্বরবর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণ
আমার মধ্যে যাবতীয় স্বরবর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণ অদৃশ্য হয়ে গেলে আমি লেখার জন্য প্রস্তুত হই। একটা দৃশ্যকাব্য কল্পনা করি। সেখানে অমৃতের পুত্রসন্তানকে দেখি। পুরুষ বলে অমৃতের কন্যাসন্তানকে কখনো দেখা হয় না। পাখিপুত্রকে দেখি। আমার সাথে তার সম্পর্কের সরোবরে দেখি অমৃতের অবগাহন। আমি স্বরবর্ণ হারিয়ে ফেলি। ব্যঞ্জনবর্ণকে দূরে সরিয়ে রাখি। তারপর একটি অদৃশ্য বাক্যের শরীরে অলঙ্কার সাজাই। লোকে মন্দ বলবে বলে সালংকরা বাক্যকে পরের ঘরে দিয়ে আসি।
স্কারলেট জোহান্সানের সাথে কিছুক্ষণ
স্কারলেট জোহান্সান এসেছে লুইজিয়ানায়। নিউ অরলিয়েন্সে। আমার এক রুমমেটের বন্ধুর বাসায়। সে নিউ অরলিয়েন্স নিয়ে গান করবে। আমার ল্যাবে কাজকাম ছিল। থাকি বাটন রুজে। আমার রুমমেট ক্লাস বাদ দিয়ে স্কারলেটের গান শুনতে সাথে দেখতে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়। যাওয়ার আগে আমার দিকে খানিকটা করুণার চোখে তাকায়। জিজ্ঞেস করে- আরেকবার ভাবো ক্লাস নিবা কিনা। আমি মুখ কালো করে ক্লাস নিতে চলে যাই। রুমমেট নিউ অরলিয়ান্সের পথ ধরে। ল্যাবে মরার মাইক্রোস্টেশন নিয়ে পোলাপানদের আঁকাউঁকি শেখাতে শেখাতে বাইরের দরজায় চোখ পড়ে। দেখি একজন ব্লন্ড মেয়ে দাঁড়িয়ে। ব্লন্ড ভাবলেই মাথায় কেনো জানি কিলবিল আর উমা থারম্যান উঁকি মারে। উমা থারম্যানের কথা ভাবতে ভাবতে বেরিয়ে দেখি মেয়ে আমার পরিচিত। স্কারলেট জোহান্সান। জিজ্ঞেস করি- তোমার না নিউ অরলিয়ান্সে গান গাওনের কথা। স্কারলেট বলে- ক্লাস শেষ কর তাত্তারি। ক্লাসের পোলাপানদের একটা ড্রইং আঁকতে দিয়ে আমি বের হই। আশেপাশের লোকজন আমাদের দিকে চোখ বড় বড় করে তাকাতে থাকে। আমি ভালো করে তাকিয়ে দেখি স্কারলেট ব্লন্ড নয়। ওর চুল কালো। তাও স্কারলেটের সাথে আমি কিছুক্ষণ থাকি।
মন্তব্য
টারান্টিনো থাইকা উডি অ্যালেনে নাইমা আইলেন। ২ বাদ্দিয়া পড়লাম। দুনিয়ায় পিটাপিটি আর প্রেমে মাঝখানে আর কিসু নাই। তাই ২ ও নাই।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
হ।
----------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
গপ তো ভালোই লাগতেছিলো, কিন্তু মাঝাখানে স্কারলেট জোহানসনরে আইনাই তো দিলেন উদাস বানায়া
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আহারে।
----------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
অসম্ভব ভালো লিখেছেন। এক কথায় অনবদ্য।
বহুদিন পরে একটা ভালো লেখা পড়লাম। রবীন্দ্র পরবর্তী যুগে এধরনের লেখা আর আগে আসে নি। অনবদ্য...অসাধারণ...
