শুভাশীষ দাশ
সব চলচ্চিত্রে একই চরিত্র একই ধরণের কাহিনী
এখন খোলা সোর্সের জামানা। এডুকেশ্যানাল ফ্রি ভিডিও লেকচার সিরিজ কয়েক বছর ধরে ভালো জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এম.আই.টি. ওপেন কোর্সওয়্যার ওয়েবসাইটে আপ করার পর খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠলে অন্যান্য বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ফ্রিতে ক্লাসের ভিডিও য়্যুটুবে আপানোর কাজে নামে।
ইয়েলের [url=http://www.yale.edu/english/profiles/hungerford.html]এমি হাঙ ...
শুভাশীষ দাশ
উয়লিয়ম বারোজ বীট জেনারেশনের ভদ্দরলোক।লেখালিখির ক্ষেত্রে কাট-আপ আকা কাটাকুটা তরিকা জনপ্রিয় করেছেন বারোজ। শুরু যে তাঁর হাতে হয় নাই সেটা উনি নিজেই স্বীকার করেছেন। ইলিয়টের ১৯২২ সালে লেখা লম্বা কবিতা ‘দা ওয়েস্ট ল্যান্ড’ কাটাকুটা তরিকায় লিখে ...
ওবাসুদ নামে জাপানে একটা প্রথা চালু ছিল ছোট ছোট কয়েকটা গোত্রের মধ্যে।বয়স সত্তর পেরোলে তাদের কোন নির্জন পাহাড়ের উপর নিয়ে রেখে আসা হয়।আস্তে আস্তে তারা ক্ষুধায়, পানিশূন্যতায় মারা পড়ে। মৃত্যু নিয়ে কতরকম প্রথা চালু আছে বা ছিল তার ইয়ত্তা নাই। ভাবেন সহমরণের ব্যাপারটা, আমাদের উপমহাদেশেই চালু ছিল। কি ভয়ানক!
...
সিরাতের ‘ইরাক এবং আত্মঘাত’ লেখায় মন্তব্য করতে গিয়ে আমি ইমামুরার প্রসংগ টেনেছিলাম। ‘সেপ্টেম্বর এগারো’ নামের (মূল নাম 11'09"01 September 11) ছবিতে এগারোজন পরিচালকের শেষজন ছিলেন ইমামুরা। সেখানে ইনরিতু ছিলেন এঁদের একজন। (আর্টসবিডির পাতায় ছাপানো এবাদুর রহমানের এবাদুর-ইনারিতু সংলাপিকা য় এবাদ সাহেবের নিজস্ব বাংলায় পাবলিক ব্যাপক চিল্লাফাল্লা করেছে।) আমার ...
‘আন্ডারগ্রাউন্ড’ ছবিতে মার্কো আর ব্লেকি এই দুই চরিত্রের মধ্যে এমির পুরা যুগোশ্লাভিয়ার ইতিহাস ঘুটা মেরে দিয়েছেন। শুরুতে দেখা যায় ব্লেকির কম্যুনিস্ট পার্টিতে নাম লেখানো নিয়ে আনন্দমিছিল। ব্যান্ডপার্টি সহযোগে। পরদিন সকালে দেখা যায় নাৎসিরা বেলগ্রাদে বোমা ফেলা ধরছে। একটা চিড়িয়াখানা বোমায় তছনছ হয়ে যায়। চারিদিকে হাউমাউ, আহত প্রাণীদের চিৎকার। ব্যাপক ধরপাকড়। ব্লেকি তার বউকে ...
এমির কুস্তুরিকার ‘আন্ডারগ্রাউন্ড’ দেখছিলাম সাব্বির ভাইয়ের জহির রায়হান ফিল্ম সোসাইটি। ‘আন্ডারগ্রাউন্ড’ বানানো হয়েছিল মহাকাব্যিক ঢঙ্গে। প্রথম দেখার অনুভূতি এখনো মনে আছে। প্রায় পৌনে তিন ঘন্টার ছবি। মার্কো আর ব্লেকি এই দুই চরিত্রের মধ্যে এমির পুরা যুগোশ্লাভিয়ার ইতিহাস ঘুটা মেরে দিয়েছেন।
একটু কুস্তুরিকার সুল ...
বন্ধুবান্ধব আমার খুব একটা কোন কালেই ছিল না। স্কুল, কলেজে বা ভার্সিটিতে যে বন্ধু হয়নি তা কিন্তু না, তবে বেশি দিন টিকেনি। কেন জানি যাদের সাথে মিশতাম তাদের সাথে আমার খুব একটা বনতো না। আমার চিন্তার মাপে কেউ ছিল না। হয় বড়ো ছিল নয়তো ছোট। তাই বন্ধু বানালাম নিজেকেই। আমার বাবাকে পেপার ছাড়া কিছু পড়তে দেখি নাই। যেমন দেখিনি খবর আর ক্রিকেট ছাড়া টিভিতে অন্য কিছু দেখতে। মা নানান গল্পের বই পড়তে ...
সাক্ষাৎকার সাই মিং লিয়ং
অনুবাদ –শুভাশীষ দাশ
পরিচিতি
সাই মিং-লিয়ং (Tsai Ming-Liang) তাইওয়ানের ‘সেকেন্ড নিউ ওয়েভ’ পরিচালক।মালয়েশিয়ায় জন্ম, পরে বেড়ে ওঠা তাইপে শহরে।পড়াশোনা চলচ্চিত্র বিষয়ে।নয়টা সিনেমা বানিয়েছেন।সাথে কিছু টেলিফিল্ম।Rebels of Neon God দিয়ে ১৯৯২ সালে চলচ্চিত্রে আসেন।অভিনেতা লি কেং-সেং (Lee Kang-sheng) কে নিয়ে সেই থেকে সাই মিংয়ের শুরু।তাঁর পরের সব সিনেমায় লি অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রে মানু...