যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে অনুষ্ঠিত অ্যাকশন অন ফিল্ম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবে সম্প্রতি মেহেরজান প্রদর্শিত হয়। এতে ছবিটি শ্রেষ্ঠ বিদেশি ছবি ও শ্রেষ্ঠ নারী চলচ্চিত্র নির্মাতা শাখায় মনোনয়ন পেয়ে সেরা বিদেশি ছবি বিভাগের পুরস্কার জিতে নেয়। গত ২৪ থেকে ৩০ জুলাই পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়ায় অ্যাকশন অন ফিল্ম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সব অনুষ্ঠিত হয়। উৎসবের প্রথম দিনেই মেহেরজান প্রদর্শিত হয়।
মেহেরজান এই অখ্যাত ফিল্ম ফেস্টিভলে চ্যাম্পিয়ন বা সেরা ছবি নয়। ছবিটি পেয়েছে রানার আপ অ্যাওয়ার্ড। শ্রেষ্ঠ নারী চলচ্চিত্র নির্মাতা শাখায় মনোনয়ন পেলেও পুরস্কার জোটেনি। দেশের প্রথম সারির একটি পত্রিকা আসল তথ্যকে যাচাই না করে সেরা বিদেশি ছবি হিসেবে মেহেরজানকে চালিয়ে দেয়ার খবরটি হাস্যকর। অনলাইন পাঠকদের প্রতিক্রিয়ায় প্রথম আলো খবরটির সংশোধিত ভার্সান ছাপে বিদেশি ছবিতে রানারআপ ‘মেহেরজান’ শিরোনামে।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘মেহেরজান’ যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি ছবির তালিকায় রানার আপ পুরস্কার জিতেছে। বাংলাদেশে ছবিটি মুক্তির কিছুদিনের মধ্যেই নানা বিতর্কের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়। দেশে প্রদর্শনী বন্ধ থাকলেও এ সময়ের মধ্যে মেহেরজান বিদেশের অনেক জায়গাতেই প্রদর্শিত হয়েছে।যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে অনুষ্ঠিত অ্যাকশন অন ফিল্ম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবে সম্প্রতি মেহেরজান প্রদর্শিত হয়। এতে ছবিটি সেরা বিদেশি ছবি ও শ্রেষ্ঠ নারী চলচ্চিত্র নির্মাতা শাখায় মনোনয়ন পায়। সেরা বিদেশি ছবি বিভাগে এটি রানার আপের পুরস্কার জিতে নেয়। সেরা ছবি হিসেবে নির্বাচিত হয় ‘ফার অ্যাওয়ে আইস’।
নিচে একটি সংশোধনীও দেয়া হয়।
সংশোধনী: ‘মেহেরজান’ ওই উৎসবে সেরা বিদেশি ছবি নির্বাচিত হয়েছে বলে প্রথম আলো অনলাইনে খবর প্রকাশিত হয়। ছবিটির পরিচালক রুবাইয়াত হোসেনের সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছিল। তবে প্রথম আলো অনলাইনের কয়েকজন পাঠক পরিচালকের এ দাবি সঠিক নয় বলে মন্তব্য করে উৎসবের ওয়েবসাইটের ঠিকানা পাঠান। বিষয়টি যাচাই করে পাঠকের দাবির সত্যতা মেলে। অনাকাঙ্ক্ষিত এ ভুলের জন্য আমরা দুঃখিত। ভুল সংশোধনে সহায়তার জন্য পাঠকদের প্রতি আমাদের অশেষ কৃতজ্ঞতা।
মানে দাঁড়াচ্ছে রুবাইয়াত হোসেন সেরা ছবি হিসেবে পুরস্কার প্রাপ্তির মিথ্যা খবর প্রথম আলো প্রতিবেদককে জানিয়েছেন। আর প্রতিবেদক সেটাতে আস্থা রেখে অনলাইন ভার্সানে খবর ছাপিয়ে দিয়েছেন।
মেহেরজান সিনেমার পেছনে প্রো-পাকিস্তানি প্রোপাগান্ডাকে এদেশের সাধারণ দর্শক আস্তাকুড়ে ফেলেছে- এটা পরিচালক রুবাইয়াত হোসেনের এতোদিনে বুঝে যাওয়ার কথা। কিন্তু সেটা না বুঝে অখ্যাত চলচ্চিত্র উৎসবগুলোতে মেহেরজান প্রদর্শনের পেছনে শ্রম ও অর্থ বিনিয়োগ তিনি অব্যাহত গতিতে করেই যাচ্ছেন। দেশ বিদেশের হাজারে হাজারে অখ্যাত চলচ্চিত্র উৎসবগুলোতে নিজের সিনেমা প্রদর্শন কিংবা মনোনয়নের লিস্টে থাকার জন্য নগদ অর্থ দিতে হয়। বেশিরভাগ ভালো চলচ্চিত্র এসব অগুণতি চলচ্চিত্র উৎসবে নিজের ছবি প্রদর্শনের পেছনে শ্রম ও অর্থক্ষয় করে না। রুবাইয়াত হোসেন শ্রম ও অর্থক্ষয়ের ক্ষমতা রাখেন। এসব নাম না জানা চলচ্চিত্র উৎসবের মনোনয়ন কিংবা পুরস্কার তিনি গায়ে সাঁটিয়ে বাংলাদেশের পত্রিকাগুলোতে আবারো ভাব গদগদ ভাষ্য দেয়ার ইচ্ছে জারি রেখেছেন।
