[justify]
৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে বাংলানিউজ২৪ সংবাদ ছাপিয়েছে ‘মেহেরজান’ সিনেমার পরিচালক রুবাইয়াত হোসেনের ওপরে।
বার বার কেন আমার থিসিসের বিষয়টি আসছে আমি বুঝতে পারছি না। আর আমি জার্নালিস্টদের সঙ্গে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না।’
[justify]ডিসকোর্স
[justify] মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃত করে দেখানো সিনেমা মেহেরজানের শো বন্ধ হয়ে গেছে। ফারুক ওয়াসিফ এবং আরো কিছু পাকিপ্রেমী বুদ্ধিজিগালো লেখার পর লেখা ফুকে চলছেন মেহেরজানের প্রদর্শনী বন্ধ হয়ে যাবার বিপক্ষে। ফারুক ওয়াসিফ সিনেমাটির মধ্যে যা কিছু পেয়েছেন সেটা নিয়ে চার পর্বের লেখা নামিয়েছেন সামুতে। মেহেরজানের পক্ষে জান লড়িয়ে দেয়া বুদ্ধিজিগালোদের মধ্য
[justify]
[justify]পাস করার পরে আমি কিন্তু ভালোমতোই চাকরির চেষ্টা করি। কিন্তু হয় নাই। সব বিজ্ঞাপনে দুই চার পাঁচ কিংবা দশ বছরের অভিজ্ঞতা নামের বালফালানি শব্দপুঞ্জ থাকে বলে অনেক জায়গায় দরখাস্ত করতে পারিনি। ফ্রেশারদের জন্য বাজার ছোটো। এক ব্যাংকে ট্রেইনি হিসেবে মাস চারেক কাজ করি। পরে সেটা আর পার্মানেন্ট হতে হতেও হয় না। তারপর আবার বেকার। পকেট খরচ চালাতে ট্যুইশনি। বড় ভাই একদিন জানায় সে শেয়ারবাজারে কিছু টাকা খাটিয়েছে। তার ত্রিশ হাজার টাকা এখন বেড়ে এক লাখ। ব্যাংকে থাকা হাজার বিশেক টাকা বড় ভাইয়ের অ্যাকাউন্টে ঢুকিয়ে কিছু লাভ কিছু লোকসান করতে করতে টাকা কিছু কিছু বাড়তে থাকে। পরে নিজের একটা বিও অ্যাকাউন্ট করে কিছু ক
[justify]পুষি
বিড়ালেরা মাও না বলে ম্যাও বলছে বলে চীনে গণহারে বিড়াল মারা শুরু হলে একটা বিড়াল চীন থেকে পালিয়ে আমার বাসায় চলে আসে। নাম দেই পুষি। দুবেলা চারবেলা খেতে দেই। পুষি দেখতে আদুরে। সাদা লোম আর একটু একটু বাদামি ছোপ। পুষি মাছের কাঁটা খায়, দুধ খায়, সোফায় বা বিছানায় উঠে পা উপরে তুলে শুয়ে থাকে। একদিন রাতের বেলা শুতে গেলে পুষির লেজে হাতের চাপ লাগে অনেক জোরে। পুষি ভয়ে ম্যাও না করে মাও করে ওঠে।
[=grey]আই কল মাই ডগ, ডগ
[justify]
এক যে ছিল ছেলে। এক যে ছিল মেয়ে। দুজনেই লেখাপড়ায়, গুণে ও রূপে সবার চেয়ে সেরা। তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব হয়। পরে ভালোবাসাবাসি। এখানে ওখানে মধুর ক্যান্টিনে কিংবা ডাসে সব জায়গায় তাদের একসাথে দেখা যায়। অন্যরা দেখে বলে- এই জোড়া মেড ফর ইচ আদার। আমরা যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ওদের প্রথম দেখি তারা অন্যদের মারফত জানতে পারি- এদের প্রেম শুরু হাইস্কুল থেকে।
[justify]সাকা: আ জার্নি বাই বোট
ড্যান্স কার্ড
[justify]
১. মা কিলপে, ককেনেস্ ও লস এঞ্জেলস্ শহরে আমাদেরকে নেরুদা পড়ে পড়ে শোনাতেন।
২. একটা বই: টোয়েন্টি লাভ পয়েমস্ অ্যান্ড আ সং অব ডিস্পেয়ার; সম্পাদকীয়- ইসোদা; বুয়েনস্ আয়ারস্, ১৯৬১। প্রচ্ছদে নেরুদার একটা ড্রয়িং আর নোট আকারে লেখা- এই সংস্করণে বইটির মিলিয়ন কপি ছাপা হচ্ছে। ১৯৬১ সালে নেরুদার বইয়ের কাটতি মিলিয়নের কোটায় ছিল কি? নাকি ঐ সময় পর্যন্ত নেরুদার লেখা সব বই মিলিয়ে মিলিয়নতম কপি? আমি একটু ভয় পেয়ে ভাবি দুটো সম্ভাবনাই বিরক্তিকর।
রিসাইকেল
২০১০ সালের মৃত্যু ঘটলে ২০১১ সালের জন্ম হয়। ২০১১ সাল শুরু হলে মানুষজন উল্লাস করে। অতি উৎসাহীরা টাইম স্কোয়ারে জড়ো হয়। পুরানো বা নতুন প্রেমিকা কিংবা বউদের চুম্বন করে। আবার কেউ কেউ পুরানো বছরের মৃত্যু ঘটেছে দেখে কিছুটা দুঃখ পায়। ২০১০ সালে কি কি উল্লেখযোগ্য ঘটেছে চিন্তা করতে গেলে মাথায় সবকিছু ঠিকমতো না আসায় গড় হিসেবে বছরটাকে মোটামুটি ধরে নিয়ে নতুন বছরে আরো ভালো আরো দুর ...