• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

কে তুমি?

শুভপ্রসাদ এর ছবি
লিখেছেন শুভপ্রসাদ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৪/১০/২০০৯ - ৫:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গানের তুমি। এ বড় বিষম ধাঁধাঁ। কে সে? বিশ্বাসী মানুষ চোখ বুঁজে বলে দেবে, আরে এ তো ঈশ্বরেরই প্রতিরূপ। আপাদমস্তক প্রেমিক হয়ত বলবে, না বাবা, এই তুমি, আমার প্রেয়সী, যার চোখে আমি স্বপ্ন দেখি, যার হাসিতে আমার বসন্ত আসে, আর যার মন খারাপ হলে ক’লকাতা শহরে ট্রাফিক জ্যাম হয়! সমস্ত বিতর্কের মধ্যে গুম হয়ে বসে থাকা কোনও ভাবুক হয়ত বলবে, যখন বাইরের পৃথিবীর কোনও সংকেত আমার বুকের গভীরে জমে ওঠা বিস্ময় আর জিজ্ঞাসার কোনও উত্তর দেয় না, তখন আমি নিজের সাথে কথা বলি এই ‘তুমি’-র রূপকে সামনে রেখেই। এই ‘তুমি’ আমার বুকের গভীরে লুকিয়ে থাকা আমার নিজেরই প্রতিরূপ, যে আমার কাজের দিনে লুকিয়ে থাকে, দিনান্তে চোখ মেলে তাকায় আমার দিকে অপলক। যুগ যুগ ধরে আমার এই প্রতিরূপের সাথে আমার সকল কথোপকথন লুকিয়ে আছে গানের ‘তুমি’র সাথে সমস্ত সংলাপে।
সব কথা বলা হলেও মনে হয় রহস্যের কোনও কূল কিনারাই বোধহয় হল না। বরং বেড়ে গেল।
# # # # # # #
সারা দুপুর বৃষ্টি পড়েছে। বিকেলটা একটু ঠাণ্ডা ঠাণ্ডাই। লেপকে চাদরের মত জড়িয়ে হারমোনিয়ামে স্কেল ধরে বাবা গাইছে,
ওরে সুজন নাইয়া
কোনবা কন্যার দেশে যাওরে
চান্দের ডিঙি বাইয়া
....................
.....................
ঝাপসা মেঘের পত্রখানি
কে দিল ভাসাইয়া
..................
কোন বা কন্যার দীর্ঘ নিঃশ্বাস
আইল বাউরি বায়ে
চোখের জলে তোমার নামকে
লেখে আপন গায়ে
দূরে লাবান পাহাড়ে সন্ধ্যা নামছে। হারমোনিয়ামের কাছে রাখা বালিশে শুয়ে জানালার বাইরে সুদূর পাহাড়ের গায়ে ভেসে বেড়ানো সজল মেঘে বাবার গানের চিঠির ঠিকানা খুঁজি। গাইতে গাইতে বাবার চোখও সজল হয়ে ওঠে যেন। কার জন্যে? বুঝি না কিছুই, একটা আবেশ, একটা অজানা আচ্ছন্নতায় ভারী হয়ে ওঠে আমার শিশুমনও। আরেকদিন আগে আমাদের বাড়ির সান্ধ্য গানের আসরে মণিকাকা গেয়েছিল,‘তুমি নি আমার বন্ধুরে, আমি নি তোমার বন্ধু। দিনের সুরজ তুমি আমার, রাইতের চন্দ্রলেখা, আঁধার নামে আমার চোখে না পাই যদি দেখা’। গাইতে গাইতে মণিকাকার চোখও সজল হয়ে যায়। কার জন্যে এই হাহাকার? এই কি শুধু কোনও এক মানবী? কিংবা কোনও মানবীর কান্না তাঁর প্রার্থিত পুরুষের জন্য? কে সেই বন্ধু, যার বিরহ ব্যথায় গ্রামীণ লোককবি গান গায় এমন আছুরি পিছুরি, যার চোখের জলে আমার মণিকাকারও চোখ ভেজে। আমার শিশু মনেও কিছুই না বুঝে হাহাকারে গুমড়ে ওঠে। মধ্যরাতের নিস্তব্ধ শহর শিলচরের রাজপথ ধরে কর্মক্লান্ত রিক্সাওয়ালা হঠাৎ এক বুক হাহাকার