ছবিটির পরিচালক রুবাইয়াত হোসেন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ছবিটি উৎসবে নারী নির্মাতা, বেস্ট ন্যারেটিভ ফিচার, বেস্ট ড্রামা ফিচার, বেস্ট ফার্স্ট টাইম মুভি স্ক্রিপ্ট রাইটার, বেস্ট মুভি শট অন ৩৫ মিমি ফিল্ম বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমার জন্য আল্লাহর অশেষ রহমত। উত্সবে সেরা বিদেশি ছবির বিভাগে পুরস্কৃত হওয়াতে আমার পথচলায় অনুপ্রেরণা বাড়িয়ে দিল। খুবই ভালো লাগছে পুরস্কার পাওয়ায়।’রুবাইয়াত আরও জানান, আগামী ১৪ থেকে ১৯ অক্টোবর স্পেনের মারবেলা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবের জন্য মেহেরজান ছবিটি নির্বাচন করা হয়েছে। এ ছাড়া ক্যালিফোর্নিয়ায় সাইলেন্ট রিভার চলচ্চিত্র উত্সব, গোয়ায় দক্ষিণ এশিয়া চলচ্চিত্র উত্সব, ওয়াশিংটনে তাসভীর দক্ষিণ এশীয় চলচ্চিত্র উত্সব এবং অস্ট্রেলিয়ায় দক্ষিণ এশীয় চলচ্চিত্র উত্সবও মেহেরজান প্রদর্শিত হবে বলে পরিচালক সূত্রে জানা গেছে।
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ওয়েবসাইটে ২০১১ সালের জুন মাসের মনোনয়ন লিস্টে মেহেরজানের নাম পাওয়া যায় নিচের ক্যাটাগরিগুলোতে।
বেস্ট ন্যারেটিভ ফিচার
বেস্ট ড্রামা ফিচার
বেস্ট ফার্স্ট টাইম মুভি স্ক্রিপ্ট রাইটার
বেস্ট ফিমেল ডাইরেক্টর
বেস্ট মুভি শট অন ৩৫ মিমি ফিল্ম
বেস্ট বলিউড মুভি
রুবাইয়াত হোসেন উল্লেখ করেন নাই- তাঁর এই প্রভুখণ্ড বেস্ট বলিউড মুভি সেকশনের নমিনেশনেও স্থান পেয়েছে। বিভিন্ন শাখায় নিজের ছবিকে এন্ট্রি করানোর জন্য ৪০ বা ৩০ ডলারের এন্ট্রি ফি দিতে হয় এই চলচ্চিত্র উৎসবে। বাংলাদেশের ছবিকে বলিউড সেকশনে ঢোকানোর মতো মূর্খের মতো কাজ একমাত্র রুবাইয়াত হোসেনকেই মানায়। তবে প্রথম আলোতে ব্লা ব্লা ব্লা সব সেকশনে নমিনেশনের কথা উল্লেখ করলেও বলিউড মুভি সেকশনের কথা তিনি উল্লেখ করেন নাই।
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের সাইটে লেখা- ‘পুরস্কার প্রাপ্তরা যেন নিজেদের মেডেল নিজেরাই ডাউনলোড করে নেন’। অথচ এই পুরস্কারকে আল্লাহর অশেষ রহমত বলে তিনি সামনে আগানোর অনুপ্রেরণা পাচ্ছেন বলে প্রথম আলোতে জানিয়েছেন।
এই ওয়েবসাইটে জুন ২০১১ সালের নমিনেশনে চুপচাপ বসে আছে ১৯৯৪ সালের একটা সিনেমা।
বেস্ট ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ ফিল্ম:
হাম আপকে হ্যায় কৌন (২০৬ মিনিট, ভারত)
পরিচালক: সুরুজ বরজাতিয়া
ফলে অখ্যাত এই চলচ্চিত্র পুরস্কার কিসের ওপর ভিত্তি করে নমিনেশন বা পুরস্কার দেয় সেটা বেশ প্রশ্নবোধক।
মিথ্যাচারে রুবাইয়াত হোসেনের জুড়ি নেই। এবার বিনোদনে তিনি সবাইকে ছাড়িয়ে যাবেন বলে পণ করেছেন। প্রথম আলো এই ভদ্রমহিলার মুখ নিঃসৃত বাণী অবিকল ছাপিয়ে দেয়ার আগে একটু যাচাই বাছাই করবে এই আশা করি।
--
তথ্য কৃতজ্ঞতা: সুহান রিজওয়ান, জি এম তানিম, হিমু
মন্তব্য
এই মহিলার আর শিক্ষা হলো না......
