৬ | লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: রবি, ১০/১০/২০১০ - ৫:২১অপরাহ্ন)
ভাই, কি যে কন না! এই দ্যাশে ভদ্রলোকের বহুতি ফ্যান আছে। আমার অফিসে প্রায় ৪-৫জন কলিগ, যারা কিনা সবাই উচ্চশিক্ষিত, আমারে পারলে একদিন ধইরা মাইর দেয় - এই লোকরে 'জোকার' কইছি দেইখা। আমার মায়ে আমারে 'হার্মাদ' কইছে, কারণ একদিন বাসায় গিয়া দেখি উনি বইসা এই আবালটার বয়ান শুনে আর আমি খট কইরা রিমোট লয়া কার্টুন নেটয়ার্কে দিয়া কইছিলাম - দুইটা তো একই জিনিশ, একটার দাড়ি-টুপি আছে আর এইখানের কার্টুন গুলার ঐগুলা নাই।
ভাই, বাংলাদেশে এই লোক তো পুরাই হিরো। আমি-আপনে খালি ওরে পছন করি না। মাগার কোটি কোটি লোক ওর লাইগা লবেজান। মিরপুর-১২ নাম্বার ডি ব্লকের দিকে একটা টিভির দোকানে সারাক্ষন এই বেটার বয়ান দেখায়। ভাই, বিশ্বাস করবেন না, রাস্তায় পুরা জ্যাম লাইগা যায় লোকের ভীড়ে। শালার জানোয়ার গুলারই কদর সবখানে। আর আমাগো দ্যাশে তো কুত্তা-বিলাই গুলার দামই বেশি।
===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত
৮ | লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/১০/২০১০ - ৩:০৫অপরাহ্ন)
এক খানা ব্লগ লিখিয়াছিলাম, কিন্তু সচলে যেহেতু আমি এখনো অচল, তাই তাহা প্রকাশিত হওয়া হইতে বঞ্চিত রহিয়াছে... তাই এক্ষনে এইখানেও তাহা আবার প্রকাশ করার প্রয়াস পাইলাম!
কাঁঠাল পাতা
ছাগল কাঁঠাল পাতা খুব পছন্দ করে। কাঁঠাল পাতা দেখলে ছাগলের আর হুঁশ থাকে না।
ছাগলের সাথে কাঁঠাল পাতার সম্পর্ক অনেক প্রাচীন। হাদীস সংগ্রহ করতেন এমন একজন মনীষীর কথাতেও নাকি আছে ছাগল আর কাঁঠাল পাতার গল্প। মনীষী নাকি একবার খবর পেলেন যে এক লোক একটা হাদীস জানে। মনীষী ছুটলেন সেই মহামূল্যবান বানী শোনার জন্য। তিন দিন তিন রাত হেঁটে তিনি পৌঁছুলেন লোকটার বাড়ীর কাছে। তিনি লোকটার জন্য তার বাড়ীর কাছে অপেক্ষা করতে করতে হঠাৎ দেখলেন লোকটা আসছে। লোকটার হাতে কাঁঠালপাতা সহ একটা ডালা, আর পেছন পেছন একটা ছাগল পাতার লোভে লোকটার পিছু পিছু আসছে। মনীষী লোকটির কাছ থেকে সেই মহা-হাদীস না শুনেই ফেরত চলে এলেন।
ইদানিং সেরকম একটা ছাগল কাঁঠাল পাতা খেয়ে বেশ নাদুস-নুদুস হয়ে উঠেছে। কাঁঠালপাতা দেখলে তার আর হঁশ থাকে না, ছুটে যায় পাতা্সুদ্ধ গাছ দখল করার জন্য। ছাগলটা আমাদের প্রতিবেশী রাজ্যের বাসিন্দা। অনেক দিন ধরে পাতা খেতে খেতে তার নিজের দেশের কাঁঠাল পাতা শেষের পথে। কারন ছাগল তো ডগা সুদ্ধ খায়, তাই ডালে আর নতুন পাতা গজায় না, গাছটা মরে যায়। নিজের দেশের স্টক শেষ, তাই