৩০ | লিখেছেন ধ্রুব বর্ণন (তারিখ: শুক্র, ২৬/১০/২০১২ - ৭:৫৫পূর্বাহ্ন)
একটা কার্টুন ক্যাপশন ছাড়াও অনেক কথা বলে। আমি সেই কথা বোঝার চেষ্টা করলাম। ক্যাপশন বাদে রফিকুল ইসলাম মিয়াকে দেখে একটা মন্সটার ছাগু লাগছে। সেখানে শাজাহান খান একটা মানুষই। তার শিংও নাই, চোখা দাঁতও নাই। মানুষ শাজাহান ছাগুবধে নেমেছে। যদি লোচন তোলেও, মন্সটার ছাগুর লোচনই তো তুলেছে।
হ্যাঁ এইভাবেও দেখা যায়। সুজন চৌধুরী মোস্ট প্রোবাবলি সেটাই বোঝাতে চেয়েছেন। কার্টুনে ডেমোনাইজেশনের একটা প্রায় একতরফা প্রচলিত ব্যবহার আছে কিনা। সেই অর্থটাই প্রকট হয়ে দ্বন্দ্ব তৈরি করছে। আর কার্টুনের শাজাহান ভিডিওতে দেখা সেইদিনের শাজাহানের চেয়ে অনেক ইনোসেন্ট লাগছে , সেটা দ্বন্দ্বটাকে ডাবল করছে। তবে উনি ওনার মতো যেটা ভালো মনে করেছেন, এঁকেছেন। বক্তব্য বাদ দিলে - আঁকা সুন্দর হয়েছে স্বীকার করতেই হয়।
নেন এবার দেখেন! নিজেকে আক্রান্ত মনে হয় কিনা?
১টা মানুষ হাতে কাঠি নিয়ে চোখ উপ্রে ফেলতে চাইছে এটা কেন আপনার অমানবিক বা পাশবিক লাগলো না তাতেই বরং অবাক হচ্ছি!
কল্পনা করুন একটা মানুষ সিদ্ধ আণ্ডা হাতে দৌঁড়াচ্ছে কারো পশ্চাৎদেশে সেঁধে দেবার জন্যে। শুধু সেটুকু অমানবিক লাগারই কথা, নাকি। যেখানে এটা বহুল প্রচলিত নির্যাতনের একটা কৌশল।
কিন্তু অন্যপাশে ধরুন একটা পিশাচকে এবার জুড়ে দিলেন। তখন কিন্তু সেটা আর অমানবিক নাও দেখাতে পারে। সেটা তখন হয়তো একটা ন্যায্য প্রতিক্রিয়াকেও প্রকাশ করতে পারে।
এ ছবিতেও অন্যপাশে একটা ডেমন আছে। সে কারণেই ডেমনাইজশনের উদ্দেশ্য আর দ্ব্যর্থতা এখানে দ্বন্দ্ব তৈরি করছে।
অন্যপাশের সাইক্লপসটাকে আমপিশাচ হিসেবে না দেখে সবেধন নীলমণি একখান চোখের সন্ত্রস্ত মালিক হিসেবে দেখলেই তাকে যতো না চরিত্র, তারচেয়ে বেশি স্কেল বলে মনে হতে পারে।
আপনি দ্য ওমেন দেখতে পারেন। সেখানে ডেমিয়েন থর্নকে একবারও কিন্তু বীভৎস শয়তানের চেহারায় দেখানো হয়নি। কিন্তু ডেমিয়েনের সেবকদের দেখানো হয়েছে বেশ ভয়ঙ্কর চেহারায়। ঐ চরিত্রগুলো এক একটা স্কেল। এখন আপনি যদি আপত্তি করেন, কেন ডেমিয়েনকে মাসুম চেহারায় দেখানো হলো, আর তার সাথে লড়াইয়ে তার বাপ থর্নকেই উগ্র আর হিংস্র করে দেখানো হলো, তাহলে কিছু আর বলার থাকে না।
দ্য ওমেন আমি দেখেছি। সেটার তুলনায় যাবার আগেই কার্টুনটার উদ্দিষ্ট বক্তব্য আমার স্পষ্ট হয়ে গেছে যখন আপনি বলেছেন "ডেমনও জান নিয়ে ভাগতেছে, আমি এইভাবে দেখলাম"। দ্য ওমেনের তুলনার চেয়ে সেটা অনেক মোক্ষম ব্যাখ্যা। দ্য ওমেন অনেক সুযোগ পেয়েছে ঘটনাক্রমে ডেমিয়েনের চরিত্রের দিকগুলো উন্মোচনের। এখানে কার্টুনটা একটা স্ন্যাপশট। রফিকুল ইসলামকে কেনো ডেমোনাইজ করার দরকার পড়লো, এই স্ন্যাপশটে তো আর তা স্পষ্ট নয়। হতে পারে রফিকুল ইসলাম সাকাচৌর মতো কেউ। তখন দ্বিধার, ভাবাভাবির অবকাশ তো থাকেই। কিংবা আপনার ব্যাখ্যার দ্বারস্থ হওয়া যায় - "অন্যপাশের সাইক্লপসটাকে আমপিশাচ হিসেবে না দেখে সবেধন নীলমণি একখান চোখের সন্ত্রস্ত মালিক হিসেবে দেখলেই তাকে যতো না চরিত্র, তারচেয়ে বেশি স্কেল বলে মনে হতে পারে"। তো ভাবনাগুলো অবধারিত নয় বলেই দ্বিধা। এই দ্বিধাগুলো ব্যাখ্যাগুলো আসার পরে নিরসন হয়, আগে নয়।