ব্যাপক বিনোদন।
মেহেরজান রে সালাম। সে কিন্তু পারে আসলে।
না না না এইটা বড় অন্যায়! আপ্নেরা খুউপ খ্রাপ! আন্নেরা ফঁছা! রুবু আপু কাঁদলে এখন কী করবেন আপনি!!! তেব্র দিক্কার!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনি মিয়া লোকটা ভালো না, বৈদেশে পেরাইজ পাওয়া ছিনেমা নিয়ে বাজে কথা কন!!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
aiff তো সেইরকম জিনিস মনে হচ্ছে। এদের জানুয়ারী ২০১১-র বেস্ট বলিউড মুভি হল উমরাওজান, যেটা রিলিজ হয় ১৯৮১ সালে ! রুবাইয়াত বেস্ট অ্যাডাল্ট ভিডিও ক্যাটাগরিতে ট্রাই করলেই পারে, বলা যায় না দরকার হলে AVN award-এও স্যাম্পল পাঠায় দিক, আমরা অনেক ভোট দিব
AVN!! কী কন!!! AVN অস্কারের চেয়ে বেশি প্রেস্টিজিয়াস! মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির চেয়ে বড় ইন্ডাস্ট্রির পুরস্কার! অস্কারে আউল-ফাউল মুভি পায়, অইখানে পায় না!!!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
গরু হারালে কতো কিছু হয়।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
এইবারে বরবাদীয় ছাগুরা (কলুমামো,দ্দীণূ,ঢ়ৈষূ,হেনতেন সর্বস্তরে ডাউনলোডমেডালের দাবি জানাইব মনে লয়
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ‘আজাইরা’ প্যাচালটা ধরে রাখার জন্য। অনেক ধন্যবাদ!
হা হা হা হা
মেহেরজানরে
আর আপনেরে
অপেক্ষা করেন, এভিএন পুরস্কারের জন্যও সে মুভিটা পাঠাইতে পারে।
অলস সময়
এফবিতে দেখি এক রেসিডেন্ট ভাঁড় বলছে- রানার্স আপ মানেই ইউনার অতএব মেহেরজান(থুক্কু রুবায়েত) মিথ্যে বলে নাই
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
""Good news by Allahs grace. Meherjaan winner of best foreign film category at action on film international film festival California USA 24-30 July, 2011. Also Meherjaan selected for Marvella international film festival in spain October 14-19,2011."
রুবায়েত এই মেসেজ পাঠিয়েছে তার পরিচিতজনদের।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
ইশ! এইভাবে আমার পোস্টগ্রাড ডিপ্লোমাটাও যদি ডাউনলোড কর্তে পার্তাম
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
অসাধারণ বললেন। গড়াগড়ি দিয়া হাসি
ছবিটি মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে না বিপক্ষে সেই আলোচনা সরিয়ে রেখে শুধু মাত্র ছবির গুনগত মান যদি বিচার করি, তবে আমার কাছে মনে হয়েছে, "খোঁজ - দ্যা সার্চ" এর চেয়ে অনেক বেশী ভালো ছবি। এই ধরনের ফিল্ম ফেস্টিভাল (আসলে ফিল্ম ফেস্টিবাল), আম্রিকার পাড়ায় পাড়ায় প্রতি মাসেই হয়। এদের ওয়েবসাইট এর হত দরিদ্র অবস্থা দেখলেই বুঝা যায় এইটা কি বস্তু।
...... উদাস
গড়াগড়ি দিয়ে হাসলাম কতক্ষন।
নির্লজ্জতারও একটা সীমা থাকে এই মহিলার কিসসু নেই ...
