বিড়ালেরা মাও না বলে ম্যাও বলছে বলে চীনে গণহারে বিড়াল মারা শুরু হলে একটা বিড়াল চীন থেকে পালিয়ে আমার বাসায় চলে আসে। নাম দেই পুষি। দুবেলা চারবেলা খেতে দেই। পুষি দেখতে আদুরে। সাদা লোম আর একটু একটু বাদামি ছোপ। পুষি মাছের কাঁটা খায়, দুধ খায়, সোফায় বা বিছানায় উঠে পা উপরে তুলে শুয়ে থাকে। একদিন রাতের বেলা শুতে গেলে পুষির লেজে হাতের চাপ লাগে অনেক জোরে। পুষি ভয়ে ম্যাও না করে মাও করে ওঠে।
আই কল মাই ডগ, ডগ
গির্জার ঘন্টা বাজলে আমার দুপুর শুরু হয়। খেয়েদেয়ে ডগকে নিয়ে বেরোই। ওর ঘাড়ের দগদগে ঘা আস্তে আস্তে শুকাচ্ছে। নচ্ছার ঐ পিটবুলের সাথে ফাইট করতে গিয়ে ডগ প্রায় মারাই যাচ্ছিল। হাসপাতালে নিয়ে যাবার সময় ভেবেছিলাম বাঁচবে না। বেঁচে গেছে। ডগ পার্কে ওকে ছেড়ে দিলে দৌড়ে দৌড়ে চক্কর দিতে থাকে। পিটবুলদের এখন ও এড়িয়ে চলে। পিচ্চি পিচ্চি কুকুরদের আশে পাশে ঘুরে। শুঁকে। পার্কের চেয়ারে বসে দেখতে পাই একটা পিটবুল ওর দিকে যাচ্ছে। অনেক জোরে ডাক দেই, ডগ। অনেক জোড়া চোখ আর পিটবুল আমার দিকে তাকায়।
ফিরে: শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের একটা ছোটোগল্পের নাম পুষি। গল্প বিড়াল নিয়েই। তবে এই গল্পের পুষির সাথে ঐ গল্পের পুষির কোনো সম্পর্ক নাই।
মন্তব্য
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
অনেক উপর দিয়ে গেল।
পুষি এমনিতে ম্যাও করে। খালি ভয় পেলে মাও। কারণ মাও মানেই দুঃস্বপ্ন। আর ঐ বিড়াল জাদুবাস্তবতার মহাসড়ক দিয়ে আমার বাসায় চলে আসে।
ডগকে ডগ বলা যায় না। তার একটা নাম দেয়া উচিত। মানুষকে যেমন আমরা ডাকি না, এই যে মানুষ। এগুলো সামাজিক কানুন। ডগকে ডগ করে ডাকলে মানুষ অবাক হবেই, এমনকি পিটবুলও।
তাই বলেন! এতক্ষনে হাসলাম। -রু
গল্পের নিচে বঙ্গানুবাদ যোগ করে দেন।
উপ্রে দিলাম।
দ্রোহী ভাইর কথায় সহমত।
বাহ বাহ!
বেড়ালটার লেজে চাপা না দিয়ে পাড়া দিলে নিশ্চয়ই একবারে 'মাও-সে-তুং' বলে ফেলতো
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
প্রথমে মাথার উপ্রে দিয়া গ্যালো। পরে তরজমা দিয়া বুঝে নিলাম!
বিড়ালের মাও আগেই বুঝছিলাম, ডগেরটা তর্জমা দেইখা বুইঝা নিলাম।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
নেক্সট টাইম শুভাশীষ'দার টুকুন গল্প পড়ে পপি গাইড সিমনরে ধরুম। এই ব্যাটা সবার আগেই বুড়া আঙুল দেখাইছে মানে সে বঙ্গানুবাদের আগেই কাহিনি বুঝছে!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সিমন কই?
"সবার উপরে"
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বাংলার কল্পম্যাও ঘেউ করে না। ঘেউ করারই কথা। তাও করে না। কলামটলাম লেখে। একদিন ইতিহাস থেকে হারায়া যাবে। ইন্ডিয়া-নেপালে আলাদা বিষয়।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
মন্তব্য মাথার উপ্রে দিয়ে গেল। তরজমা দ্যান।
নতুন মন্তব্য করুন