আমি সুজন চৌধুরীকে উত্তর করেছি কেবলই উনি জানতে চেয়েছেন দেখে যে কী কারণে শাজাহান খানকে কেবলই অমানবিক, পাশবিক লাগে নি। দ্বিধার জায়গাটা স্পষ্টই করেছি।
ধ্রুব ভাইয়ের বিশ্লেষণ আমার ভেতরও কার্টুনটি নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করেছিল। কিন্তু আপনার ব্যাখ্যা সেই সংশয়ই শুধু দূর করেনি, কার্টুনটিকেও ভিন্ন এক মাত্রায় পড়তে বাধ্য করেছে। আসলেই কেউ কেউ কখনো কখনো এমন ভয়ংকর হয়ে উঠেন যে, সাধারণ ডেমনরাও পালানোর পথ খুঁজে। তো এই দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, কার্টুনটি অসামান্য হয়ে উঠে। অনবদ্য কার্টুনটি উপহার দেয়ার জন্য কার্টুনিস্ট সুজন ভাইকে এ সুযোগে ধন্যবাদ জানিয়ে রাখছি।
পরিবহন মন্ত্রী বানিয়ে উনার যোগ্যতার অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে। নতুন মন্ত্রণালয় খুলে উনাকে উৎপাটন মন্ত্রী বানানো উচিত!
কার্টুন দুর্দান্ত!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
মন্তব্য
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
অমানুষিক!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
তা তো বটেই।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
একটু আগে জি টিভিতে ওনারে দেখলাম। দাঁত কেলাইতেছে
অলস সময়
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
জব্বর হইসে...
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
"লোচন তুলিতে..."
..................................................................
#Banshibir.
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
"লোচন তুলিতে"-
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
হইছে
সচল-পলাশ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
ফাটাফাটি সুজন দা। আসেন ঈদের আগে আপনার লগে আগাম
অমি_বন্যা
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
একটা কার্টুন ক্যাপশন ছাড়াও অনেক কথা বলে। আমি সেই কথা বোঝার চেষ্টা করলাম। ক্যাপশন বাদে রফিকুল ইসলাম মিয়াকে দেখে একটা মন্সটার ছাগু লাগছে। সেখানে শাজাহান খান একটা মানুষই। তার শিংও নাই, চোখা দাঁতও নাই। মানুষ শাজাহান ছাগুবধে নেমেছে। যদি লোচন তোলেও, মন্সটার ছাগুর লোচনই তো তুলেছে।
দুই রকম ট্রিটমেন্টের মাজেজা বুঝলাম না আসলেই।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ধ্রুব বর্ণন ভাইয়া কী মনে দু:খু পাইলেন?!!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
ঐটা সাইক্লপস।
ডেমোনাইজেশনের ডিস্প্যারিটিটা এখনো ধাঁধাঁয় রেখেছে।
ডেমনও জান নিয়ে ভাগতেছে, আমি এইভাবে দেখলাম।
হ্যাঁ এইভাবেও দেখা যায়। সুজন চৌধুরী মোস্ট প্রোবাবলি সেটাই বোঝাতে চেয়েছেন। কার্টুনে ডেমোনাইজেশনের একটা প্রায় একতরফা প্রচলিত ব্যবহার আছে কিনা। সেই অর্থটাই প্রকট হয়ে দ্বন্দ্ব তৈরি করছে। আর কার্টুনের শাজাহান ভিডিওতে দেখা সেইদিনের শাজাহানের চেয়ে অনেক ইনোসেন্ট লাগছে , সেটা দ্বন্দ্বটাকে ডাবল করছে। তবে উনি ওনার মতো যেটা ভালো মনে করেছেন, এঁকেছেন। বক্তব্য বাদ দিলে - আঁকা সুন্দর হয়েছে স্বীকার করতেই হয়।
নেন এবার দেখেন! নিজেকে আক্রান্ত মনে হয় কিনা?