পাগলে কি না বলে, আর ছাগলে কি না ছাপে
পত্রিকাগুলো জনগণকে নিজেদের মতোই নির্বোধ ভাবে। পি আলোর সাইটের কমেন্ট সেকশনে জাঝা না পড়লে ওরা ঐ ভুল খবরটা কারেকশনও করতো না।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
থিকজ্
বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে আজ আরেকটি রক্তিমাক্ষর দিবস। এতদিন সবেধন নীলমণি একটিমাত্র নোবেল বগলে নিয়ে মাত্র দশ ফুট উচ্চতা নিয়ে আমরা কাঁচুমাচু হয়ে দাঁড়িয়েছিলাম। এ দীনতা থেকে আমাদের মুক্তি দিলেন রুবাইয়াত আপা, তাঁর এআইএফএফ পদক (ডাউনলোডেবল) উপহার দিয়ে। রমজানে নাকি বেহেস্তের দরজা খুলে দেয়া হয়, ঐ খোলা দরজা দিয়েই বুঝি টুপ করে খসে পড়েছে এই আসমানী তোফাটি। বলেন সুবহানাল্লাহ! আজ আমাদের উচ্চতা দশ ফুট থেকে তেরো ফুটে পৌঁছালো। নাদের আলি, আমরা আর কত বড় হবো? হে পরওয়ারদিগার, তোমার লীলা বোঝা ভার। তুমি আপামণিকে গ্রেস দিয়েছো, কিন্তু হায়াশরম দাওনি, দিলে কি আজ এই পুরস্কার আমরা পেতেম? না গো না! বলেন সুবহানাল্লাহ, ইন্না রাব্বি লা গাফুরুর রাহিম! বুলন্দ গলায় বলেন!
কিন্তু এই অলৌকিক উপহারটি যিনি এনে দিলেন, তাঁকে কি প্রাপ্য সম্মান দেখাতে পেরেছি আমরা? পেরেছি? মুখে খেজুর ফুলের মতো মিষ্টি একটি তাবাসসুম ঝুলিয়ে ল্যাপটপে মেডেল ডাউনলোড করছেন পরিচালক আপা, এমন একটি ছবি কি ছাপতে পারতো না দুষ্টের দল? ছাপছে? ছাপায় নাই। ছাপায় নাই! কেন? কারণ তাদের পেটে পেটে শুধু হিংসা। ধিক গুয়েবাড়াদা, আলু পেপারে কী বালুর কাম করেন মিয়া একটা ছবি ছাপাইতে পারলেন না মালকিনের!
হে খোদা, বাংলার ঘরে ঘরে তুমি ভিডিও ক্যামেরা আর এন্ট্রি ফি বাবদ নগদে চল্লিশ ডলার পঁহুছিয়া দ্যাও। ক্যালিফোর্নিয়ার অল্লিতে গল্লিতে যত ফিল্ম ফেস্টিভাল আছে, সবগুলিতে আমরা বলিউড কোটায় রানার আপ হমু। পথের বাধা সরিয়ে দ্যাও, আমাগের আউগাইতে দ্যাও। পঁপ পঁপ!
love the life you live. live the life you love.
এত বড় ভাঁড় (নাকি ভাঁড়ানি?) বাংলাদেশের ইতিহাসে আর আসে নাই...!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
[This is what I did about the Marbella screening of Meherjan. Perhaps others can do something similar as well.]
Judges at Marbella Film Festival & Organizers:
It has come to our attention that Marbella Film Festival 2011 will be hosting/screening a film named Meherjan by producer Rubaiyat Hossain. This is a movie is based on the 1971 War of Independence between Bangladesh and Pakistan.
The judges/organizers must know that this film has been banned in Bangladesh for portraying a false account of the history, minimizing the role of the three hundred thousand rapes conducted by the Pakistani army on Bangladeshi women (age 8 to 70), and discounting the genocide committed by the Pakistani army. The people of Bangladesh rejected the movie, not because of the artistic expression or film making, but because of its roles in misguiding current and future generations.
We do not want Marbella to screen this and in essence how support for war crimes and war criminals. Please do not support rape, genocide, and other war atrocities. Please do not play a role in promoting distorted history. How would you feel if another country would watch a false depiction of the rich history of Spain without even knowing the truth?
Please contact me if you have any questions or concerns about this matter.
এই মুভিতো ব্যান হয়নি বাংলাদেশে। প্রতিকূল দর্শক প্রতিক্রিয়া এবং বিরূপ সমালোচনার মুখে পরিবেশক হলগুলো থেকে সিনেমাটা নামিয়ে নিয়েছেন। মেহেরজান গোষ্ঠী এই "ব্যান" ইস্যুকে কেন্দ্র করে সহানুভূতি কুড়ানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। আপনার উদ্দেশ্য ভালো হলেও, এই ব্যানের কথাটা হয়তো মারবেলা অথরিটিকে মেহেরজানের প্রতি আরো সহানুভূতিশীল করে তুলবে, যেখানে ভালো সম্ভাবনা আছে পরিচালক নিজেই এই ব্যাপারটা অথরিটির কাছে ফেনিয়ে বলেছে।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আপনার হয়ত ভাল উদ্দেশ্যে লিখেছেন কিন্তু আমি আপনার অ্যাপ্রোচ, ভাষার সাথে একমত নই। কারণ-
১।
ফিল্মটা ব্যানড/নিষিদ্ধ হয় নাই। সাধারণ মানুষের কাছে পাত্তা পায় নাই। মানুষ প্রত্যাখান করেছে, হলগুলো ফাঁকা পড়েছিল, প্রযোজক নিজেই নামিয়ে ফেলে।
২। ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, তা অস্কারই হোক আর ফিল্মফেয়ারই হোক, তাদের পছন্দমত ছবি প্রদর্শনের এখতিয়ার রাখে। এইসব ফেস্টিভ্যালের ফেইসভ্যালু আছে, কিন্তু এতে প্রদর্শিত হলেই promote করা হয় না। প্রমশনের কাজ করে প্রযোজক। একটা বড় ফেস্টিভ্যালের নাম থাকলে কভারে একটা সিল পড়ে-এই যা। প্রতি বছর হাজার হাজার ছবি বিভিন্ন ফেস্টিভ্যালের বিভিন্ন ক্যাটেগরীতে প্রদর্শিত হয়। মানুষ কয়টার খবর রাখে?