নিয়ে গান ধরে ‘আমি সারারাত্র নৌকা বাইয়া/ আমি রাইত পুয়াইতে দেখি চাইয়া গো/ আমার যেখানের নাও সেইখানেই রইয়াছে/ হায় গো, আমি কী আশায় রহিলাম তার কাছে’। আমার যুবক মনে প্রশ্ন ওঠে তবে কি তার কর্মক্লান্ত দিনের হাড়ভাঙা খাটুনির পরও তাঁর জীবনের জাগতিক সমস্ত না পাওয়ার হাহাকারও ঝরে পড়ল এই ‘তুমি’র প্রতি অভিমানে? যখন সান্ধ্য অনুষ্ঠানে সুচিত্রা মিত্র গেয়ে ওঠেন ‘আমার মিলনলাগি তুমি আসছ কবে থেকে’ কিংবা অন্য কেউ ‘তোমার আমার এই বিরহের অন্তরালে কত আর সেতু বাঁধি’, জিজ্ঞাসা বেড়েই চলে।
কে সেই ‘তুমি’? এই ‘তুমি’র সাথে মিলন নেই, শুধুই চিরন্তন বিরহ। আর কখনো আছে ক্ষণিক পেয়ে আবার হারানোর কান্না। আমাদের আবহমান লোকগানে এই যে কোনও এক ‘তুমি’র সাথে সংলাপ রচিত হয়ে আসছে সেই কবে থেকে, যার ছায়া পড়েছে পরবর্তী কালের গানে কবিতায়ও, সে কে? সে কি শুধু প্রেয়সী, এক মানবী? কিংবা ঈশ্বর? নাকি জীবনরহস্যে অভিভূত মানুষের জীবন জিজ্ঞাসা? জীবন আর নারী এভাবে একাকার হয়ে ওঠে বলেই কি একদিন রহস্যময় পৃথিবীর শস্যবতী হওয়া আর নারীর মাতৃত্বঅর্জনকে একই বিস্ময় নিয়ে দেখে জন্ম দিয়েছে মানুষ প্রজননশক্তির উপাসনার? জীবনের সমস্ত রহস্যের উত্তর বুঝি নারীর কাছেই? তাঁর সমস্ত কান্না সমস্ত আকুলতা নারীকে ঘিরে। এই নারী কখনো নদী হয়ে ওঠে। কখনো তরী। এই নারী কোনও ব্যক্তি নয়, নয় শুধুমাত্র ব্যক্তিগত প্রেয়সী। এই নারী সমস্ত জীবনরহস্যের আধার। ‘তুমি’ এই অভিধায় কখনো প্রেয়সী, কখনো ঈশ্বর, কখনো আবহমান, কখনো সমকালীন জীবন, মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। কিন্তু এই বিশ্ব সংসারের সকলেই কি করে এই রহস্যের সন্ধান? করে না। পথ চলে সবাই, তবু সবাই পথিক হয় না। পথিক সেই, যে কবি, যে সাধক, যে বিপ্লবী। ‘তুমি’ এই পথিকের প্রভু, প্রিয়, তাঁর চিরপথের চিরজীবনের সঙ্গী। মানুষের চিরন্তন জীবনজিজ্ঞাসার যে অরূপরহস্য, তা এই ‘তুমি’-রূপের আধারে ধরা পড়ে। কিন্তু দৈনন্দিনের নিত্যকর্মের আবর্তে পড়ে আছে যে মানুষ সে কি সুদূরের পিপাসায় ঘরছাড়া হতে পারে? তবে তাঁরও কোলাহলের দৈনন্দিন জীবনের কাজের মাঝে মাঝে কান্নাধারার দোলা বইয়ে দেয় জীবনরহস্যের নানা প্রশ্ন, যা আবহমান মানুষের চিরন্তন জীবনজিজ্ঞাসা। সাড়া দিতে গিয়ে যায় মানুষ, আবার বাঁধা পড়ে দৈনন্দিনে। এই চিরন্তন দোলাচলের ছায়া পড়েছে আমাদের আবহমান রাধাকৃষ্ণেও? ঘরের বউ রাধা ঘরেই বাঁধা, কিন্তু তাকে আকুল করে কৃষ্ণের বাঁশি। সে উতলা হয়, কিন্তু ওই পর্যন্তই, এর চেয়ে বেশিদূর যেতে পারে না লোকগানের রাধা। রাধা কৃষ্ণের এই চিরন্তন বিরহে কি মানুষের জীবনজিজ্ঞাসার সুদূর আহ্বান আর দৈনন্দিনের শৃঙ্খলের চিরকালীন দ্বন্দ্বের আভাস? সুদূরের ডাকে কজনই বা সাড়া দিতে পারে। যে পারে তাঁকে কখনো চিনি গৌতম বুদ্ধ বা লালন ফকির নামে কিংবা কখনো কোনো সমাজ বিপ্লবী হিসেবে। যে নিজের সকল সুখে আগুন জ্বেলে বেড়ায়। যে ঘোর বিপদেও অন্য এক জননীর মুখের হাসি দেখে হাসতে পারে। সে বলতে পারে, ‘আমি তুমার লাগিয়ারে ঘরবাড়ি ছাড়িলামরে, সাগর সিচিলামরে মানিক পাইবার আশে।’ এই ভাবনাস্রোতের মাঝখানেই আরেকবার যদি শুনি রবীন্দ্রনাথের এই গানটি-
আমি চঞ্চল হে,
আমি সুদূরের পিয়াসি।
দিন চলে যায়, আমি আনমনে তারি আশা চেয়ে থাকি বাতায়নে-
ওগো, প্রাণে মনে আমি যে তাহার পরশ পাবার প্রয়াসী ॥
ওগো সুদূর বিপুল সুদূর, তুমি যে বাজাও ব্যাকুল বাঁশরি-
মোর ডানা নাই, আছি এক ঠাঁই সে কথা যে যাই পাশরি ॥
আমি উন্মনা হে,
হে সুদূর আমি উদাসী।
রৌদ্র-মাখানো অলস বেলায় তরুমর্মরে ছায়ার খেলায়
কী মুরতি তব নীল আকাশে নয়নে উঠে গো আভাসি।
হে সুদূর, আমি উদাসী।
ওগো সুদূর, বিপুল সুদূর, তুমি যে বাজাও ব্যাকুল বাঁশরি-
কক্ষে আমার রুদ্ধ দুয়ার সে কথা যে যাই পাশরি ॥
চঞ্চল আর সুদূরের কথোপকথনে কিসের আভাস? রাধাকৃষ্ণের কি? যিনি বাতায়নে আনমনে সুদূরের পিয়াসায় বসে আছেন, তিনি উন্মন নন, উন্মনা। অর্থাৎ স্ত্রী লিঙ্গ। তাকে আকুল করে বিপুল সুদূর, ব্যাকুল বাঁশরি বাজিয়ে। যে সুদূরের পরশ পাবার জন্যে যুগ যুগ ধরে মানুষ কাঙাল, যার‘পথ সকল দেশ পারায়ে’, সেই সুদূরের রূপ নীল আকাশে ব্যাপ্ত হয়ে আছে। কথাটা অবশ্য রূপও নয়, বৈষ্ণব পদের গন্ধ মাখা ‘মুরতি’। সেই সুদূর, কৃষ্ণের মতই অলস দুপুরে গাছের ছায়ায় বাঁশি বাজায় বা বৈষ্ণবপদের পথ ধরেই সে তরুমর্মরে ছায়ার খেলায় বাঁশরি বাজায়। যিনি চঞ্চল, যিনি উন্মনা, রাধার মতই তার কক্ষে রুদ্ধ দুয়ার, তার ডানা নেই। লোকগানের বিরহী প্রেয়সী বলত হয়তো ‘উইড়া যাইবার সাধ ছিলরে পঙ্খ দেয় নাই বিধি’। রবীন্দ্রনাথের গানে উন্মনা চঞ্চল বলে, ‘মোর ডানা নাই আছি এক ঠাঁই সে কথা যে যাই পাশরি’।
# # #
জীবনপথে হাঁটতে গিয়ে দৈনন্দিনের জাঁতাকলে আটকে পড়ে মানুষ এভাবেই বুঝি যুগে যুগে কেঁদে ফিরেছে। কেঁদে ফিরেছে ‘তুমি’র বুকে মাথা রেখে, যখন তাঁকে ভেবেছে প্রেয়সী। কখনো ‘তুমি’র পায়ে মাথা ঠুকেছে, যখন সে তাঁর কাছে ঈশ্বর। কখনো ‘তুমি’র সাথে দ্বৈরথে মেতেছে যখন সে তাঁর প্রতিস্পর্ধী প্রতিরূপ। কখনো সে ‘তুমি’র চোখে শুধু অপলক তাকিয়ে থেকেছে, যখন সে জীবনের অপার বিস্ময়। প্রাচীন বিজ্ঞানীর পরশপাথর খুঁজে ফেরা, একটি শুভ্র সকালের জন্য সমাজবিপ্লবীর অন্তহীন রাতজাগা, ঘরছাড়া বাউলের একতারার বেজে ওঠা সুর, লোককবির আকুল কান্না তো এই ‘তুমি’র সাথেই চিরন্তন কথোপকথন। এই কথোপকথনের আলোয়ই ইতিহাসের অন্ধকারে পথ হেঁটে সভ্যতা এগিয়েছে, ‘বুড়ি’ হয়েছে। আবার,‘এই পথে আলো জ্বেলে জ্বেলেই পৃথিবীর ক্রমমুক্তি হবে’।


