ঠাকুরের মতো একজন গম্ভীর মানুষরে আপনি এমন নাচনবুড়া বানায়া দিছেন? ছায়ানটোরিয়াসানুভূতিতে আঘাত!
দারুণ...
সেই ছোটবেলা থেকে আমার মূল সমস্যা হইলো আমি যা-ই দেখি তা-ই হইতে ইচ্ছা করে। ধরেন আইসক্রিমঅলা থেকা হেলিকপ্টারের ড্রাইভার। আর এই বড়বেলাতে দুই কিসিমের মানুষের কীর্তি দেখলেই আমার মন দুঃখে ভইরা উঠে। এক হইলো আপনার মতো অমানবিক আঁকিয়ে, আর হইলো অমানবিক সুরের জাদুকর...
দুঃখ বলে 'রইনু চুপে তাঁহার পায়ের চিহ্নরূপে। আমি বলে 'মিলাই আমি আর কিছু না চাই'
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
১০ | লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৯/০৫/২০১৭ - ১০:৪৮পূর্বাহ্ন)
রবিবুড়া একটা অভিশাপ! বছরের এমন একটা দিন নাই যেদিন কোন না কোন এক ফাঁকে ভুস কইরা বুড়া একখান কবিতা/গান/সংলাপের লাইন নিয়া মনের ভিতরে হাজির হয় না। এই যেমন আইজ অতি ভোরে ঘুম ভাঙতেই বুড়ার এক লাইন মাথায় ঘাই মারলোঃ
"তুমি ডাক দিয়েছ কোন্ সকালে কেউ তা জানে না
আমার মন যে কাঁদে আপন মনে কেউ তা মানে না"
আরও কত শত বছর যে বুড়া মাইনসেরে এমন জ্বালান জ্বালাইবো!
পোস্টের জন্য কালাতো ভাই সুজন্দারে বুড়ার কালা বাড়ির শুভেচ্ছা।
১১ | লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৯/০৫/২০১৭ - ১:০৬অপরাহ্ন)
কোথাকার কোন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নিয়ে এতো উচ্ছ্বাসের কী আছে? তিনি কি 'মা'-এর মতো কোন উপন্যাস লিখতে পেরেছিলেন? তার কোন লেখা কি 'মা'-এর মতো এত্তোগুলো ভাষায় অনুবাদ হয়েছে? তিনি কি তাহমিমা আনাম বা মনিকা আলীর মতো ইংলিশে কিছু লিখতে পেরেছিলেন? মহাসাহিত্যিক মানিসুল হক তার [url=http://www.prothom-alo.com/opinion/article/1173581/আমাদের-কোনো-বিশ্বকবি-নেই]এই লেখাতে[/url] রবীন্দ্রনাথের কফিনে শেষ পেরেকটা ঠুকে দিয়েছেন।
বুঝলাম না পুটনদা কী বলতে চান? বাঙালীরা রবীন্দ্রনাথকে বিশ্বকবি ডাকাতে উনি মান করেছেন? নাকি বিদেশীরা রবীন্দ্রনাথকে চেনে না বলে বাঙালীর উপর মান করেছেন? নাকি উনি রবীন্দ্রনাথের চেয়ে বেশি দেশে ঘুরেছেন এবং বিশ্বের অনেক ভাষায় ওনার বই অনূদিত হওয়ার পরও বাঙালীরা পুটুন্দাকে বিশ্ব-লেখক ডাকেনা, সেই কারণে মান করেছেন? আর ঠিক কী বুঝাইতে উনি জয়-সুনীল-তামিল-মনিকা-আনাম এক খাব্লা মাইকেল এবং এক্টুখানি তাস্লিমা টানলেন? শেষে গিয়ে আবার আন্তর্জাতিক প্রকাশনার শিকলে যুক্ত হতে না পারার জন্য কার উপর জানি অভিমান করলেন (মনে হয় রবীন্দ্রনাথের উপর)। সবচেয়ে বিভ্রান্তিকর লাগলো Conclusionটা উনি (পুটুনদা) কেন লেখেন এবং হাসান আজিজুল হক কী বিষয় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত নন (এটা আমরা জানতে পারলাম), কিন্তু লেখার হেড লাইন তো ছিল আমাদের কোনো বিশ্বকবি নেই!!
মন্তব্য
কুলবৃদ্ধ Coolবৃদ্ধ রবি চূড়ামণি
শব্দবাক্যমাণিক্যের অফুরান খনি
যতো পড়ি, ততো বাড়ে ভালোবাসা মনে
ভল্ডেমর্ট ধ্বংস করো কীর্তির সোদনে।
ভল্ডেমর্ট ধ্বংস করো কীর্তির সোদনে।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
সুন্দর!