৩। একেকটা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের একেকটা ভিশন থাকে। ফিল্ম নেটওয়ার্কের বড় ফেস্টিভ্যালের ক্যারেক্টার স্টাডি করলেই বোঝা যায় কেউ বক্স অফিসকে বেশি গুরুত্ব দেয়, কেউ টেকনিক/মেসেজ/জন মানুষের উপর প্রভাবকে। কেউ ইন্ডাস্ট্রিকে গুরুত্ব দেয়, কেউ বা ইন্ডিপেন্ডেন্ট মেকারদের। আর আগাছা জাতীয় কিছু ফেস্টিভ্যাল আছে যেগুলো চলেই সাবমিশানের উপর। মানে যারা ছবি জমা দেয় তাদেরকে একটা ফি দিতে হয় প্লাস যেই শহরে হয় সেখান থেকে কিছু পায়, দর্শকদের টিকেট, কিছু স্পন্সর এইসব হাবিজাবি মিলায় তারা অর্গানাইজ করে। সার্কিটে এগুলোকে সবাই চিনে। ব্যাপারটা অনেকটা গবেষণা জার্নালের মতই। ফালতু জার্নালে পাব্লিশড হইলেই কি আর না হইলেই বা কি!
মেহেরজানকে পাত্তা না দিয়ে বিনোদন হিসেবে নিন। বুদ্ধির ঢেঁকিদের তাত্ত্বিক আলোচুনার সুযোগ দিন, ছাগু বলে কি আর চলচ্চিত্র নিয়ে লাফাইতে পারবে না?
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
টাকা খরচা করলে প্রতিমাসেই এরকম একটা করে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের পুরষ্কার পাওয়া সম্ভব। কিন্তু মেহেরজান এতো কম পাইতেছে ক্যান ঠিক বুঝতেছি না...
টাকায় কি শট পড়ছে?
আর পত্রিকাগুলো যাচাই না করেই রিপোর্ট ছেপে দেওয়া কবে বন্ধ করবে?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল ভাই, আপ্নেরা ষড়যন্ত্র করে আঁড়িয়ল বিলের এয়ারপোর্টের প্রজেক্টা দেন নাই...নাইলে কেউ দাবায়ে রাখতে পারতো না!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
হিমু ভাই কেমন আছেন? দারুন পোসট শুভাশিষ দা
রুবাইয়াত আফার যেসব গুণমুগ্ধরা অ্যা-ওফ-ফেস্ট অ্যাওয়ার্ডের রানারআপ সনদপত্রের ফ্রেমে বাধাই করা অরিজিনাল কপি চান, তারা কয়েকদিন পর এই লিন্কে যেয়ে নামমাত্র মূল্যের বিনিময়ে সেটা সংগ্রহ করতে পারেন।
তাহার হয়! বেশ ভালো মতোই হয়!!!
দুইটি প্রস্তাব:
১। সচলায়তনে লেখকদের জন্য ডাউনলোডেবল পদকের ব্যবস্থা করা হৌক।
২। সচলায়তন-প্রথম আলো যৌথ উদ্যোগে ডাউনলোডেবল পদকের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফি-বছর আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজন করতে পারে। ছবি প্রতি ৪০-৫০ ডলার পাওয়া গেলে মন্দ কি!
সামনেই ফ্রান্সের বিখ্যাত ডি লা গ্র্যান্ডি মেফিস্টোফিলিস আর স্তোরিয়া দো মোগোরা পুঁদিচ্চেরি অ্যাওয়ার্ড পেতে যাচ্ছে মেহেরজানেমান। তখন দেখা যাবে আপনাদের মুখ কোথায় লুকান
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
মেহেরযৌবন যে কবে বেস্ট বলিউডি "এভিএন" আ্যওয়ার্ড পাইবো? আর আমি কবে পাইরেটবে থেইক্যা ডাউনলোড করমু!