ছাগলটা পা বাড়ালো অন্যান্য দেশে। ছাগল বলে তার কি আর জাতে ওঠার সখ হতে পারে না? তাই তার খুব সখ হলো সে ছাগল থাকবে না, সে পাঁঠা হবে। তাই সে পাতা খোঁজার জন্য দাদা-ভাইদের ধনী দেশে পা বাড়ালো। সেখানকার পাতা খেয়ে তার খুব তৃপ্তিও হলো বেশ, কিন্তু সে পাঁঠা হতে পারলো না, সে হয়ে এলো রাম ছাগল। তাই সে বার বার সেখানকার পাতা খেতে যাবার জন্য চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু গোল বাঁধালো সেই সব দেশের কাঁঠাল পাতা ও গাছ সংরক্ষন নীতি। ছাগলে মুখ দিলে গাছ মরে যায়, তাই এবার সেই সব রাজ্যের সীমানায় কাঁটা ঝোপ দিয়ে ছাগল প্রতিরোধক বেড়া দিয়ে দেয়া হলো। কিন্তু নাছোড়বান্দা ছাগল বেড়া ভেঙ্গে ঢুকবেই। শেষে বাধ্য হয়ে তারা ছাগলটাকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তাড়িয়ে দিল।
মনের দুঃখে ছাগল চিন্তা করতে লাগলো জাতে ওথার থেকে পেটের খিদেটাই বড়। কিন্তু কোথায় পাওয়া যায় কাঁঠাল পাতা! ভাবতে ভাবতে তার হঠাৎ মনে পড়ে গেল বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল। ছাগল লাফিয়ে উঠলো। তার মাথায় বুদ্ধির বাত্তি জ্বলে উঠলো। “এই তো পাওয়া গেছে পাতা”। বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল যখন, তাহলে তো ওখানে কাঁঠাল পাতার অভাব নেই। সে দাদাদের দেশ থেকে কায়াদা কানুন শিখে এসেছে যে কোথাও গেলে আগে থেকে ওখানে জানিয়ে রাখতে হবে যে সে যাচ্ছে। সেই মতো রামছাগলটা বলে পাঠালো যে সে অমুক দিন আসছে।
আমরা বাঙ্গালী আর বাঙ্গালী অতিথীপরায়ন জাতি। আমাদের ঘরে অতিথী নারায়ন। নিজে না খেতে পেলেও অতিথীর খাবারে কখনো টান পড়ে না। এদিকে শীতকাল আসন্য, গাছের পাতা পড়ে যাচ্ছে। মাহামান্য রামছাগলটা এলে কাঁঠালপাতা কম পড়তে পারে। তাই আসুন আমরা এখন থেকেই কাঁঠালপাতা স্টক করা শুরু করে দিই। ছাগলটা আগামী ৩০শে নভেম্বর এসে ১১ই ডিসেম্বর চলে যাবেন। এই কয় দিনে উনি যেন অবিরাম কাঁঠাল পাতা চিবাতে পারেন আমাদের সেই ব্যাবস্থা করে রাখতে হবে। রামছাগলটা যেন তার দেশে ফিরে গিয়ে আমাদের দেশে কাঁঠাল পাতার অভাব এই কথা বলতে না পারে!
কাঁঠালের কচি ফল দিয়ে গাছপাঁঠা রান্না হয়। কিন্তু এমন আস্ত পাঁঠাকে নিজেদের দেশে পেলে আর দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাবেন কেন? কাইট্যাকুইট্যা পাঁটাচচ্চড়ি করে ফেলেন। তারপর প্রতিবেশী দেশরে ভাগ দিয়েন।
১২ | লিখেছেন সংসপ্তক (তারিখ: রবি, ১০/১০/২০১০ - ৩:১৪অপরাহ্ন)
অরে আমি বাংলদেশের কাঠালপাতাও ছুইতে দিতে চাই না।
এইডা আপনার ওয়ান অফ দা বেস্ট......
