আশা করি প্যাডেল মেরে এমন কোন 'চাঙ্খারপুলে' পৌঁছে গেছ তুমি গুরু, যেখানে রোগ-শোক-অর্থাভাব-আর অর্থাভাবে চিকিৎসাভাব, আর চিকিৎসাভাবে মৃত্যু নেই। এত সুন্দর দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার নিষ্করুন সজ্ঞান প্রতীক্ষা নেই। আমাদের যদি কোন অপরাধ থাকে, ক্ষমা করে দিও গুরু।
১৬ | লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ০৬/০৬/২০১১ - ৭:৪৯পূর্বাহ্ন)
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
মিউজিশিয়ান বড়ভাইদের সাথে (পিয়াল ভাই, তাসনীম ভাই) গুরুর বাসায় অনেকবার যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিলো। তখন গুরুর পড়ন্ত বেলা। ওরা সবাই গুরুকে মামা ডাকতেন, আমিও তাই। ওদের কাছ থেকে গুরুর অনেক কথা শুনতাম। তার সাদাসিধে জীবন দেখে হতবাক হতাম। এতো বড়ো একজন শিল্পী কিন্তু কি সাধারন জীবনযাত্রা। বাড়ির সাথে ছোট্ট একটা মুদিখানার দোকান, একজন কর্মচারী সেটা চালায়, গুরু নিজেও বসেন।
গুরুর জীবনের এক কঠিন সময়ে যখন তার ভাইয়েরা, আলম খান, খোকা খান, এরা তার মুখের উপরে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলেন, সেইদিন গুরুর পাশে এসে একমাত্র যিনি দাড়িয়েছিলেন, গুরুও তাকে মর্যাদা দিয়েছিলেন স্ত্রী করে ঘরে তুলে। এসবই এখন ইতিহাস। একজন মহামানবের ইতিহাস।
জীবনের প্রথম টিকেট সেল স্টেজ শোতে বেস গিটার বাজিয়ে গেয়েছিলাম গুরুর গান 'জীবনে কিছু পাবো না রে'। কে বলে গুরু জীবনে কিছু পেলেন না? হয়তো পয়সা-কড়ি, বিলাস-ব্যাসন পাননি। কিন্তু যে শ্রদ্ধা-ভালোবাসা গুরু পেয়েছেন, তা এক জীবনে সবাই পায় না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
মন্তব্য
এই মানুষটা শুরু না করলে নিজের ভাষায় পপ গান শুনতে আমাদের আরো অপেক্ষা করতে হতো।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হে কিংবদন্তিতূল্য পপগুরু, নির্ভীক মুক্তিযোদ্ধা, তুমি-তোমার সৃষ্টি স্মৃতিতে অক্ষয়-অম্লান আছে, থাকবে অনন্ত!!!!
আপনাকে আমরা মনে রাখবো।
মনে রাখবো...
শ্রদ্ধা ...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
গান তো গায় অনেকেই, কয়জন অস্ত্র হাতে নিজের দেশের জন্য যুদ্ধও করতে পারে ?
অলমিতি বিস্তারেণ
আমার আমাদের সময়ের রসায়নে মিশে থাকবে ....
অজ্ঞাতবাস
.......
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
love the life you live. live the life you love.
আশা করি প্যাডেল মেরে এমন কোন 'চাঙ্খারপুলে' পৌঁছে গেছ তুমি গুরু, যেখানে রোগ-শোক-অর্থাভাব-আর অর্থাভাবে চিকিৎসাভাব, আর চিকিৎসাভাবে মৃত্যু নেই। এত সুন্দর দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার নিষ্করুন সজ্ঞান প্রতীক্ষা নেই। আমাদের যদি কোন অপরাধ থাকে, ক্ষমা করে দিও গুরু।
****************************************
মনে রবে আজীবন।
আজীবন মনে র'বে, হে গুরু...
বিনম্র শ্রদ্ধা
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
মা তার কাঁদে ছেলেটি মরে গেছে .....
বিদায় গুরু! যেখানেই থাকুন, ভালো থাকুন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
.................
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মিউজিশিয়ান বড়ভাইদের সাথে (পিয়াল ভাই, তাসনীম ভাই) গুরুর বাসায় অনেকবার যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিলো। তখন গুরুর পড়ন্ত বেলা। ওরা সবাই গুরুকে মামা ডাকতেন, আমিও তাই। ওদের কাছ থেকে গুরুর অনেক কথা শুনতাম। তার সাদাসিধে জীবন দেখে হতবাক হতাম। এতো বড়ো একজন শিল্পী কিন্তু কি সাধারন জীবনযাত্রা। বাড়ির সাথে ছোট্ট একটা মুদিখানার দোকান, একজন কর্মচারী সেটা চালায়, গুরু নিজেও বসেন।
গুরুর জীবনের এক কঠিন সময়ে যখন তার ভাইয়েরা, আলম খান, খোকা খান, এরা তার মুখের উপরে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলেন, সেইদিন গুরুর পাশে এসে একমাত্র যিনি দাড়িয়েছিলেন, গুরুও তাকে মর্যাদা দিয়েছিলেন স্ত্রী করে ঘরে তুলে। এসবই এখন ইতিহাস। একজন মহামানবের ইতিহাস।
জীবনের প্রথম টিকেট সেল স্টেজ শোতে বেস গিটার বাজিয়ে গেয়েছিলাম গুরুর গান 'জীবনে কিছু পাবো না রে'। কে বলে গুরু জীবনে কিছু পেলেন না? হয়তো পয়সা-কড়ি, বিলাস-ব্যাসন পাননি। কিন্তু যে শ্রদ্ধা-ভালোবাসা গুরু পেয়েছেন, তা এক জীবনে সবাই পায় না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
নতুন মন্তব্য করুন