মন্তব্য

মাহবুব লীলেন এর ছবি

শুভ দা

যদিও সচলের নিয়মে ২৪ ঘণ্টায় দুটো লেখা দিতে কোনো সমস্যা নেই তবুও অলিখিতভাবে আমরা সবাই একটা নিয়ম মেনে চলি

তা হলো প্রথম পাতায় নিজের একটা লেখা থাকা পর্যন্ত বিশেষ জরুরি না হলে দ্বিতীয় লেখাটা দেই না

এটা আমার মতামত

আপনার আগের লেখাটা গতকালের সুতরাং নীতিমালা অনুযায়ী এটা দিতে আপনার কোনো সমস্যা নেই

০২

স্ক্রিনে পড়ার সুবিধার জন্য লেখাগুলোতে একটু প্যারা বাড়িয়ে দিলে সুবিধা হয়
বড়ো প্যারা পড়া বেশ কষ্টকর

শুভপ্রসাদ এর ছবি

এই বিষয়টায় আমি এতটাই অজ্ঞ, যে সরগড় হতে বেশ সময় লাগবে বুঝতে পারছি। পরের লেখাটা তবে দুয়েক দিন বাদে দেবো। আমার সমস্যা আমি প্রথম পৃষ্ঠাটা তুই বলার পরই প্রথম দেখলাম। গোরারই বন্ধু তো! সারেগামা বুঝতে টাইম লাগছে। আনপড় হইলে যা অয়!