আদ্যোপান্ত পাঠ করিলাম। জনস্বার্থে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তুলিয়া ধরিয়া একটি ধন্যবাদযোগ্য কাজ করিয়াছেন।
রচনার ছত্রে ছত্রে আপনার মেধা, উন্নত রুচি ও মননশীলতার দ্যুতি বিচ্ছুরিত হইতেছে। কালোত্তীর্ণ রচনা হিসাবে ইহা নিশ্চিতই বিদগ্ধজনের হৃদয়ে স্থায়ী হইবে। সন্দেহ নাই এইরূপ রচনাই হইবে অনাগত প্রজন্মের নিকট সকল অনুপ্রেরণার উৎস।
আপনার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করিতেছি।
পড়তে পড়তে চোখে পানি এসে গেল। শুধু যে প্রাসঙ্গিক ও সময়উপযোগী লেখা তাই নয় একেবারে সমস্যার মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। লেখকের বক্তবের সাথে পুরোপুরি একমত। লেখাটিকে স্টিকি করা হোক..
কাজী মামুন,
আপনার মন্তব্য পড়ে চৌক্ষে পানি আয়া গেল। গামছা নিয়ে আসতেছি, একটু খাড়ান।
---------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
শুভাশীষ'দা, আপনি কী করে বুঝলেন এটা কাজী মামুন?
যদি এটা কাজী মামুন হয়ে থাকেন, তাহলে বলতে বাধ্য হবো নিজের নিক লুকিয়ে রেখে অতিথি নিকের আড়াল নিয়ে একটা অতি নিম্ন মানের ফালতু কাজ তিনি করেছেন।
আর যদি এটা কাজী মামুনের মন্তব্য না হয়ে থাকে, তাহলে তার নাম উল্লেখ করে আপনি খুব বাজে একটা কাজ করেছেন শুভাশীষ'দা।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনি কাজী মামুনের অস্থিরচিত্তের পরিচয় পেয়েছেন কিনা জানি না। সচলায়তনে তাঁর একটা লেখাতে আমি কিছু সমালোচনা করি। সম্পাদনা বিষয়ে তাঁর কাঁচা কাজের কিছুটা ইঙ্গিত আসতেই তিনি একটা কাল্পনিক সমীকরণ দাঁড় করালেন। আমার কথাকে গালিগালাজ হিসেবে ইঙ্গিত করলেন। আর অতি দ্রুত মডারেশন বরাবর অভিযোগনামার চিঠি পাঠালেন। সচলায়তন গ্রুপে সেই অভিযোগনামা পোস্ট করলেন। সেখানে অন্যান্যরা তাঁর লাইনে কথা না বললে তেড়ে আসলেন। সচলে সেই অভিযোগনামা কমেন্ট আকারে দিলেন। আরো কি কি করেছেন সেটা ঐ ব্লগে আর ফেসবুকের পোস্টে গেলে জানা যাবে।
সচলায়তন মডারেশন তাঁকে একটু সতর্ক হতে বলামাত্র তিনি ফেসবুকে সচলায়তনের সিগনেচার শ্লোগানকে বিকৃত করে স্ট্যাটাস দিলেন। তাঁর যাবতীয় ক্ষোভ আমার উপর বর্তানোর কারণে আর তাঁর অস্থিরমতির নানারকম প্রমাণ দেখতে পাওয়ায় এই কমেন্ট কাজী মামুনের বলে মালুম হয়।
তবে এটা ধারণা।
যদি তা না হয়ে অন্য কোনো পাঠক এই মন্তব্য করেন- তবে আমার এই আব্জাব্ লেখার প্রতি তাঁর অতিরিক্ত গুরুত্ব দেয়ার কারণ বুঝলাম না।
--
যাই হোক, এই স্পেকুলেশান এভাবে মন্তব্য আকারে দেয়ার জন্য দুঃখপ্রকাশ করছি।
কাজী মামুনের যে লেখাটির কথা বললেন, সে লেখাটি আমি দেখেছি, মন্তব্য সমেত। ফেসবুক গ্রুপের ব্যাপারেও বেশ ভালো ওয়াকিবহাল। সবকিছু বিবেচনায় রেখেই বলছি, কোনো এক বেনামা অতিথির মন্তব্যের উত্তরে একজন সচলের নাম সরাসরি ব্যবহার না করাটাই ভালো অনুশীলন। নিশ্চিত না হয়ে কেবল 'অমুক কারণে ধারণা করছি এইটা তমুক'- এই ব্যাপারটা বেশ বিপজ্জনক শুভাশীষ'দা।
আমি নিজে চাইবো না কোনো বেনামা অতিথির মন্তব্যের জবাবে কোনো সচল ধুসর গোধূলিকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্য করবেন। আপনিও নিশ্চয়ই চাইবেন না কেউ একজন অতিথির মন্তব্যের জবাব সচল শুভাশীষের নাম উল্লেখ করে তাঁকে দিক।