১টা মানুষ হাতে কাঠি নিয়ে চোখ উপ্রে ফেলতে চাইছে এটা কেন আপনার অমানবিক বা পাশবিক লাগলো না তাতেই বরং অবাক হচ্ছি!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
সেটার জন্যে মানুষটাকে আলাদা করে দেখতে হবে বৈকি।
কল্পনা করুন একটা মানুষ সিদ্ধ আণ্ডা হাতে দৌঁড়াচ্ছে কারো পশ্চাৎদেশে সেঁধে দেবার জন্যে। শুধু সেটুকু অমানবিক লাগারই কথা, নাকি। যেখানে এটা বহুল প্রচলিত নির্যাতনের একটা কৌশল।
কিন্তু অন্যপাশে ধরুন একটা পিশাচকে এবার জুড়ে দিলেন। তখন কিন্তু সেটা আর অমানবিক নাও দেখাতে পারে। সেটা তখন হয়তো একটা ন্যায্য প্রতিক্রিয়াকেও প্রকাশ করতে পারে।
এ ছবিতেও অন্যপাশে একটা ডেমন আছে। সে কারণেই ডেমনাইজশনের উদ্দেশ্য আর দ্ব্যর্থতা এখানে দ্বন্দ্ব তৈরি করছে।
অন্যপাশের সাইক্লপসটাকে আমপিশাচ হিসেবে না দেখে সবেধন নীলমণি একখান চোখের সন্ত্রস্ত মালিক হিসেবে দেখলেই তাকে যতো না চরিত্র, তারচেয়ে বেশি স্কেল বলে মনে হতে পারে।
আপনি দ্য ওমেন দেখতে পারেন। সেখানে ডেমিয়েন থর্নকে একবারও কিন্তু বীভৎস শয়তানের চেহারায় দেখানো হয়নি। কিন্তু ডেমিয়েনের সেবকদের দেখানো হয়েছে বেশ ভয়ঙ্কর চেহারায়। ঐ চরিত্রগুলো এক একটা স্কেল। এখন আপনি যদি আপত্তি করেন, কেন ডেমিয়েনকে মাসুম চেহারায় দেখানো হলো, আর তার সাথে লড়াইয়ে তার বাপ থর্নকেই উগ্র আর হিংস্র করে দেখানো হলো, তাহলে কিছু আর বলার থাকে না।
দ্য ওমেন আমি দেখেছি। সেটার তুলনায় যাবার আগেই কার্টুনটার উদ্দিষ্ট বক্তব্য আমার স্পষ্ট হয়ে গেছে যখন আপনি বলেছেন "ডেমনও জান নিয়ে ভাগতেছে, আমি এইভাবে দেখলাম"। দ্য ওমেনের তুলনার চেয়ে সেটা অনেক মোক্ষম ব্যাখ্যা। দ্য ওমেন অনেক সুযোগ পেয়েছে ঘটনাক্রমে ডেমিয়েনের চরিত্রের দিকগুলো উন্মোচনের। এখানে কার্টুনটা একটা স্ন্যাপশট। রফিকুল ইসলামকে কেনো ডেমোনাইজ করার দরকার পড়লো, এই স্ন্যাপশটে তো আর তা স্পষ্ট নয়। হতে পারে রফিকুল ইসলাম সাকাচৌর মতো কেউ। তখন দ্বিধার, ভাবাভাবির অবকাশ তো থাকেই। কিংবা আপনার ব্যাখ্যার দ্বারস্থ হওয়া যায় - "অন্যপাশের সাইক্লপসটাকে আমপিশাচ হিসেবে না দেখে সবেধন নীলমণি একখান চোখের সন্ত্রস্ত মালিক হিসেবে দেখলেই তাকে যতো না চরিত্র, তারচেয়ে বেশি স্কেল বলে মনে হতে পারে"। তো ভাবনাগুলো অবধারিত নয় বলেই দ্বিধা। এই দ্বিধাগুলো ব্যাখ্যাগুলো আসার পরে নিরসন হয়, আগে নয়।
আমি সুজন চৌধুরীকে উত্তর করেছি কেবলই উনি জানতে চেয়েছেন দেখে যে কী কারণে শাজাহান খানকে কেবলই অমানবিক, পাশবিক লাগে নি। দ্বিধার জায়গাটা স্পষ্টই করেছি।
