এ-ভা-ডা-কে-ডা-ভ্-রা....................

মাত্রই দেখে এলাম। খানিকটা আশাহতই হয়েছি বটে! সিনেমার মেকিং-এ না। আপনারই মতো সেই হ্যারিকে খুঁজে না পেয়ে।

একেবারে এল্ডার ওয়ান্ড ধরায় দিলেন পোলাটার হাতে?

আমার মনে হয় ছবিটা আকার সময় আপনার মাথায় মুর্শেদের ছেলের ছবি আপনার মাথায় ঘুরতেছিলো। মুর্শেদের ফেইসবুকে আগ্রহীরা উকি মেরে আমার দাবির সত্যতা যাচাই করতে পারেন।
________________________________________________
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি

একদম একদম ঠিক।
ক্রিস কলম্বাস সরার পর থেকে মুভিটাকে পানসে আম বানিয়ে ফেলেছে। সবই আছে, শুধু দেখে আনন্দ নেই।
আর ডাম্বলডোর কে দাড়িতে ঝুটি বাঁধা ভাড় বানানো ছাড়া কিই বা করেছে?
খুবই মন খারাপ হয়েছে মুভিগুলো দেখে।
ওদের এ-ত্ত বড় একটা পুরা জগত ধরিয়ে দেয়া হল! কত কিছু ওরা করে দেখাতে পারত! আর ওরা বানালো কি...

যাকগে।
লং লিভ রাউলিং।
চিয়ারস ফর দ্য মারাউডারস।
............................................................................................
স্বপ্ন আমার জোনাকি
দীপ্ত প্রাণের মণিকা,
স্তব্ধ আঁধার নিশীথে
উড়িছে আলোর কণিকা।।

আমিও দেখে আসলাম আজকে, তেমন ভালো লাগেনাই। ভাবছি, সেকেন্ড পার্ট আর দেখতে যাবনা, বইটাই পড়ে নিতে হবে।

সজল

সুজন্দা অনেকদিন পর দেখা দিলেন।

রন ছেলেটা কিন্তু ভালো অ্যাক্টিং করে। আর বাকি বেশিরভাগ ভালো ভালো অ্যাক্টরদের তো এবার তেমন পার্টই নাই।

দেখিনি এখনো।

আপনারা সবাই মিলে দেখার আগ্রহ কমায়ে দিতেছেন কিন্তু।

দেখিনি এখনও। আশা করি দেখবো, তবে আসলেই প্রথম দু'পর্বের পর দেখতে কেমন জানি পানসে লাগে।

আমি মেঘের দলে আছি, আমি ঘাসের দলে আছি

টানা ছয়টা একসাথে দেখেছিলাম। দেখি সাত নাম্বারটাও দেখে ফেলবো। বই পড়েছিলাম প্রথম তিনটা। তারপরে আর ধৈর্যে না কুলানোয় মুভিই দেখা শুরু করলাম।

আপনার সাথে একমত। কলম্বাসের ডিরেকশনই ভালো ছিলো। সরসরাস স্টোন আর চেম্বার অফ সিক্রেটসই ভালো লেগেছিলো বেশি।

_________________________________________

সেরিওজা

আমার ৩ নাম্বারটাই সবচেয়ে ভাল লাগে।মুভি হিসেবে অনেক পরিণত।এই জন্য বেচারা! Alfonso Cuarón পরে এই সিরিজ আর বানাইতেই পারলো না

বইগুলোর একটাও পড়িনি, আর এখনো আগ্রহ হয় নি, কারণ আমার খুব প্রিয় লর্ড অফ দ্য রিংসের সাথে মূল গল্পের কিছু জিনিসের অনেক বেশি মিল পাই আমি, আর টোল্কিয়েনের জায়গা রোলিংস বা আর কেউ নিতে পারবে না মনে হয় কোনদিন। তবে আমার মনে হয় আমি ভবিষ্যতে পড়ে ফেলব মূল বইগুলো, কারণ সবাই খুব প্রশংসা করে, আর ভালো না হলে তা করতো না।

সিনেমাগুলোর মধ্যে আমার সবচেয়ে পছন্দ হলো গবলেট অফ ফায়ার, কারণ মনে হয় অনেক কিছু ঘটতে থাকে একসাথে, আর অনেকগুলো ধাঁধা সমাধান হয় একই সাথে, আর তুলনামূলক ভাবে সিনেমাটা দেখতে কম অন্ধকার লাগে। আমি এই জিনিসটা নিয়ে একটু অবাক হই, কাহিনি ডার্ক হোক, বা মুড, পুরো সিনেমা অন্ধকার বানাবার কী আছে? মানে লাইটিং-এর এত সমস্যা কেন?! HP7 এর এই পার্টটাতো এইখানে দেখার সৌভাগ্য হতে হতে আরো কিছুদিন যাবে, কিন্তু এর আগেরটা মনে হয় একমাত্র 'আলোকিত' সিনেমা ছিল! আমার ভাই চোখের বেশ কষ্ট হয় মূল বইগুলোতেও কি এমন অন্ধকার স্কুলের করিডরের বা রাতের ঘটনাই বেশি? বা বাইরে বনেও কি অতটাই আঁধার থাকে? দেখি এটা জানার জন্যেই মনে হয় বইগুলো পড়ে ফেলব অচিরেই!
সিনেমা দেখবার অপেক্ষায় আছি, আগ্রহ নিয়েই আছি।

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

সিনেমা দেখে মন খারাপ করার চেয়ে মূল বই পড়ে নেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

আমি এই বিষয়ে বকলম... তবে আপনের আঁকাটা দুর্দান্ত হইছে। ছেমড়ারে মেইল করে পাঠায়ে দেন এক কপি, বেচারা খুব খুশি হইবো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

হ্যারি পটার সিরিজের বইয়ের স্বাদ মুভি দিয়ে নেয়ার মতো ভুল খুব কম আছে। রাউলিং-এর গল্পের বুনটের পাশে মুভিগুলা স্রেফ ভুয়া।

ছবি যথারীতি চমৎকার।
________________________________
মা তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো...

হ্যারি পটার পড়ি নাই, দেকসি ২ বা ৩টা পর্ব। তেমন ভালো কোনোটাই লাগেনাই।

স্কেচ আগের মত (ফাটাফাটি)
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

এই ব্লগের সাথে ১০০০% সহমত। প্রথম আর দ্বিতীয় পর্বের পর ৩, ৪, ৫ দেখার পর প্রতিবারই গালাগালি করতে করতে বাসায় আসছি। হাফ বলদ প্রিন্স দেখিই নাই। এইটা তো শুনি ভালো হইসে তাও ভরসা হয় না।

আপনার এই আঁকাটা চরম হইসে সুজন্দা!

বই গুলোর তুলনায় সিনেমাগুলো একদম পানসে