নরেশ গুহকে পাড়ার সবাই "নগু" বলে ডাকে সেটা কোন বড় ঘটনা না, ডাকতেই পারে তবে সমস্যা হৈলো তার খুড়তুতো ভাই হারেশ গুহকে নিয়ে ...... যাইহোক পাড়ায় এমন আজব মাল আরো ছিলো, যে মাঠে খেলতাম সেখানে ১ঝাক বড়ভাই আসতেন যথাক্রমে তপন্দা,দীপণ্দা,রিপন্দা,স্বপন্দা,গোপন্দা(গোপেন) এবং আপন্দা তাছাড়া ভুপন্দাও (ভুপেন) আসতেন মাঝে মাঝে পাড়ার লোকে তাদেরকে "পন্দা ব্রাদার্স " বলে ডাকতো। তারা হাডুডু ভালো খেলতেন তবে নিজেরাই খেলতেন, কাউকে নিতেন্না এটা নাকি তাদের পারিবারিক ঐতিয্য তাই নিজেরাই চর্চা করেন। যাইহোক খোকন্দাও ছিলেন সাংঘাতিক ! থুথু মারতে পারতেন অনেক দূর .... আমরা অবাক হয়ে দেখতাম, উনি বলতেন " ক'তো আমার ছ্যাপ এত্তো সাদা ক্যা? " আমরা মাথা নাড়তাম, উনি বলতেন " হু হু দুধ খাই যে তাই! " নিজের নির্বুদ্ধিতায় নিজেই অবাক হৈতাম... খোকন্দাতো দুধ খায়! যাইহোক, ওনারো বড়ভাই ছিলো জাহাঙ্গীর আর হান্নান, খোকন্দা তাদের ডাকতেন জাইঙ্গা আর হান্দা বৈলা.. তবে তারাও দুধ খাইতেন কিনা জানিনা!
তবে পাড়ার বৈচিত্রে শান দিছিলো আমাগো বিথী আর রতন! দাও কুমড়া সম্পর্ক আছিলো ২জনের, বিথীর ছিলো " বিথী'স হারবাল" আর রতনের ছিলো " রতন'স ডেন্টাল" তাও আবার ১ই বিল্ডিং-এ! প্রায়ই ঝগড়া লাগে, ১জন নাকি আর১জনের খদ্দের ভাগায়া নিয়া যায়! তুলকালাম কাণ্ড!!! আর কী তাদের মুখের ভাষা! বিভিন্ন রকম জন্তুর সাথে পরস্পরের সম্পর্ক স্থাপন কৈরা তবে ছাড়ে এবং প্রতিজ্ঞা করে ২জনই নাকি ২জনের শেষ দেইখা ছাড়বো! ইত্যাদি...
তো পাড়ার পোলাপান অনেক চিন্তা-ভাবনা কৈরা ১ রাইতে ২জনের সাইন বোর্ড দিলো পাল্টায়া, মানে বিথীরটা রতনরে আর রটনেরটা বিথীরে, তাইলেই খদ্দের আর ভুল জাগায় যাইবো না ... তবে পোলাপান আছিলো ৩ কাঠি বেশি ইয়া "বিথী'স হারবাল" ঠিকই রাখলো খালি "রতন"স ডেন্টালের জায়গায় দিলো "রতন'স হিজবাল"...এতোদিন নাকি গ্রামাটিক্যাল মিসটেক ছিলো! তাতেই নাকি এতো জটিলতা।
আরো ছিলো নান্টু ভাই আর তার জাহাবাজ স্ত্রী সেই গল্প পরে কমুনে এখন চা খাই।
মন্তব্য
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আচ্ছা, এই বিথী'স হারবাল আর রতন'স ডেন্টাল তো দেখসি মনে হয়, ঢাকার কোন জায়গা এইটা?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
এই রতন'স ডেন্টাল কি ডাঃ অরুপ রতনের? 'হিজবাল' সিরাম হইছে
ব্যাপক মজা পাইছি!
রকিবুল ইসলাম কমল
হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে হে !!!
পচা লেখা পড়তে মানা। বাবা-মা'কে পড়িয়ে শ্লীলমিটারে মেপে নিয়ে তারপর পড়ব।
অইত্যাধিক জটিল হয়ছ!!
=)) =))
এগুলি তো পান্থপথে। আর রতন'স ডেন্টাল ডাঃ অরূপ রতনের না, অন্য একজনের।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
বীথিস হারবাল সায়েন্স ল্যাবের মোড়ের একটু পাশে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আসলেই?!
আসলেই?
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
হাসতে হাসতে চাপার দাঁত ব্যাথা হইয়া গেলো...................
'হিজবাল' সেরম হইছে
হে হে হে হে হে হে হে
:D
নবীন পাঠক
shahriarsajib@gmail.com
বেশ প্রানবন্ত লেখা... পরে মজাই পেলাম...
হা হাহা হা আ !
এইবার একটা উৎবচন লিখবো-
হিটলার দুষ্ট হইছে নিজের দোষে নয়, জার্মানিতে থাকনের লাইগ্যা।
তাড়াতাড়ি চা-খাইয়া আইসা নান্টুভাই ছাড়েন !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
.........
আমাদের দূর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
পন্দা ব্রাদার্স।।।।।।।
গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হা হা ম গে
________________________
বর্ণ অনুচ্ছেদ
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কঠ্ঠিন হইছে... পন্দা ব্রাদার্সের মত "পন্দি" সিস্টার্স নাই? তাইলে আর ভাল হইতো...
নব্যপ্রাপ্ত পাঁচাধিকার প্রয়োগ করলাম।
অটঃ (গড়াগড়ি দিয়া হাসি) এইটা কীভাবে দেয়?
++++++++++++++
ভাষা হোক উন্মুক্ত
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
= ) )
মাঝে স্পেসগুলো বাদ দিন।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ভাই দারুণ মজা পাইলাম।
পরের কাহিনী পড়ার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
কামরুজ্জামান স্বাধীন
চরম
অনেক মজা পাইছি।
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
হাসির শেষ হয় স্বশব্দ বায়ুত্যাগের মাঝে। আমাতে কি আর ব্যাত্যয় ঘটে!
======================================
অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো, সেইতো তোমার আলো।
সকল দ্বন্ধ বিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো, সেইতো তোমার ভালো।।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
নতুন মন্তব্য করুন