[justify]সকালে ঘুম থেকে ওঠা হলেও বিছানা ছাড়তে দেরি হয়। অক্লেশে নানা কিছু মাথায় আসে। এমনকি দিয়ার কথাও। দিয়া আমায় ছেড়ে যাবার পরে বিছানায় ফাঁকাটুকুন মাঝে মধ্যে ভোগাতো। এখন সব ঠিক। আরো কিছুক্ষণ শুয়ে এপাশ ওপাশ করি। পরে উঠি। বাথরুম করতে গিয়ে হাগা কষা মনে হলে বিকালে প্রুন জুস কেনার কথা ভাবি। দাঁত মাজতে গিয়ে আয়নায় দেখতে পাই একটা ব্রণ না ফোঁড়া নাকের নিচে জখমি চেহারা নিয়ে নির্বিকার বসে। চিবে চিবে দেখলেও ব্য
[justify]আমার বয়স তখন পাঁচ। রবিবারের এক দুপুরে আমদের পাড়ায় এক ঝাঁকা মুরগীর ছানা নিয়ে একজন হকার আসে। রেশন তুলতে বাবার সাথে আমি তখন বাইরে, তো সেই হকার আমার হাতে ছোট্ট একটা ছানা তুলে দেয়। অদ্ভুত নরম আর মিষ্টি একটা উষ্ণতা হাতের তালুতে শিহরণ তুলে। বাবাকে ঘ্যাঁনঘ্যাঁন করে বলতে থাকি মুরগীর ছানা কিনে দেয়ার জন্য। বাবার অতো টাকা-পয়সা নেই। মিস্ত্রী হিসেবে কাজ করে বাবা। আর মার অনেকদিন ধরেই অসুখ। তাই সে কোনো
[justify]ইকোনমিক অ্যান্ড পলিটিক্যাল উইকলি’র সাম্প্রতিক ইস্যুতে (সেপ্টেম্বর ৩, ২০১১) শর্মিলা বসুর বই ‘ডেড রেকোনিং’ নিয়ে একটি সমালোচনা ছাপানো হয়েছে। সমালোচনার লেখক নাঈম মোহাইমেন। এর আগে একই জার্নালে একাত্তরের যুদ্ধকে ‘সিভিল ওয়ার’ তকমা দেয়ায় ব্লগমণ্ডলে কিছুটা সমালোচনার শিকার হয়েছিলেন ভদ্রলোক। স্বভাবতই শর্মিলা বসুর সমালোচনা করে প্রকাশিত লেখাটা আগ্রহোপদ্দীপক।
কতিপয় পিঁপড়া
অসন্তোষ
স্যাম সিলভা
[justify]
আম্মা কিসব চকলেট বিস্কুট কিনে এনে বাক্সটা র্যাপিং করে। বাক্সটা কিনে এনেছে কোন এক অনাথাশ্রমে দেবে বলে। সাঈফ নিচে নেমে খাবার ঘরের প্যাসেজে দাঁড়িয়ে। আম্মা তখনো ব্যস্ত র্যাপিং নিয়ে।
[justify]রাষ্ট্রের নামগুলো প্রথম প্রথম এক লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতো। আদ্যক্ষর অনুযায়ী। তারপর হিসাব পাল্টায়। গোত্রবিভাজন জরুরী হয়ে পড়ে। ধনী দেশ, দরিদ্র দেশ। উন্নত দেশ, উন্নয়নশীল দেশ। জি এইট, নন-জি এইট। পরে সবকিছু আরো সরাসরি করা হয়। সফল রাষ্ট্র, ব্যর্থ রাষ্ট্র।
[justify]গ্রামের লোকজন কোনো কারণ ছাড়াই আমাকে ডাকাত সন্দেহ করে। এই গ্রামে নাকি আগেরদিন ডাকাত ধরে গণপিটুনি দেয়া হয়েছে। আমি বারবার বলি- আমি কিছু করি নাই। লোকজন শোনে না। তারা আমাকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। চড় থাপড় দিয়ে পুলিশ ভ্যানে তোলে। ভ্যানে তোলার সময় এক দারোগা পাছা বরাবর জোরে লাথি দেয়। ব্যথায় চোখে পানি আসে। বলতে থাকি- আমি কিছু করি নাই। অন্য পুলিশগুলো হাসে। অশ্রাব্য গালাগালি শুরু করে। আশেপাশে অন্যান্
[justify]
আজকের প্রথম আলোর অনলাইন ভার্সানে সেরা বিদেশি ছবি হিসেবে ‘মেহেরজান’ পুরস্কারপ্রাপ্তির খবর বেরিয়েছে। খবরে জানানো হয়-
[justify]
ইসলামের সাথে সন্ত্রাস অচ্ছেদ্য হয়ে জুড়ে বসেছে অনেকদিন। সুশীল শান্তিকামী মানুষদের কিছু একটা প্রতিপক্ষ প্রয়োজন। এই সুযোগে জিহাদি জোশে বলিয়ান আল-কায়েদাকে ইসলামের আইকন সাজানোর পালা শুরু হয় নাইন ইলেভেনে। এডোয়ার্ড সায়ীদ, তালাল আসাদ, ইব্রাহিম আবু লুগদ, লীলা আবু-লুগদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই ইসলামোফোবিয়া তৈরির সমালোচনা করেছেন তাঁদের অনেক লেখাতে। তাঁরা জাতি কিংবা ধর্মবৈরিতা থেকে মানুষের দৃষ্টি সরাতে চেয়েছেন। টেরোরিজমের সাথে ইসলামকে জুড়ে দেয়ার মতো বৈরি দৃষ্টিভঙ্গির একটা কাজ বিশ্বের বড়ো বড়ো মিডিয়া গত দশ বছর ধরে বিশ্বস্ততার সাথে পালন করেছে। তাই সম্প্রতি নরওয়েতে ঘটা বোমা হামলা আর শুটিং এর সাথে ইসলামিক আইকন আল-কায়েদাকে যুক্ত করতে তাদের বেশি সময় লাগেনি।
[justify]আওয়াজ
প্রতিদিনের মতো রাতে টিভি খুলে দুর্ঘটনা, র্যাবের গুলি, ভুল চিকিৎসা, গণপিটুনি, ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রবাহিনীর তাণ্ডব, যৌতুক, ধর্ষণ, পুলিশি নির্যাতন ইত্যাদি ইত্যাদিতে হতদের সংবাদ শুনি।
‘এইসব খবর শুনতে ভালো লাগে’- একজন হাততালি দিয়ে বলে। আমরা সায় দিয়ে হাততালির আওয়াজ বাড়াই।
নিওলিবারেল বাজার