------------------------------------------------------------------------------------------------------------ “We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”
সেইরকম হয়েছে সুজন'দা। রাতেই দেখেছিলাম, আর প্রথমে ভেবেছিলাম এইটা সত্যিজিতেরই আঁকা নিজের ছবি!
প্রতিবছর নওরোজ কিতাবিস্তান থেকে একুশের বইমেলায় একগাদা সত্যজিৎ কিনি, প্রথমে কিনতাম নিজের সংগ্রহ পূরণের জন্যে, এখন কিনি ছোট ভাইবোনদেরকে দেয়ার জন্যে। কালকে রাজশাহীতে ৯০কিমি বেগে কালবৈশাখীর পরে ইলেক্ট্রিসিটি ছিল না প্রায় ২২ ঘণ্টা। সেই ফাঁকে আমি আমার 'গগন চৌধুরীর স্টুডিও' কোন্ বইতে আছে খুঁজতে আমার 'বারো'র সংকলনগুলো ঘাঁটছিলাম। সেখান থেকে বের হলো 'জবর বারো' দুই কপি। কবে যে কোন্ বইমেলায় 'জবর বারো' কিনেছিলাম মনে নাই! ইলেক্ট্রিসিটিহীন ছুটির দিনে গুরুকে স্মরণ করে 'জবর বারো' জমিয়ে পড়তে গিয়ে খুবই মজা পেলাম, আমি এইটা আগে পড়ি নাই দেখে!
প্রকাশক নওরোজ কিতাবিস্তান বইয়ের শুরুতে জানিয়েছে বিভিন্ন সময়ে নানা পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত সত্যজিতের ১১টা গল্প আর একটা নাটিকা নিয়ে এই বইটা প্রকাশিত। প্রথম প্রকাশ দেখছি জুলাই ১৯৯৬। তারিয়ে তারিয়ে পড়ি এখন।
___________________ ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
মন্তব্য
সচলের ঈদ সংখ্যা আজকে। সব দারুন দারুন লেখা/ছবি নীড়পাতাতে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
"সচলের ঈদ আজকে" ঠিক এমনি আমারো মনে হচ্ছিল
বরাবরের মতোই অসাধারণ!
পাশে সচলায়তনের লোগো কেন? চুরি ঠেকানোর জন্য?
অলমিতি বিস্তারেণ
হ্যা, চোরকে লজ্জা দেয়ার জন্য।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
ওইটা দূরের থাকলে তো চোর মুছে ফেলে সূত্র ইন্টারনেট বলে চালায়ে দিবে। এর চেয়ে বরং মানিকদার জামাটা সচলায়তন ব্র্যান্ড করে দিন, জায়গাতে জায়গতে সচলের ছাপ
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
গায়ে সচলাতন লেখা দিলে ভালো লাগবে না দাদা। এটা রইলো, চোর ধরতে সুবিধা হবে। রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করা যাবে।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
সচলের লোগোটা কি পরিবর্তন হইসে?
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অনবদ্য!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অপূর্ব, স্রেফ অপূর্ব।
মাসুদ সজীব
কয়টা দাগ দিয়ে এরকম একটা মানুষ কিভাবে যে বানায় ! হাজারো রঙ দিয়েও যা পারা যায় না ।
কান লাল হয়ে গেলো দাদা !
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
হেহে চরম স্যাম্ভাই
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ওরে সুজনদা
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
নেটের সংগে সাময়িক সেপারেশনে যাওয়াটা অতি জরুরি। কিন্ত আজ নীড়পাতার যে ঝকমকে হাল, না লগিয়ে থাকা গেল না।
ভয়াবহ কাজ!!
হ, চুরাদের ঠেকাতে এটাই বোধহয় সেইফ অপশন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অসাধারণ! বরাবরের মতই অবশ্য!
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
আপনারা এত 'বস' কেন
অসাধারণ এবং অপূর্ব।
----------------------------------------------------------------
''বিদ্রোহ দেখ নি তুমি? রক্তে কিছু পাও নি শেখার?
কত না শতাব্দী, যুগ থেকে তুমি আজো আছ দাস,
প্রত্যেক লেখায় শুনি কেবল তোমার দীর্ঘশ্বাস!''-সুকান্ত ভট্টাচার্য
দুর্বার!
দূর্দান্ত!!!!
ব্লগবাড়ি । ফেসবুক
সুজন্দা বস্! সুজন্দা রক্সক্সক্সক্সক্স!!!!!
ছবি বানানো, ছবি আঁকা, ছবি লেখা - সব মিলিয়ে সত্যি অদ্বিতীয়!
আর উনার বিনয় বা নিরহঙ্কার ব্যাক্তিত্ব - অনেক কিছু শেখার আছে আমাদের!
ধনবাদ সুজনদাকে, এই দিনে মানিকদাকে স্মরন করানোর জন্য!
.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল
দারুন।
গোঁসাইবাবু
বাহ, মনটাই ফুরফুরে হয়ে গেল দেখে !
facebook
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
অপূর্ব।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”
অলীক জানালা _________
জোস
অতি চমৎকার!
দারুণ
কড়িকাঠুরে
দারুণ!
সত্যজিৎকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন একদম সত্যজিতের মত আঁকা ছবি দিয়ে।
সেইরকম হয়েছে সুজন'দা। রাতেই দেখেছিলাম, আর প্রথমে ভেবেছিলাম এইটা সত্যিজিতেরই আঁকা নিজের ছবি!
প্রতিবছর নওরোজ কিতাবিস্তান থেকে একুশের বইমেলায় একগাদা সত্যজিৎ কিনি, প্রথমে কিনতাম নিজের সংগ্রহ পূরণের জন্যে, এখন কিনি ছোট ভাইবোনদেরকে দেয়ার জন্যে। কালকে রাজশাহীতে ৯০কিমি বেগে কালবৈশাখীর পরে ইলেক্ট্রিসিটি ছিল না প্রায় ২২ ঘণ্টা। সেই ফাঁকে আমি আমার 'গগন চৌধুরীর স্টুডিও' কোন্ বইতে আছে খুঁজতে আমার 'বারো'র সংকলনগুলো ঘাঁটছিলাম। সেখান থেকে বের হলো 'জবর বারো' দুই কপি। কবে যে কোন্ বইমেলায় 'জবর বারো' কিনেছিলাম মনে নাই! ইলেক্ট্রিসিটিহীন ছুটির দিনে গুরুকে স্মরণ করে 'জবর বারো' জমিয়ে পড়তে গিয়ে খুবই মজা পেলাম, আমি এইটা আগে পড়ি নাই দেখে!
প্রকাশক নওরোজ কিতাবিস্তান বইয়ের শুরুতে জানিয়েছে বিভিন্ন সময়ে নানা পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত সত্যজিতের ১১টা গল্প আর একটা নাটিকা নিয়ে এই বইটা প্রকাশিত। প্রথম প্রকাশ দেখছি জুলাই ১৯৯৬। তারিয়ে তারিয়ে পড়ি এখন।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
যাযাবর, আপনি খুবি ভাগ্যবতী যে এখনো আপনার না পড়া সত্যজিৎ আছে। সত্যিই হিংসা হচ্ছে আপনাকে।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
দারুণ!
_____________________
Give Her Freedom!
অপূর্ব!
-আনন্দময়ী মজুমদার
দুর্ধর্ষ!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
____________________________
জটিল হৈছে !
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
নতুন মন্তব্য করুন