সেটাতো আমি কার্টুনের গায়ে আলাদা করে লিখে দিবোনা যে, ধ্রুব বর্ণন ভাইয়া অনুগ্রহ করে সাইক্লপ্সের শুধু লেজ আর দাড়ি দেখবেন্না!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ দিয়ে দিন সুজনদা। দিনকাল ভালো না, কে কি বোঝে।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
এইভাবে ভাবি নাই। বুঝলাম
ধ্রুব ভাইয়ের বিশ্লেষণ আমার ভেতরও কার্টুনটি নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করেছিল। কিন্তু আপনার ব্যাখ্যা সেই সংশয়ই শুধু দূর করেনি, কার্টুনটিকেও ভিন্ন এক মাত্রায় পড়তে বাধ্য করেছে। আসলেই কেউ কেউ কখনো কখনো এমন ভয়ংকর হয়ে উঠেন যে, সাধারণ ডেমনরাও পালানোর পথ খুঁজে। তো এই দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, কার্টুনটি অসামান্য হয়ে উঠে। অনবদ্য কার্টুনটি উপহার দেয়ার জন্য কার্টুনিস্ট সুজন ভাইকে এ সুযোগে ধন্যবাদ জানিয়ে রাখছি।
বস ওনার চোখ একটা কেন তাও দয়া করছেন একটা দিয়া
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
কথা হলো, ছাগু হইলেই মানুষ তার লোচন তুলবে ক্যান!
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
পরিবহন মন্ত্রী বানিয়ে উনার যোগ্যতার অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে। নতুন মন্ত্রণালয় খুলে উনাকে উৎপাটন মন্ত্রী বানানো উচিত!
কার্টুন দুর্দান্ত!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
--বেচারথেরিয়াম
ওরে না রে
কতবারের চেষ্টায় যে কমেন্ট করতে পারলাম, ক্যাপচার যন্ত্রনায় ইচ্ছা করতেছে সুইসাইড খাই। মনে মনে বলতেছি " কমেন্ট করিতে দাও গো মোরে, নিওনা সরায়ে সরায়ে"।
গৃহবাসী বাঊল
সুজন্দা, আপ্নারে লইয়া আর পারা গ্যালে না! এত্তো বড়ো একজন মানী লোকেরে মান দিলেন না। আপ্নে খালি দুক্কু দ্যান।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
অমানুষিক!!! পুরাপুরি অমানুষিক
--বেচারাথেরিয়াম
ছাগুরে ছাগু আঁকতে হয় ঠিকাছে কিন্তু ঐ ঘটনায় শাজান খানের দোষটা(অসভ্যপনা) বেশি।
_____________________
Give Her Freedom!
হাহাহাহাহা! অমানুষিক!
আপনারা ছাগু পাইলেন কৈ? আমি তো দেখি সাইক্লপস!!!!
ইয়ে মানে মতিকন্ঠের সংবাদে পড়লাম এবার মোচ তোলা হবে, সেটা নিয়ে কোন কার্টুন আসবে কি?
facebook
তাই নাকি !! এবেটা মোচও তোলে নাকি?!!!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
উৎপাটনকারী- শাহ-জাহান
এখানে সুলভ মূল্যে "চোখ" ও "মোচ" উৎপাটন করা হয়।
যোগাযোগের ঠিকানা- দেশের যেকোন বাসস্ট্যান্ড
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ক্রাইম মাস্টর গোগোজাহান লোচনতুলি
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
নতুন মন্তব্য করুন