আর উক্ত মন্তব্য যদি কাজী মামুনের হয়ে থাকে (যেটা বলতে পারবেন কেবল মডুরা) তাহলে বোধ'য় মডুরা কাজী মামুনের হাচলত্ব/সচলত্ব নিয়ে বিবেচনা করতে পারেন।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মানছি। এই ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
---------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
একদমই ব্যক্তিগত মতামত দিই। কাজী মামুন আমাদের একজন সহ-লেখক। তার একটি লেখার গুণগত বা যৌক্তিক মান সম্পর্কে আমাদের কেউ কেউ সন্তুষ্ট ছিলেন না। সত্যি কথা কি, লেখালেখির কোনো কিছু নিয়ে কেউ কেন সন্তুষ্ট না, সেটার জবাব দিতেও কেউ বাধ্য না। অর্থাৎ আমি যদি বলি ভাই তোমার লেখা আমার কাছে ফাউল লাগল, তাহলেও কেন ফাউল লাগল সেটার কারণ দর্শাতে আমি বাধ্য না। তবু কেউ কেউ সেই কারণ দর্শানোর চেষ্টা করেছেন। যদিও তাতে কাজী মামুন সন্তুষ্ট হতে পারেননি। পারেননি, পারেননি, ঘটনার সেখানেই এর ইতি ঘটতে পারত। কিন্তু তিনি তীব্র বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন। কেবল সচলে নয়, সচলের বাইরেও এই বিষয়ে আলোচনা জারি রাখেন। তিনি নিজের পক্ষে কিছু যুক্তিও দিয়েছেন, কিন্তু সেগুলো ফেসবুকে। এবং ব্যর্থ হয়েছেন আলোচনাটাকে কেন্দ্রীভূত রাখতে। (এই অস্থিরচিত্ততাকে যথার্থই নির্দেশ করেছেন শুভাশীষদা) কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, বিষয়টা এতটাই ব্যপ্তি লাভ করেছে যে, এই পোস্টটি, যেটি ৩টি ক্ষুদ্র দার্শনিক গল্পের সমন্বয়, এবং সমসাময়িক উত্তাপের থেকে বহু বহু দূরে অবস্থিতি, সেখানেও এসে ঐ বাদানুবাদ হানা দিয়েছে। সুতরাং, এই পোস্টের বেনামা মন্তব্যটি ঠিক কার, সেটির চেয়েও বড় সত্য হয়ে দেখা দিয়েছে এই যে, কাজী মামুন সাম্প্রতিককালে এমনতর প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বলেই তিনি পোস্টদাতার (ও হয়ত পাঠকদেরও একটি অংশের) সন্দেহভাজন হয়েছেন। তবে একথা যেমন সত্য যে সন্দেহভাজন হলেই কারও অপরাধ প্রমাণিত হয়না, তেমনই একথাও সত্য যে সন্দেহভাজনদের থেকে সাবধানতা অবলম্বনের বা অন্যদের সাবধান করবার সুযোগ আমাদের সমাজ বা রাষ্ট্রকাঠামোয় নির্দ্বিধায় বিদ্যমান। তাই, শুভাশীষদার সন্দেহপ্রকাশে যথেষ্ট বাস্তবিক ভিত্তি রয়েছে। হয়তো ঐ সন্দেহের অভিব্যক্তিটি আরো একটু সুচারু বা 'চাল্লু' হতে পারত। যেমন. 'কি ভাই চিনা চিনা লাগে, নাকি চিনের আশেপাশে' শুভাদা চাল্লুগিরি না করে ডাইরেক্ট বলে ফেলেছেন। আসলে ডাইরেক্ট বলাও ভালো (আমার মতে)।
বেনামা মন্তব্যটি আপত্তিকর অভিযুক্ত করলাম।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
এটার দায়ে অন্তত মডুদাদাদের উচিত ব্লগার কাজী মামুনের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবার। এরজন্যে কি আবার আলাদা করে আবার ইমেইল ঠুকতে হবে নাকি জানি না। গনমাধ্যমে সচলায়তনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার এই হাস্যকর চেষ্টার জন্যে তার প্রাপ্য শাস্তি ভোগ করা উচিত। নাকি সেটা খোখায় ঘটেছে বলে সেটা সেখানেই রাখা উচিত হবে তা অবশ্য মডুদাদাদের হাতেই ছেড়ে দিচ্ছি। এমনিতেই ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে হয়, তারপর যদি আবার পাশে বনে গিয়ে মোষের পাশে রামছাগল তাড়াতে হয়, তাহলে তো সমস্যা