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
ধন্যবাদ,এক লহমা।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
যথারীতি অনবদ্য আঁকা সুজনদা।
ধন্যবাদ, আয়নামতি।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
ঠাকুরের মতো একজন গম্ভীর মানুষরে আপনি এমন নাচনবুড়া বানায়া দিছেন? ছায়ানটোরিয়াসানুভূতিতে আঘাত!
দারুণ...
সেই ছোটবেলা থেকে আমার মূল সমস্যা হইলো আমি যা-ই দেখি তা-ই হইতে ইচ্ছা করে। ধরেন আইসক্রিমঅলা থেকা হেলিকপ্টারের ড্রাইভার। আর এই বড়বেলাতে দুই কিসিমের মানুষের কীর্তি দেখলেই আমার মন দুঃখে ভইরা উঠে। এক হইলো আপনার মতো অমানবিক আঁকিয়ে, আর হইলো অমানবিক সুরের জাদুকর...
দুঃখ বলে 'রইনু চুপে তাঁহার পায়ের চিহ্নরূপে। আমি বলে 'মিলাই আমি আর কিছু না চাই'
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল ভাই, আমিও ছায়ানটে ছিলাম ১সময়।
এটা অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রবি বাউল থেকে নেয়া। শঙ্খনাদ মল্লিকের সিডির কাভারের জন্য করেছিলাম।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
রবিবুড়া একটা অভিশাপ! বছরের এমন একটা দিন নাই যেদিন কোন না কোন এক ফাঁকে ভুস কইরা বুড়া একখান কবিতা/গান/সংলাপের লাইন নিয়া মনের ভিতরে হাজির হয় না। এই যেমন আইজ অতি ভোরে ঘুম ভাঙতেই বুড়ার এক লাইন মাথায় ঘাই মারলোঃ
"তুমি ডাক দিয়েছ কোন্ সকালে কেউ তা জানে না
আমার মন যে কাঁদে আপন মনে কেউ তা মানে না"
আরও কত শত বছর যে বুড়া মাইনসেরে এমন জ্বালান জ্বালাইবো!
পোস্টের জন্য কালাতো ভাই সুজন্দারে বুড়ার কালা বাড়ির শুভেচ্ছা।
কোথাকার কোন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নিয়ে এতো উচ্ছ্বাসের কী আছে? তিনি কি 'মা'-এর মতো কোন উপন্যাস লিখতে পেরেছিলেন? তার কোন লেখা কি 'মা'-এর মতো এত্তোগুলো ভাষায় অনুবাদ হয়েছে? তিনি কি তাহমিমা আনাম বা মনিকা আলীর মতো ইংলিশে কিছু লিখতে পেরেছিলেন? মহাসাহিত্যিক মানিসুল হক তার [url=http://www.prothom-alo.com/opinion/article/1173581/আমাদের-কোনো-বিশ্বকবি-নেই]এই লেখাতে[/url] রবীন্দ্রনাথের কফিনে শেষ পেরেকটা ঠুকে দিয়েছেন।
সাদা চামড়ার লোক রবীন্দ্রনাথকে ফাক বলছে, এরপর আর কিছু লাগে?
যেহেতু পুটুনদাকে সাদা চামড়ার লোকেরা ফাক বলে নাই, ওনাকেই আমাদের বিশ্বকবি ২.০ ঘোষনা করা হোক। মানীর মান আল্লাহ রাখবেন।
বুঝলাম না পুটনদা কী বলতে চান? বাঙালীরা রবীন্দ্রনাথকে বিশ্বকবি ডাকাতে উনি মান করেছেন? নাকি বিদেশীরা রবীন্দ্রনাথকে চেনে না বলে বাঙালীর উপর মান করেছেন? নাকি উনি রবীন্দ্রনাথের চেয়ে বেশি দেশে ঘুরেছেন এবং বিশ্বের অনেক ভাষায় ওনার বই অনূদিত হওয়ার পরও বাঙালীরা পুটুন্দাকে বিশ্ব-লেখক ডাকেনা, সেই কারণে মান করেছেন? আর ঠিক কী বুঝাইতে উনি জয়-সুনীল-তামিল-মনিকা-আনাম এক খাব্লা মাইকেল এবং এক্টুখানি তাস্লিমা টানলেন? শেষে গিয়ে আবার আন্তর্জাতিক প্রকাশনার শিকলে যুক্ত হতে না পারার জন্য কার উপর জানি অভিমান করলেন (মনে হয় রবীন্দ্রনাথের উপর)। সবচেয়ে বিভ্রান্তিকর লাগলো Conclusionটা উনি (পুটুনদা) কেন লেখেন এবং হাসান আজিজুল হক কী বিষয় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত নন (এটা আমরা জানতে পারলাম), কিন্তু লেখার হেড লাইন তো ছিল আমাদের কোনো বিশ্বকবি নেই!!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
সত্যিই তাই।
---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।
নতুন মন্তব্য করুন