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
১৯ | লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/১০/২০১০ - ৮:৪৭অপরাহ্ন)
কেপিটেস্ট কী সেটা বুঝতাম, কিন্তু কেপি মানে যে কাঁঠালপাতা সেটা আজকে জানলাম। সচিত্র শিক্ষা যাকে বলে। কিন্তু একে কাঁঠাল পাতা খাইয়ে দেশের ছাগলগুলোকে খাদ্য সঙ্কটে ফেলা ঠিক হবে?
মন্তব্য
হা হা হা!
সুজন্দা আবার প্রমাণ করলেন, খোমার্টুন পাওয়ার সহজ উপায় হইল অপকম্ম করা!
হেহহে তা যা কৈছো! জোকার ১টা ছাগল বটে।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
সুজনদা আপনি গুরু!
জাকির নায়েকের মতো ধর্মীয় অসহনশীলতার প্রচারকারীকে বাংলাদেশে ঢোকার অনুমতি দেওয়ায় সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের ধিক্কার।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
জোকার নায়েকের নাম বিকৃত করায় দিক্কার।
কাকস্য পরিবেদনা
আসলেইতো! ক্যামনে করলাম এই ভুল!
আমারে ধিক্কার!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভাই, কি যে কন না! এই দ্যাশে ভদ্রলোকের বহুতি ফ্যান আছে। আমার অফিসে প্রায় ৪-৫জন কলিগ, যারা কিনা সবাই উচ্চশিক্ষিত, আমারে পারলে একদিন ধইরা মাইর দেয় - এই লোকরে 'জোকার' কইছি দেইখা। আমার মায়ে আমারে 'হার্মাদ' কইছে, কারণ একদিন বাসায় গিয়া দেখি উনি বইসা এই আবালটার বয়ান শুনে আর আমি খট কইরা রিমোট লয়া কার্টুন নেটয়ার্কে দিয়া কইছিলাম - দুইটা তো একই জিনিশ, একটার দাড়ি-টুপি আছে আর এইখানের কার্টুন গুলার ঐগুলা নাই।
ভাই, বাংলাদেশে এই লোক তো পুরাই হিরো। আমি-আপনে খালি ওরে পছন করি না। মাগার কোটি কোটি লোক ওর লাইগা লবেজান। মিরপুর-১২ নাম্বার ডি ব্লকের দিকে একটা টিভির দোকানে সারাক্ষন এই বেটার বয়ান দেখায়। ভাই, বিশ্বাস করবেন না, রাস্তায় পুরা জ্যাম লাইগা যায় লোকের ভীড়ে। শালার জানোয়ার গুলারই কদর সবখানে। আর আমাগো দ্যাশে তো কুত্তা-বিলাই গুলার দামই বেশি।
===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
আচ্ছা, খুড় দিয়ে হাতের মতো করে ধরা যায়?
--- থাবা বাবা!
এক খানা ব্লগ লিখিয়াছিলাম, কিন্তু সচলে যেহেতু আমি এখনো অচল, তাই তাহা প্রকাশিত হওয়া হইতে বঞ্চিত রহিয়াছে... তাই এক্ষনে এইখানেও তাহা আবার প্রকাশ করার প্রয়াস পাইলাম!