অনুপম শহীদ এর ছবি

প্রথমবারের পড়ায় সবটা যে বুঝলাম তা নয়, তবে তুমি ভাবালে। প্রশ্নটা ঢুকিয়ে দিতে পারলে! হয়ত না বোঝার কারণেই পুরো লেখার সাথে একাত্ম হতে পারলাম না কিন্তু একটা নতুন জিজ্ঞাসা নিয়ে শেষ করলাম পড়া... এটা অনেক বড় পাওয়া!

ধন্যবাদ!!!

আর এখানেই বলেনি, তোমার 'নির্বাসন' ভাল লেগেছে।

শুভপ্রসাদ এর ছবি

ধন্যবাদ!

মূলত পাঠক এর ছবি

ভালো লাগলো।

'উন্মনা' কি স্ত্রীবাচক? ওটা তো পুরুষেও প্রযুক্ত হতে দেখি।

শুভপ্রসাদ এর ছবি

যদি হয়ও, গোটা ব্যাপারটায় পুরুষ-প্রকৃতির একটি ছায়া দেখা যাচ্ছে না? অবশ্য হতেই পারে আমার ধারণা ভুল। এভাবে একে অপরের ভুল ধরে দিলেই তো আমরা এগিয়ে যেতে পারব। ধন্যবাদ।

তুলিরেখা এর ছবি

বন্ধুর বাড়ি আমার বাড়ি মধ্যে অথই নদী-
উইড়া যাইবার সাধ আছিলো পাঙ্খা দেয় নাই বিধি।

কী অপূর্ব গান!! গানটা কারুর কাছে আছে?

লেখা চমৎকার, দুই প্যারাগ্রাফের মধ্যে এক লাইন ফাঁক থাকলে একটু আরাম পেত চোখ।

-----------------------------------------------
কোন্‌ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

শুভপ্রসাদ এর ছবি

প্যারা ভাঙার ব্যাপারটা অনেকেই বলেছেন আমাকে। আমি এই পাড়ায় একেবারেই নতুন। ফলে সবটা বুঝে উঠতে সময় লাগছে। পরের বার থেকে সচেতন থাকবো। আমার অবস্থা অজ পাড়াগাঁ থেকে এক মহানগরীর বুকে আছড়ে পড়া অবুঝের মতো!

অতিথি লেখক এর ছবি

মানুষের আশ্রয়-ই যে এই 'তুমি'। তাই 'তুমি'র প্রতি-ই সবচেয়ে বেশি অভিমান, 'তুমি'র সাথেই চিরন্তন কথোপকথন।
ধন্যবাদ লেখাটির জন্য।

ফারহানা এর ছবি

ফারহানা সিমলা

সেই তুমি কেনো এতো অচেনা হলে !!!!!

ফারহানা সিমলা

ফারহানা এর ছবি

ফারহানা সিমলা

"তুমি" ছিলে মেঘে ঢাকা চাঁদ,
এ জীবনে ছিলো বড়ো সাধ
একবার তোমাকে দেখার, একবার তোমাকে দেখার... "

ফারহানা সিমলা

শুভপ্রসাদ এর ছবি

এই তুমি অচেনা অদেখা বলেই এত কাঁদন এত হাসি এত রহস্য এত ভালোবাসা! এই তুমিই এই পৃথিবীর সব নান্দনিকতার জনক, সব খ্যাপার পরশপাথর, সব প্রেমিকের প্রেমাস্পদ। ‘সে আছে ব’লে, আমার আকাশ জুড়ে ফোটে তারা রাতে, প্রাতে ফুল ফুটে রয় বনে, আমার মনে। আমি তারেই খুঁজে বেড়াই...”

পুতুল এর ছবি

লেখা ভাল লাগেছে।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

সুমন সুপান্থ এর ছবি

খুব খুব ভালো লাগলো শুভ দা`

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।