৫ মে। খুব সাধারণ আর দশটা দিনের মতে আরেকটা দিন। প্রতিটা দিনই কারো না কারো জন্ম। আর মধ্যে দুয়েকটা জন্ম মানব সমাজের শেকড় ধরে নাড়া দেয়। তাতে অনেক কিছু বদলায় ; অনেক কিছুই বদলায় না। অনেক কিছু মানে কতকিছু তার সবটা একবারে জানা গেলে উমাচরণ কর্মকারের দাড়িপাল্লা নিয়ে মাপামাপি করা যেতো। পুরোটা জানার কায়দা জানা সম্ভব শুধু সুনির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের গায়েবের খেদমতগার হলে। যা বুঝলাম এতদিনে, গায়েবটায়েব নাই। সেক্ষেত্রে "কী কী আছে আর তা দিয়ে কেমনে কী"র বাইরের প্রশ্নগুলি নানারকম বাটপারি বলেই জানি। তাইলে প্রত্যেক মুহুর্তেই সেই মুহুর্ত পর্যন্ত'র বস্তুগত বিশ্লেষণ আর সেই ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বস্তুসমাবেশের বিন্যাস সমাবেশই প্রতিটা পরবর্তী প্রয়োগ। মুহুর্তের সাথে সাথে মুহুর্তগুলিতে মোট বস্তুগত তথ্যের সাথে কমপক্ষে একটা নতুন তথ্য যোগ হয়ে চলেছে। অর্থাৎ মুহুর্তগুলি আর তার সাথে সাথে প্রত্যেকটা পরবর্তী প্রয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে দৌড়ের উপর থাকছে। এই প্রক্রিয়ার সতর্ক পাঠ থেকে সিদ্ধান্তে আসা যায়, বস্তুজগত ব্যাপারটাই দৌড়ের উপর। যাহা দৌড়ের উপর নাই তাহা অবস্তু ; অর্থাö তাহা নাই; কারণ বস্তজগতের বাইরের কোন কিছু যেইখানে থাকার কথা সেই "খান"ই নাই।
সুতরাং আছে বস্তু, লৈইয়া বিচার। কী বস্তু আছে? নানারকম বস্তু আছে। যেগুলা নিরবে বাড়ে নিরবে মরে কিংবা সরবে বাড়ে সরবে মরে তার সবই নানারকম জৈবযৌগ। আসলে মরা কিংবা বাড়া না যা ঘটে তার সবই নানারকম পরিবর্তন। তারমধ্যে যেগুলার কম্পোজিশান লড়েচড়ে সেগুলা প্রাণী। প্রাণী আবার বহুৎ রকম। তার মধ্যে পৃথিবীর অধিবাসীগুলির মধ্যে একরকম দুই ঠ্যাংওয়ালা আছে। তাহাদিগকে জীববিজ্ঞানে হোমোসেপিয়েন বলে। তারা আবার নানারকম ধুমধারাক্কা পার হইয়া কেমনে কেমনে জানি একেকটা সমাজ বানাইয়া একসাথে থাকে। তাদের মধ্যে আবার বস্তুজগতের অন্যকিছু মালসামানের মালিকানা নিয়া কাইজ্যা। সেইখানে কেউ কেউ সম্পদের সমুদ্রে ডুব সাঁতার দেয় আবার আর বিলিয়নগুণ মানুষ শুধু না খাইতে পাইয়া মরে। এই সম্পদ দখলের আর সর্বহারা খতমের খুঁটিনাটি সেই সাথে কোন রাস্তায় সর্বহারারা এই পেজগী থেকে বের হতে পারেন সেই নিয়া হাজার হাজার বছর ধরে অনেক লোকে ভাবছে। এখনো ভাবতেছে। মানুষের মস্তিস্কের মোট ধারণক্ষমতার জায়গা থিকা যারা সবচাইতে বেশী ভাবছে তাঁদেরই একজন ১৮১৮ সালের ৫ই মে প্রুশিয় সাম্রাজ্যের ট্রিয়ার প্রদেশে জন্মানো কার্ল মার্কস।
তাঁকে ষাষ্টাঙ্গ প্রণাম।
|
ছবিটা আঁকছেন সুজন চৌধুরী
মন্তব্য
জন্মতারিখে মনে হচ্ছে একটা সংশোধন জরুরি।
হাঁটুপানির জলদস্যু
ঠিক্করা হৈল।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
কিন্তু আজ এই দিন বিস্মৃত হবে।
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
তাবটেইতোতাবটেইতোতাবেটাইতো..............
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
হু..
'
=========================================
নিজেকেই নিজে চিনি না, পরকে চেনার মিছে বাহানা
জয় হোক।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
ছবিটা বড় কইরা দেন।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
'গুরুর পদে প্রেমভক্তি হলো না মোর হবার কালে'
ইতিহাসেরও সেই অবস্থা,
'থাকতে রতন ঘরে, একি বেহাত আজ আমারি'
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
হ
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
বটে!
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
- লন একদিন ট্রিয়ার যাই।
গুরুর জন্মস্থটা দেইখা আসি। এইটা অবশ্য কর্তব্য মনেহয় আমার কাছে।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
যামু...
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
আমরা যারা কলম্বো হাজি তাগো জন্য তবারক দিয়েন।
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
তাতো দিমুই। বাতাসার লগে নেকনজরও পাঠানোর সিস্টেম করা যাইতারে।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
জে
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
এইখানে মোটামুটি সবই আছে
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
দিনে দিনে আস্বাদন করিব বলিয়া তুলিয়া রাখিলাম
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
জাগো অনশন বন্দী
ওঠো রে যত
জগতের লাঞ্ছিত-ভাগ্যহত
জাগো...
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
তথাস্তু!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
নতুন মন্তব্য করুন