কাঁঠাল পাতা
ছাগল কাঁঠাল পাতা খুব পছন্দ করে। কাঁঠাল পাতা দেখলে ছাগলের আর হুঁশ থাকে না।
ছাগলের সাথে কাঁঠাল পাতার সম্পর্ক অনেক প্রাচীন। হাদীস সংগ্রহ করতেন এমন একজন মনীষীর কথাতেও নাকি আছে ছাগল আর কাঁঠাল পাতার গল্প। মনীষী নাকি একবার খবর পেলেন যে এক লোক একটা হাদীস জানে। মনীষী ছুটলেন সেই মহামূল্যবান বানী শোনার জন্য। তিন দিন তিন রাত হেঁটে তিনি পৌঁছুলেন লোকটার বাড়ীর কাছে। তিনি লোকটার জন্য তার বাড়ীর কাছে অপেক্ষা করতে করতে হঠাৎ দেখলেন লোকটা আসছে। লোকটার হাতে কাঁঠালপাতা সহ একটা ডালা, আর পেছন পেছন একটা ছাগল পাতার লোভে লোকটার পিছু পিছু আসছে। মনীষী লোকটির কাছ থেকে সেই মহা-হাদীস না শুনেই ফেরত চলে এলেন।
ইদানিং সেরকম একটা ছাগল কাঁঠাল পাতা খেয়ে বেশ নাদুস-নুদুস হয়ে উঠেছে। কাঁঠালপাতা দেখলে তার আর হঁশ থাকে না, ছুটে যায় পাতা্সুদ্ধ গাছ দখল করার জন্য। ছাগলটা আমাদের প্রতিবেশী রাজ্যের বাসিন্দা। অনেক দিন ধরে পাতা খেতে খেতে তার নিজের দেশের কাঁঠাল পাতা শেষের পথে। কারন ছাগল তো ডগা সুদ্ধ খায়, তাই ডালে আর নতুন পাতা গজায় না, গাছটা মরে যায়। নিজের দেশের স্টক শেষ, তাই ছাগলটা পা বাড়ালো অন্যান্য দেশে। ছাগল বলে তার কি আর জাতে ওঠার সখ হতে পারে না? তাই তার খুব সখ হলো সে ছাগল থাকবে না, সে পাঁঠা হবে। তাই সে পাতা খোঁজার জন্য দাদা-ভাইদের ধনী দেশে পা বাড়ালো। সেখানকার পাতা খেয়ে তার খুব তৃপ্তিও হলো বেশ, কিন্তু সে পাঁঠা হতে পারলো না, সে হয়ে এলো রাম ছাগল। তাই সে বার বার সেখানকার পাতা খেতে যাবার জন্য চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু গোল বাঁধালো সেই সব দেশের কাঁঠাল পাতা ও গাছ সংরক্ষন নীতি। ছাগলে মুখ দিলে গাছ মরে যায়, তাই এবার সেই সব রাজ্যের সীমানায় কাঁটা ঝোপ দিয়ে ছাগল প্রতিরোধক বেড়া দিয়ে দেয়া হলো। কিন্তু নাছোড়বান্দা ছাগল বেড়া ভেঙ্গে ঢুকবেই। শেষে বাধ্য হয়ে তারা ছাগলটাকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তাড়িয়ে দিল।
মনের দুঃখে ছাগল চিন্তা করতে লাগলো জাতে ওথার থেকে পেটের খিদেটাই বড়। কিন্তু কোথায় পাওয়া যায় কাঁঠাল পাতা! ভাবতে ভাবতে তার হঠাৎ মনে পড়ে গেল বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল। ছাগল লাফিয়ে উঠলো। তার মাথায় বুদ্ধির বাত্তি জ্বলে উঠলো। “এই তো পাওয়া গেছে পাতা”। বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল যখন, তাহলে তো ওখানে কাঁঠাল পাতার অভাব নেই। সে দাদাদের দেশ থেকে কায়াদা কানুন শিখে এসেছে যে কোথাও গেলে আগে থেকে ওখানে জানিয়ে রাখতে হবে যে সে যাচ্ছে। সেই মতো রামছাগলটা বলে পাঠালো যে সে অমুক দিন আসছে।
আমরা বাঙ্গালী আর বাঙ্গালী অতিথীপরায়ন জাতি। আমাদের ঘরে অতিথী নারায়ন। নিজে না খেতে পেলেও অতিথীর খাবারে কখনো টান পড়ে না। এদিকে শীতকাল আসন্য, গাছের পাতা পড়ে যাচ্ছে। মাহামান্য রামছাগলটা এলে কাঁঠালপাতা কম পড়তে পারে। তাই আসুন আমরা এখন থেকেই কাঁঠালপাতা স্টক করা শুরু করে দিই। ছাগলটা আগামী ৩০শে নভেম্বর এসে ১১ই ডিসেম্বর চলে যাবেন। এই কয় দিনে উনি যেন অবিরাম কাঁঠাল পাতা চিবাতে পারেন আমাদের সেই ব্যাবস্থা করে রাখতে হবে। রামছাগলটা যেন তার দেশে ফিরে গিয়ে আমাদের দেশে কাঁঠাল পাতার অভাব এই কথা বলতে না পারে!