রুবাইয়্যাত আফার কোন কন্টাক্ট থাকলে তাড়াতাড়ি পাঠান - আমাগো উচিৎ উনারে ২য় পর্ব বানানোর জন্য অনেক অনেক উৎসাহ দেওয়া
মেহেরজান আমকাঠালকলাকুশলীরা এওএফের সাইট থেকে ২০ ডলার ডিসকাউন্টে মাত্র ৮০ ডলারে সার্টিফিকেট ক্রয় করতে পারবেন।
বিস্তারিত দেখুন এখানে।
স্কৃনশট তুলে রাখলুম।
ট্রাই করে দেখলাম। কোন ভেরিফিকেশন ছাড়াই সার্টিফিকেট কেনা যাচ্ছে
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
দিব্য চোখে দেখতে পাচ্ছি কোন একদিন রুবাইয়্যাত হোসেন শুভাশীষস্কি দাশভকে "তুই আমার ইজ্জত(!!!) লুটেছিস, আমি তোকে হত্যা করব.....ইয়া ভিসুমাইক!" বলে মেরে ফেলবে। তারপর জিল্লু মামা তাকে ক্ষমা করে দেবে।
পোস্ট পড়ে "ইয়া ভিসুমাইক" পর্যন্ত আমিও দিব্য চোখে দেখতে পেলাম। কিন্তু তারপর জিল্লু মামার বদলে আমি দেখলাম রুবার চোখে পেম পেম ভাব। গরুর চোখে তাকিয়ে বলছে, "শুভ, আর কিছু লিখিস নে আমার নামে, আমার যা আছে সব তোর" বলে ঝাঁপিয়ে পড়ল দাশভের বুকে। (ব্যাকগ্রাউন্ডে মেহেরজান মিউজিক বাজছে)
হয় নাই, তানভীর ভাই। রুবা পাকিসোনা থুক্কু পাকিসেনা ছাড়া পছন্দ করে না! তবে দাশভদা যদি রিকন্সিলিয়েশন করেন, তখন কী হইত কওয়া যায় না!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
শুভদা,
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
শুভাশীষদার চেহারা তখন কেমন হবে সেইটা ভেবে হাসি আটকাতে পারছি না আমি।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
দুইটা গোলাপী ফুল বাড়ি খাওয়ার ভিডু দেখাইলেও বুঝে নিতে পারবো
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
বাংলাব্লগ খুব খতরনাক জিনিস। আগের পেপারসিস্টেমই ভালো ছিলো। একটা গর্বের বিষয় থেকে বাংলাদেশী 'জাতি' বঞ্চিত হলো।
মেডেল ডাউনলোড করে কিভাবে বুঝি নাই। ধাতব মেডেল, নাকি তার পেপার প্রোটোটাইপ?
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
নামায়ে কাগজে ছাপায়ে একটা পেনির গায়ে আঠা দিয়ে লাগাবেন, তারপর টেপ দিয়ে একটা ফিতা লাগায়ে নিবেন গলায় ঝুলানোর জন্য
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
$ ১০০ দিলে $৮০ রাইখা $২০ ফেরত দিব... মনে কয়, ঈদের আগে আগে মুল্যহ্রাস দিসেরে ভাই...
মনে কইরা কালার কার্টিজ লাগায় নিয়েন... নাইলে কইলাম কাগজে সাদা-কালো মেডেল ছাপা হইবার পারে... তহন আবার " --> ইহা একটি ডাউনলোডেবল মেডেল" লিখ্যা বুঝাইতে হইব...
:D
মেডেল ডাউনলোড করে আমিও পদকপ্রাপ্ত ব্লগার হবো। মেহেরজান আপা নতুন একটা পথ দেখাইলো। ধন্যবাদ।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
আশা করছি--বিডিনিউজ২৪ এ ঢ়াইষু এন্ড গং অচিরেই একটি মহাআলু-চোনার আয়োজন করবে। সেটা সারা বছর ধরে বিডি আর্টসে ইউটিউব সহযোগে প্রকাশিত হবে।
মুশকিল হল, আমি একটি বই পেয়েছি কিছুদিন আগে। বইটির নাম কাঁটা তারের বেড়া। লেখকের নাম ব্রজেন্দ্রনাথ মল্লিক। এই বইটার কাহিনীটাকে একটু পাকিপন্থা মিশিয়ে এবাদুড় গুলোমোহর রিপাবলিকে ঝেড়ে দিয়েছে। আর মজহারের বুদ্ধি পরামর্শে রুবাইয়াতকে যোগাড় করে ছিঃনেমাটি বানানো হয়েছে। এই ক্ষেত্রেও বিরাট চুরিচামারির সন্ধান পাওয়া গেল। অচিরেই সেটা নিয়ে আলাপ করার ইচ্ছে আছে যদি রুবাইয়েতের রাজাকার নানাজান আর চাইনিজ সুবিধাবাদি আব্বাজানের তরফ থেকে দোয়াখায়ের পাওয়া যায়। সঙ্গে দরকার হবে--মতিউর রহমান, মফিদুল হক, আলী যাকেরদের। এলাহী ভরসা।
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
সকল শকুনের মুখে ছাই দিয়ে মেহেরজান এভাবেই তা-ধিন-ধিন-তাক করে নেচে গেয়ে এগিয়ে যাক সামনে। আমরাও বুক ফুলিয়ে বলি - সিনামা তো সিনেমাই, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে-বিপক্ষে কিনা এ বিতর্ক সরিয়ে রেখে আমরা এর গুনগত মানটাই বিচার করি।
জয়তু মেহেরজান, জয়তু রুবাইয়্যাত ... শুভাশীষ মুখপোড়াটা নিপাত যাক !!! (একটি ডাউনলোডেবল অভিসম্পাত !!!)