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
হে বিদগ্ধ পাঠক, আপনার সমালোচনা পড়ে একটা কথা মনে আসল, সেটা না বলে পারছি না, এত জ্ঞানি মানুষ আপনে যে উপরের ব্লগের সাথে রবিবুড়োর মিল খুঁজে পেয়েছেন অথচ জানেন না যে সাধু-চলিতের মিশ্রণ ব্যাপক মাত্রায় দুষনীয়। ভাই কোন গাছের পাতা ফুঁকলে এরকম বোধ হয়, তা যদি একটু শেয়ার করতেন তাহলে আমিও একটু ফুঁকে দেখতাম
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
স্কার্লেটরা ব্লন্ড না হইয়াও ব্লন্ড
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
তাই!
----------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
১ ও ২ : তোফা!
৩ : স্কারলেট আমার!!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এহহ! কইলেই হইল
--------------------------------------------
আজি দুঃখের রাতে সুখের স্রোতে ভাসাও ধরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
৩। ছৈলতনো। স্কারলেট আমার।
--------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
১ আর ২ ভাল্লাগসে বেশি।
- স্কার্লেট্রে ভালো পাই না। লিন্ডসে লোহান বা জুলিয়া স্টাইলস ঠিক ছিলো...
_________________________________________
সেরিওজা
বুঝছি বাবা সুহান
ক্যান লাইকাও লুহান
---------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
হেহ্, স্কার্লেট্রে ভালু পাই না। কচু ক্ষেতে ফাঁসি দে শ্লা।।
তবে ভালু না পাওয়াও ভালু, যত কম লুকের নজর পড়ে তত ভালু।।
_______________________________________________
সিগনেচার কই??? আমি ভাই শিক্ষিৎ নই। চলবে টিপসই???
একলব্য পড়েই চিন্তায় আটকে গেলাম। টুকুনগল্পের জয় হোক।
আপনি টুকুন গল্প পড়েন- জানতাম না। জেনে খুব খুশি হলাম।
আধুনিক একলব্যের গল্পটা বেশি ভাল লেগেছে।
স্কারলেট জোহান্সানে এসে মনযোগ ব্যাপাক ভিন্নমুখী হল।
-----------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
মন্তব্য করার ক্ষ্যামতা নাই দেখে করলাম না!
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
--------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
একটা দারুন হইছে, আর দুইটা কিছুটা মাথার উপর দিয়ে গেছে (এখন আমি গো-বেষণা নিয়া কুত্তা দোড়ে আছি, তাই কিছুই আর মাথায় ঢুকে না।) তয় তিন নম্বরে আইসা আমিও উদাস হইয়া পড়লাম। আহা! স্কার্লেট জোহান্সন। কত কি ভাবতাম!
মাইক্রোস্টেশন শিখায়তেছেন? আহ! আমারে কেউ শিখায় নাই। নিজে নিজে গুতা খায়া খায়া শিখসি। আমি অটোক্যাডও জানতাম না। এখন অবশ্য দুইটাই পারি।
অনন্ত
তিনটেই দুর্দান্ত।
যান আপনেরা স্কার্লেটরে নিয়া মারপিট করেন- আমার কেট হাডসন আছে! যাই হাজারখানিকবারের মতো 'অলমোস্ট ফেমাস' দেখিগা।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
অলমোস্ট ফেমাস দেখেছি। তবে একবার। হাডসন্রে এককালে ভালু পাইতাম।
-----------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
আমি হাডসনরে এই একটা সিনেমার জন্যেই ভালো পাই। কিশোরবেলার ক্রাশ।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ওইইইইইইই!!!!! কেট হাডসনও আমার!!!!!!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
নতুন মন্তব্য করুন