--- থাবা বাবা!
কাঁঠালের কচি ফল দিয়ে গাছপাঁঠা রান্না হয়। কিন্তু এমন আস্ত পাঁঠাকে নিজেদের দেশে পেলে আর দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাবেন কেন? কাইট্যাকুইট্যা পাঁটাচচ্চড়ি করে ফেলেন। তারপর প্রতিবেশী দেশরে ভাগ দিয়েন।
ভাই... ওটা রাম ছাগল! পাঁথা হলে পাঁঠাচচ্চরি রাঁধার কথা চিন্তা করা যেত!
--- থাবা বাবা!
হেহেহেহে ! জোকারটা বাংলা জানলে ভালো হৈতো।
আপনাকে ধন্যবাদ থাবা বাবা।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
অরে আমি বাংলদেশের কাঠালপাতাও ছুইতে দিতে চাই না।
এইডা আপনার ওয়ান অফ দা বেস্ট......
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
ওরেএএএএএ
দুর্দান্তিস!!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
***********************************************
সিগনেচার কই??? আমি ভাই শিক্ষিৎ নই। চলবে টিপসই???
কাকস্য পরিবেদনা
মাড়ির ব্যথায় আরাম দেবে কেপি দশন চূর্ণ
চ্রম... চ্রম... চ্রম...
জোকার্নায়েকের মুরিদান যে হারে বাড়তাসে, কদিন পর ম্যাতকারে তো টেকা দায় হয়া পড়বে...
--------------------------------------------
আজি দুঃখের রাতে, সুখের স্রোতে ভাসাও তরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
কেপিটেস্ট কী সেটা বুঝতাম, কিন্তু কেপি মানে যে কাঁঠালপাতা সেটা আজকে জানলাম। সচিত্র শিক্ষা যাকে বলে। কিন্তু একে কাঁঠাল পাতা খাইয়ে দেশের ছাগলগুলোকে খাদ্য সঙ্কটে ফেলা ঠিক হবে?
কার্টুন অনেক ভালো লাগছে।
সজল
কেম্নে পারেন এইরকম খোমার্টুন (কপি ফ্রম কৌস্তভ) আঁকতে। আপ্নে পুরা রক্স।
অনন্ত
খিক খিক !!! :D
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
জাকের নায়ের এবং লুৎফর রহমান বাবরের চেহারায় কি একটা মিল ঝিল আছে নাকি?
জাকির নায়েক
বাবর
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
ভাল মিল আছে তো... আমাদের চোখে কেন ধরা পরে নাই???
--- থাবা বাবা!
জোকার নায়েকের ভক্তদের মনে দুঃখ দেয়ায় দিক্কার
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
সুজন্দা এক্কেরে মাডি কামড়ানো শট দিয়া ফাডাই ফালাইছেন!
love the life you live. live the life you love.
পুরাই গুল্লি হইছে বস!
-----------------------------------
আমার জানলা দিয়ে একটু খানি আকাশ দেখা যায়-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ছাগুরামের পদবী নিয়ে তো টানাটানি পড়ে গেলো গো সুজন্দা!
তবে স্যুটেড-বুটেট নালায়েক ছাগলের আইডিয়াটা পছন্দ হৈছে। কুরবানির ঈদের সময় দেশে গেলে এ্যাপ্লাই করা যাইবো। কোলন খিলখিল
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দেশের সকল কাঁঠাল গাছ যে ন্যাড়া হইয়া যাইবো এইবার
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
নতুন মন্তব্য করুন