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
ছাগী নম্বর ওয়ান
শুভাশীষ দাকে হাজারো পেন্নাম...
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
পাগলের সুখ মনে মনে
যাউকগা......এই মাসের এওয়ার্ডে কোন টেকা পয়সা দেয় নাই দেখলাম মেডালের উপরে লেখা।আলুরে দিবো কই থিকা
কী আর কমু!
ভাবতাছি, আমিও একটা ফিল্ম ফেস্টিভালের আয়োজন করুম। এন্ট্রি ফি কম। ফেস্টিভালের নামটাও হবে চটকদার, বিলাতি বিলাতি একটা ঘ্রাণ থাকবো। "ডয়েশে-অয়রোপিশে ফিল্ম গেজেলশাফ্ট"। তারপর যে বা যারা যারা প্রতি ক্যাটাগরির জন্য যথাযথ এন্ট্রি ফি দিয়া যোগ দিবে, সবাইরেই 'উইনার' ঘোষণা করুম। কোনো রানার আপের সিস্টেম নাই আমার আয়োজিত ফেস্টিভালে। রুবাইয়াত পাকিজান কই, যোগাযোগ করেন কুইক। মেডেলের স্টক সীমিত কইলাম!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
"ডয়েশে-অয়রোপিশে ফিল্ম গেজেলশাফ্ট"
(গুড়) কি দারুন নাম। স্পন্সর পাইসেন? না পাইলে বইলেন। এই সুযোগে উনার সাথে হাতটা মিলাই নিতাম। আগে কখনো পাকিস্তানি ফেমাস পারসন দেখি নাইত
কমেন্ট পড়ে হা হা ম গে
মেহেরজান ছারখার...............
লিখা ব্যাপক হয়ছে। কি আর বলবো, আপাতত নো টক, নো টক শুধু
আমিও ভাবছি ১টা ওয়েবসাইট খুলব ।যেখানে শুধুই মেহেরজান কে নিয়মিত অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে।আজই ডোমেইনটা কিনে ফেলি।
কি আর বলব।
শুনেছি বিদেশে নাকি অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টরেট ডিগ্রি পর্যন্ত্য কেনা যায়। মেহেরজান ছবির প্রযোজক-পরিচালক তো বিত্তবান শ্রেণীর। তিনি কি সঠিক জায়গায় যোগাযোগ করতে পারছেননা। অখ্যাত সব পুরস্কার নিয়ে এত মাতামাতি কেন।
আমিতো দেখি আসল ক্রিমিনাল প্রথম আলো, যারা ফাল পাইরা পুরস্কার প্রাপ্তির খবর ছাপাইছে। এরা এমন একটা প্রথাবিরোধী (??) প্রতিভাকে দলে টানার সুযোগ তারা হাতছাড়া করতে চায় না।
তাছাড়া মুক্তিযুদ্ধ নিয়া কিভাবে ব্যবসা করা যায় তার কর্পোরেট উদাহরণ প্রথম আলো।
কুলদার মাধ্যমে পুরস্কার জালিয়াতির অনেক মজার মজার তথ্য জানতে পারলাম। মেডেল ডাউনলোড ... হা হা হা
--------------------------------------------------------
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে/ লিখি কথা ।
আমি যে বেকার, পেয়েছি লেখার/ স্বাধীনতা ।।
পদ্যসাহিত্যে অসামান্য অবদান রাখার জন্য নিউ ক্যালিফোর্নিয়ার ল্যুনাটিক এ্যাসোসিয়েশন অব ওয়ার্ল্ড ক্রিটিকস নো-বেল প্রদানের জন্য চূড়ান্তভাবে মনোনয়ন করেছে বাংলাদেশের চেঁচানিকান্দিনিবাসী রহস্যলেখক কুলদা রায়কে। সংস্থাটি বলেছে, রায় তার পুঁটিমাছ বিষয়ক ঐতিহাসিক সন্দর্ভ লিখে হাইতি দ্বীপের জেলেদের মনে শান্তি এনেছেন। পুরস্কারটি অনলাইন থেকে ডাউনলোড করবেন মতিউর রহমান এবং নাইমুল ইসলাম খান। এজন্য কুলদাকে ৪৭ ডলার আগাম প্রদান করতে হবে।
কুলদা রায় এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তার পক্ষে একটি মন্তব্য লেখা হয়েছে প্রথম আলোতে। লেখা হয়েছে, এই পদক প্রাপ্তি শুধু ব্যক্তি কুলদাকেই নয়--তার দেশী গোপালগঞ্জের পোলা বানিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানকেও উদ্দীপ্ত করেছে। এই উপলক্ষ্যে ফারুক খান বলেছেন, এখন সময় এসেছে--ধনী-গরীব নির্বিশেষে সবাইকেই খাবার কম খাওয়ার প্রাকটিস করা। তাহলে স্লিম ফিডারেটেড জাতি হিসাবে আরও একটি নোবেল আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ভাগ্যে যুক্ত হতে পারে। বলেন, সোবহান আল্লা।
সংস্থাটি আরও কিছু পদক জরুরীভিত্তিতে প্রস্তুত আছে। আগে আসিলে আগে পাইবেন ভিত্তিতে এই নো-বেল পদক বিতরণের ব্যবস্থা রেখেছে। সংস্থাটি নিশ্চিত করে জানিয়েছে--বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্বমানের ছিঃনেমা মেহেরজান নির্মাতা রুবাইয়াত হোসেনের তিনটি আবেদনপত্র পেয়েছে। রুবায়েতের পক্ষে উবিনীগ ৪৭ ডলারের বদলে ৪৭০ ডলার প্রেরণ করেছেন। এজন্য নো-বেল প্রদানে বিলম্ব হচ্ছে। সংস্থাটি এখন পূর্ণ দশজনের নামের অপেক্ষায় আছে।
প্রাপ্ত নয়টি নামের একটি সংক্ষিপ্ত একটা তালিকা—
১. ফরহাদ মজহার --প্রযোজক
২. রুবাইয়াত হোসেন—পরিচালক
৩. ফারজানা ববি—সহকারী পরিচালক
৪. ফারুক ওয়াসিফ—সঙলাপ লেখক
৫. ব্রাত্য রাইসু—সঙগীত পরিচালক
৬. মতিউর রহমান—পাবলিসিটি
৭. মফিদুল হক—সেন্সরসঙযোগ
৮. ফাহিমদুল হক—বিশেষদৃশ্য পরিচালক
৯. সুমন রহমান—কমেডিদৃশ্য পরিচালনা
১০. এখনো প্রেরিত হয়নি। হলে মনোনয়ন সম্পন্ন করা হবে।
তবে এই বিষয়ে মেহেরজানের বাবা বাংলাদেশের যোগাযোগ মন্ত্রী পীর আবুল হোসেনকে পিতারত্ন পদক ডাউনলোড করার জন্যও ক্যালিফোর্নিয়ার ল্যুনাটিক এ্যাসোসিয়েশন অব ওয়ার্ল্ড ক্রিটিকস অনুমোদন পাঠিয়েছে।
ক্যালিফোর্নিয়ার ল্যুনাটিক এ্যাসোসিয়েশন অব ওয়ার্ল্ড ক্রিটিকস আরও বলেছে, পার্সিয়ান আদি গজল রচনায় বিশেষ অবদানের জন্য নাগরকবিদ্যা বিশেষজ্ঞ শুভাশিষ দাশের নামেও একটি প্রস্তাব এসেছে। মিঃ দাশ অনতিবিলম্বে ৪৭ ডলারসহ যোগাযোগ করলেই নো-বেলটি অতি সহজে ডাউনলোড করতে পারবেন।
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
অতি উত্তম অতি উত্তম (গুড়)
, রুবাইয়াতের লগে কোলাকুলি করবার মন লয়। হেরে কেউ কন না, মেহেরজানের সিকুয়াল "পাকিসোনা জিনদাবাদ' বানাইতে। কতা দিলাম এইডারে কেউ বরজন করব না। পুরা হাউসপুল হইব।
, রুবাইয়াতের লগে কোলাকুলি করবার মন লয়। হেরে কেউ কন না, মেহেরজানের সিকুয়াল "পাকিসোনা জিনদাবাদ' বানাইতে। কতা দিলাম এইডারে কেউ বরজন করব না। পুরা হাউসপুল হইব।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে শর্মিলা বসু। সাথে রুবাইয়াতের মেহেরজান।
নতুন মন্তব্য করুন